What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

কেন্দ্রীয় মারকাজে তাবলিগের দুই গ্রুপের মারামারি : বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন (1 Viewer)

Status
Not open for further replies.

Nirjonmela

Administrator
Staff member
Administrator
Joined
Mar 1, 2018
Threads
2,763
Messages
23,266
Credits
825,345
Pistol
Crown
Thread Title Style (One)
Profile Music
gkO8LJb.gif


মাওলানা সাদের বিতর্কিত বক্তব্যকে ঘিরে বাংলাদেশে তাবলিগ জামাতের কেন্দ্রীয় মারকাজ কাকরাইল মসজিদে দিল্লির নিজামুদ্দিন মারকাজের আমির মাওলানা সাদ কান্ধলভি ও আলমি শুরা গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।

শনিবার সকালে মাওলানা সাদ কান্দলভির অনুসারী তথা ওয়াসিফুল ইসলাম গ্রুপ এবং বাংলাদেশের আলমি শুরা অনুসারী তথা মাওলানা যুবায়ের আহমদ গ্রুপ-এর মধ্যে হাতাহাতি ও ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই গ্রুপকে মসজিদ থেকে বের করে দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

এদিকে উত্তেজনা নিরসনের জন্য কাকরাইল মারকাজের শুরা সদস্যদের নিয়ে জরুরির বৈঠকে বসেছেন ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়াসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

জানা গেছে, শনিবার সকালে কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের বৈঠক বসে। এসময় মাওলানা সাদের বিতর্কিত বক্তব্যকে ঘিরে সাদ পন্থী ও তার বিরোধী গ্রুপের মধ্যে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়। এক পর্যায়ে সাদ বিরোধীরা বলেন, মাওলানা সাদ যদি তার বিতর্কিত বক্তব্য থেকে সরে না আসে তাহলে তাকে বাংলাদেশে ঢুকতে দেয়া হবে না। একথা বলার সঙ্গে সঙ্গে তাদের দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি শুরু হয়।

এ বিষয়ে পুলিশের রমনা জোনের এডিসি এইচ এম আজিমুল হক বলেন, আমরা মারামারি খবর শুনে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে কাকরাইল মসজিদে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করেছি।

গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে এ উত্তেজনা শুরু হয়। গতকাল শুক্রবার সকাল এবং আজ শনিবারও দুই গ্রুপ মুখোমুখি হয়। কাকরাইল মারকাজের শীর্ষ মুরুব্বিরা আশঙ্কা করছেন, যেকোনো সময় এ দ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করবে।

চলমান দ্বন্দ্ব ও সংকট নিরসন করতে তাবলিম মারকাজের শুরা সদস্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক হচ্ছে বলে জানান মারকাজের শীর্ষ মুরব্বিরা।

উল্লেখ্য,২০১৭ সালের ১৪ নভেম্বর রাজধানীর কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের সদস্য মাওলানা জুবায়ের এবং সুরা সদস্য ওয়াসিফুল ইসলামের গ্রুপের মধ্যে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। জুবায়ের পাকিস্তান গিয়ে একটি জামাতে অংশ নিয়ে আহমেদ লাকশাহ নামের একজনের সঙ্গে দেখা করে। তিনি জুবায়েরের কাছে বাংলাদেশের তাবলিগ জামাতের সদস্যদের জন্য একটি বার্তা দিয়েছিলেন। তবে বাংলাদেশে এসে জুবায়ের সে বার্তা জানাননি। সুরা সদস্যরা অন্য মাধ্যমে বার্তার বিষয়টি জানতে পারেন। সুরা সদস্যদের বৈঠকের সময় বিষয়টি উঠে আসে এবং তখনই দুইপক্ষের সংঘর্ষ শুরু হয়।
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top