সাংবাদিকঃ আজকে আমরা কথা বলবো এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ-৫ পাওয়া একজন মেধাবী ছাত্রের সাথে।.
সাংবাদিকঃ কেমন আছেন?
মেধাবীঃ ইয়ো!
সাংবাদিকঃ মানে!?
মেধাবীঃ জোশস!
সাংবাদিকঃ আপনার কাছে আমার প্রথম প্রশ্ন।
মেধাবীঃ সিওর?
সাংবাদিকঃ কি?
মেধাবীঃ আপনার প্রশ্ন? কোন সেট?
সাংবাদিকঃ বুঝলাম না !
মেধাবীঃ ও আচ্ছা ! আপনি বুঝবেন না, আপনি তো আর অ্যাডমিন না !
সাংবাদিকঃ কিসের?
মেধাবীঃ বাদ দেন, প্রশ্ন করেন।
সাংবাদিকঃ আপনার সফলতার রহস্য কি?
মেধাবীঃ অপেরা মিনি। ক্লিয়ার ফটো পাওয়া যায়।
সাংবাদিকঃ ক্যাম্নে কি !?
মেধাবীঃ নেক্সট ?
সাংবাদিকঃ রেজাল্টের পিছে সবচেয়ে বেশি অবদান কার?
মেধাবীঃ আক্কাস মামা।
সাংবাদিকঃ উনি কি করেছেন?
মেধাবীঃ উনার মেশিন ভালো।
সাংবাদিকঃ ইয়ে মানে মেশিন!?
মেধাবীঃ খিকজ ! ফটোকপির মেশিন। উনি ফটোকপির দোকানদার। ঝকঝকে প্রিন্ট।
সাংবাদিকঃ ল্যাও ঠ্যালা!
মেধাবীঃ এইটা কোন এমসিকিউ এর উত্তর?
সাংবাদিকঃ মানে !?
মেধাবীঃ কিসের মানে? কোন প্রশ্নের?
সাংবাদিকঃ এ্যাঁ!
মেধাবীঃ ধুর! আপনার উদ্দীপক ক্লিয়ার নাই। নেক্সট কোয়েশ্চেন প্লীজ।
সাংবাদিকঃ কোন বাঁধার সম্মুখীন হতে হয়েছিল?
মেধাবীঃ অবশ্যই!
সাংবাদিকঃ কি বাঁধা?
মেধাবীঃ জিপির নেট! পুরাই স্লো, ফাউল কোথাকার! অনেক কষ্ট করতে হইছে।
সাংবাদিকঃ আর কিছু?
মেধাবীঃ হুম। একটা পরীক্ষার আগের রাতে হুট করে প্যাকেজ শেষ! এদিকে ব্যালেন্সও নাই! ভয়াবহ অবস্থা !
সাংবাদিকঃ তারপর তারপর!?
মেধাবীঃ শেষ পর্যন্ত অনন্ত জলিল বাঁচাইছে।
সাংবাদিকঃ অনন্ত জলিল ! ক্যামনে !?
মেধাবীঃ উনার ৫ টাকা, ঝাক্কাস!
সাংবাদিকঃ মাইরালা!
মেধাবীঃ উদ্দীপক?
সাংবাদিকঃ হোয়াট!?
মেধাবীঃ বাদ দেন। প্লীজ কন্টিনিউ।
সাংবাদিকঃ জুনিওরদের প্রতি কোন উপদেশ?
মেধাবীঃ ইয়াপ। নেট প্যাকেজ সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ। খেয়াল রাখবা যেন ফুরাই না যায়। 3G ইউজ করার চেষ্টা করবা। কনফিউসন থাকবেই, ঘাবড়াবা না। মনে জোড় রাখবা আর একটুখানি বিশ্বাস। ব্যাস! তুমি সফল।
সাংবাদিকঃ কিছুই তো বুঝলাম নাহ!
মেধাবীঃ আপনার না বুঝলেও চলবে। ওরা ঠিকই বুঝে নিবে। জিনিয়াস প্রজন্ম।
সাংবাদিকঃ আর কিছু?
মেধাবীঃ ইয়েস! এভ্রিবডি অ্যাড মি প্লীজ।
সাংবাদিকঃ হোয়াট দা ফাঁক!
মেধাবীঃ স্যরি আই অ্যাম ব্লক।
পরেরদিন পত্রিকায়ঃ
''হাজারো বাঁধা বিপত্তিকে ব্লক করে দিয়ে সফলতা অ্যাড! এক মেধাবীর জয়যাত্রা।''
সাংবাদিকঃ কেমন আছেন?
মেধাবীঃ ইয়ো!
সাংবাদিকঃ মানে!?
মেধাবীঃ জোশস!
সাংবাদিকঃ আপনার কাছে আমার প্রথম প্রশ্ন।
মেধাবীঃ সিওর?
সাংবাদিকঃ কি?
মেধাবীঃ আপনার প্রশ্ন? কোন সেট?
সাংবাদিকঃ বুঝলাম না !
মেধাবীঃ ও আচ্ছা ! আপনি বুঝবেন না, আপনি তো আর অ্যাডমিন না !
সাংবাদিকঃ কিসের?
মেধাবীঃ বাদ দেন, প্রশ্ন করেন।
সাংবাদিকঃ আপনার সফলতার রহস্য কি?
মেধাবীঃ অপেরা মিনি। ক্লিয়ার ফটো পাওয়া যায়।
সাংবাদিকঃ ক্যাম্নে কি !?
মেধাবীঃ নেক্সট ?
সাংবাদিকঃ রেজাল্টের পিছে সবচেয়ে বেশি অবদান কার?
মেধাবীঃ আক্কাস মামা।
সাংবাদিকঃ উনি কি করেছেন?
মেধাবীঃ উনার মেশিন ভালো।
সাংবাদিকঃ ইয়ে মানে মেশিন!?
মেধাবীঃ খিকজ ! ফটোকপির মেশিন। উনি ফটোকপির দোকানদার। ঝকঝকে প্রিন্ট।
সাংবাদিকঃ ল্যাও ঠ্যালা!
মেধাবীঃ এইটা কোন এমসিকিউ এর উত্তর?
সাংবাদিকঃ মানে !?
মেধাবীঃ কিসের মানে? কোন প্রশ্নের?
সাংবাদিকঃ এ্যাঁ!
মেধাবীঃ ধুর! আপনার উদ্দীপক ক্লিয়ার নাই। নেক্সট কোয়েশ্চেন প্লীজ।
সাংবাদিকঃ কোন বাঁধার সম্মুখীন হতে হয়েছিল?
মেধাবীঃ অবশ্যই!
সাংবাদিকঃ কি বাঁধা?
মেধাবীঃ জিপির নেট! পুরাই স্লো, ফাউল কোথাকার! অনেক কষ্ট করতে হইছে।
সাংবাদিকঃ আর কিছু?
মেধাবীঃ হুম। একটা পরীক্ষার আগের রাতে হুট করে প্যাকেজ শেষ! এদিকে ব্যালেন্সও নাই! ভয়াবহ অবস্থা !
সাংবাদিকঃ তারপর তারপর!?
মেধাবীঃ শেষ পর্যন্ত অনন্ত জলিল বাঁচাইছে।
সাংবাদিকঃ অনন্ত জলিল ! ক্যামনে !?
মেধাবীঃ উনার ৫ টাকা, ঝাক্কাস!
সাংবাদিকঃ মাইরালা!
মেধাবীঃ উদ্দীপক?
সাংবাদিকঃ হোয়াট!?
মেধাবীঃ বাদ দেন। প্লীজ কন্টিনিউ।
সাংবাদিকঃ জুনিওরদের প্রতি কোন উপদেশ?
মেধাবীঃ ইয়াপ। নেট প্যাকেজ সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ। খেয়াল রাখবা যেন ফুরাই না যায়। 3G ইউজ করার চেষ্টা করবা। কনফিউসন থাকবেই, ঘাবড়াবা না। মনে জোড় রাখবা আর একটুখানি বিশ্বাস। ব্যাস! তুমি সফল।
সাংবাদিকঃ কিছুই তো বুঝলাম নাহ!
মেধাবীঃ আপনার না বুঝলেও চলবে। ওরা ঠিকই বুঝে নিবে। জিনিয়াস প্রজন্ম।
সাংবাদিকঃ আর কিছু?
মেধাবীঃ ইয়েস! এভ্রিবডি অ্যাড মি প্লীজ।
সাংবাদিকঃ হোয়াট দা ফাঁক!
মেধাবীঃ স্যরি আই অ্যাম ব্লক।
পরেরদিন পত্রিকায়ঃ
''হাজারো বাঁধা বিপত্তিকে ব্লক করে দিয়ে সফলতা অ্যাড! এক মেধাবীর জয়যাত্রা।''