What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Other সিডনি পটিয়ের সেরা ৭ ছবি (2 Viewers)

ZQEvBqc.jpg


চলে গেলেন অস্কারজয়ী প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেতা সিডনি পটিয়ে। ৬৮টি সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন তিনি। পেয়েছিলেন চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মানজনক সব পুরস্কার। সিডনি অভিনীত সেরা সাতটি সিনেমার সংক্ষিপ্তসার স্মরণ করিয়ে দেওয়া যেতে পারে আজ। সেসবের মধ্যে রয়েছে ‘ইন দ্য হিট অব দ্য নাইট’ (১৯৬৭), ‘আ রাইজিন ইন দ্য সান’ (১৯৬১), ‘দ্য ডিফায়েন্ট ওয়ানস’ (১৯৫৮), ‘লিলিস অব দ্য ফিল্ড’ (১৯৬৩), ‘টু স্যার, উইথ লাভ’ (১৯৬৭), ‘ব্ল্যাকবোর্ড জঙ্গল’ (১৯৫৫), ‘গেজ হু’স কামিং টু ডিনার’ (১৯৬৭)।

sA4pvj7.jpg


‘ইন দ্য হিট অব দ্য নাইট’ ছবিটির জন্য সেরা অভিনেতা হিসেবে অস্কার পান সিডনি

‘ইন দ্য হিট অব দ্য নাইট’ ছবিতে এক আফ্রিকান-আমেরিকান গোয়েন্দার ভূমিকায় দেখা যায় সিডটি পটিয়েকে। মিসিসিপির এক ব্যবসায়ীর মৃত্যুরহস্যের তদন্ত করতে সেখানে গেলে বর্ণবাদের শিকার হতে হয় তাঁকে। এ গল্প নিয়ে পরিচালক নরমান জিউসনের ছবিটি আয় করেছিল ২৪ দশমিক ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ছবিটির জন্য সেরা অভিনেতা হিসেবে অস্কার পান সিডনি।

‘আ রাইজিন ইন দ্য সান’ ছবিতে দেখা যায় এক কৃষ্ণাঙ্গ নারী তাঁর প্রয়াত স্বামীর জীবনবিমার টাকা দিয়ে সন্তানের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী গড়তে কাজ শুরু করেন। ড্যানিয়েল পেরি পরিচালিত ছবিটি আয় করেছিল ১ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার। সেরা অভিনেতা হিসেবে ছবিটিতে অভিনয়ের জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন পান সিডনি।

l3DHOwt.jpg


‘লিলিস অব দ্য ফিল্ড’–এর জন্য অস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড পান সিডনি

‘দ্য ডিফায়েন্ট ওয়ানস’ ছবিতে অপরাধীদের বহন করা একটি ট্রাককে দুর্ঘটনায় পড়তে দেখা যায়। সেখান থেকে এক শিকলে বাঁধা ইনমেটস ও নোয়া নামের দুই অপরাধী পালিয়ে যায়। পরস্পরের প্রতি তীব্র ঘৃণা সত্ত্বেও ধরা না পড়তে তারা একসঙ্গে থাকে। স্ট্যানলে ক্র্যামার পরিচালিত ছবিটি আয় করেছিল মাত্র ৭ লাখ ৭৮ হাজার ডলার, কিন্তু ছবিটি বেশ প্রশংসিত হয়। আর এ ছবির জন্য অস্কারে সেরা অভিনেতা হিসেবে মনোনয়ন পান সিডনি।

q7VjMqg.jpg


প্রয়াত অভিনেতা সিডনি পটিয়ে, ছবি: এএফপি

‘লিলিস অব দ্য ফিল্ড’ ছবিতে দেখা যায় একজন নির্মাণশ্রমিক একদল জার্মান খ্রিষ্টান নারী ব্রতচারীকে সাহায্য করছে। তাদের প্রতি ওই শ্রমিকের আত্মনিবেদন দেখে নারীরা ধরেই নেয় গির্জা বানানোর কাজে সাহায্য করতেই স্বয়ং ঈশ্বর লোকটিকে তাদের কাছে পাঠিয়েছেন। রাল্ফ নেলসন পরিচালিত ছবিটি ৭০ লাখ ডলার আয় করে। এই ছবির প্রধান চরিত্রের অভিনেতা হিসেবে অস্কার পান সিডনি। এ ছাড়া পান গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড।

zo9KbSf.jpg


‘গেজ হু’স কামিং টু ডিনার’ ছবিটি আয় করে ৫৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার

‘টু স্যার, উইথ লাভ’ ছবিতে দেখা যায় চাকরি হারিয়ে প্রকৌশলী মার্ক পূর্ব লন্ডনের একটি হাইস্কুলে চাকরি নেন। উত্তেজিত ছাত্রদের কিছু বুঝতে না দিয়েই তিনি ক্লাসে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন। ২২ মিলিয়ন ডলার আয় করেছিল ছবিটি। এটি পরিচালনা করেছিলেন জেমস ক্লাভেল।

‘ব্ল্যাকবোর্ড জঙ্গল’ ছবিটিতে দেখা যায়, নিউইয়র্কের কড়া নিয়মতান্ত্রিক একটি স্কুলে চাকরি নেন গ্লেন ফোর্ড। এর আগে তিনি কাজ করতেন নৌবাহিনীতে। স্কুলে চাকরি শুরু করার পর থেকে ক্রমেই তিনি আদর্শচ্যূত হতে থাকেন। রিচার্ড ব্রুকস পরিচালিত ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৫৫ সালে।

‘গেজ হু’স কামিং টু ডিনার’ ছবিতে দেখা যায় জোহানা নামের এক উদার তরুণী তার প্রেমিককে বাড়িতে নিয়ে আসে। জন নামের বিপত্নীক ও কৃষ্ণাঙ্গ সেই ভদ্রলোক পেশায় চিকিৎসক। রাতে খাবার টেবিলে তাকে নিয়ে একটা ঝামেলার স্পষ্ট ইঙ্গিত পায় জোহানার অভিভাবকেরা। স্ট্যানলে ক্র্যামার পরিচালিত ছবিটি আয় করে ৫৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার।
 
ZQEvBqc.jpg


চলে গেলেন অস্কারজয়ী প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেতা সিডনি পটিয়ে। ৬৮টি সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন তিনি। পেয়েছিলেন চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মানজনক সব পুরস্কার। সিডনি অভিনীত সেরা সাতটি সিনেমার সংক্ষিপ্তসার স্মরণ করিয়ে দেওয়া যেতে পারে আজ। সেসবের মধ্যে রয়েছে 'ইন দ্য হিট অব দ্য নাইট' (১৯৬৭), 'আ রাইজিন ইন দ্য সান' (১৯৬১), 'দ্য ডিফায়েন্ট ওয়ানস' (১৯৫৮), 'লিলিস অব দ্য ফিল্ড' (১৯৬৩), 'টু স্যার, উইথ লাভ' (১৯৬৭), 'ব্ল্যাকবোর্ড জঙ্গল' (১৯৫৫), 'গেজ হু'স কামিং টু ডিনার' (১৯৬৭)।

sA4pvj7.jpg


'ইন দ্য হিট অব দ্য নাইট' ছবিটির জন্য সেরা অভিনেতা হিসেবে অস্কার পান সিডনি

'ইন দ্য হিট অব দ্য নাইট' ছবিতে এক আফ্রিকান-আমেরিকান গোয়েন্দার ভূমিকায় দেখা যায় সিডটি পটিয়েকে। মিসিসিপির এক ব্যবসায়ীর মৃত্যুরহস্যের তদন্ত করতে সেখানে গেলে বর্ণবাদের শিকার হতে হয় তাঁকে। এ গল্প নিয়ে পরিচালক নরমান জিউসনের ছবিটি আয় করেছিল ২৪ দশমিক ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ছবিটির জন্য সেরা অভিনেতা হিসেবে অস্কার পান সিডনি।

'আ রাইজিন ইন দ্য সান' ছবিতে দেখা যায় এক কৃষ্ণাঙ্গ নারী তাঁর প্রয়াত স্বামীর জীবনবিমার টাকা দিয়ে সন্তানের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী গড়তে কাজ শুরু করেন। ড্যানিয়েল পেরি পরিচালিত ছবিটি আয় করেছিল ১ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার। সেরা অভিনেতা হিসেবে ছবিটিতে অভিনয়ের জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন পান সিডনি।

l3DHOwt.jpg


'লিলিস অব দ্য ফিল্ড'–এর জন্য অস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড পান সিডনি

'দ্য ডিফায়েন্ট ওয়ানস' ছবিতে অপরাধীদের বহন করা একটি ট্রাককে দুর্ঘটনায় পড়তে দেখা যায়। সেখান থেকে এক শিকলে বাঁধা ইনমেটস ও নোয়া নামের দুই অপরাধী পালিয়ে যায়। পরস্পরের প্রতি তীব্র ঘৃণা সত্ত্বেও ধরা না পড়তে তারা একসঙ্গে থাকে। স্ট্যানলে ক্র্যামার পরিচালিত ছবিটি আয় করেছিল মাত্র ৭ লাখ ৭৮ হাজার ডলার, কিন্তু ছবিটি বেশ প্রশংসিত হয়। আর এ ছবির জন্য অস্কারে সেরা অভিনেতা হিসেবে মনোনয়ন পান সিডনি।

q7VjMqg.jpg


প্রয়াত অভিনেতা সিডনি পটিয়ে, ছবি: এএফপি

'লিলিস অব দ্য ফিল্ড' ছবিতে দেখা যায় একজন নির্মাণশ্রমিক একদল জার্মান খ্রিষ্টান নারী ব্রতচারীকে সাহায্য করছে। তাদের প্রতি ওই শ্রমিকের আত্মনিবেদন দেখে নারীরা ধরেই নেয় গির্জা বানানোর কাজে সাহায্য করতেই স্বয়ং ঈশ্বর লোকটিকে তাদের কাছে পাঠিয়েছেন। রাল্ফ নেলসন পরিচালিত ছবিটি ৭০ লাখ ডলার আয় করে। এই ছবির প্রধান চরিত্রের অভিনেতা হিসেবে অস্কার পান সিডনি। এ ছাড়া পান গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড।

zo9KbSf.jpg


'গেজ হু'স কামিং টু ডিনার' ছবিটি আয় করে ৫৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার

'টু স্যার, উইথ লাভ' ছবিতে দেখা যায় চাকরি হারিয়ে প্রকৌশলী মার্ক পূর্ব লন্ডনের একটি হাইস্কুলে চাকরি নেন। উত্তেজিত ছাত্রদের কিছু বুঝতে না দিয়েই তিনি ক্লাসে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন। ২২ মিলিয়ন ডলার আয় করেছিল ছবিটি। এটি পরিচালনা করেছিলেন জেমস ক্লাভেল।

'ব্ল্যাকবোর্ড জঙ্গল' ছবিটিতে দেখা যায়, নিউইয়র্কের কড়া নিয়মতান্ত্রিক একটি স্কুলে চাকরি নেন গ্লেন ফোর্ড। এর আগে তিনি কাজ করতেন নৌবাহিনীতে। স্কুলে চাকরি শুরু করার পর থেকে ক্রমেই তিনি আদর্শচ্যূত হতে থাকেন। রিচার্ড ব্রুকস পরিচালিত ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৫৫ সালে।


'গেজ হু'স কামিং টু ডিনার' ছবিতে দেখা যায় জোহানা নামের এক উদার তরুণী তার প্রেমিককে বাড়িতে নিয়ে আসে। জন নামের বিপত্নীক ও কৃষ্ণাঙ্গ সেই ভদ্রলোক পেশায় চিকিৎসক। রাতে খাবার টেবিলে তাকে নিয়ে একটা ঝামেলার স্পষ্ট ইঙ্গিত পায় জোহানার অভিভাবকেরা। স্ট্যানলে ক্র্যামার পরিচালিত ছবিটি আয় করে ৫৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার।
গেজ হুস কামিং টু ডিনার মুভিটি দেখেছি। অসাধারণ লেগেছে
 

Users who are viewing this thread

Back
Top