Pannu khan
Experienced Member
সাইন্স থেকে ইন্টারে জিপিএ ফাইভ পেয়ে এলাকায় মোটামুটি সেলিব্রিটি হয়ে গিয়েছিলাম।
জীবনে কোচিং সেন্টারে না গেলেও কয়েকটা কোচিং সেন্টার তো আমার নাম ছবি দিয়ে বিশাল বিশাল পোস্টার বানায়ে বিজনেস শুরু করে দিয়েছে, যদিও তারা আমাকে মোটামুটি ভালো এমাউন্টের টাকা আর তাদের কোচিং এ মাস্টারি করার প্রস্তাবও দিয়েছে। কাওকে না বলিনি কারন আমি বড় মনের মানুষ না বলা আমার ডিকশিনারিতে নেই।
কোচিং এ পড়াশোনার অবশ্য আরেকটা কারণ ছিলো, সেটা হলো সুন্দরী মেয়েদের কে কাছ থেকে দেখা শাসন করার অজুহাতে শরীরে হাত দিয়ে মজা নেয়া।
যাহোক কোচিং এ পড়ানোর পাশাপাশি কিছু হোম টিউটর হওয়ার প্রস্তাবও পেলাম, কিন্তু এখানে আমার একটু আপত্তি আছে আইটেম ভালো না হলে রাজি হবো না, বাসায় গিয়ে কষ্ট করে পড়িয়ে যদি কিছু না পাই তাহলে কি লাভ, শুধু টাকা তো আর সবকিছু না।
একদিন তেমন একটা হট আইটেম পেয়েও গেলাম হট মানে সুপার হট, প্যাকেজ।
মেয়ের বয়স অবশ্য কম ১২/১৩ হবে কচি জিনিস, বুকটা আমাকে বানিয়ে নিতে হবে।
মেয়ের মা হলো আসল জিনিস ৩০ বছর বয়স হবে মনেহয়, তবে দেখে ২০/২২ বছরের মতো লাগে। মেয়ের মায়ের শ্বাসুড়ী তার বয়স ৪৫+ হলেও সেটার বডি যথেষ্ট টাইট।
মেয়ের বাবা বিদেশ থাকে ! আহা এমন প্যকেজ তো চেয়েছিলাম।
টাকার কথা কত বলেছিলো খেয়াল নেই আমি তো সবকিছু দেখে বুঝে ১ পায়ে খাড়া।
প্রথম দিন, পড়াতে গেলাম মেয়ের বয়স কম হলেও যথেষ্ট পাকা, মোটামুটি সবই বোঝে মনেহলো।
মায়ের মায়ের চাহনি সুবিধাজনক মনে হলো না নাস্তা দিতে এসে নিজের যেসব জিনিস দেখিয়ে গেলো তাতে বাথরুমে না গেলে আমার অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে মনে হচ্ছিলো, প্যান্টের পকেটে হাত দিয়ে মেশিন টা কোনমতে সামলে ওদের টয়লেটে গেলাম।
এখানে এসে তো দেখি অন্য জিনিস মেয়ের মা মানে ভাবীর পেন্টি আর ব্রা এক কোনে ঝুলছে, হাতে নিয়ে পাগলের মতো চুষতে লাগলাম, পেন্টি থেকে ঝাঁঝালো কিন্তু সেক্সী একটা গন্ধ আসছে, বেশীক্ষন ধরে রাখতে পারলাম না,
শরীরে ঝাঁকুনি দিয়ে মাল বের হয়ে গেলো।
কিন্তু সমস্যা হলো কিছু মাল ছিটকে পেন্টিতে লেগে গেছে।
ওটা মুছে আবার জায়গামত রেখে দিলাম।
চলবে..….....
জীবনে কোচিং সেন্টারে না গেলেও কয়েকটা কোচিং সেন্টার তো আমার নাম ছবি দিয়ে বিশাল বিশাল পোস্টার বানায়ে বিজনেস শুরু করে দিয়েছে, যদিও তারা আমাকে মোটামুটি ভালো এমাউন্টের টাকা আর তাদের কোচিং এ মাস্টারি করার প্রস্তাবও দিয়েছে। কাওকে না বলিনি কারন আমি বড় মনের মানুষ না বলা আমার ডিকশিনারিতে নেই।
কোচিং এ পড়াশোনার অবশ্য আরেকটা কারণ ছিলো, সেটা হলো সুন্দরী মেয়েদের কে কাছ থেকে দেখা শাসন করার অজুহাতে শরীরে হাত দিয়ে মজা নেয়া।
যাহোক কোচিং এ পড়ানোর পাশাপাশি কিছু হোম টিউটর হওয়ার প্রস্তাবও পেলাম, কিন্তু এখানে আমার একটু আপত্তি আছে আইটেম ভালো না হলে রাজি হবো না, বাসায় গিয়ে কষ্ট করে পড়িয়ে যদি কিছু না পাই তাহলে কি লাভ, শুধু টাকা তো আর সবকিছু না।
একদিন তেমন একটা হট আইটেম পেয়েও গেলাম হট মানে সুপার হট, প্যাকেজ।
মেয়ের বয়স অবশ্য কম ১২/১৩ হবে কচি জিনিস, বুকটা আমাকে বানিয়ে নিতে হবে।
মেয়ের মা হলো আসল জিনিস ৩০ বছর বয়স হবে মনেহয়, তবে দেখে ২০/২২ বছরের মতো লাগে। মেয়ের মায়ের শ্বাসুড়ী তার বয়স ৪৫+ হলেও সেটার বডি যথেষ্ট টাইট।
মেয়ের বাবা বিদেশ থাকে ! আহা এমন প্যকেজ তো চেয়েছিলাম।
টাকার কথা কত বলেছিলো খেয়াল নেই আমি তো সবকিছু দেখে বুঝে ১ পায়ে খাড়া।
প্রথম দিন, পড়াতে গেলাম মেয়ের বয়স কম হলেও যথেষ্ট পাকা, মোটামুটি সবই বোঝে মনেহলো।
মায়ের মায়ের চাহনি সুবিধাজনক মনে হলো না নাস্তা দিতে এসে নিজের যেসব জিনিস দেখিয়ে গেলো তাতে বাথরুমে না গেলে আমার অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে মনে হচ্ছিলো, প্যান্টের পকেটে হাত দিয়ে মেশিন টা কোনমতে সামলে ওদের টয়লেটে গেলাম।
এখানে এসে তো দেখি অন্য জিনিস মেয়ের মা মানে ভাবীর পেন্টি আর ব্রা এক কোনে ঝুলছে, হাতে নিয়ে পাগলের মতো চুষতে লাগলাম, পেন্টি থেকে ঝাঁঝালো কিন্তু সেক্সী একটা গন্ধ আসছে, বেশীক্ষন ধরে রাখতে পারলাম না,
শরীরে ঝাঁকুনি দিয়ে মাল বের হয়ে গেলো।
কিন্তু সমস্যা হলো কিছু মাল ছিটকে পেন্টিতে লেগে গেছে।
ওটা মুছে আবার জায়গামত রেখে দিলাম।
চলবে..….....