[HIDE]সপ্তম পর্ব[/HIDE][HIDE][/hide][HIDE][/hide]
[HIDE]
খাটের ওপর বসে টিভি দেখছি, মেয়ে কোচিং ক্লাশ থেকে ফিরে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল, মামমাম, আর ৫ দিন পরেত আমার বার্থডে, আমি বললাম হা, মিও আমোরে, একটা কেক ওর্ডার দিয়ে আসবি আর রাতে বাড়ির সবাই কে সঙ্গে নিয়ে কাটবি, যেমন প্রতি বার করিস সেই রকম।
দেখলাম মেয়ের মুখটা একটু ছোট হয়ে গেলো!
কিরে কি হয়েছে?
মেয়ে : মা একটু বড়ো করে করলে হয় না?
আমি বললাম বাবা নেই এখন কি করে বড়ো করে করব বল, আচ্ছা কতো বড়ো?
মেয়ে : বেশি না মা, আমার কিছু বন্ধুরা আসবে বাড়িতে ওদের সেদিন ডিনার করাবো আর কেক কাটবো।
সেতো ভালো কথা কতো জন আসবে?
মেয়ে : এই বন্ধুদের বাবা মাকে ধরে ২০ জন হবে,
এতো জন… বাবা আমি বললাম, দাঁড়া বাবাকে ফোন করি! বলে আমার হাসব্যান্ড কে ফোনে সব বললাম, মেয়ে আমার হাসব্যান্ড এর খুব প্রিয়, তাই না করলো না। আমি মেয়েকে বললাম ঠিক আছে হবে বাবা করতে বলেছে।
আমি রাতে খাবার সময় বাড়ির সবাইকে বললাম। আমার জা বলল বৌমা, নাতি আর ছেলে তো ওদের বাবা দের নিয়ে কালকে চেন্নাই যাবে ডাক্তার দেখাতে, ওরা ত থাকতে পারবে না তা হোলে।
দেখলাম মেয়ের মুখটা একটু ছোট হয়ে গেলো!
কিরে কি হয়েছে?
মেয়ে : মা একটু বড়ো করে করলে হয় না?
আমি বললাম বাবা নেই এখন কি করে বড়ো করে করব বল, আচ্ছা কতো বড়ো?
মেয়ে : বেশি না মা, আমার কিছু বন্ধুরা আসবে বাড়িতে ওদের সেদিন ডিনার করাবো আর কেক কাটবো।
সেতো ভালো কথা কতো জন আসবে?
মেয়ে : এই বন্ধুদের বাবা মাকে ধরে ২০ জন হবে,
এতো জন… বাবা আমি বললাম, দাঁড়া বাবাকে ফোন করি! বলে আমার হাসব্যান্ড কে ফোনে সব বললাম, মেয়ে আমার হাসব্যান্ড এর খুব প্রিয়, তাই না করলো না। আমি মেয়েকে বললাম ঠিক আছে হবে বাবা করতে বলেছে।
আমি রাতে খাবার সময় বাড়ির সবাইকে বললাম। আমার জা বলল বৌমা, নাতি আর ছেলে তো ওদের বাবা দের নিয়ে কালকে চেন্নাই যাবে ডাক্তার দেখাতে, ওরা ত থাকতে পারবে না তা হোলে।
শুনে আমার ভাশুর আমার জাকে খেঁকিয়ে উঠে বললো ওদের জন্যে কি ওই বাচ্ছা মেয়েটার জন্মদিন পিছিয়ে দেবো নাকি,
তুমি কিছু চিন্তা কোরো না ছোটো বৌ আমি সব ব্যবস্তা করে দিচ্ছি।
তুমি কিছু চিন্তা কোরো না ছোটো বৌ আমি সব ব্যবস্তা করে দিচ্ছি।
দেখতে দেখতে মেয়ের জন্মদিন এলো, সেদিন সকালে রান্নার সব জিনিস নিয়ে এলো শম্ভুদা, শম্ভুদা আমাদের বাড়ির যে কোনো কাজে থাকে ওর বৌ আমাদের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে! শম্ভুদার একটা টোটো আছে আগে ভ্যাঁন রিক্সা ছিলো, ওতে করে রান্নার সব জিনিস নিয়ে এসে আমাকে ডাকতে লাগলো! আমি বললাম শম্ভু দা একটু ওপরে তুলে দিও ছাদে রান্না হবে, কালি দা রান্না করবে!
শম্ভু দা রান্নার সব জিনিস ছাদে তুলে দিয়ে এলো। আমি ওনাকে বসতে বলে একটু নুন চিনির সরবত করে দিলাম, আর বললাম রাতে তুমি তোমার বৌ আর তোমার ছেলে এখানে খাবে, ঠিক আছে বৌদি, বলে শম্ভু দা চলে গেলো।
শম্ভু দা রান্নার সব জিনিস ছাদে তুলে দিয়ে এলো। আমি ওনাকে বসতে বলে একটু নুন চিনির সরবত করে দিলাম, আর বললাম রাতে তুমি তোমার বৌ আর তোমার ছেলে এখানে খাবে, ঠিক আছে বৌদি, বলে শম্ভু দা চলে গেলো।
দুপুর ৩ টে থেকে রান্না শুরু হয়ে গেছে কালি দা আর শম্ভু দা দুজন মিলে চিকেন বিরিয়ানী, মাটন চাপ, ভেজিটেবল চপ, পায়েস, মিষ্টি রান্না করছে।
আমার দেওয়া ড্রেস পরলো মেয়ে, আমিও রেডি হতে লাগলাম একটু পরে সবাই চলে আসবে।
লো কাট ব্লাক কালারের একটা ব্লাউজ পড়লাম ভেতরে কলো রঙের ব্রা পরেছি, ব্লাউজটা ঢাকা কম খোলা বেশি, ব্লাউজের কাঁধের কাছটা দু ইঞ্চি সরু হয়ে পেছনে কোমর আর পিঠের মাঝ বরাবর ব্রায়ের স্ট্রিপ কভার করে রেখেছে বাকি পিঠ পুরো খোলা, ব্লাউজের সামনের দিকটা, দুধের নিচটা ঢেকে ওপরে গলা থেকে দুধের এক ভাগ ক্লিভেজ সমেত পুরো বুকের বাকিটা উন্মুক্ত। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি ঐ অবস্তায় সেখানো পুরুষ মনুষের আমাকে কাছে পাবার কমনা জাগতে বাধ্য, সায়া পড়লাম সবুজ রঙের, সঙ্গে সবুজ রঙের নেট শাড়ি, শাড়িটা কোটের মতো স্ট্যাইলে পরলাম ! অনেকে একে বলে হল্টার নেক স্ট্যাইল। ( মানে শাড়িটার আঁচলের একদিক কোমরের সামনে এক রাউন্ড সায়াতে গুঁজে বাকি শাড়ির হাপ হাপ করে একটা হাপ কুচি করে নাভীর সোজাসুজি সায়ার ভেতরে গুঁজে দিলাম, বাকি হাপ আঁচলের দিকটা নিয়ে লম্বা করে দুহাতে ধরে পেছন দিক থেকে ঘাড়ের কাছ থেকে কোমরের কাছে নিয়ে এসে সায়ার সঙ্গে পিন দিয়ে আটকে দিলাম তেমনি নাভির ওপরে দুদিক টান করে পিন দিলাম এমন করে ঠিক দুধের নিচে শাড়ির দুদিক ধরে একটা পিন দিলাম) অন্য কোনো প্রোগাম হলে এই পিন টা দিতাম না । হল্টার নেক বা জ্যাকেট স্টাইলে শাড়ি পরে আমি রেডি। মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলাম আমাকে কেমন লাগছে রে স্নেহা?
মেয়ে : ওয়াও মা, তোমাকে খুব হট লাগছে, আজ যদি বাবা থাকতো নতুন করে তোমার প্রেমে পড়ে যেত!
আমি বললাম চুপ কর ফাজিল মেয়ে, মনে মনে ভাবলাম তোর বাবা না থাক কেউ না কেউ আজকে আমার প্রেমে পড়বেই। গায়ে একটু পারফিউম মেখে ঘর থেকে বেরিয়ে ছাদে গেলাম, সবাই একে একে আসতে শুরু করেছে।
খুব সুন্দর করে গোটা ছাদটা বেলুন দিয়ে সাজানো হয়েছে, সব কিছুই আমার ভাসুর শম্ভুদা কে সঙ্গে নিয়ে করেছে!
মেয়ের বন্ধুরা সবাই এসে গেছে ১০ জনের মতো বন্ধু আর তাদের বেশির ভাগ মায়েরা এসেছে ৪ জন বন্ধুর বাবা মা দুজনেই এসেছে,
আমাকে, ছেলে আর বাড়ির বকিদের মেয়ে সবার সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিলো!
আমি শম্ভুদা কে সঙ্গে নিয়ে সবাই কে কোল্ডড্রিংক্স দিতে লাগলাম! কেক কাটা হলো, অল্প সল্প মাখা মাখি হলো!
আমাকে মেয়ের বন্ধুর এক মা বললো আপনদের মা মেয়ে কে পাশা পাশি দাঁড়ালে মা মেয়ে কম দুই বোন মনে হবে!
আমি ভেজিটেবল চপ প্লেটে করে সবাইকে দিতে থাকলাম, যখন আমি মেয়ের বন্ধুর বাবাদের চপ দিতে গেলাম সেখানে একজন বলল আপনার বয়েস কত?
আমি বললাম মেয়েদের বয়েস জানতে নেই!
উনি বললেন ওকে, নো প্রবলেম ম্যাম!
আমাকে আপনার হাসব্যান্ড খুব ভালো করে চেনে! আমার নাম অভিজিৎ (বাবু আমার ডাক নাম ),
আমি : ওকে, পরিচয় করে ভালো লাগলো, আমি বললাম!
অভিজিৎ : একটা কথা বলবো যদি কিছু মনে না করেনতো!
আমি বললাম বলুন কি বলবেন!
অভিজিৎ : আপনার শাড়ি পরবার স্ট্যাইল টা বেশ ইউনিক, আপনাকে বেশ বোল্ড লাগছে, বাকী তিনজন বলে উঠল ঠিক বলেছেন অভিজিৎ দা, বৌদিকে খুব সুন্দর লাগছে।
অভিজিৎ : হমম তবে একটু বেশি খোলা মেলা,
হা, আসলে আমি একটু বেশি খোলামনের মানুষতো আর খোলামেলা থাকতে বেশি পছন্দ, সেটার প্রতিফলন আমার পোশাক আসাকেও দেখা যায়! আমার কাছে এমন উত্তর পেয়ে তিনজনের মুখ টা চুপসে গেলো। আমি ওদের ওখান থেকে সরে এলাম, মাজে মাজে খেয়াল করলাম ৪ জন আমার দিকে দেখছে আর কিছু একটা আলোচনা করছে! শম্ভুদা আর কালি দা বিরিয়ানি প্লেটে সাজাতে আরম্ভ করছে, আমি আমার জা আর রত্না মিলে সবার হাতে হাতে প্লেটটা ধরিয়ে দিতে থাকলাম, (রত্না হলো আমাদের বাড়ির কাজের মেয়ে মানে শম্ভু দার বউ)
লোক গুলোর কাছে আমি না গিয়ে রত্নাকে পাঠালাম, রত্না একে একে ওদের খাবারের প্লেট দিয়ে এলো! এসে আমাকে বললো একটা কথা আছে বৌদি একটু এপাশে এসো বলছি!
রত্না : বৌদি ওই লম্বা করে লোকটা তোমার সম্পর্কে কি বাজে বাজে কথা বলছে জানো!
আমি জিজ্ঞাসা করলাম কি বলছে?
রত্না : আমি তোমাকে বলতে পারবো না বৌদি!
আমি ওকে বললাম ঠিক আছে তুই জা ছেলেকে নিয়ে খেয়ে নে ।
খাওয়া দাওয়া শেষ করে করে সবাই প্রায় চলে গেছে, আমার মেয়ের সঙ্গে একি ক্লাসে পরে সীমা, সীমার মায়ের সঙ্গে কথা বলতে বলতে নিচে নেমে ওদের রাস্তা অবধি ছেড়ে দিতে এলাম, ওদের ছেড়ে ঘরের দিকে ফিরছি, সেই সময় আমাদের পাড়ায় থাকে ভোনা! একটু পাগলাটে ধরনের আমি ওকে বললাম কিরে ভোনা কেমন আছিস… ভা.. ভা.. লো, আ. মি.. খা.. বো। আমি বুজতে পারলাম খাবার খেতে চাইছে । আমি ওকে নিয়ে ছাদে গেলাম। ছাদে আসতে শম্ভু দা বলল, বৌদি আমাকে দুশো টাকা দেবেন?
আমি বললাম এখন কি করবে টাকা নিয়ে?
[/HIDE]আমার দেওয়া ড্রেস পরলো মেয়ে, আমিও রেডি হতে লাগলাম একটু পরে সবাই চলে আসবে।
লো কাট ব্লাক কালারের একটা ব্লাউজ পড়লাম ভেতরে কলো রঙের ব্রা পরেছি, ব্লাউজটা ঢাকা কম খোলা বেশি, ব্লাউজের কাঁধের কাছটা দু ইঞ্চি সরু হয়ে পেছনে কোমর আর পিঠের মাঝ বরাবর ব্রায়ের স্ট্রিপ কভার করে রেখেছে বাকি পিঠ পুরো খোলা, ব্লাউজের সামনের দিকটা, দুধের নিচটা ঢেকে ওপরে গলা থেকে দুধের এক ভাগ ক্লিভেজ সমেত পুরো বুকের বাকিটা উন্মুক্ত। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি ঐ অবস্তায় সেখানো পুরুষ মনুষের আমাকে কাছে পাবার কমনা জাগতে বাধ্য, সায়া পড়লাম সবুজ রঙের, সঙ্গে সবুজ রঙের নেট শাড়ি, শাড়িটা কোটের মতো স্ট্যাইলে পরলাম ! অনেকে একে বলে হল্টার নেক স্ট্যাইল। ( মানে শাড়িটার আঁচলের একদিক কোমরের সামনে এক রাউন্ড সায়াতে গুঁজে বাকি শাড়ির হাপ হাপ করে একটা হাপ কুচি করে নাভীর সোজাসুজি সায়ার ভেতরে গুঁজে দিলাম, বাকি হাপ আঁচলের দিকটা নিয়ে লম্বা করে দুহাতে ধরে পেছন দিক থেকে ঘাড়ের কাছ থেকে কোমরের কাছে নিয়ে এসে সায়ার সঙ্গে পিন দিয়ে আটকে দিলাম তেমনি নাভির ওপরে দুদিক টান করে পিন দিলাম এমন করে ঠিক দুধের নিচে শাড়ির দুদিক ধরে একটা পিন দিলাম) অন্য কোনো প্রোগাম হলে এই পিন টা দিতাম না । হল্টার নেক বা জ্যাকেট স্টাইলে শাড়ি পরে আমি রেডি। মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলাম আমাকে কেমন লাগছে রে স্নেহা?
মেয়ে : ওয়াও মা, তোমাকে খুব হট লাগছে, আজ যদি বাবা থাকতো নতুন করে তোমার প্রেমে পড়ে যেত!
আমি বললাম চুপ কর ফাজিল মেয়ে, মনে মনে ভাবলাম তোর বাবা না থাক কেউ না কেউ আজকে আমার প্রেমে পড়বেই। গায়ে একটু পারফিউম মেখে ঘর থেকে বেরিয়ে ছাদে গেলাম, সবাই একে একে আসতে শুরু করেছে।
খুব সুন্দর করে গোটা ছাদটা বেলুন দিয়ে সাজানো হয়েছে, সব কিছুই আমার ভাসুর শম্ভুদা কে সঙ্গে নিয়ে করেছে!
মেয়ের বন্ধুরা সবাই এসে গেছে ১০ জনের মতো বন্ধু আর তাদের বেশির ভাগ মায়েরা এসেছে ৪ জন বন্ধুর বাবা মা দুজনেই এসেছে,
আমাকে, ছেলে আর বাড়ির বকিদের মেয়ে সবার সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিলো!
আমি শম্ভুদা কে সঙ্গে নিয়ে সবাই কে কোল্ডড্রিংক্স দিতে লাগলাম! কেক কাটা হলো, অল্প সল্প মাখা মাখি হলো!
আমাকে মেয়ের বন্ধুর এক মা বললো আপনদের মা মেয়ে কে পাশা পাশি দাঁড়ালে মা মেয়ে কম দুই বোন মনে হবে!
আমি ভেজিটেবল চপ প্লেটে করে সবাইকে দিতে থাকলাম, যখন আমি মেয়ের বন্ধুর বাবাদের চপ দিতে গেলাম সেখানে একজন বলল আপনার বয়েস কত?
আমি বললাম মেয়েদের বয়েস জানতে নেই!
উনি বললেন ওকে, নো প্রবলেম ম্যাম!
আমাকে আপনার হাসব্যান্ড খুব ভালো করে চেনে! আমার নাম অভিজিৎ (বাবু আমার ডাক নাম ),
আমি : ওকে, পরিচয় করে ভালো লাগলো, আমি বললাম!
অভিজিৎ : একটা কথা বলবো যদি কিছু মনে না করেনতো!
আমি বললাম বলুন কি বলবেন!
অভিজিৎ : আপনার শাড়ি পরবার স্ট্যাইল টা বেশ ইউনিক, আপনাকে বেশ বোল্ড লাগছে, বাকী তিনজন বলে উঠল ঠিক বলেছেন অভিজিৎ দা, বৌদিকে খুব সুন্দর লাগছে।
অভিজিৎ : হমম তবে একটু বেশি খোলা মেলা,
হা, আসলে আমি একটু বেশি খোলামনের মানুষতো আর খোলামেলা থাকতে বেশি পছন্দ, সেটার প্রতিফলন আমার পোশাক আসাকেও দেখা যায়! আমার কাছে এমন উত্তর পেয়ে তিনজনের মুখ টা চুপসে গেলো। আমি ওদের ওখান থেকে সরে এলাম, মাজে মাজে খেয়াল করলাম ৪ জন আমার দিকে দেখছে আর কিছু একটা আলোচনা করছে! শম্ভুদা আর কালি দা বিরিয়ানি প্লেটে সাজাতে আরম্ভ করছে, আমি আমার জা আর রত্না মিলে সবার হাতে হাতে প্লেটটা ধরিয়ে দিতে থাকলাম, (রত্না হলো আমাদের বাড়ির কাজের মেয়ে মানে শম্ভু দার বউ)
লোক গুলোর কাছে আমি না গিয়ে রত্নাকে পাঠালাম, রত্না একে একে ওদের খাবারের প্লেট দিয়ে এলো! এসে আমাকে বললো একটা কথা আছে বৌদি একটু এপাশে এসো বলছি!
রত্না : বৌদি ওই লম্বা করে লোকটা তোমার সম্পর্কে কি বাজে বাজে কথা বলছে জানো!
আমি জিজ্ঞাসা করলাম কি বলছে?
রত্না : আমি তোমাকে বলতে পারবো না বৌদি!
আমি ওকে বললাম ঠিক আছে তুই জা ছেলেকে নিয়ে খেয়ে নে ।
খাওয়া দাওয়া শেষ করে করে সবাই প্রায় চলে গেছে, আমার মেয়ের সঙ্গে একি ক্লাসে পরে সীমা, সীমার মায়ের সঙ্গে কথা বলতে বলতে নিচে নেমে ওদের রাস্তা অবধি ছেড়ে দিতে এলাম, ওদের ছেড়ে ঘরের দিকে ফিরছি, সেই সময় আমাদের পাড়ায় থাকে ভোনা! একটু পাগলাটে ধরনের আমি ওকে বললাম কিরে ভোনা কেমন আছিস… ভা.. ভা.. লো, আ. মি.. খা.. বো। আমি বুজতে পারলাম খাবার খেতে চাইছে । আমি ওকে নিয়ে ছাদে গেলাম। ছাদে আসতে শম্ভু দা বলল, বৌদি আমাকে দুশো টাকা দেবেন?
আমি বললাম এখন কি করবে টাকা নিয়ে?