স্বামী ও দুই সন্তানকে রেখে রাতের আঁধারে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গিয়ে নিজের আপন বড় ভাইকে বিয়ে করার চাঞ্চল্যকর ও অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে জয়পুরহাটে। এ ঘটনার পর এলাকায় চলছে ব্যাপক তোলপাড়।
জানা যায়, জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার নিশ্চিন্তা তারাকুল গ্রামের আব্দুর রশিদের ঔরশজাত চার সন্তানের মধ্যে ২ ছেলে মোঃ সাজু মিয়া ও মোঃ সিজু মিয়া এবং ২ মেয়ে মোছাঃ জাকিয়া সুলতানা ও রাজিয়া সুলতানা। ছোট মেয়ে রাজিয়া সুলতানাকে জয়পুরহাট বিশ্বাস পাড়ার মৃত বাবুল হোসেনের ছেলে মোঃ মজনু হোসেনের সহিত পারিবারিকভাবে বিবাহ দেন পিতা আব্দুর রশিদ।
মজনু হোসেন বর্তমানে জয়পুরহাট পৌরসভার এক জন পিয়ন হিসাবে কর্মরত। সে জানতো না তার স্ত্রী রাজিয়ার সাথে তার আপন বড় ভাই সিজু হোসেনের অবৈধ সম্পর্ক। রাজিয়ার ২ সন্তান, রিয়াদ হাসান (৯) ও রাকিবুল হাসান।
দু'সন্তানকে ছেড়ে রাজিয়া তার আপন বড় ভাই সিজু হোসেনের সাথে গত ১৪ অক্টোবর প্রেমের টানে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। স্বামী মজনু মিয়া পাগল হয়ে খুঁজতে থাকে তার স্ত্রী রাজিয়াকে, এক পর্যায়ে মজনু মিয়া তার সন্ধান পায়। তারা শিবগঞ্জের ভাইয়ের পুকুর এলাকায় সৈয়দপুর গ্রামে মৃত কাবেজের ছেলে বাবলু মিয়ার বাড়িতে আত্মগোপন করে।
বিষয়টি স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়্যারম্যানকে অবহিত করলে চেয়্যারম্যানের তৎপরতায় রাজিয়াকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয়ে হাজির করানো হয়। সে জানায় তারা উভয়ে শিবগঞ্জের ময়দান হাট্রা ইউনিয়নের কাজী অফিসে উপস্থিত হয়ে ২ লক্ষ টাকা দেন মোহর ধার্যে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে।
শুধু তাই নয়, তারা নোটারী পাবলিক গাইবান্দা কার্যালয়ে এ্যাফিডেভিট এর মাধ্যমে বিবাহ ঘোষনা দেয় এবং তার পূর্বের স্বামীকে তালাক দিয়ে নিজের আপন বড় ভাইয়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বর্তমানে তারা কিচক ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামে অবস্থান নিয়েছে।
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বেশ অবাক করা ঘটনা। সবার মতামত আশা করছি
স্বামী ও দুই সন্তানকে রেখে রাতের আঁধারে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গিয়ে নিজের আপন বড় ভাইকে বিয়ে করার চাঞ্চল্যকর ও অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে জয়পুরহাটে। এ ঘটনার পর এলাকায় চলছে ব্যাপক তোলপাড়।
জানা যায়, জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার নিশ্চিন্তা তারাকুল গ্রামের আব্দুর রশিদের ঔরশজাত চার সন্তানের মধ্যে ২ ছেলে মোঃ সাজু মিয়া ও মোঃ সিজু মিয়া এবং ২ মেয়ে মোছাঃ জাকিয়া সুলতানা ও রাজিয়া সুলতানা। ছোট মেয়ে রাজিয়া সুলতানাকে জয়পুরহাট বিশ্বাস পাড়ার মৃত বাবুল হোসেনের ছেলে মোঃ মজনু হোসেনের সহিত পারিবারিকভাবে বিবাহ দেন পিতা আব্দুর রশিদ।
মজনু হোসেন বর্তমানে জয়পুরহাট পৌরসভার এক জন পিয়ন হিসাবে কর্মরত। সে জানতো না তার স্ত্রী রাজিয়ার সাথে তার আপন বড় ভাই সিজু হোসেনের অবৈধ সম্পর্ক। রাজিয়ার ২ সন্তান, রিয়াদ হাসান (৯) ও রাকিবুল হাসান।
দু'সন্তানকে ছেড়ে রাজিয়া তার আপন বড় ভাই সিজু হোসেনের সাথে গত ১৪ অক্টোবর প্রেমের টানে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। স্বামী মজনু মিয়া পাগল হয়ে খুঁজতে থাকে তার স্ত্রী রাজিয়াকে, এক পর্যায়ে মজনু মিয়া তার সন্ধান পায়। তারা শিবগঞ্জের ভাইয়ের পুকুর এলাকায় সৈয়দপুর গ্রামে মৃত কাবেজের ছেলে বাবলু মিয়ার বাড়িতে আত্মগোপন করে।
বিষয়টি স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়্যারম্যানকে অবহিত করলে চেয়্যারম্যানের তৎপরতায় রাজিয়াকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয়ে হাজির করানো হয়। সে জানায় তারা উভয়ে শিবগঞ্জের ময়দান হাট্রা ইউনিয়নের কাজী অফিসে উপস্থিত হয়ে ২ লক্ষ টাকা দেন মোহর ধার্যে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে।
শুধু তাই নয়, তারা নোটারী পাবলিক গাইবান্দা কার্যালয়ে এ্যাফিডেভিট এর মাধ্যমে বিবাহ ঘোষনা দেয় এবং তার পূর্বের স্বামীকে তালাক দিয়ে নিজের আপন বড় ভাইয়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বর্তমানে তারা কিচক ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামে অবস্থান নিয়েছে।
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বেশ অবাক করা ঘটনা। সবার মতামত আশা করছি