What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

সংগৃহীত কৌতুকের আসর (3 Viewers)

কৃষকের ইন্টারভিউ:::


উপস্থাপকঃ আপনি ছাগলরে কি খাওয়ান??
কৃষকঃ কোনটারে? কালো না সাদা??
উপস্থাপকঃ কালোটারে...
কৃষকঃ ঘাস...
উপস্থাপকঃ আর সাদা??
কৃষকঃ ওইটারেও ঘাসই খাওয়াই...
উপস্থাপকঃ ও!! আচ্ছা, এগুলিরে কই বাইন্ধা রাখেন??
কৃষকঃ কোনটা?? কালোটা না সাদাটা??
উপস্থাপকঃ সাদা...
কৃষকঃ ওইপাশে বাইরের ঘরে বাইন্ধা রাখি।
উপস্থাপকঃ আর কালোটা?
কৃষকঃ ওইটারেও বাইরের ঘরেই বান্ধি...
উপস্থাপকঃ আর গোসল করান কিভাবে?
কৃষকঃ কালো না সাদা??
উপস্থাপকঃ কালো...
কৃষকঃ পানি দিয়া।
উপস্থাপকঃ আর সাদাটা??
কৃষকঃ ওইটারেও পানি দিয়াই করাই...
উপস্থাপকঃ (চরম ক্ষিপ্ত): হা...!! সব কিছু যখন একই রকম করস তাইলে বার বার জিগাস ক্যান “কালা না সাদা”???
কৃষকঃ কারণ সাদা ছাগলটা আমার...
উপস্থাপকঃ ও!! আর কালোটা??
কৃষকঃ ওইটাও আমার ! ! ! ! ! !
 
মিলিটারী একাডেমীতে ট্রেনিং চলছে ...
OFFICER , ক্যাডেট পল্টুকে কে জিজ্ঞেস করল : "তোমার হাতে এটা কি ?"
পল্টু : "Sir, এটা বন্দুক ...!"
OFFICER : "না ! এটা বন্দুক না ! এটা তোমার ইজ্জত , তোমার গর্ব , তোমার মা হয় মা !"
, তারপর Officer দ্বিতীয় ক্যাডেট বল্টুকে জিজ্ঞেস করল : "তোমার হাতে এটা কি ?"
বল্টু : "Sir, এটা পল্টুর মা , ওর ইজ্জত , ওর গর্ব ! আমাদের আন্টি হয় আন্টি !
 
এক ছেলে সকালবেলা ইমাম সাহেবের কাছে এসে বললো – “ইমাম সাহেব, আমি নদী’তে কুলি ফেলছি । তওবা করতে চাই ।” ইমাম সাহেব বললেন-“নদীর প্রবাহমান পানিতে কুলি ফেললে তা এমন কোনো ময়লা হয় না…তাছাড়া এতে তোমার কোনো পাপ-ও হয়নি । নিশ্চিন্ত মনে চলে যাও ।” -“না ইমাম সাহেব, আমাকে দয়া করে তওবা পড়িয়ে দেন।” অগত্যা ইমাম সাহেব তাকে তওবা পড়িয়ে দিলেন । একটুপর আরেকটি ছেলে এসে নদী’তে কুলি ফেলার জন্য তওবা করতে চাইলো । ইমাম সাহেব তাকেও বোঝালেন, কিন্তু লাভ হলো না, তাকেও তওবা পড়িয়ে দিলেন । … একটুপর তৃতীয় আরেকজন এসে একই কারণে তওবা পড়ে গেলো । এরকম ফালতু কারণে তওবা পড়াতে পড়াতে ইমাম সাহেবের মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো । এমন সময় চতুর্থ আরেকজন আসলো । ইমাম সাহেব বিরক্ত হয়ে বললেন – “তুমিও নদী’তে কুলি ফেলেছো নাকি?” লোকটা রাগে চীৎকার করে উঠলো-“আমিই কুলি…রেলস্টেশনে যাওয়ার পথে তিনটা ছেলে আমাকে ধাক্কা দিয়ে নদী’তে ফেলে ভাগছে ।”
 
এক ছেলে সকালবেলা ইমাম সাহেবের কাছে এসে বললো – “ইমাম সাহেব, আমি নদী’তে কুলি ফেলছি । তওবা করতে চাই ।” ইমাম সাহেব বললেন-“নদীর প্রবাহমান পানিতে কুলি ফেললে তা এমন কোনো ময়লা হয় না…তাছাড়া এতে তোমার কোনো পাপ-ও হয়নি । নিশ্চিন্ত মনে চলে যাও ।” -“না ইমাম সাহেব, আমাকে দয়া করে তওবা পড়িয়ে দেন।” অগত্যা ইমাম সাহেব তাকে তওবা পড়িয়ে দিলেন । একটুপর আরেকটি ছেলে এসে নদী’তে কুলি ফেলার জন্য তওবা করতে চাইলো । ইমাম সাহেব তাকেও বোঝালেন, কিন্তু লাভ হলো না, তাকেও তওবা পড়িয়ে দিলেন । … একটুপর তৃতীয় আরেকজন এসে একই কারণে তওবা পড়ে গেলো । এরকম ফালতু কারণে তওবা পড়াতে পড়াতে ইমাম সাহেবের মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো । এমন সময় চতুর্থ আরেকজন আসলো । ইমাম সাহেব বিরক্ত হয়ে বললেন – “তুমিও নদী’তে কুলি ফেলেছো নাকি?” লোকটা রাগে চীৎকার করে উঠলো-“আমিই কুলি…রেলস্টেশনে যাওয়ার পথে তিনটা ছেলে আমাকে ধাক্কা দিয়ে নদী’তে ফেলে ভাগছে ।”
খুব হাসলাম অনেক ধন্যবাদ
 
একবার বল্টু, এক আমেরিকান ও এক জাপানি প্লেনে বিদেশ যাইতেছিল। তো যেতে যেতে এক পর্যায়ে হঠাৎ কোথায় যেন বিপ বিপ শব্দ হল। তো আমেরিকান ভদ্রলোক তার হাতের এক যায়গায় চাপ দিতেই বিপ বিপ শব্দ থেমে গেল। আমেরিকান বলতেসে,"আমার হাতের নীচে মাইক্রোচিপ, এখান থেকেই আমার বাসার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যায়।" এবার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ ফোনের রিংটোন বেজে উঠলো। জাপানিজ ভদ্রলোক তার কপালে চাপ দিয়ে বলতেসে,"আমার কপালের নীচে মাইক্রোচিপ। চাপ দিলেই কল করা ও রিসিভ করা যায়।" বল্টু চিন্তা করতেসে কি করা যায়, এদের কাছে কিছুতেই হার মানা যাবেনা। তো সে উঠেই টয়লেটে চলে গেল এবং আসার সময় দেখা গেল তার প্যান্টের ভেতর থেকে পিছন দিক দিয়ে বিরাট লম্বা ট্যিসু পেপার ঝুলতেসে। আমেরিকান ও জাপানী তো এই দেখে বলতেসে,"আরে বাহহ, এ আবার কোন প্রযুক্তি?"
বল্টুর উত্তর,"ও কিছুনা, ই-মেইল আসছে, প্রিন্ট দিতেছি
 
"তোমার বাঁচার আর কোন আশা নাই গো"

আবুল খুব অসুস্থ।ডাক্তার আবুলকে চেক-আপ করে আবুলের বউকে বাইরে ডেকে নিয়ে বলল—
উনার হার্টের অবস্থা ভালো নয়। উনাকে প্রতিদিন ভালো-ভালো খাবার রান্না করে খাওয়াবেন। উনার সাথে ভালো ব্যবহার করবেন। শাড়ি-গয়না কেনার জন্য টাকা- পয়সা চেয়ে বিরক্ত করবেন না। বাসায় কোনো টিভি সিরিয়াল দেখবেন না। এভাবে ৬ মাস চললেই উনি সুস্থ হয়ে উঠবেন। ডাক্তার চলে গেলে আবুল তার বউয়ের কাছে জানতে চাইল যে, ডাক্তার কি বলেছে?
আবুলের বউ উত্তর দিল তোমার বাঁচার আর কোন আশাই নেই গো।
হা হা হা, আমার ও জাওয়া লাগবে ওই ডাক্তার এর কাছে।

অন্ধের!! মিষ্টি

এক তরুণী বাথরুমে গোসল করছে জামা- কাপড় ছেড়ে।
এমন সময় কলিংবেল বেজে উঠল।বাড়িতে কেউ ছিল না।
তাই তরুণী দরজা টা খুলতে গেল। সে পিপ হোল দিয়ে দেখল যে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে টা।
ছেলেটি অন্ধ,তাই তরুণী কাপড় দিয়ে শরীর ঢাকার
প্রয়োজন মনে করল না।
দরজা খুলে দিল। ছেলেটি মিষ্টির প্যাকেট ধরিয়ে দিয়ে বল্ল আপু অপারেশন এ আমার চোখ ভালো হয়ে গেছে,তাই মিষ্টি দিতে এসেছি
খাইছে আমারে
:D

একবার বল্টু, এক আমেরিকান ও এক জাপানি প্লেনে বিদেশ যাইতেছিল। তো যেতে যেতে এক পর্যায়ে হঠাৎ কোথায় যেন বিপ বিপ শব্দ হল। তো আমেরিকান ভদ্রলোক তার হাতের এক যায়গায় চাপ দিতেই বিপ বিপ শব্দ থেমে গেল। আমেরিকান বলতেসে,"আমার হাতের নীচে মাইক্রোচিপ, এখান থেকেই আমার বাসার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যায়।" এবার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ ফোনের রিংটোন বেজে উঠলো। জাপানিজ ভদ্রলোক তার কপালে চাপ দিয়ে বলতেসে,"আমার কপালের নীচে মাইক্রোচিপ। চাপ দিলেই কল করা ও রিসিভ করা যায়।" বল্টু চিন্তা করতেসে কি করা যায়, এদের কাছে কিছুতেই হার মানা যাবেনা। তো সে উঠেই টয়লেটে চলে গেল এবং আসার সময় দেখা গেল তার প্যান্টের ভেতর থেকে পিছন দিক দিয়ে বিরাট লম্বা ট্যিসু পেপার ঝুলতেসে। আমেরিকান ও জাপানী তো এই দেখে বলতেসে,"আরে বাহহ, এ আবার কোন প্রযুক্তি?"
বল্টুর উত্তর,"ও কিছুনা, ই-মেইল আসছে, প্রিন্ট দিতেছি
ও গড, হাসতে হাসতে তো পেট ব্যাথা হয়ে গেল।
 
হাবলুঃ "ডাক্তার, আমার পেটে গ্যাসের অনেক সমস্যা। কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের গন্ধ ও হয় না, আওয়াজ ও হয় না। এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি; কিন্তু কেউ টের ই পায় নি"
ডাক্তারঃ "এই ওষুধটা খান, আর এক সপ্তাহ পরে আসবেন" এক সপ্তাহ পর
হাবলুঃ "এ কি ওষুধ দিলেন ডাক্তার সাহেব,আমার গ্যাসে এখনো আওয়াজ নেই; কিন্তু জঘন্য গন্ধ বের হয়!"
ডাক্তারঃ "গুড, আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে;এখন আপনার কানের চিকিৎসা করতে হবে"
 
নাতি : দাদু ঘুম আসছে না, একটু টিভি দেখবো?
দাদু : টিভি থাক দাদুভাই, তুমি আমার সাথে গল্প কর।
নাতি : আচ্ছা দাদু, আমাদের পরিবার কী সারাজীবন সাতজনেরই থেকে যাবে? মানে তুমি, দাদি, বাবা, মা, বোন, আমি আর আমাদের ক্যাটি।
দাদু : এবার আমরা একটা ডগি কিনবো, তখন আমরা আটজন হয়ে যাব।
নাতি : ডগিটা তো ক্যাটিকে মেরে ফেলবে, তখন আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব।
দাদু : তুমি বিয়ে করে নতুন বউ আনবে, তখন আমরা আবার আটজন হয়ে যাব।
নাতি : কিন্তু বোন বিয়ে করে চলে গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব।
দাদু : তোমার ছেলে বা মেয়ে হলে আমরা আবার আটজন হয়ে যাব।
নাতি : কিন্তু তুমি মারা গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব।
দাদু : পাজি ছেলে, তুই যা গিয়ে টিভি দেখ।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top