What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান/পর্চা পাবেন? জেনে রাখুন কাজে লাগবে (1 Viewer)

Status
Not open for further replies.

mahabub1

Member
Joined
Mar 4, 2018
Threads
93
Messages
103
Credits
13,877
কিভাবে অনলাইনে জমির – বর্তমানে চলছে ডিজিটাল যুগ।এই যুগে আপনি অনেক কিছুই হাতের নাগালে পাবেন। বিশেষজ্ঞের মতে , এই যুগ মানুষকে দিন দিন অলস করে দিচ্ছে।আসলে প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ আরামদায়ক করে তুলেছে।এখন আপনি যা চান তাই ঘরে বসে অনলাইনে সম্ভব।আসলে প্রযুক্তীর ব্যবহার কারনে আমাদের সময় ও কষ্ট দুইটাই লাঘব করে দিয়েছে।দেশের যেকোন নাগরিক যেকোন জায়গা থেকে ব্যক্তিগত কিংবা ক্রয় করতে ইচ্ছুক যে কোন জমির বিভিন্ন রেকর্ড এখন খুব সহজেই
অনলাইন আবেদনের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে পারবেন।
এসএ (SA), সিএস (CS), বিআরএস (BRS) নকল / পর্চা/ খতিয়ান/সার্টিফাইড কপি অনলাইনে আবেদন করে সংগ্রহ করা যাবে সংশ্লিষ্ট জেলার জেলার প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুম থেকে।জমির খতিয়াল তিনভাবে তোলা যাবে। যেমনঃ
১। জেলা ই-সেবাকেন্দ্রঃজেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জেলা ই-সেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে ওয়ানস্টপ সার্ভিস গ্রহন করা যায়।
২। ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্রঃদেশের বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে অবস্থিত ইউনিয়ন পরিষদ সেবা কেন্দ্র (ইউআইএসসি) থেকে নাগরিকগন আবেদন করতে পারবেন।সেক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত কোর্ট ফি ছাড়াও জেলা প্রশাসন নির্ধারিত প্রসেসিং ফি দিতে হবে।
৩। জেলা ওয়েব পোর্টালঃজেলা ওয়েব পোর্টালে নির্ধারিত আবেদন ফরম ফিলআপ করে ব্যক্তি নিজেই জমির খতিয়ান সংগ্রহ করতে পারে। জেলা ওয়েব পোর্টাল পাবার জন্য আপনাকেwww.districtname.gov.bd ঠিকানায় যোগাযোগ করতে হবে। সেখানে জমির খতিয়ানের জন্য আবেদন বাটনে ক্লিক করলেই সংশ্লিষ্ট ফর্মটি পাওয়া যাবে।জমির খতিয়ানের জন্য আবেদন করা যায়
দু'ভাবেঃ
ক) জরুরি ডেলিভারীঃসময় লাগে সাধারনত ০৩ কার্যদিবস |
খ) সাধারন ডেলিভারীঃ সময় লাগে লাগে ৭-১০দিন।
*খতিয়ান(পর্চা)টি ডাকযোগে পেতে নির্ধারিত কলাম পূরণ করতে হবে।আবেদনের সাথে নির্ধারিত কোর্ট ফি জেলা প্রশাসকের সংশ্লিষ্ট ই-সেবাকেন্দ্র থেকে ক্রয় করে আবেদনপত্রের সাথে যুক্ত করে জেলা সেবা কেন্দ্রে জমা দেওয়া যাবে।এছাড়াও আবেদনের সাথে কোর্ট ফি সংযুক্ত করে ডাকযোগে জেলা ই-সেবাকেন্দ্রে জমা দেওয়া যাবে।
সংশ্লিষ্ট খরচঃখতিয়ান উত্তোলন ফিঃ জরুরিঃ কোর্ট ফি-২০ টাকা, ডেলিভারী ফি-২ টাকা।সাধারণ কোর্ট ফি- ১০ টাকা, ডেলিভারী ফি- ২ টাকা।
সূত্র: ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়
অনলাইনে জমির খতিয়ান বা ই-পর্চা তোলার প্রক্রিয়া।দেশের যে কোন নাগরিক যে কোন জায়গা হতে তার অথবা ক্রয় করতে ইচ্ছুক জায়গা জমির বিভিন্ন রেকর্ড যেমন এসএ (SA), সিএস (CS), বিআরএস (BRS) নকল /
পর্চা/ খতিয়ান/ সার্টিফাইড কপি এখন খুব সহজে অনলাইন আবেদনের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুম থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।এর ফলে একদিকে জনগণ যেমন কোনো রকম ভোগান্তি ছাড়াই দ্রুত সেবা পাচ্ছেন, অন্য দিকে সরবরাহকৃত রেকর্ড স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিজিটাইজ হয়ে যাচ্ছে।
ভূমি মন্ত্রণালয়, জেলা প্রশাসন ও এটুআই প্রোগ্রামের যৌথ উদ্যেগে ৬৪ জেলার রেকর্ড রুমের সকল এস এ (SA), সিএস (CS), বিআরএস(BRS) ও খতিয়ান কপি ডিজিটাইজ করা হচ্ছে।এতে প্রায় ৪.৫ কোটি খতিয়ান রেকর্ড ডিজিটাইজ হবে। বর্তমানে প্রায় ২৩ লক্ষ ২০ হাজার রেকর্ড অনলাইনে প্রদান করা হয়েছে।এর মধ্যে প্রায় ৩ লক্ষ ৯৫ হাজার রেকর্ড ইউআইএসসি থেকে প্রদান করা হয়েছে।
খতিয়ান (পর্চা) আপনি ডাকযোগে পেতে নির্ধারিত কলাম সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।আবেদনের সাথে নির্ধারিত কোর্টফি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট জেলা ই-সেবা কেন্দ্র থেকে ক্রয় করে আবেদনের সাথে সংযুক্ত করে জেলা
সেবা কেন্দ্রে জমা দেয়া যাবে। এছাড়া আবেদনের সাথে নির্ধারিত কোর্টফি সংযুক্ত করে ডাকযোগে জেলা ই-সেবা কেন্দ্রে জমা দিতে পারেন।
এছাড়া স্ট্যাম্প ভেন্ডর অথবা অনুমোদিত ইউআইএসসি থেকেও কোর্ট ফি ক্রয় করা যাবে।আপনার আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা এসএমএস এর মাধ্যমে জানার জন্য আপনার বর্তমান মোবাইল নম্বর প্রদান করতে হবে।খতিয়ান উত্তোলনের সাধারণ কোর্টফি ১০ টাকা ডেলিভারী ফি ২ টাকা, আর জরুরী কোর্ট ফি ২০ টাকা ডেলিভারী ফি ২ টাকা।
জমির খতিয়ান তোলার প্রক্রিয়াঃ
ক) জেলা ই-সেবা কেন্দ্রঃজেলা প্রশাসকের জেলা ই-সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে ওয়ানস্টপ সার্ভিস গ্রহণ করা যায়।
খ) ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্রঃদেশের বিভিন্ন ইউনিয়েনর পরিষদে অবস্থিত ইউআইএসসি থেকে নাগরিকগণ আবেদন করতে পারবেন।
সেক্ষেত্রে ইউআইএসসি উদ্যেক্তাগণ সরকার নির্ধারিত কোর্ট ফি ছাড়াও জেলা প্রশাসন হতে নির্ধারিত হারে প্রসেসিং ফি নিবেন।
গ) জেলা ওয়েব পোর্টালঃজেলা তথ্য বাতায়নের সংশ্লিষ্ট জেলার ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে ব্যক্তি নিজেই নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে পারবেন। জেলা ওয়েব পোর্টাল পাওয়া জন্যhttp://www.bangladesh.gov.bd/ ঠিকানায় গিয়ে জেলা বাতায়নে যেতে হবে।এরপর নিজ নিজ জেলার পোর্টালে গেলে ডান দিকের নিচে নকলের জন্য আবেদন এ ক্লিক করতে হবে।
এর পর একটি ফরম আসবে সেটি সঠিকভাবে ফিলাপ করে দালিখ বাটনে ক্লিক করার পরপ্রাপ্ত রশিদ প্রিন্ট করেকোর্ট ফি লাগিয়ে জেলা ই–সেবা কেন্দ্র পৌঁছে দিন।ফরমটি প্রিন্ট করতে না পারলে যে কোন সাদা কাগজেপ্রয়োজনীয় কোর্ট ফি যুক্ত করে জেলা সেবা কেন্দ্রে পৌছে দিন।

জেলা ই-সেবা কেন্দ্র জেলা প্রশাসকের কার্যালয়
…………………….. (নিজ জেলার নাম)খতিয়ান (পর্চা/নকল) এর আবেদনর পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট রেকর্ড রুমের কর্মকর্তাদের কয়েকটি ধাপে নির্ধারিত কাজটি সম্পন্ন করতে হয়।আবেদন করার পর সংশ্লিষ্ট অফিস সহকারী (প্রাথমিক বাছাইকারী) আবেদন যাচাই বাছাই করেন এবং মৌজা/ উপজেলা ভিত্তিক সটিং করে থাকেন।সটিং করার পর সংশ্লিষ্ট সহকারী/ষ্টাফ মৌজার বই সংগ্রহ করেন।
অতঃপর মৌজার বই থেকে আবেদনকৃত খতিয়ানের মূল তথ্য এন্ট্রিকারক কর্তৃক এন্ট্রি করা হয়ে থাকে।এরপর যাচাইকারী ষ্টাফ কর্তৃক যাচাই-বাছাই করে তুলনাকারীর নিকট প্রেরণ করা হয়।তুলনাকারী সংশ্লিষ্ট রেকর্ডটি তুলনা করে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য সহকারী কমিশনার (রেকর্ড রুম) এর নিকট প্রেরণ করেন।সহকারী কমিশনার (রেকর্ড রুম)এর চূড়ান্ত অনুমোদনের পরই আবেদনকারীকে খতিয়ান প্রদান করা হয়ে থাকে।আশার কথা হচ্ছে দ্রুত এবং সহজে সেআ প্রদানের লক্ষে বর্তমানে সিরাজগঞ্জ জেলায় একটি পাইল প্রবল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে যার মাধ্যমে
আবেদনকারীকে কোর্ট ফি প্রদান করার জন্য কোন ঝামেলা পোহাতে হবে না।
অনলাইনের মাধ্যমে কোর্ট ফি পরিশোধ করা যাবে।সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র, জেলা ই-সেবা কেন্দ্র, জেলা প্রশাসকের নির্ধারিত কাউন্টার থেকে আবদেনর পাশাপাশি ব্যক্তি নিজেও নির্ধারিত জেলার ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
নাগরিক কর্নার ব্যবহার সংক্রান্ত নির্দেশিকা ।
দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে online.forms.gov.bd ওয়েবসাইটের "সাধারণ আবেদন" - এর মাধ্যমে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর হতে বাংলাদেশের নাগরিকগন অনলাইন সেবা পেতে পারেন । ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরে আপনার আবেদনটি গ্রহণযোগ্য রাখতে কিছু বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ।
আবেদনের ধাপ সমূহঃ আপনি মোট ৫ টি ধাপ অতিক্রম করে আবেদন ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরে প্রেরন করতে পারেন ।
প্রথম ধাপঃ এখানে "সাধারণ আবেদন"-এর নির্দেশনাবলি পাবেন ।
দ্বিতীয় ধাপঃ আবেদনের "ফরম" পাবেন ।
০১। প্রাপক অফিস বাছাই করুনঃ আফিসের ধরণ বাছাই করুন - অধিদপ্তর । বাছাই করুন - ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, এক্ষেত্রে "ভূমি" শব্দটি কম্পোজ করলে সহজে সাজেশন হিসাবে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর পেয়ে যাবেন ।
০২। বরাবর - এর ৩টি ঘর ব্যবহার করে , প্রথম ঘরে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার পদবী , দ্বিতীয় ঘরে - ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, তৃতীয় ঘরে - তেজগাঁও, ঢাকা -১২০৮। লিখতে হবে ।
০৩। সংক্ষেপে ও সুনির্দিষ্ট ভাবে বিষয় লিখতে হবে ।
০৪। আবেদন পত্রের ০১ থেকে ১০ পর্যন্ত ঘর গুলো পূরণ করতে হবে ।
০৫। আবেদন পত্রের ১০ নম্বর ঘরে "আবেদনের বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ " লিখতে হবে । অর্থাৎ আপনি ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর হতে যে সেবাটি পেতে চান বা আপনার বক্তব্যটি উল্লেখ করুন । আপনার বক্তব্যের শেষে আপনার ই-মেইল এড্রেস উল্লেখ করুন । প্রয়োজনে এই ই-মেইলে পত্র প্রেরণ করা হবে । "আবেদনের বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ " ঘরে আপনার ই-মেইল এড্রেস না দিলে , ই-মেইলের মাধ্যমে পত্র পাবেন না । উল্লেখ্য, ই-মেইল ঘরে ছাড়াও , অতিরিক্তভাবে এই ঘরে ই-মেইল এড্রেস উল্লেখ করতে হবে ।
তৃতীয় ধাপঃ আবেদন পত্রের সাথে কোন সাপোর্টিং ডকুমেন্ট সংযুক্তি দিতে চাইলে, এই ধাপে সংযু্ক্ত করতে হবে । সংযুক্তি সমূহ আপনার আবেদনের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করে । এছাড়া , আপনার ছবি ও স্বাক্ষরের ছবি সংযু্ক্ত করতে পারেন এই ধাপে । সংযুুক্তি প্রদানের পূর্বে সফট ফাইলটির একটি উপযুক্ত নামকরণ করে নিন ।
চতুর্থ ধাপঃ পেমেন্ট । বর্তমানে অকার্যকর রয়েছে ।
পঞ্চম ধাপঃ আবেদনটি প্রেরণ করুন । আবেদন প্রেরণের পর 'আবেদন গ্রহন নম্বর' সম্বলিত একটি প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পাবেন । এটি প্রিন্ট করে সংরক্ষণ করুন। পরবর্তীতে "খুঁজুন" বাটনে ক্লিক করে এই নম্বরটি দিয়ে সর্বশেষ অগ্রগতি জানতে পারবেন। সকলকে ধন্যবাদ।
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top