আমরা তো সবসময় ফ্রিজ থেকে ভালো জিনিস গুলো আগে বের করে রান্না করি,এখন বেশিরভাগ বাড়িতেই সাত দিনে দশ দিনে একবার বাজার হয় আর ফ্রিজ এর পেটে সব বন্দী হয়ে যায়। সাত দিন পরে পরে থাকে সবজির ট্রের নীচে এক টুকরো মিষ্টি কুমড়ো, আধ খানা লাউ, সিকিখানা রাংালু, দু চারটে বীনস ইত্যাদি। আগে যখন ঘরে ঘরে ফ্রিজ ছিলো না, এক দুদিন অন্তর সব রান্না শেষ এ উনুনে র ম রা আঁচে বসানো হতো ফেলাছড়া র চচ্চড়ি। আজ একদিন নয় সাতদিনে একবার এই সবজি বানানো ই যায়।
আমার আজকের চচ্চড়িতে মূল উপাদান ফুলকপি র ডাঁটা, যা দু ভাগে কেটে আমি কুকারে একটা সিটি দিয়ে জল ঝরিয়ে রেখেছি।
তারপর সর্ষের তেল গরম করে তাতে পাঁচ ফোরন দিয়ে ওই যে ফ্রিজের বাতিল আনাজপাতি, তাতে ছিলো কুমড়ো, সীম, বেগুন, মুলো, আর দিয়েছি আলু আর অল্প বরবটি, সব ১০ মিনিট হালকা আঁচে ভেজেছি, নুন হলুদ আর কাঁচা লংকা চেরা দিয়ে ঢাকা দিয়ে সবজি মজতে দিয়েছি, সবজি থেকে জল বেরোবে তাতেই তা সেদ্ধ হয়ে যায়, প্রায় সেদ্ধ হয়ে এলে দিয়েছি সর্ষে, নারকেল আর কাঁচা লংকা বাটা, একটু ঝাল বেশি হবে, আর সেদ্ধ করে রাখা ডাঁটা। এইবার একটু চিনি, তারপর ঢাকা দিয়ে প্রায় মিনিট ১০-১৫ একদম কম আঁচে রান্না হবে। প্রায় শুকিয়ে এলে কাঁচা তেল আর ধনেপাতা কুচি দিলেই রেডি এই সোয়াদের চচ্চড়ি।
আলু, কুমড়ো সব খোসা সুদ্ধ থাকলে স্বাদ বেশি এতে।
সংগৃহীত।
#samitacuriouscook
[HASH=5253]#samitacuriouscook[/HASH]
আমার আজকের চচ্চড়িতে মূল উপাদান ফুলকপি র ডাঁটা, যা দু ভাগে কেটে আমি কুকারে একটা সিটি দিয়ে জল ঝরিয়ে রেখেছি।
তারপর সর্ষের তেল গরম করে তাতে পাঁচ ফোরন দিয়ে ওই যে ফ্রিজের বাতিল আনাজপাতি, তাতে ছিলো কুমড়ো, সীম, বেগুন, মুলো, আর দিয়েছি আলু আর অল্প বরবটি, সব ১০ মিনিট হালকা আঁচে ভেজেছি, নুন হলুদ আর কাঁচা লংকা চেরা দিয়ে ঢাকা দিয়ে সবজি মজতে দিয়েছি, সবজি থেকে জল বেরোবে তাতেই তা সেদ্ধ হয়ে যায়, প্রায় সেদ্ধ হয়ে এলে দিয়েছি সর্ষে, নারকেল আর কাঁচা লংকা বাটা, একটু ঝাল বেশি হবে, আর সেদ্ধ করে রাখা ডাঁটা। এইবার একটু চিনি, তারপর ঢাকা দিয়ে প্রায় মিনিট ১০-১৫ একদম কম আঁচে রান্না হবে। প্রায় শুকিয়ে এলে কাঁচা তেল আর ধনেপাতা কুচি দিলেই রেডি এই সোয়াদের চচ্চড়ি।
আলু, কুমড়ো সব খোসা সুদ্ধ থাকলে স্বাদ বেশি এতে।
সংগৃহীত।
#samitacuriouscook
[HASH=5253]#samitacuriouscook[/HASH]