আমার কাছে সত্যই একটা ব্যাপার হাসির মনে হয় যখন শুনি মানুষ প্রশ্ন করে যে ভালবেসে বিয়ে করা ভাল নাকি পারিবারিক ভাবে বিয়ে করা ভাল। আমার কাছে মনে হয় একজন যেন অন্য একজনকে প্রশ্ন করছেঃ আত্মহত্যা ভাল নাকি খুন হওয়া ভাল।
প্রগতিশীল বর (দোকানের সেলস্ গার্লকে): আচ্ছা আপনাদের এখানে কি এমন কোন বই আছে যার নাম “মহিলাদের শাসন কর্তা পুরুষ”?
সেলস্ গার্লঃ স্যার, আষাঢ়ে গল্পের বই ৩/২ নং সেকশনে পাবেন।
প্রেমিকারা হচ্ছে চকলেটের মত, ভাল লাগে যখন-তখন; প্রেমিকরা হচ্ছে পিজার মত, Hot n spicy, খাওয়া হয় প্রায়ই; বউ হচ্ছে ডাল-ভাতের মত, খাওয়া হয় যখন কোন উপায় নাই।
একজন মানুষকে টেলিগ্রাম করা হলঃ বউ মারা গেছে, কবর দিব নাকি পুড়িয়ে ফেলব?
সেই মানুষ সাথে সাথে উত্তর পাঠালঃ কোন রিস্ক নেবার দরকার নাই; প্রথমে পোড়ান, তারপর সেই ছাই কবর দিন।
এক বন্ধুর মন খুব খারাপ। অন্য বন্ধু তাই দেখে কথা বলছেঃ
১ম বন্ধুঃ কিরে দোস্ত, মন খারাপ কেন? ওঃ তোর বউ সেই যে বাপের বাড়ি গেল, এখনও আসেনি, তাই?
২য় বন্ধুঃ নারে দোস্ত, আজকে তার ফিরে আসার কথা!
স্ত্রীঃ আমি যদি হঠাৎ মারা যাই। তাহলে তুমি কি করবে?
স্বামীঃ তুমি মরে গেলে আমি পাগলই হয়ে যাব।
স্ত্রীঃ আরেকটা বিয়ে করবেনা তো?
স্বামীঃ পাগল হয়ে গেলে তো মানুষ কত কিছুই করে।
অনেক দিন পর হোস্টেল থেকে বাড়ি ফিরেছে মৌ। ফ্রিজ খুলে সে দেখে, ফ্রিজের ভেতর ভীষণ সুশ্রী একটি মেয়ের ছবি রাখা।
মৌ ছুটে গেল মায়ের কাছে, ‘মা, ফ্রিজের ভেতর একটা সুন্দরী মেয়ের ছবি রাখা দেখলাম।’
মা: হুম্। এটাকে বলে ‘পিকচার ডায়েট’। যখনই আমি কোনো খাবার নেওয়ার জন্য ফ্রিজ খুলি, মেয়েটাকে দেখলেই আমার মনে হয়, আমাকেও ওর মতো সুন্দরী হতে হবে। তখন আর খাওয়া হয় না।
মৌ: বাহ্! দারুণ। তা উপকার পাচ্ছ?
মা: পাচ্ছি আবার পাচ্ছি না।
মৌ: কেমন?
মৌ: আমার ওজন কমেছে আট কেজি। কিন্তু বারবার ফ্রিজ খোলার কারণে তোর বাবার ওজন ১০ কেজি বেড়েছে!
মনিকা আর চামেলীর মধ্যে কথা হচ্ছে।
মনিকা: গতকাল রাতটা কেমন কেটেছে বলো তো?
চামেলী: খুবই বাজে। আমার স্বামী অনেক রাতে অফিস থেকে ফিরেছে। রাতের খাবার খেয়েই ঘুমিয়ে গেছে। আর তোমার?
মনিকা: দারুণ! স্বামী অফিস থেকে ফেরার পর আমরা বাইরে খেতে গেছি। রাস্তায় বেশ কিছুক্ষণ হেঁটেছি। এমনকি বাড়ি ফিরে ঘরে মোমবাতি জ্বালিয়ে দুজন মুখোমুখি বসে ছিলাম।
ঠিক সেই সময় কথা হচ্ছিল মনিকা আর চামেলীর স্বামীদের মধ্যে।
মনিকার স্বামী: গতকাল রাতটা কেমন কেটেছে বলো তো?
চামেলীর স্বামী: ভালো না। বাড়ি ফিরেছি আর ঘুমিয়েছি। তোমার?
মনিকার স্বামী: জঘন্য। বাড়ি ফিরে দেখি লোডশেডিং চলছে। বাধ্য হয়ে স্ত্রীকে নিয়ে বাইরে খেতে গেলাম। দেখি খাবারের এত দাম, খাওয়া হলো না। রাস্তায় বিশাল জ্যাম, তাই হেঁটেই বাড়ি ফিরতে হলো। তখনো লোডশেডিং চলছে। গরমে ঘুমও আসে না। বাধ্য হয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে দুজন বোকার মতো বসে ছিলাম।