রাম ধাক্কাটা শুরু হয়েছিল ভারত থেকে। আর যথারীতি তার ঢেউ এসে লেগেছে বাংলাদেশে। ৭৫ এর পরে এমন একটা সময় এসেছিল যখন পেপার খুললেই পাটক্ষেতের খবর পাওয়া যেত। এখন সেটা বাস-টেম্পোতে এসে ঠেকেছে।
বিপদ বলে কয়ে আসে না। তবে সাবধান থাকা ভালো। পুরুষ নামের কলঙ্কগুলোর প্রতি তীব্র বিদ্বেষ প্রকাশ করে আক্রমনের শিকার অসহায়াদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগৃহীত কিছু টিপস নিজের ভাষায় সংকলিত করে দিলাম। যদিও এ যেন মশা ঠেকাতে না পেরে মশারিতে ঢুকার মতন, তবু বাচতে হলে একটা উপায় তো দরকার।
০১। আপনার পারিপার্শ্বিকতা সম্পর্কে সচেতন থাকুনঃ
একা কোথাও যান, বা সদলবলে, নিজের চিন্তায় ডুবে থাকবেন না। আশেপাশে কি হচ্ছে, খেয়াল করুন। বিপদের চিহ্ন একটু আগে চোখে পড়লেই হয়তো বিপদ এড়াতে পারবেন। মনে রাখবেন, এই এলাকায় আগে কখনো সমস্যা হয় নি বলে যে ভবিষ্যতেও হবে না তা ভেবে নিজেকে প্রবোধ দেয়া নিরর্থক।
০২। একা না ঘুরে সদলবলে ঘুরুনঃ
দলের মধ্যে নিরাপত্তা অবশ্যই বেশি পাবেন। ধরেন, একা মেয়েকে একা একটি কু-পুরুষ হামলা করে বসতে পারে। কিন্তু দলের মধ্যে হামলা করতে হলে ওদেরও দল চাই। কাজেই পাবলিক প্লেস বা ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করলে বান্ধবী বা বোনদের সাথে রাখুন।
০৩। নিয়মিত একই পথ ব্যবহার পরিহার করুনঃ
মনে করুন, আপনাকে কেউ টার্গেট করেছে। সে কি করবে? খোজ নেবে আপনি নিয়মিত কোথায় যান, কখন যান, কিভাবে যান। তারপর পরিকল্পনা করবে। কিন্তু আপনি যদি একেক দিন একেক ভাবে যান, আলাদা পরিবহন ও রুট ব্যবহার করেন, বিপদের ঝুকি কমে যাবে। কারন কু-পুরুষ সু-পরিকল্পনা করতে পারবে না।
বিশেষ করে সময় বাচাতে বিপদ্দজনক শর্ট-কাট নেবেন না। যদি মনে হয়, কেউ নিয়মিত আপনাকে অনুসরন করছে, তাহলে আরও অনিয়মিত হয়ে যান।
০৪। সপ্রতিভভাবে চলাফিরা করুনঃ
স্বাভাবিক সপ্রতিভতা নিয়ে আসুন চলাফিরায়। আপনাকে সবল ভাবলে সম্ভাব্য আক্রমনকারী দূর্বল হয়ে যাবে। কাচু-মাচু হয়ে সন্ত্রস্ত ভঙ্গীতে হাটবেন না। এটা আপনাকে সহজ টার্গেট ভাবতে প্ররোচনা জোগাবে।
০৫। পাবলিক ট্রান্সপোর্টে জানালার পাশের সীট পরিহার করুনঃ
জানালার পাশের সীটের প্রতি অনেকেরই দূর্বলতা থাকে। তাছাড়া পথের পাশের সীটে বসলে অবাঞ্চিত প্রতিকূলতাও আসতে পারে। কিন্তু ভেবে দেখুন, সত্যিকার বিপদ যদি এসেই যায়, আপনার জন্য পালানো কোন সীট থেকে সহজ!
তাছাড়া ড্রাইভারের কাছাকাছি থাকা, বা দরজার কাছাকাছি থাকাও বিপদ মোকাবিলায় সহায়ক হতে পারে।
বিপদ বলে কয়ে আসে না। তবে সাবধান থাকা ভালো। পুরুষ নামের কলঙ্কগুলোর প্রতি তীব্র বিদ্বেষ প্রকাশ করে আক্রমনের শিকার অসহায়াদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগৃহীত কিছু টিপস নিজের ভাষায় সংকলিত করে দিলাম। যদিও এ যেন মশা ঠেকাতে না পেরে মশারিতে ঢুকার মতন, তবু বাচতে হলে একটা উপায় তো দরকার।
০১। আপনার পারিপার্শ্বিকতা সম্পর্কে সচেতন থাকুনঃ
একা কোথাও যান, বা সদলবলে, নিজের চিন্তায় ডুবে থাকবেন না। আশেপাশে কি হচ্ছে, খেয়াল করুন। বিপদের চিহ্ন একটু আগে চোখে পড়লেই হয়তো বিপদ এড়াতে পারবেন। মনে রাখবেন, এই এলাকায় আগে কখনো সমস্যা হয় নি বলে যে ভবিষ্যতেও হবে না তা ভেবে নিজেকে প্রবোধ দেয়া নিরর্থক।
০২। একা না ঘুরে সদলবলে ঘুরুনঃ
দলের মধ্যে নিরাপত্তা অবশ্যই বেশি পাবেন। ধরেন, একা মেয়েকে একা একটি কু-পুরুষ হামলা করে বসতে পারে। কিন্তু দলের মধ্যে হামলা করতে হলে ওদেরও দল চাই। কাজেই পাবলিক প্লেস বা ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করলে বান্ধবী বা বোনদের সাথে রাখুন।
০৩। নিয়মিত একই পথ ব্যবহার পরিহার করুনঃ
মনে করুন, আপনাকে কেউ টার্গেট করেছে। সে কি করবে? খোজ নেবে আপনি নিয়মিত কোথায় যান, কখন যান, কিভাবে যান। তারপর পরিকল্পনা করবে। কিন্তু আপনি যদি একেক দিন একেক ভাবে যান, আলাদা পরিবহন ও রুট ব্যবহার করেন, বিপদের ঝুকি কমে যাবে। কারন কু-পুরুষ সু-পরিকল্পনা করতে পারবে না।
বিশেষ করে সময় বাচাতে বিপদ্দজনক শর্ট-কাট নেবেন না। যদি মনে হয়, কেউ নিয়মিত আপনাকে অনুসরন করছে, তাহলে আরও অনিয়মিত হয়ে যান।
০৪। সপ্রতিভভাবে চলাফিরা করুনঃ
স্বাভাবিক সপ্রতিভতা নিয়ে আসুন চলাফিরায়। আপনাকে সবল ভাবলে সম্ভাব্য আক্রমনকারী দূর্বল হয়ে যাবে। কাচু-মাচু হয়ে সন্ত্রস্ত ভঙ্গীতে হাটবেন না। এটা আপনাকে সহজ টার্গেট ভাবতে প্ররোচনা জোগাবে।
০৫। পাবলিক ট্রান্সপোর্টে জানালার পাশের সীট পরিহার করুনঃ
জানালার পাশের সীটের প্রতি অনেকেরই দূর্বলতা থাকে। তাছাড়া পথের পাশের সীটে বসলে অবাঞ্চিত প্রতিকূলতাও আসতে পারে। কিন্তু ভেবে দেখুন, সত্যিকার বিপদ যদি এসেই যায়, আপনার জন্য পালানো কোন সীট থেকে সহজ!
তাছাড়া ড্রাইভারের কাছাকাছি থাকা, বা দরজার কাছাকাছি থাকাও বিপদ মোকাবিলায় সহায়ক হতে পারে।