What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

সংগৃহীত কৌতুকের আসর (3 Viewers)

জজ সাহেবঃ যখন এই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হচ্ছিল তখন কি তুমি সেখানে উপস্থিত ছিলে?
সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ।
জজ সাহেবঃ তোমার এই ঝগড়া থেকে কি ধারনা হলো?
সাক্ষীঃ হুজুর আমি জীবনেও বিয়ে করব না ।
 
প্রথম যাত্রী: আপনি একটি বাইনোকুলার গলায় ঝুলিয়ে রেখেছেন। অথচ একবারও দেখলাম না, আপনি বাইনোকুলার দিয়ে বাইরে দূরের কোনো দৃশ্য দেখছেন। তাহলে সঙ্গে এটা আনলেন কেন?
দ্বিতীয় যাত্রী: আহ্! এটা দূরের দৃশ্য দেখার জন্য আনিনি। ছুটি কাটাতে যার বাড়ি যাচ্ছি, তাকে দেখার জন্য এনেছি।
প্রথম যাত্রী: কেন?
দ্বিতীয় যাত্রী: কারণ, তিনি আমার দূরসম্পর্কের আত্মীয়
 
এক মহিলা ট্যাক্সিতে বসে ট্যাক্সিড্রাইভারকে বলল:
প্রসূতি হাসপাতাল।

ট্যাক্সি ছুটতে শুরু করল সব গাড়িকে পেছনে ফেলে।
মহিলাটি বলল: অত জোরে চালানোর দরকার নেই তো! আমি ওখানে চাকরি করি।
 
স্যার : X এর মান বের কর
বল্টু : ওর আবার কিসের মানসন্মান
 
বউ তার স্বামী কে মেসেজ করলোঃ
অফিস থেকে আসার সময় 1 kg আটা, 1 kg আলু আর 500 gm চিনি নিয়ে আসবে আর সবিতা তোমাকে দেখা করতে বলেছে।
স্বামী : সবিতা কে?
স্ত্রী : কেউ না । তুমি মেসেজটা পড়লে কিনা sure হয়ে নিলাম

গল্পে টুইস্ট .....

স্বামী : কিন্তু আমি তো সবিতার সাথেই আছি, তুমি কোন সবিতার কথা বলছো?
স্ত্রী : তুমি কোথায় ?
স্বামী: সব্জি বাজারের কাছাকাছি।
স্ত্রী : তুমি ওখানেই অপেক্ষা কর, আমি আসছি ।

10 মিনিটের পর স্ত্রী সব্জি বাজারে পৌঁছে তার স্বামীকে মেসেজ পাঠালো....
"কোথায় আছো তুমি" ?
স্বামী : আমি অফিসে আছি, এখন তোমার যা বাজার দরকার, সেটা কিনে নাও ।
 
Husband : সব জিনিষ-ই তুমি আমার আমার বল কেন? আমাদের বলতে পারনা।এখন আলমারিতে কি খুঁজতেছ?!!!!
Wife : আমাদের পেডিকোট ও ব্লাউজ।
 
এক হসপিটালে প্রতি রবিবার সকাল 11 টার সময় ICU এর একটি নির্দিষ্ট বেডের পেসেন্ট মারা যায়।

এই ঘটনা প্রত্যেক রবিবার নিয়ম মাফিক ঘটতেই থাকে।
ডাক্তার নার্স সবাই এই ঘটনার জন্য খুবই চিন্তিত।
এমন কি আছে ICU এর ঐ বেডে?
কোন অলৌকিক শক্তি নাকি কোন অশুভ আত্মার ছায়া।সমস্ত ডাক্তার নার্স মিলে একদিন মিটিং করল, যেমন করেই হোক এই রহস্যের কুল কিনারা খুজে বের করতেই হবে।

রবিবার এল।
সমস্ত ডাক্তাররা ICU এর ঐ বেড টা কে ঘিরে ফেলল। সেই বেডের শয্যাগত রোগীর দিকে তাকিয়ে রইল।
ঘড়ির কাঁটা 10.30
সকলের মুখে চোখে এক অজানা ভয়।ঘড়ির কাঁটা 10.50 সকলের হৃৎস্পন্দন রাজধানী এক্সপ্রেসের মত চলতে শুরু হয়ে গেল। ভয়ে একে অপরের হাত চেপে ধরল।এমন সময়। ICU এর দরজা খোলার শব্দ।( ক্যাআআআআচচচচচ)ডাক্তারদের একদম হার্টফেল হবার অবস্থা।এক সাদা কাপড়ে আবৃত এক মহিলার প্রবেশ। ICU এর নিস্তব্ধতার মধ্যে একটাই আওয়াজ ভেসে আসছিল, ঘড়ির কাঁটার টিক টিক টিক।সময় 10.55 ।সাদা কাপড়ে আবৃত মহিলা ধিরে ধিরে সেই বেডের দিকে এগিয়ে গেল। গিয়েই অক্সিজেনের প্লাগ টা খুলে দিল আর নিজের মোবাইল চার্জে লাগিয়ে, ঘর পরিষ্কার করতে শুরু করে দিল।

ডাক্তার- কে তুমি....????

আমি তো ঝাড়ুদার বল্টুর বউ, রবিবার দিন ও আসতে পারেনা তাই ওর জায়গাতে আমি এসে ওর কাজটা করে যাই।
 
এক মাইয়ার লগে চ্যাট করতে ছিলাম।
একপর্যায়ে কইলাম--
''খুব ঘুম পাইতেছে।আজকে তাহলে যাই।
পরে কথা হবে ভালো থাকুন।
সে কইলো--''Accha Jan''
আমি কইলাম--''প্লিজ আবার বলেন''?
সে আবার কইলো ''Accha Jan''
আমি আবার কইলাম--''যাই''?
সে কইলো ''Accha Jan Somossa nai''
আমি ইচ্ছা কইরা আবার কইলাম--
''গেলাম কিন্তু''?
সে এখন বিরক্ত হইয়া রেগে গিয়ে
কইলো--''Ajib Toh!!
Jan Bollam na?
এইবার কইলাম--''আসলে এর আগে কেও এতোবার
কইরা Jan Boila ডাকে নাইতো বারবার শুনতে ইচ্ছা ছিলো!!
হে হে হে নগদ ব্লক মাইরা দিছে
মনে হয় লজ্জা পাইছে!
 
"তোমার বাঁচার আর কোন আশা নাই গো"

আবুল খুব অসুস্থ।ডাক্তার আবুলকে চেক-আপ করে আবুলের বউকে বাইরে ডেকে নিয়ে বলল—
উনার হার্টের অবস্থা ভালো নয়। উনাকে প্রতিদিন ভালো-ভালো খাবার রান্না করে খাওয়াবেন। উনার সাথে ভালো ব্যবহার করবেন। শাড়ি-গয়না কেনার জন্য টাকা- পয়সা চেয়ে বিরক্ত করবেন না। বাসায় কোনো টিভি সিরিয়াল দেখবেন না। এভাবে ৬ মাস চললেই উনি সুস্থ হয়ে উঠবেন। ডাক্তার চলে গেলে আবুল তার বউয়ের কাছে জানতে চাইল যে, ডাক্তার কি বলেছে?
আবুলের বউ উত্তর দিল তোমার বাঁচার আর কোন আশাই নেই গো।
🤣🤣🤣🤣🤣 বৌ গুলা এমনই হয় সবসময়

এক হসপিটালে প্রতি রবিবার সকাল 11 টার সময় ICU এর একটি নির্দিষ্ট বেডের পেসেন্ট মারা যায়।

এই ঘটনা প্রত্যেক রবিবার নিয়ম মাফিক ঘটতেই থাকে।
ডাক্তার নার্স সবাই এই ঘটনার জন্য খুবই চিন্তিত।
এমন কি আছে ICU এর ঐ বেডে?
কোন অলৌকিক শক্তি নাকি কোন অশুভ আত্মার ছায়া।সমস্ত ডাক্তার নার্স মিলে একদিন মিটিং করল, যেমন করেই হোক এই রহস্যের কুল কিনারা খুজে বের করতেই হবে।

রবিবার এল।
সমস্ত ডাক্তাররা ICU এর ঐ বেড টা কে ঘিরে ফেলল। সেই বেডের শয্যাগত রোগীর দিকে তাকিয়ে রইল।
ঘড়ির কাঁটা 10.30
সকলের মুখে চোখে এক অজানা ভয়।ঘড়ির কাঁটা 10.50 সকলের হৃৎস্পন্দন রাজধানী এক্সপ্রেসের মত চলতে শুরু হয়ে গেল। ভয়ে একে অপরের হাত চেপে ধরল।এমন সময়। ICU এর দরজা খোলার শব্দ।( ক্যাআআআআচচচচচ)ডাক্তারদের একদম হার্টফেল হবার অবস্থা।এক সাদা কাপড়ে আবৃত এক মহিলার প্রবেশ। ICU এর নিস্তব্ধতার মধ্যে একটাই আওয়াজ ভেসে আসছিল, ঘড়ির কাঁটার টিক টিক টিক।সময় 10.55 ।সাদা কাপড়ে আবৃত মহিলা ধিরে ধিরে সেই বেডের দিকে এগিয়ে গেল। গিয়েই অক্সিজেনের প্লাগ টা খুলে দিল আর নিজের মোবাইল চার্জে লাগিয়ে, ঘর পরিষ্কার করতে শুরু করে দিল।

ডাক্তার- কে তুমি....????

আমি তো ঝাড়ুদার বল্টুর বউ, রবিবার দিন ও আসতে পারেনা তাই ওর জায়গাতে আমি এসে ওর কাজটা করে যাই।
দারুন জোকস ছিল! হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা করছে😂
 
জাদুঘর ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে একটি চেয়ারে বসে পড়লেন আবুল
হায় হায় করে দৌড়ে এল জাদুঘরের কর্মীরা
বলেলেন...আরে করছেন কি করছেন কি???

এইটা নবাব সিরাজউদ্দৌলার চেয়ার....
আবুল: ভাই ,একটু বসতে দেন ..
সিরাজ ভাই আসলেই আমি উইঠা যাবো...
 

Users who are viewing this thread

Back
Top