বাংলাদেশের তিন রাষ্ট্র নায়ক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান, জিয়াউর রহমান এবং এরশাদ একটা প্লেনে করে অজানা এক দেশে যাচ্ছে। হঠাৎ বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটির কারনে তারা তিনজনেই প্যারাসুটে করে একটা বনে নেমে যায়।
নামার সাথে সাথে তারা তিনজনেই জংলী কর্তৃক আটক হয়।
কিন্তু জংলী সর্দার তাদের একটা সুযোগ দেয় এবং বলে, "আমরা তোদের ছেড়ে দিতে পারি। তবে একটা শর্তে।"
তারা তিনজনেই সমস্বরে বলে উঠল, "কি শর্ত?"
জংলী সর্দার বলল, "তোরা বন থেকে এমন ফল খুঁজে নিয়া আসবি, যা আমরা আগে খাইনি। তবে আমরা যে ফল আগে খেয়েছি তা যদি আনিস, তাহলে সেই ফল তোদের পিছন দিয়ে ঢুকানো হবে।"
তো যেই কথা সেই কাজ। তিন রাষ্ট্রনায়ক ফল খোঁজার কাজে নেমে পড়ল।
জংলী সর্দারের কাছে সর্বপ্রথম ফল নিয়ে হাজির হল এরশাদ। তিনি কলা এনেছেন।
কলা দেখে জংলী সর্দার বলল, "হালার পো, তোর কি মনে হয়, আমরা জীবনেও কলা খাই নাই।"
এই কথা বলে এরশাদের পিছন দিয়ে কলা ঢুকানো হল।
তারপর এসে হাজির হল শেখ মুজিবর রহমান। তিনি বেল নিয়ে এসেছেন।
তা দেখে জংলী সর্দার বলল, "তোর কি মনে হয়, বেল আমরা জীবনেও চোক্ষে দেখি নাই, এই বার এই বেল তোর পিছন দিয়ে ঢুকানো হবে।"
কিন্তু এ কথা শুনার পরও মুজিব সাহেবের কোনো প্রতিক্রিয়া নাই। তিনি উচ্চস্বরে হাসছেন।
তা দেখে জংলী সর্দার কিছুটা বিচলিত হলেন।
জংলী সর্দার বললেন, "তুই হাসছিস কেন?"
মুজিব সাহেব বললেন, "আমি হাসছি জিয়াউর রহমানের কথা চিন্তা করে।"
জংলী সর্দার, "সে আবার কি করেছে?"
মুজিব সাহেব বললেন, "জিয়া সাহেব তো কাঁঠাল নিয়া আসতেছে।"
নামার সাথে সাথে তারা তিনজনেই জংলী কর্তৃক আটক হয়।
কিন্তু জংলী সর্দার তাদের একটা সুযোগ দেয় এবং বলে, "আমরা তোদের ছেড়ে দিতে পারি। তবে একটা শর্তে।"
তারা তিনজনেই সমস্বরে বলে উঠল, "কি শর্ত?"
জংলী সর্দার বলল, "তোরা বন থেকে এমন ফল খুঁজে নিয়া আসবি, যা আমরা আগে খাইনি। তবে আমরা যে ফল আগে খেয়েছি তা যদি আনিস, তাহলে সেই ফল তোদের পিছন দিয়ে ঢুকানো হবে।"
তো যেই কথা সেই কাজ। তিন রাষ্ট্রনায়ক ফল খোঁজার কাজে নেমে পড়ল।
জংলী সর্দারের কাছে সর্বপ্রথম ফল নিয়ে হাজির হল এরশাদ। তিনি কলা এনেছেন।
কলা দেখে জংলী সর্দার বলল, "হালার পো, তোর কি মনে হয়, আমরা জীবনেও কলা খাই নাই।"
এই কথা বলে এরশাদের পিছন দিয়ে কলা ঢুকানো হল।
তারপর এসে হাজির হল শেখ মুজিবর রহমান। তিনি বেল নিয়ে এসেছেন।
তা দেখে জংলী সর্দার বলল, "তোর কি মনে হয়, বেল আমরা জীবনেও চোক্ষে দেখি নাই, এই বার এই বেল তোর পিছন দিয়ে ঢুকানো হবে।"
কিন্তু এ কথা শুনার পরও মুজিব সাহেবের কোনো প্রতিক্রিয়া নাই। তিনি উচ্চস্বরে হাসছেন।
তা দেখে জংলী সর্দার কিছুটা বিচলিত হলেন।
জংলী সর্দার বললেন, "তুই হাসছিস কেন?"
মুজিব সাহেব বললেন, "আমি হাসছি জিয়াউর রহমানের কথা চিন্তা করে।"
জংলী সর্দার, "সে আবার কি করেছে?"
মুজিব সাহেব বললেন, "জিয়া সাহেব তো কাঁঠাল নিয়া আসতেছে।"