‘তুহফাতুল আহওয়াযী’ প্রণয়নে সহযোগিতা :
মাত্র ১৮ বছর বয়সে দারুল হাদীছ রহমানিয়া থেকে ফারেগ হওয়ার পর মুবারকপুরী সেখানে শিক্ষকতায় নিয়োজিত হন। এদিকে শেষ জীবনে আব্দুর রহমান মুবারকপুরীর দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হয়ে যাওয়ার কারণে তিরমিযীর ভাষ্য ‘তুহফাতুল আহওযায়ী’র শেষ দু’খন্ড রচনায় সাহায্য করার জন্য তিনি ইলমে হাদীছে পারদর্শী একজন আলেমের সহযোগিতা নেয়ার প্রয়োজন অনুভব করেন। দারুল হাদীছ রহমানিয়ার দায়িত্বশীলগণের নিকট তিনি ওবায়দুল্লাহ মুবারকপুরীর ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেন। মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আতাউর রহমান এ প্রস্তাব সানন্দে গ্রহণ করেন। তিনি তাঁকে এ মহান কাজে সহায়তা করার জন্য আব্দুর রহমান মুবারকপুরীর নিকটে প্রেরণ করেন। দীর্ঘ দু’বছর তিনি তাঁকে এক্ষেত্রে সহায়তা করেন। এই সুযোগে তাঁর কাছে হাদীছের বিভিন্ন গ্রন্থও অধ্যয়ন করেন। (মির‘আতুল মাফাতীহ ১/৯-১০; তারাজিম, পৃঃ ৩৩০।)
মাত্র ১৮ বছর বয়সে দারুল হাদীছ রহমানিয়া থেকে ফারেগ হওয়ার পর মুবারকপুরী সেখানে শিক্ষকতায় নিয়োজিত হন। এদিকে শেষ জীবনে আব্দুর রহমান মুবারকপুরীর দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হয়ে যাওয়ার কারণে তিরমিযীর ভাষ্য ‘তুহফাতুল আহওযায়ী’র শেষ দু’খন্ড রচনায় সাহায্য করার জন্য তিনি ইলমে হাদীছে পারদর্শী একজন আলেমের সহযোগিতা নেয়ার প্রয়োজন অনুভব করেন। দারুল হাদীছ রহমানিয়ার দায়িত্বশীলগণের নিকট তিনি ওবায়দুল্লাহ মুবারকপুরীর ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেন। মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আতাউর রহমান এ প্রস্তাব সানন্দে গ্রহণ করেন। তিনি তাঁকে এ মহান কাজে সহায়তা করার জন্য আব্দুর রহমান মুবারকপুরীর নিকটে প্রেরণ করেন। দীর্ঘ দু’বছর তিনি তাঁকে এক্ষেত্রে সহায়তা করেন। এই সুযোগে তাঁর কাছে হাদীছের বিভিন্ন গ্রন্থও অধ্যয়ন করেন। (মির‘আতুল মাফাতীহ ১/৯-১০; তারাজিম, পৃঃ ৩৩০।)