Phishing হল এমন এক পন্থা যেভাবে বিভিন্ন মানুষের স্পর্শকাতর তথ্য যেমন ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড, ব্যাঙ্কের তথ্য ইত্যাদি চুরি করা হয়। এক্ষেত্রে বড় কোন কিছুর ইউজারনেম যেমন-পেপালসহ বিভিন্ন অনলাইন আরথিক লেনদেন এর সাইটের পাসওয়ার্ডও হতে পারে। আর ব্যাংক ইনফরমেশন বলতে অনলাইন ব্যাংকিং-এর তথ্য চুরি যার ফলে এক বা একাধিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি হতে পারে। আইনের চোখে মারাত্বক অপরাধ আর প্রমাণ সহ হাতে নাতে ধরা পড়লে জেল জরিমানা হতে পারে।
কারা ও কেন পাঠায়?
ফিসিং লিংক তারা পাঠায় যারা আপনার ক্ষতি করতে চায় হতে পারে সে একজন হ্যাকার অথবা ক্লাস সিক্স এর একজন বাচ্চা। কারণ বর্তমান সময়ে একটা ফিশিং লিংক বানিয়ে কাউকে পাঠানো দুই মিনিটের কাজ। তারা পাঠায় আপনার ইনফরমেশন গুলো চুরি করার জন্য। যদি ফেসবুকের মত কোন ফ্যাশন লিংক পাঠায় তাহলে সেখানে আপনার আইডি লগইন করলে সেখানে আপনার লগ ইনফরমেশন গুলো পৌঁছে যাবে।
চেনার সহজ উপায় কী
ফিশিং লিংক চেনার সব থেকে সহজ উপায় হচ্ছে নিজের কমনসেন্স ব্যবহার করা। ফেসবুকের ফেসিং লিংক পাঠালে লিংকটা চেক করে দেখবেন সেটা ফেসবুকের ডোমেইন আছে কিনা। ডোমেইন বলতে ওয়েবসাইটের নাম।
তেমনি যেকোনো ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে লিঙ্ক একটু ভালোভাবে চেক করে নেওয়া উচিত। অনেক সময় খুবই কাছাকাছি নামের সাইট হয়ে থাকে যা চোখে বাধে না। এসব ক্ষেত্রে সচেতন ব্যক্তিরাও শিকার হয়ে যেতে পারেন।
(সংগ্রীহিত ও পরিমার্জিত)
কারা ও কেন পাঠায়?
ফিসিং লিংক তারা পাঠায় যারা আপনার ক্ষতি করতে চায় হতে পারে সে একজন হ্যাকার অথবা ক্লাস সিক্স এর একজন বাচ্চা। কারণ বর্তমান সময়ে একটা ফিশিং লিংক বানিয়ে কাউকে পাঠানো দুই মিনিটের কাজ। তারা পাঠায় আপনার ইনফরমেশন গুলো চুরি করার জন্য। যদি ফেসবুকের মত কোন ফ্যাশন লিংক পাঠায় তাহলে সেখানে আপনার আইডি লগইন করলে সেখানে আপনার লগ ইনফরমেশন গুলো পৌঁছে যাবে।
চেনার সহজ উপায় কী
ফিশিং লিংক চেনার সব থেকে সহজ উপায় হচ্ছে নিজের কমনসেন্স ব্যবহার করা। ফেসবুকের ফেসিং লিংক পাঠালে লিংকটা চেক করে দেখবেন সেটা ফেসবুকের ডোমেইন আছে কিনা। ডোমেইন বলতে ওয়েবসাইটের নাম।
তেমনি যেকোনো ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে লিঙ্ক একটু ভালোভাবে চেক করে নেওয়া উচিত। অনেক সময় খুবই কাছাকাছি নামের সাইট হয়ে থাকে যা চোখে বাধে না। এসব ক্ষেত্রে সচেতন ব্যক্তিরাও শিকার হয়ে যেতে পারেন।
(সংগ্রীহিত ও পরিমার্জিত)