যুগ যুগ ধরে নিত্যসমস্যা চুল ফাটা। চুলের আগা ফাটলে কতশত চুলসজ্জাও যেন চোখে পড়ে না। তাই চুলের সুস্থতার দিকে নজর দিতে হবে আগে, এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। সুন্দর–সুস্থ চুল থাকলে আমন্ত্রণ আয়োজনে আপনিই হয়ে উঠবেন মোহময়ী।
নিয়মিত যত্নে চুল থাকবে সুন্দর
চুলের ধরন এখানে বড় ভূমিকা রাখে। কীভাবে?
পুষ্টিহীন চুল, অনেক বেশি পাতলা চুল ও শুষ্ক চুল খুব দ্রুত ফেটে যায়। আবার যাঁরা সূর্যের আলোয় বেশি থাকেন, তাঁদের চুলও অতি সহজে ফেটে যায়। নিয়মিত পরিচর্যার অভাবেও চুল ফাটে। যাঁদের চুল দীর্ঘদিন কাটা হয় না, চুলের আগা পাতলা হয়ে লম্বাটে হয়ে যায়, তাঁদের ক্ষেত্রেও এ সমস্যা গুরুতর হয়ে ওঠে বলে জানালেন হারবাল বিউটি এক্সপার্ট রাহিমা সুলতানা রীতা।
এমন ঝরঝরে চুল রাখতে এবং চুল পড়া ঠেকাতে প্রয়োজন বিশেষ যত্ন
যত্ন নিয়ম মেনে
যত্নের অভাবে মূলত চুল ফেটে যায়। প্রতিদিন নিয়ম করে তেল মালিশ করতে হবে। প্রতিদিন না হলে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন তেল দিতেই হবে। শ্যাম্পু করার আগে তেল দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখতে হবে। তেল ছাড়া শ্যাম্পু করলে আরও রুক্ষ হয়ে যেতে পারে চুল। সপ্তাহে কমপক্ষে তিন দিন অয়েল ম্যাসাজটা নিতেই হবে। এটা চুলের জন্য খুব জরুরি ও উপকারী।
ঘরোয়া উপাদানের ব্যবহারেই সুন্দর হবে চুল
চুল ফাটা রোধে খুব ভালো কাজ করে মেথি। মেথি, টক দই, মধু ও অ্যালোভেরা একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে চুলে লাগালে অনেক উপকার পাওয়া যায়। মেথিতে রয়েছে নিজস্ব এসেনশিয়াল অয়েল। নিত্যদিন ব্যবহার করা নারকেল তেলের ভেতর কয়েকটি মেথি দিয়ে রাখতে পারেন। এতে উপকার পাবেন বেশ। চুল ঘনকালো ও মজবুত রাখতে কিছু কালোজিরাও দিয়ে রাখতে পারেন ওই তেলে।
বারান্দার টবে লাগানো অ্যালোভেরা লাগাতে পারেন চুলে
বাড়িতে চট করে কিছু পাওয়া না গেলেও বারান্দার টবে লাগানো অ্যালোভেরা পেস্ট করে মাথায় লাগিয়ে নিতে পারেন সপ্তাহের কোনো কোনো দিন। দেখবেন নিজের অজান্তেই চুল হয়ে উঠবে মসৃণ।
দুই মাস পরপর চুল কাটতে হবে, চুল বড় হোক আর না হোক। চুল ফাটা রোধে এই নিয়ম মানলে ফল পাবেন সহজে। পানিশূন্যতা হলেও চুল পড়া ও চুল ফাটা বাড়ে। তাই প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। ফলমূল, শাকসবজি রাখতে হবে রোজকার খাবারের তালিকায়। চুল প্রোটিন দিয়ে গঠিত। তাই প্রোটিন খাওয়া ছেড়ে দিলে চলবে না। প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে ঠিকঠাক।
পান করুন প্রচুর পানি
রাতে চুল খুলে ঘুমানো যাবে না। নরম চুলের ব্যান্ড দিয়ে চুলগুলো পেঁচিয়ে নিয়ে ঘুমাতে যাবেন। বালিশে ঘষা লেগে চুল দ্রুত ফেটে যায়। তাই দুই বেণি করে ঘুমিয়েও চুল ভালো রাখা সম্ভব।
নিয়মিত যত্নে চুল থাকবে সুন্দর
চুলের ধরন এখানে বড় ভূমিকা রাখে। কীভাবে?
পুষ্টিহীন চুল, অনেক বেশি পাতলা চুল ও শুষ্ক চুল খুব দ্রুত ফেটে যায়। আবার যাঁরা সূর্যের আলোয় বেশি থাকেন, তাঁদের চুলও অতি সহজে ফেটে যায়। নিয়মিত পরিচর্যার অভাবেও চুল ফাটে। যাঁদের চুল দীর্ঘদিন কাটা হয় না, চুলের আগা পাতলা হয়ে লম্বাটে হয়ে যায়, তাঁদের ক্ষেত্রেও এ সমস্যা গুরুতর হয়ে ওঠে বলে জানালেন হারবাল বিউটি এক্সপার্ট রাহিমা সুলতানা রীতা।
এমন ঝরঝরে চুল রাখতে এবং চুল পড়া ঠেকাতে প্রয়োজন বিশেষ যত্ন
যত্ন নিয়ম মেনে
যত্নের অভাবে মূলত চুল ফেটে যায়। প্রতিদিন নিয়ম করে তেল মালিশ করতে হবে। প্রতিদিন না হলে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন তেল দিতেই হবে। শ্যাম্পু করার আগে তেল দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখতে হবে। তেল ছাড়া শ্যাম্পু করলে আরও রুক্ষ হয়ে যেতে পারে চুল। সপ্তাহে কমপক্ষে তিন দিন অয়েল ম্যাসাজটা নিতেই হবে। এটা চুলের জন্য খুব জরুরি ও উপকারী।
ঘরোয়া উপাদানের ব্যবহারেই সুন্দর হবে চুল
চুল ফাটা রোধে খুব ভালো কাজ করে মেথি। মেথি, টক দই, মধু ও অ্যালোভেরা একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে চুলে লাগালে অনেক উপকার পাওয়া যায়। মেথিতে রয়েছে নিজস্ব এসেনশিয়াল অয়েল। নিত্যদিন ব্যবহার করা নারকেল তেলের ভেতর কয়েকটি মেথি দিয়ে রাখতে পারেন। এতে উপকার পাবেন বেশ। চুল ঘনকালো ও মজবুত রাখতে কিছু কালোজিরাও দিয়ে রাখতে পারেন ওই তেলে।
বারান্দার টবে লাগানো অ্যালোভেরা লাগাতে পারেন চুলে
বাড়িতে চট করে কিছু পাওয়া না গেলেও বারান্দার টবে লাগানো অ্যালোভেরা পেস্ট করে মাথায় লাগিয়ে নিতে পারেন সপ্তাহের কোনো কোনো দিন। দেখবেন নিজের অজান্তেই চুল হয়ে উঠবে মসৃণ।
দুই মাস পরপর চুল কাটতে হবে, চুল বড় হোক আর না হোক। চুল ফাটা রোধে এই নিয়ম মানলে ফল পাবেন সহজে। পানিশূন্যতা হলেও চুল পড়া ও চুল ফাটা বাড়ে। তাই প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। ফলমূল, শাকসবজি রাখতে হবে রোজকার খাবারের তালিকায়। চুল প্রোটিন দিয়ে গঠিত। তাই প্রোটিন খাওয়া ছেড়ে দিলে চলবে না। প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে ঠিকঠাক।
পান করুন প্রচুর পানি
রাতে চুল খুলে ঘুমানো যাবে না। নরম চুলের ব্যান্ড দিয়ে চুলগুলো পেঁচিয়ে নিয়ে ঘুমাতে যাবেন। বালিশে ঘষা লেগে চুল দ্রুত ফেটে যায়। তাই দুই বেণি করে ঘুমিয়েও চুল ভালো রাখা সম্ভব।