তরিতরকারির বা খাবারের অনেক অংশই আমরা ফেলে দিই যা দিয়ে অনেক সময় তৈরি করা যায় মুখরোচক কিছু খাবার। ঝিঙের খোসার ভর্তা তেমনই একটা খাবার। তাছাড়া সবজির খোসায় থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেলস ও ফাইবার। তাই স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। গরম ভাতের সাথে এই ভর্তা খুব ভালো লাগবে।
ঝিঙ্গার খোসাঃ ১ কেজি
কাঁচামরিচ ফালিঃ ৪-৫ টা
তেলঃ ভাজার জন্য পরিমাণমতো
পিঁয়াজ কুচিঃ পরিমাণমতো
হলুদ গুঁড়াঃ সামান্য
রসুন বাটাঃ পরিমাণমতো
গরম মশলার গুঁড়াঃ সামান্য
ধনেপাতাঃ পরিমাণমতো
১ কেজি ঝিঙ্গের খোসা ছিলে নিয়ে ধুয়ে পরিমানমতো অল্প পানি দিয়ে সিদ্ধ করুন।( সিদ্ধ করার সময় ঢাকনা দিবেন না, আর খোসা টা ছিলার সময় ধারালো অংশ টা ফেলে দিতে হবে)। এবার সিদ্ধ করে রাখা খোসাটা শিল পাটায় বেটে নিন। এবার কড়াইয়ে তেল দিন, তেল গরম হলে তাতে পিয়াজ কুচি দিন। পিঁয়াজ কুচি বাদামী হওয়ার আগেই তাতে বেটে রাখা খোসা টা দিয়ে দিন এরপর তাতে একটু লবন,একটু হলুদ গুঁড়ো,একটু রসুন বাটা,একটু গরম মসলার গুঁড়ো,৪-৫ টা কাঁচা মরিচ ফালি,আধা কাপের একটু কম পানি দিয়ে নাড়তে থাকুন। ১৫ মিনিট পর পানি ও শুকিয়ে যাবে আর ভর্তা টা ও হয়ে যাবে। এবার ধনে পাতা দিয়ে নামিয়ে নিন।
ঝিঙ্গার খোসাঃ ১ কেজি
কাঁচামরিচ ফালিঃ ৪-৫ টা
তেলঃ ভাজার জন্য পরিমাণমতো
পিঁয়াজ কুচিঃ পরিমাণমতো
হলুদ গুঁড়াঃ সামান্য
রসুন বাটাঃ পরিমাণমতো
গরম মশলার গুঁড়াঃ সামান্য
ধনেপাতাঃ পরিমাণমতো
১ কেজি ঝিঙ্গের খোসা ছিলে নিয়ে ধুয়ে পরিমানমতো অল্প পানি দিয়ে সিদ্ধ করুন।( সিদ্ধ করার সময় ঢাকনা দিবেন না, আর খোসা টা ছিলার সময় ধারালো অংশ টা ফেলে দিতে হবে)। এবার সিদ্ধ করে রাখা খোসাটা শিল পাটায় বেটে নিন। এবার কড়াইয়ে তেল দিন, তেল গরম হলে তাতে পিয়াজ কুচি দিন। পিঁয়াজ কুচি বাদামী হওয়ার আগেই তাতে বেটে রাখা খোসা টা দিয়ে দিন এরপর তাতে একটু লবন,একটু হলুদ গুঁড়ো,একটু রসুন বাটা,একটু গরম মসলার গুঁড়ো,৪-৫ টা কাঁচা মরিচ ফালি,আধা কাপের একটু কম পানি দিয়ে নাড়তে থাকুন। ১৫ মিনিট পর পানি ও শুকিয়ে যাবে আর ভর্তা টা ও হয়ে যাবে। এবার ধনে পাতা দিয়ে নামিয়ে নিন।