ওরে ও বাঁশীওয়ালা আমার এই মনের জ্বালা সইতে যে আর পারিনা হায়রে পিরিত মানেই যন্ত্রনা ওরে ও মধুবালা তুমি যে গলার মালা তোমায় ছাড়া বাঁচি না হায়রে পিরিত মানেই বাসনা
বৈশাখে হলো দেখা বর্ষাতে পরিচয় শরতে হলো প্রেম লাগে যে মধুময় করবো কি বলো আমি হেমন্তে শীত বসন্ত তুমি বিনা কাটেনা
দিবসে ছবি আঁকে নিশিতে স্বপনে মিশে আছো তুমি জীবনে মরনে এ প্রেমের বলো হবে কি পরিনাম প্রেমের পরিনাম ভেবে কেউ প্রেম করে না
অমন করে যেও না গো তুমি বুকে আগুন জ্বলিও না তুমি ঐ রূপ ধরে রেখো আড়াল করে নজর না লাগে কারো চাঁদ বদনে।।
অমন করে বলো না গো তুমি লাজে মরি পথ ছারো তুমি
সইবে কী আর এত সুখ আমার। জীবনে বড় যে অভাগী আমি।। অমন করে বলো না গো তুমি
ও মুখ তোমার এক ফোঁটা এক পদ্ম অঙ্গে সোনা রঙ বিকিয়েছে সদ্য মুক্ত ঝরা ও মুখের হাসি জোছনা লুটায় ও চরণে আসি কী করে দেব তার উপমা আমি।।
আমি সাধারণ অতি নগন্য পরশ পেয়ে তোমার হয়েছি ধন্য এত মনে মোর দিও না আশা হারাই যদি তবু তোমায় সহসা পারবো না সইতে সে ব্যাথা যে আমি অমন করে বলো না গো তুমি লাজে মরি পথ ছারো তুমি
আমারো লাগিয়া গো বন্ধু ও বন্ধু হইলা বনবাসী
কি দিয়া ফুটাবো আমি
তুমার মুখের হাসি ও বন্ধু
তুমার মুখের হাসি
ও কথা বলো না গো জোসনা
ও জোসনা আমি হইলাম দোষী
সুখের আশা দিয়া গো তুমায়
করলাম বনবাসী গো জোসনা
করলাম বনবাসী
===============
কি বলিলে প্রাণের বন্ধু ও বন্ধু
সহে না পরাণে
সুখে দুখে থাকব আমি
তুমারী না সনে গো বন্ধু
তুমারী না সনে
============
মাথা ছাড়লাম পিতা গো ছাড়লাম
ও সখী ছাড়লাম রাজ্যের আশা
সারা জীবন ভরে গো আমায়
দিও ভালবাসা গো জোসনা
দিও ভালবাসা
কেঁদোনা কেঁদোনা গো বন্ধু
ও বন্ধু তুমি আমার সামী
আঁচল দিয়ে মুছবো আমি
তুমার চোখের পানি গো বন্ধু
তুমার চোখের পানি
কেঁদোনা গো তুমি ও জোসনা
কেঁদোনা গো তুমি
তুমার চোখের পানি গো বন্ধু
তুমার চোখের পানি
কেঁদোনা গো তুমি ও জোসনা
কেঁদোনা গো তুমি
তুমার চোখের পানি গো বন্ধু
তুমার চোখের পানি কেঁদোনা গো তুমি ও জোসনা