What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

নিষিদ্ধ নিকেতন (1 Viewer)

নিষিদ্ধ নিকেতন – ৫

শিবুকাকুর এই কথায় মা চমকে উঠলো | কাকুর বুকের নিচে শুয়ে দু হাত জোড় করে মিনতির সুরে বলল, “না না দাদা ! দয়া করে আমার এই সর্বনাশ করবেন না ! আপনি যা যা চেয়েছেন আমি তো করেছি | এবারে প্লিজ জিনিসগুলো দিয়ে আমায় যেতে দিন |”

কাকু মুখে শয়তানের মত হাসি নিয়ে বললো, “যা যা চেয়েছি তার সবটা এখনো হয়নি ! বউটা তো বাচ্চা দেবার আগেই মরে গেল | নিজের সন্তানের মুখ দেখার সাধ আমার এখনো পূরণ হয়নি | তুমি শুধু নিজের পেটে আমার বাচ্চাটা নেবে | ওকে বড় করার সব দায়িত্ব আমার | বদলে সারাজীবন তোমাদের ফ্রি‘তে দোকানের মাল দেবো | তোমাদের কাছে আগের পাওনা টাকাটাও ছেড়ে দেব | তোমার স্বাস্থ্যবতী বুকের দুধ খেয়ে আমার সন্তানও স্বাস্থ্যবান হয়ে উঠবে “… বলতে বলতে কাকু মোটা মোটা হাত দিয়ে মায়ের কব্জি দুটো ধরে দুপাশে টেনে সরিয়ে টেবিলের সঙ্গে চেপে ধরল |

হাটু দিয়ে চেপে মায়ের হাটু দুটো দুপাশে ছড়িয়ে দিল | নিজের ক্ষুধার্ত টগবগে যৌনাঙ্গটা চেপে ধরলো মায়ের যোনির উপরে | কাকুর চওড়া লোমশ বুকের নিচে চেপ্টে গেল মায়ের নরম ভারী স্তন দুটো | মা ছাড়া পাওয়ার জন্য শরীর মুচড়ে ছটফট করতে লাগলো | কিন্তু কাকুর শক্তির কাছে মায়ের শক্তি কিছুই নয় | কাকুর কাছে মায়ের স্বেচ্ছায় সমর্পণটা ক্রমে ধর্ষনের রূপ নিতে লাগলো !

এরপর কাকু হাঁ করে মায়ের ঠোঁট দুটো নিজের মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে নিলো | মায়ের নরম কব্জি দুটো টেবিলের সঙ্গে আরও জোরে চেপে ধরে কোমর তুলে মারল এক রামঠাপ্ ! মায়ের গলা দিয়ে আঁক্ করে একটা শব্দ বের হলো | ভচ্ করে জোলো একটা আওয়াজ করে কাকুর টর্চলাইটের মত বড় কালো মদনদন্ডটা গেঁথে গেল মায়ের রসে ভেজা নরম যোনির গভীরে |

মা কাকুর মুখের ভিতর ঠোঁট ঢুকিয়েই ‘মমমমহহহহ্হ্হ্……’ করে শীৎকার করে উঠলো | তারপর চার হাতে পায়ে কুকুরের মতো জড়িয়ে ধরল কাকুর মোটা শরীরটা | বড় লোমশ পাছাটা দুলিয়ে কাকু দুধ থেকে মাখন বের করার মত করে মায়ের যোনি মন্থন শুরু করলো ! কাকুর কাছে মুখচোষা খেতে খেতে মা প্রবলবেগে মাথা নেড়ে নিষেধ করতে লাগলো | মায়ের রসে ভেজা আদিম আপেলটা ভেদ করে কাকুর লৌহদন্ডের শাস্তি আছড়ে পড়ার ভচ্ ভচ্ ভচাত্ শব্দে ভরে উঠলো শিবুকাকুর দোকানঘরটা |

ওই ছোট বয়সেও এই দৃশ্য দেখে আমার ততক্ষনে প্যান্ট ভিজে উঠেছে ! একই সাথে লজ্জায় ক্ষোভে আর অপমানে চোখে জল চলে এসেছে | ঠিক এই সময় আমার পেছন থেকে “এই কে রে ? কি করছিস ওখানে ?” বলে পাড়ারই কোনো একটা লোক চিৎকার করে উঠল | আমি আর কোনোদিকে না তাকিয়ে পড়িমড়ি করে বাড়ির দিকে ছুট দিলাম |

এক দৌড়ে বাড়ি ঢুকে দরজা আটকে হাঁপাতে লাগলাম | বাপরে ! আমাকে দেখতে গিয়ে কাকুটা যদি দোকানের ভিতরে কি হচ্ছে দেখে ফেলত তাহলে তো কেলেঙ্কারি হয়ে যেত ! ভাবতেও আমার গা হাত পা হিম হয়ে গেল | মুখে চোখে জল দিয়ে বই নিয়ে আবার পড়তে বসলাম | পড়া তো ছাই ! শুধু অধীর হয়ে অপেক্ষা করতে লাগলাম মায়ের বাড়ি ফিরে আসার |

এরও প্রায় কুড়ি মিনিট পরে মা ব্যাগভর্তি জিনিসপত্র নিয়ে বাড়ি ফিরলো | বাবা তখনো আড্ডা মেরে ফেরেনি | মাকে ভীষণ ক্লান্ত দেখাচ্ছিল | আমার কাছে এসে মাথায় একবার সস্নেহে হাত বুলিয়ে দিয়ে মা সোজা বাথরুমে গিয়ে ঢুকলো | অত রাতে আবার স্নান করে রান্নাঘরে গিয়ে রান্না চাপিয়ে দিল | রাতে খেতে বসে বাবা জিজ্ঞেস করল, “যাক শিবুদা তাহলে বাকিতে মাল দিয়েছে | চিন্তা কোরোনা | খুব তাড়াতাড়ি ওর টাকা শোধ করে দেব | তারপর ওর চ্যাটাং চ্যাটাং কথা আমি বের করছি !”

মা এই কথার কোন উত্তর না দিয়ে শুধু জিজ্ঞেস করল বাবা আর ভাত নেবে কিনা | বাবাও আরো ভাত চেয়ে খাওয়ায় মন দিল | জানতেও পারলো না পাতের এই ভাতটুকুর জন্য ওনার স্ত্রীকে আজ কি মূল্য চোকাতে হয়েছে ! রাতে যখন মায়ের পাশে শুলাম মা রোজকার মত আমার মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুম পাড়াতে লাগলো |

শুধু আমি বুঝতে পারছিলাম মায়ের দু‘চোখে আজ কিছুতেই ঘুম আসবে না ! মায়ের হাতের পরম মমতাময়ী স্পর্শে কিছুক্ষণ আগে দেখা দৃশ্যগুলো অবিশ্বাস্য দুঃস্বপ্নের মতো লাগছিল | মনে হচ্ছিল যেন আজকের সন্ধ্যাটা আমার জীবনে আসেইনি ! ধীরে ধীরে দুচোখ ঘুমে বুজে এল | মায়ের নরম কোলে মুখ ডুবিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম |

এরপর অনেকগুলো বছর কেটে গেছে | ওই ঘটনার পর বছর না ঘুরতেই আমার একটা ভাই হয়েছে | চোখ আর নাক একদম শিবু কাকুর মত ! তবে বাবার ঘুণাক্ষরেও সন্দেহ হয়নি ওটা তার সন্তান নয় | বাবা আর মা বাচ্চাটাকে খুব ভালোবাসে | কিন্তু আমি কখনো ওকে আপন করে নিতে পারিনি | ঐদিন শিবু কাকু মায়ের ফোন নাম্বার নিয়ে নিয়েছিল |

মাঝ রাতে বাবা ঘুমিয়ে পড়লে মাকে ভিডিও কল করতো | মা লুকিয়ে লুকিয়ে বাথরুমে গিয়ে উলঙ্গ হয়ে কাকুর কল রিসিভ করতো | নিজের ল্যাংটো শরীর দেখিয়ে কাকুর হস্তমৈথুনের খোরাক জোগাতো ! কাকু বাচ্চাটার জন্য মায়ের হাতে লুকিয়ে লুকিয়ে টাকা দিত | মা প্রায়ই রাতের দিকে বাবা বেরিয়ে যাওয়ার পর আমাকে পড়তে বসিয়ে শিবুকাকুর দোকানে যেত | আর তার দশ মিনিট পর যেতাম আমি | লুকিয়ে লুকিয়ে পরপুরুষের সাথে মায়ের যৌনলীলা দেখা আমার কাছে একটা নেশার মতো হয়ে দাঁড়িয়েছিল |

অভাবের তাড়নায় বাধ্য হয়ে মা‘ও নিজের যৌনতার সব লাগাম খুলে দিয়েছিল | ওই আধখোলা শাটারের ফাঁক দিয়েই আমি দেখেছি কাকুর দোকানে রাতের মদ আর তাসের আড্ডায় কাকুর আরো তিনটে বন্ধুর সামনে মা কিভাবে নির্লজ্জের মত নাইটি খুলে ল্যাংটো হয়ে নাচ দেখিয়েছে !! বদলে ওই নোংরা মাতাল কাকুগুলোর কাছে গিয়ে হাত পেতে সংসার চালানোর টাকা নিয়েছে !

শিবুকাকু ছাড়া আর কাউকে মা শরীর ছুঁতে দিত না | কাকু বন্ধুদের সামনে জোর করে মাকে নগ্ন হতে বাধ্য করতো | না হলে বাকিতে জিনিস না দেওয়ার ভয় দেখাতো | তারপর ঐ বন্ধুদের সামনেই মাকে ভোগ করত ! বাকি কাকুগুলো বসে বসে মদ খেত | অসভ্যের মত হাসতে হাসতে মাকে দেখে হস্তমৈথুন করতো | কাকু আর মায়ের যৌনমিলনের ভিডিও তুলতো |

কাকুর শরীরের নিচে চাপা পড়ে মায়ের তখন আর বারণ করার শক্তি থাকতো না | প্রত্যেকদিন রাতে মায়ের কোলের মধ্যে শুয়ে ঘুমানোর সময় মায়ের উপর হওয়া অত্যাচার গুলো মনে পড়ে আমার প্যান্ট ভিজে যেত | ততদিনে সংসারের মুখ চেয়ে মা এটা অভ্যাসে পরিণত করেছে | চারপাশের বাকি পৃথিবীটাও স্বাভাবিক নিয়মেই চলছিল | শুধু বদলে গিয়েছিলাম আমি | আর বদলে গেছিল মায়ের সাথে আমার সম্পর্কের সব সমীকরণ | যা আর কখনো ঠিক হয়নি | …..

আমার আদরের মা‘কে নিয়ে ফ্যান্টাসিগুলো প্রকাশ করার সামান্য একটা প্রয়াস ছিল এটা | ভালো লাগলে আমার মাকে নিয়ে নোংরা কমেন্ট করে জানাবেন | তাতে পরবর্তী গল্পটা লেখার জন্য আরো অনুপ্রাণিত হব | মাকে আরো কি কি ভাবে
অপমানিত হতে দেখলে আপনাদের ভালো লাগবে সাজেশন দিলে পরের গল্পে আপনাদের তৃষ্ণা মেটানোর চেষ্টা করব | ধন্যবাদ |


লেখক :- সোহম
অনবদ্য, এগিয়ে নিন খুবই উপভগ করছি,ধন্যবাদ।
 
চমৎকার লেখা । একটি সূক্ষ্ম মআবেদনও রয়েছে জড়িয়ে ছড়িয়ে । সালাম
 

Users who are viewing this thread

Back
Top