পঁচাত্তর বছরের বৃদ্ধা, আশি বছর বয়েসের বৃদ্ধ স্বামীর ওপর ডিভোর্সের মামলা করেছেন। কোর্টে কেস শুনানি চলছে।
বৃদ্ধা : আমি ডিভোর্স চাই
ম্যাজিস্ট্রেট : আপনি আমার শ্রদ্ধেয়া, কিন্তু তবুও আমার কর্তব্য হিসেবে বলছি। এই বয়েসে এসে আপনি স্বামীকে ডিভোর্স দিতে কেন চাইছেন? এই বয়েসেই তো আপনাদের একে অন্যকে সবচাইতে বেশি প্রয়োজন।
বৃদ্ধা : আমি ওনার মানসিক নিপীড়নের শিকার।
ম্যাজিস্ট্রেট : সেটা কি ভাবে?
বৃদ্ধা : মুড ভালো না থাকলে যখন তখন আমায় যা তা কথা শুনিয়ে দেন!
ম্যাজিস্ট্রেট : ওহ.. এই ব্যাপার। তা, আপনিও পাল্টা কথা শুনিয়ে দিলেই তো হয়ে গেল।
বৃদ্ধা : সেটাই তো আমার মানসিক চাপের কারণ!
ম্যাজিস্ট্রেট : বুঝতে পারলাম না।
বৃদ্ধা : আমি যখনই পাল্টা কোন জবাব দিতে যাই, কানে শোনার মেশিনটা উনি খুলে ফেলেন!
এক লোক একদিন অতিরিক্ত মদ্যপান করে মাতাল হয়ে বাড়ি এসে দরজার তালা খোলার চেষ্টা করছে।কিন্তু তার হাত কেপে বারবার চাবি নিচে পড়ে যাচ্ছে।
তখন এক পথচারী এসে বলল, ভাই আমি কি আপনার তালা খুলে দিবো?
মাতাল :- আরে ভাই তালা তো আমিই খুলতে পারবো। আপনি শুধু বিল্ডিংটা ধরে রাখুন যাতে না নড়ে।
এক মাতাল দুতলা থেকে জানালা দিয়ে পেশাব করছে | তখন আরেক মাতাল বলছে, আরে তোর পেশাব বেয়ে তো চোর উঠে যাবে ? এ কথা শুনে প্রথম মাতাল বলল, আমি কি তোর মতো বলদ নাকি, আমি ছেড়ে ছেড়ে করছি যাতে চোর উঠে আর পড়ে যায় |