৮৫ বছরের দাদু গিয়েছেন ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার দাদুর হাতে একটা বোতল ধরিয়ে দিয়ে বললেন, "দাদু, কাল এটাতে সিমেনের স্যাম্পল নিয়ে আবার আসুন।"
দাদু খালি বোতল নিয়ে পরদিন আবার ডাক্তারের কাছে ফিরলেন।
খালি বোতল দেখে ডাক্তার জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে দাদুর দিকে চাইলেন।
দাদু ব্যাখ্যা করলেন, "আর কইও না ডাক্তার! প্রথমে নিজে চেষ্টা করলাম, ডান হাতে। কিচ্ছু হয় না। বাম হাতে চেষ্টা করলাম। নাহ। তোমার দাদীরে ডাকলাম। সেও চেষ্টা করল- ডান হাতে, বাম হাতে- কিচ্ছু হয় না।
তারপর সে চেষ্টা করল মুখ দিয়ে- দাঁত ভেতরে রেখে, দাঁত বাইরে রেখে- কিছুতেই কিছু হয় না। এরপর ডাকলাম পাশের বাসার নতুন বউটাকে। সেও চেষ্টা করল- হাত দিয়ে, মুখ দিয়ে এমন কি দুই হাঁটুতে চেপেও। তবু কিছু হল না।"
ডাক্তার চোখ কপালে তুলে বললেন- "আপনি এই বয়সে পাশের বাসার নতুন বউকে দিয়ে ট্রাই করিয়েছেন? দাদীর উপস্থিতিতে?!?"
দাদু- "হুম, করলাম। কিন্তু, কেউ, কোন ভাবেই তো বোতলের মুখটাই খুলতে পারল না।"
দাদু খালি বোতল নিয়ে পরদিন আবার ডাক্তারের কাছে ফিরলেন।
খালি বোতল দেখে ডাক্তার জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে দাদুর দিকে চাইলেন।
দাদু ব্যাখ্যা করলেন, "আর কইও না ডাক্তার! প্রথমে নিজে চেষ্টা করলাম, ডান হাতে। কিচ্ছু হয় না। বাম হাতে চেষ্টা করলাম। নাহ। তোমার দাদীরে ডাকলাম। সেও চেষ্টা করল- ডান হাতে, বাম হাতে- কিচ্ছু হয় না।
তারপর সে চেষ্টা করল মুখ দিয়ে- দাঁত ভেতরে রেখে, দাঁত বাইরে রেখে- কিছুতেই কিছু হয় না। এরপর ডাকলাম পাশের বাসার নতুন বউটাকে। সেও চেষ্টা করল- হাত দিয়ে, মুখ দিয়ে এমন কি দুই হাঁটুতে চেপেও। তবু কিছু হল না।"
ডাক্তার চোখ কপালে তুলে বললেন- "আপনি এই বয়সে পাশের বাসার নতুন বউকে দিয়ে ট্রাই করিয়েছেন? দাদীর উপস্থিতিতে?!?"
দাদু- "হুম, করলাম। কিন্তু, কেউ, কোন ভাবেই তো বোতলের মুখটাই খুলতে পারল না।"