পথ চলার এই তো শুরূ !!!
funny !
valo mama carry on
Nice.. Aaro chai
থ্রেড পরিদর্শনের জন্য ধন্যবাদh ha ah ha
পথ চলার এই তো শুরূ !!!
funny !
valo mama carry on
Nice.. Aaro chai
থ্রেড পরিদর্শনের জন্য ধন্যবাদh ha ah ha
খুব হাসলাম অনেক ধন্যবাদএক ছেলে সকালবেলা ইমাম সাহেবের কাছে এসে বললো – “ইমাম সাহেব, আমি নদী’তে কুলি ফেলছি । তওবা করতে চাই ।” ইমাম সাহেব বললেন-“নদীর প্রবাহমান পানিতে কুলি ফেললে তা এমন কোনো ময়লা হয় না…তাছাড়া এতে তোমার কোনো পাপ-ও হয়নি । নিশ্চিন্ত মনে চলে যাও ।” -“না ইমাম সাহেব, আমাকে দয়া করে তওবা পড়িয়ে দেন।” অগত্যা ইমাম সাহেব তাকে তওবা পড়িয়ে দিলেন । একটুপর আরেকটি ছেলে এসে নদী’তে কুলি ফেলার জন্য তওবা করতে চাইলো । ইমাম সাহেব তাকেও বোঝালেন, কিন্তু লাভ হলো না, তাকেও তওবা পড়িয়ে দিলেন । … একটুপর তৃতীয় আরেকজন এসে একই কারণে তওবা পড়ে গেলো । এরকম ফালতু কারণে তওবা পড়াতে পড়াতে ইমাম সাহেবের মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো । এমন সময় চতুর্থ আরেকজন আসলো । ইমাম সাহেব বিরক্ত হয়ে বললেন – “তুমিও নদী’তে কুলি ফেলেছো নাকি?” লোকটা রাগে চীৎকার করে উঠলো-“আমিই কুলি…রেলস্টেশনে যাওয়ার পথে তিনটা ছেলে আমাকে ধাক্কা দিয়ে নদী’তে ফেলে ভাগছে ।”
আপনাকে হাসাতে পেরে আমিও ধন্য হলামখুব হাসলাম অনেক ধন্যবাদ
হা হা হা, আমার ও জাওয়া লাগবে ওই ডাক্তার এর কাছে।"তোমার বাঁচার আর কোন আশা নাই গো"
আবুল খুব অসুস্থ।ডাক্তার আবুলকে চেক-আপ করে আবুলের বউকে বাইরে ডেকে নিয়ে বলল—
উনার হার্টের অবস্থা ভালো নয়। উনাকে প্রতিদিন ভালো-ভালো খাবার রান্না করে খাওয়াবেন। উনার সাথে ভালো ব্যবহার করবেন। শাড়ি-গয়না কেনার জন্য টাকা- পয়সা চেয়ে বিরক্ত করবেন না। বাসায় কোনো টিভি সিরিয়াল দেখবেন না। এভাবে ৬ মাস চললেই উনি সুস্থ হয়ে উঠবেন। ডাক্তার চলে গেলে আবুল তার বউয়ের কাছে জানতে চাইল যে, ডাক্তার কি বলেছে?
আবুলের বউ উত্তর দিল তোমার বাঁচার আর কোন আশাই নেই গো।
খাইছে আমারেঅন্ধের!! মিষ্টি
এক তরুণী বাথরুমে গোসল করছে জামা- কাপড় ছেড়ে।
এমন সময় কলিংবেল বেজে উঠল।বাড়িতে কেউ ছিল না।
তাই তরুণী দরজা টা খুলতে গেল। সে পিপ হোল দিয়ে দেখল যে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে টা।
ছেলেটি অন্ধ,তাই তরুণী কাপড় দিয়ে শরীর ঢাকার
প্রয়োজন মনে করল না।
দরজা খুলে দিল। ছেলেটি মিষ্টির প্যাকেট ধরিয়ে দিয়ে বল্ল আপু অপারেশন এ আমার চোখ ভালো হয়ে গেছে,তাই মিষ্টি দিতে এসেছি
ও গড, হাসতে হাসতে তো পেট ব্যাথা হয়ে গেল।একবার বল্টু, এক আমেরিকান ও এক জাপানি প্লেনে বিদেশ যাইতেছিল। তো যেতে যেতে এক পর্যায়ে হঠাৎ কোথায় যেন বিপ বিপ শব্দ হল। তো আমেরিকান ভদ্রলোক তার হাতের এক যায়গায় চাপ দিতেই বিপ বিপ শব্দ থেমে গেল। আমেরিকান বলতেসে,"আমার হাতের নীচে মাইক্রোচিপ, এখান থেকেই আমার বাসার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যায়।" এবার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ ফোনের রিংটোন বেজে উঠলো। জাপানিজ ভদ্রলোক তার কপালে চাপ দিয়ে বলতেসে,"আমার কপালের নীচে মাইক্রোচিপ। চাপ দিলেই কল করা ও রিসিভ করা যায়।" বল্টু চিন্তা করতেসে কি করা যায়, এদের কাছে কিছুতেই হার মানা যাবেনা। তো সে উঠেই টয়লেটে চলে গেল এবং আসার সময় দেখা গেল তার প্যান্টের ভেতর থেকে পিছন দিক দিয়ে বিরাট লম্বা ট্যিসু পেপার ঝুলতেসে। আমেরিকান ও জাপানী তো এই দেখে বলতেসে,"আরে বাহহ, এ আবার কোন প্রযুক্তি?"
বল্টুর উত্তর,"ও কিছুনা, ই-মেইল আসছে, প্রিন্ট দিতেছি
We use essential cookies to make this site work, and optional cookies to enhance your experience.