What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Collected গুড টাচ ব্যাড টাচ (1 Viewer)

dukhopakhi

Global Moderator
Staff member
Global Mod
Joined
Mar 3, 2018
Threads
98
Messages
10,989
Credits
103,824
LittleRed Car
LittleRed Car
Camera photo
T-Shirt
Thermometer
Glasses sunglasses
"সংগৃহীত"

গুড টাচ, ব্যাড টাচ...

মূল লেখকঃ ডাঃ আফতাব হোসেন


- কার সাথে এত কথা বলতেছিলা?
- এক বন্ধুর সাথে।
- ছেলে বন্ধু না মেয়ে বন্ধু?
বউ সাধারণত কার সাথে কথা বলি কিংবা চ্যাট করি, এ নিয়ে মাথা ঘামায় না। এক হিমালয় বিশ্বাস তার আমার উপর। আজ হঠাৎ এমন অকারণ কৌতুহূলে কিছুটা অবাক হয়ে যাই। দেখি সরু চোখে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। হেসে বলি,
- ছেলে বন্ধু। হঠাৎ এ প্রশ্ন?
- না, কি সব অশ্লীল কথা বলতেছিলা।
আরও অবাক হয়ে যাই। এমন অপবাদ তো আমার শত্রুতেও দেয় না। অহমে আঘাত লাগে আমার। একটু রেগেই বলি,
- আমার কোন কথাটা তোমার কাছে অশ্লীল মনে হল?
- ঐ যে কি সব ধর্ষণ ফর্ষনের কথা বলতেছিলা। শব্দটা শুনলেই গায়ের মধ্যে ঘিনঘিন করে। ছি!
এতক্ষণে বুঝতে পারি। ঢাকায় এক বন্ধুর সাথে বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান ধর্ষণ নিয়ে কথা হচ্ছিল। বলি,
- শব্দ কি কখনও অশ্লীল হয় রে পাগলী? অশ্লীল তো ঐ শব্দটি দিয়ে যে কাজ বোঝানো হয়, সেটি। একবার ভেবে দেখ, শব্দটা শুনেই তোমার গা ঘিনঘিন করছে, আর যার সাথে এটি হয়, তার শরীর ও মনের অবস্থা কী হতে পারে?
- আমি তোমার সাথে একমত। ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত।

কয়েক দিন আগে ক্ষিপ্ত হয়ে " ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত" নামে ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। বেশ লাইক, কমেন্ট পড়েছিল। শেয়ারও হয়েছিল প্রচুর। বউ আমার লেখার নীরব পাঠিকা। বলি,
- চাইলেই কি আইনের পরিবর্তন করা যায় রে? রাজপথে মিটিং, মিছিল, শ্লোগান দিয়ে, গাড়ি জ্বালিয়ে, মানুষ পুড়িয়ে, গুলি করে কিংবা গুলি খেয়ে, যে দেশের কোনো পরিবর্তন হয় না, আমার মতো এক অর্বাচীন মানুষের ফেসবুক স্ট্যাটাসে কি আসে যায়?
- ক্যান? আমাদের প্রধানমন্ত্রী তো একজন নারী। তিনি চাইলেই তো নারীর সুরক্ষায় সংসদে এ আইন পাশ করতে পারেন।
- কি জানিরে বউ। হয়ত পারেন। আমি তো আইন বিশেষজ্ঞ না। তাই বলতে পারব না। তবে আমার এক মেয়ে ফেসবুক বন্ধু উকিল। সে লিখেছে, বাংলাদেশে নাকি এখনও ব্রিটিশদের চালু করা পেনাল কোড বহাল আছে। ১৮৭০ সালে তো ভিডিও ছিল না, তাই নাকি ভিডিও ফুটেজ আদালতে দলিল হিসেবে গৃহীত হয় না। ভাবতে পারো, কোন দেশে থাকি আমরা?
- তাহলে উপায়? এদিকে ধর্ষণের হার তো বেড়েই চলেছে। আজকের প্রথম আলোতে দেখলাম, গত ছয় মাসে ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে দ্বিগুণ। তার মধ্যে অর্ধেকের বেশী শিশু।
- শুধু ধর্ষণের হার না লিখে প্রকাশিত ধর্ষণের হার লেখা উচিত ছিল।
- মানে?
- মানে যে সব ধর্ষণের ঘটনা প্রকাশিত হয়েছে, অর্থাৎ থানায় জিডি হয়েছে, কিংবা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে কিংবা সাংবাদিকদের নজরে এসে পেপারের নিউজ হয়েছে। আমার তো ধারণা, অধিকাংশ ঘটনা অপ্রকাশিতই থেকে যায়। যে শব্দটা শুনেই তোমার অশ্লীল লাগে, গা ঘিনঘিন করে, সে কাজটি যার সাথে হয়েছে, সে কিংবা তার পরিবার নিশ্চয়ই চাইবে না, মেয়েটি পত্রিকার শিরোনাম হোক, আত্মীয়স্বজন, পাড়া প্রতিবেশী জানুক, সবার রসালো আলোচনার বিষয়বস্তু হোক।
- হুম। আমি হলেও চাইতাম না। তা তোমার বন্ধু কি বলল?
- সে একটা ফেসবুক গ্রুপ খুলেছে, ধর্ষক নির্মূল কমিটি নামে। আমাকে যোগ দিতে বলল।
- ঘাদানিক জাতীয়?
- অন্তত নামের দিক দিয়ে। তবে তারা ছিল মাঠে ময়দানে, রাজপথে, আদালতে। আর আমরা হলাম ইথারে, বাতাসে, মুখ ঢাকা ফেসবুকে।
- তুমি কী বললা?
- বললাম, বন্ধু, কয়জনরে নির্মূল করবা? কেমনে নির্মূল করবা? আইন বদলাইয়া? আইনের ফাঁক দিয়া বাইরাইয়া যাইবো। আইন নিজ হাতে তুইলা নিবা? আইন তাঁরে না পারলেও তোমারে ধরবো। হাজার নামে হাজার হাজার ফেসবুক গ্রুপ। কার নজরে আইবা, কেমনে আইবা?
- তোমার এই ভাবে বলা উচিত হয় নাই। তা সে কী বলল?
- বলল, সামাজিক ভাবে তাদের বয়কট করবে। তাদের পরিবারকে বয়কট করবে, তাদের সন্তানদেরকে বয়কট করবে। তাদের সাথে কোনো আত্মীয়তা করবে না, ইত্যাদি।
- হুম, ভালোই তো। এইটা তো আমরা করতেই পারি। তার জন্য আইন পরিবর্তন করা লাগবে না।
- মানছি। এটা করতে আইন পরিবর্তন করা লাগবে না। কিন্তু তুমি বলো তো, ধর্ষণকামীতা কি পারিবারিক কিংবা বংশীয় রোগ? মানে, দাদা, বাবা, ছেলে, নাতী, সবাই যারে পায় তারে ধরেই ঐ কাজ করে?
- যাহ, তাই কি হয় নাকি? কোনো পরিবারে একজন কিংবা দুইজন বখে গিয়ে, কিংবা উচ্ছন্নে গিয়ে ঐ কাজ করে।
- একজাক্টলী। তাহলে একজনের অন্যায়ের জন্য পুরো পরিবারকে শাস্তি দিলে পুরো পরিবারটা কি প্রতিহিংসাপরায়ন হয়ে উঠতে পারে না?
- তুমি আমারে পুরা কনফিউজড করে দিতেছো। আইন বদলাইতে সময় লাগবে, আইন হাতে নেয়া যাবে না, বয়কট করা যাবে না, তাইলে কি আমরা বসে বসে এই অনাচার সহ্য করব? এর কি কোনো প্রতিকার নাই?
- প্রতিকার থাকলেও তা কিভাবে হবে আমার জানা নাই। তবে আমি এর প্রতিরোধের উপায় বলে দিতে পারি।
- হ', তুমি তো আবার সব সময় বেশী বোঝো? নিজেরে মহা-বুদ্ধিমান, মহামানব জাতীয় কিছু মনে করো। কও শুনি, কী সেই মহামানবের বাণী?
- রাগ করছ কেন? শুনেই দেখো না। পছন্দ হইলে নিবা, নাইলে নাই।
- আচ্ছা। বলো।
- গুড। এবার বলো, আমার কোন স্বভাবটা তোমার সবচে অসহ্য লাগে?
- আবার জিগায়? তোমার বিড়ি খাওয়া।
- কেন?
- কেন আবার? তুমি জানো না?
- জানি, তবু তোমার কাছে শুনতে চাইছি।
- যত ঢং! তুমি জানো, বিড়ি খাইলে ক্যানসার হয়, হার্ট ডিজিজ হয়, স্ট্রোক করে, আরও কত! শুনবা?
- নাহ, এইটুকুই যথেষ্ট। এবার শোনো, আমার মধ্যে বিড়ি খাবার স্পৃহা ছিল। আমার বাপ কিন্তু খাইত না। আমি বন্ধুদের পাল্লায় পইড়া আঠারো বছর বয়সেই বিড়ি ধরছি। আর কিন্তু ছাড়তে পারি নাই। আমার মায় কিন্তু ছোট বেলায় শিখায় নাই, বিড়ি খাইলে কী হয়। তাই ধরার সময় বুঝি নাই। তুমি কিন্তু তোমার পোলারে ছোট বেলা থেইকাই শিখাইছ, বিড়ি খাইলে কী হয়। তার সামনে আমারে বকা দিছো। সে কিন্তু পঁচিশ বছর বয়সেও বিড়ি ছুঁইয়া দেখে নাই।
- কী ধান ভাঙ্গতে শিবের গীত গাইতাছ? আমার পোলার সব ভালো গুন আমি শিখাইছি। ভাগ্য ভালো, ও তোমার স্বভাব পায় নাই।
- সে কথা আর বলতে? এবার আসল কথায় আসি। কেউ কিন্তু ধর্ষক হয়ে জন্মায় না। কিন্তু তাদের ভেতরে সেই স্পৃহাটা (instinct) সুপ্ত অবস্থায় থাকে। তারা হয়ত তাদের পরিবারে মানবিক মূল্যবোধের শিক্ষা পায় না। নারীকে সম্মান করার শিক্ষা পায় না, নারীর মতামতের প্রতি সম্মান দিতে শেখে না। উল্টো দাঁড়ি ওঠার আগেই হাতে একটা মোবাইল ফোন ধরিয়ে দেয়। এই ছেলে যখন যৌবন প্রাপ্ত হয়, তার ভেতর তখন কামোন্মদনা জাগে। সে তখন খারাপ সংসর্গে মিশে কিংবা রাতে মোবাইলে এক্স রেটেড ভিডিও দেখে। তখন সে সুযোগের সন্ধানে থাকে, কখন তার আদিম ক্ষুধা মেটাবে। কেউ সুযোগ পায়, কেউ পায় না। সুতরাং শৈশবে একটি ছেলের সঠিক শিক্ষা খুব জরুরি। নইলে আমার বিড়ি ধরার মত একবার ভুল পথে পা বাড়ালে ফিরে আসা খুব কঠিন।
- হুম। তোমার কথায় যুক্তি আছে।
- এই ধরণের পুরুষেরা যে শুধু অনাত্মীয় বা দূরের আত্মীয়দের রেপ করে তা নয়, এরা কিন্তু এদের স্ত্রীদেরও ধর্ষণ করে।
- মানে?
- দেখো, ধর্ষণের সংজ্ঞা হলো, কারও অনুমতি ছাড়া তার সাথে রমণে রত হওয়া। এরা অনেক সময়ই বউয়ের অনুমতির ধার ধারে না। তারা মনে করে, মন্ত্রবলে বিয়ে করা বউয়ের উপর তার আছে সর্বময় অধিকার। বউটির ইচ্ছে করছে কি করছে না, মন খারাপ না শরীর খারাপ, এসবের তোয়াক্কা না করেই সে তার অধিকার আদায় করে নেয়। বেচারা বউটিও জাহান্নাম বা নরকে যাবার ভয়ে, কিংবা ভাত কাপড় দেয় সেই কৃতজ্ঞতায়, অনিচ্ছা স্বত্বেও দেহ দিয়ে দেয়। এটাও তো এক ধরণের ধর্ষণ। এমনই কত নারী নিজ অধিকারের অজ্ঞতার কারণে প্রতি রাতে বিকিয়ে যায়, তার কোনো পরিসংখ্যান প্রকাশিত হয় না।
- তাই তো! এভাবে ভাবিনি তো কখনও।
- আমার কাছে সব ধরণের রেপিস্টরাই বিকৃত রুচির মানুষ। সে অন্যের সাথেই হোক বা বউয়ের সাথেই হোক। এরা এক ধরণের ক্রিমিনাল। চোরা যেমন ধর্মের কাহিনী শোনে না, এরাও তেমন কোনো সদুপদেশ শোনে না, কিংবা শুনলেও মানে না।
- তাহলে এদের হাত থেকে বাঁচার উপায়?
- দেখো, মাইরের উপরে কোনো ভিটামিন নাই। চোর ধরা পড়লে তো জনম ধোলাই দিতেই হবে, যাতে জীবনে আর চুরি করার সাহস না পায়।
- ওদের লিঙ্গ কেটে দেয়া উচিত। না রহেগা বাঁশ, না বাজেগা বাঁশরি।
- আইডিয়াটা মন্দ না। তাহলে তো সব মেয়ের খুর কিংবা ব্লেড চালানোর ট্রেনিং নিতে হবে। যাতে যথা সময়ে যথাযথ কাজটি করতে পারে। চোর তো আর সব সময় ধরা পড়ে না যে অন্যরা এ কাজটি করবে।
- তাও তো কথা।
- তাই দরজা বন্ধ করে ঘুমাতে হবে। অর্থাৎ সতর্ক থাকতে হবে, প্রতিবাদ করতে শিখতে হবে, প্রতিরোধ করতে শিখতে হবে।
- ব্যাখ্যা করো।
- করছি। আজকের প্রথম আলোতে নিশ্চয়ই পড়েছ, প্রকাশিত ধর্ষণের শিকারের মধ্যে অর্ধেকের চেয়ে বেশী শিশু, যাদের বয়স আট থেকে বারো।
- হ্যাঁ। তুমি কি বলতে চাইছ, এই সব কোমল মতি শিশুদের রতিক্রিয়া কী জিনিষ, শিক্ষা দিতে হবে?
- না, আমি তা বলতে চাইছি না। এখন আমি তোমাকে কিছু ব্যক্তিগত প্রশ্ন করব, কথা দাও রাগ করবে না।
- রাগ করব কেন? আমার সাথে কথোপকথনে যদি অন্যরা শিখতে পারে, তাতে অসুবিধা কী?
- থ্যাংকস। এবার বলো, তোমার প্রথম যখন পিরিয়ড হয়, কে ন্যাপকিন পড়তে শিখিয়েছে?
- মা।
- প্রথম ব্রা কে কিনে দিয়েছে এবং পড়তে শিখিয়েছে?
- ছোট খালা।
- তার মানে মা কিংবা মায়ের মতো কেউ তোমাকে তোমার একান্ত গোপন এবং লজ্জার বিষয়ে রক্ষার কৌশল শিখিয়েছে। রাইট?
- হুম।
- তারা কি কখনও তোমাকে গুড টাচ, ব্যাড টাচ কি, শিখিয়েছে?
- সেটা আবার কী জিনিষ?
- মানে, স্বস্তির স্পর্শ আর অস্বস্তির স্পর্শ কী? কিংবা ভালো আদর, মন্দ আদর কী?
- তোমার কথা বুঝতে পারতেছি না।
- দেখো, পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, এই সব শিশুরা হয় তাদের নিকটাত্মীয় কিংবা একান্ত নির্ভরযোগ্য কেউ, যেমন স্কুল কিংবা মাদ্রাসার শিক্ষক দ্বারা ধর্ষিতা হয়। এরা কিন্তু প্রথম দিনই ঐ কাজটি করে না। প্রথমে তারা শিশুটিকে বিভিন্ন ভাবে স্পর্শ করে বা আদর করে যা ঐ শিশুটিকে এক ধরণের অস্বস্তি দেয়। সেক্স হরমোন পুরো মাত্রায় নিঃসরণ হয় না বলে তাদের তখনও যৌন সুড়সুড়ি জাগে না। কিন্তু ভয়ে, লজ্জায় কিংবা অজ্ঞতার কারণে শিশুটি এ কথা কাউকে বলে না। আর প্রশ্রয় পেয়ে শিকারি ধীরে ধীরে তার শিকারের প্রতি এগিয়ে যায় মরণ কামড় দেয়ার জন্য।
- তাই তো। সেদিনই তো পেপারে দেখলাম, মা যখন ইউটিউবে একটা ধর্ষণের নিউজ দেখছিল, তার শিশু কন্যাটি তা দেখে বলে উঠল, হুজুরও তো তার সাথে এমন করে। তা শুনেই তো মা র‍্যাবকে খবর দিলে সেই মাদ্রাসার হুজুর ধরা পড়ল এবং সব স্বীকার করল।
- তাহলে কী দাঁড়াল? ঐ মা যদি আগে থেকেই মেয়েকে গুড টাচ, ব্যাড টাচ সম্পর্কে শিক্ষা দিত, তাহলে কিন্তু শিশুটি ভিক্টিম হবার আগেই বলে দিতে পারত। আর তাতে হয়ত ঐ নরকের কীটের হাত থেকে আরও কিছু শিশু বেঁচে যেত। অন্তত মা তার শিশু কন্যাটিকে এটুকু তো শেখাতেই পারে, মাগো, তোমার গায়ে যদি কেউ হাত দেয়, সে যেই হোক না কেন, আর তা তোমার ভালো না লাগে, সোজা আমাকে বলবে।
- আমি তোমার সাথে সম্পূর্ণ একমত। আমার মেয়ে থাকলে শিশু বয়সেই আমি তাকে অবশ্যই এ শিক্ষা দিতাম। আর কিশোরীদের বেলায় তোমার কি সাজেশন?
- তাদের শিখতে হবে আত্মরক্ষার কৌশল। খুর, ব্লেড চালানো না শিখুক, তারা ব্যাগে Pepper Spray রাখতে পারে। কেউ কোনো অশালীন ইঙ্গিত করলে নীরবে সহ্য না করে প্রতিবাদী হতে পারে, মা, বোন কিংবা ঘনিষ্ঠ বান্ধবীর সাথে শেয়ার করতে পারে। আরও অনেক বলতে পারি, তোমার শোনার সময় হবে?
- আমার হলেও তোমার পাঠকদের নাও হতে পারে।
- তাহলে আজ এই পর্যন্তই থাক। আমার এই লেখা পড়ে যদি একজন মা ও তার মেয়ে গুড টাচ, ব্যাড টাচ নিয়ে কথা বলে, একটি শিশুও যদি সতর্ক হয়, আমার এ লেখা সার্থক হবে।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top