What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Mamunshabog দাদার বিখ্যাত সব জম্পেস গল্পগুচ্ছ ।। ৩৩টা গল্প (4 Viewers)

Mamunshabog দাদার গল্পগুলো কেমন লাগছে?

  • দারুণ

    Votes: 153 85.5%
  • ভাল

    Votes: 22 12.3%
  • তেমন না

    Votes: 4 2.2%

  • Total voters
    179
♣নিশিথে♣

"পা দুটো শক্ত করে ধর" বলে জিন্সটা কোমর থেকে নামিয়ে জাঙ্গিয়া থেকে দৃঢ় উত্থিত পুরুষাঙ্গটা বের করে শিহাব।
ছটফট করে নিজেকে মুক্ত করার চেষ্টা করে মিনি। গলা ফাটিয়ে "বাঁচাআআআআআআআআও, ছাড় ছাড়, এত বড় সাহস, মাআআআ গোওও..." বলে চিৎকার করে। জবাবে হাহা করে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে চারজন। মিনিকে রাস্তা থেকে মুখ চাপা দিয়ে তিনতালা স্কুলের ছাদের উপর তুলে এনেছে তারা। এদিকটা এতটাই নির্জন প্রাচির দিয়ে ঘেরা যে হাজার চেঁচালেও সেটা নিচে পৌঁছাবেনা।
"মাগীকে নেংটো করে ফেল," হিংস্র হিসহিসে গলায় বলে রাজু। অনেকদিন থেকেই মিনির প্রতি লোভ তার। হিজাবের নিচে ডাগর পাছার দোলা দেখে খাড়া হয়ে যায় তার। এতদিন শিহাবের ভয়ে কিছু করার সাহস হয়নি আজ সুযোগ যখন এসেছে, তখন প্রথম সুযোগেই মিনুকে উলঙ্গ করার ইচ্ছা তার।
বারেক দুহাতে কাঁধ চেপে ধরে আছে, পরনের হিজাবটা টেনে হিঁচড়ে আগেই ছিঁড়ে নিয়েছে তারা। স্কুলের ছাদের মেঝেতে চিৎ করে শুইয়ে পরনের কমলা কামিজ উপরে তুলে ব্রেশিয়ার কাপ দুটো ঠেলে উপরে তুলে উদ্ধত ডাঁশা স্তন উদলা করে শিহাব। নিম্নাঙ্গে কমলা লেগিংস, দুপা দুদিকে টেনে ধরে রেখেছে রাজু আর বিশু। দু পায়ের ফাঁকে বসে লেগিংসের এলাস্টিক ধরে প্যান্টি সহ নিচে নামায় শিহাব। প্রেম করে মিনি তার প্রেমিক তারই সহপাঠী নাইম, তার সাথে যৌনতার অ আ ক খ শেষে রিডিং পড়া ধরেছে সে, এছাড়া কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল সাহেবও তাকে স্নেহ করেন। স্ত্রী বেড়াতে গেলে মাঝে মাঝে তাকে রান্না করে দিয়ে আসে মিনি, দুপুরবেলা নির্জনে যুবতী ছাত্রী অনেক সময় উঠে পড়ে তার বিছানায়। টেনে লেগিংস আর তলে পরা কালো প্যান্টিটা উরুর মাঝামাঝি নামিয়ে ফেলে শিহাব। বাইশ বছরের তরুণী মিনির ফোলা যৌনাঙ্গ সম্পুর্ন নির্বাল, পরিষ্কার করে কামানো পরিবেশ ওখানে। মুখ থেকে থুঃ করে একদলা থুতু নিয়ে লিঙ্গের ডগাটা ভিজিয়ে নেয় শিহাব, বাম হাতের দু আঙুলে মিনির যোনীর পুরু কামানো ঠোঁট দুটো চিরে ধরে গোলাপি ছেঁদায় লিঙ্গের মাথাটা লাগিয়ে চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দেয় ভেতরে।
নাআআআআআ.... গলা ফাটিয়ে চেঁচিয়ে ওঠে মিনি।
"চেঁচা মাগী, যত ইচ্ছা চেঁচা দেখি তোর কোন নাং তোকে বাঁচাতে আসে।" দুহাতে মিনির বুক টিপে যোনীতে খাড়া লিঙ্গের গোত্তা দিতে দিতে বলে শিহাব।
"আমাকে ছেএএড়ে দাওও, দোহাই লাগে আমাকে নষ্ট করোওওঅঅনা..." কাঁদতে কাঁদতে বলে মিনি। অনেকদিন ধরেই মিনির পিছনে লেগে ছিলো শিহাব। এলাকার বখা ছেলে ক্লাস এইট পর্যন্ত পড়ে আর পড়া হয়নি। কাজ বলতে নেশাভাঙ করা আর বাপের হয়ে গুণ্ডামি। বাপ রুলিং পার্টির উচ্চ পর্যায়ের নেতা। স্কুল মাষ্টারের মেয়ে মিনি শ্যামলা মাঝারী উচ্চতা, বেশ ভালো ফিগার, টাইট হিজাবের উপর ডাঁশা গোলগোল স্তন উঁচু হয়ে থাকে, ডাগর পাছা। স্থানিয় কলেজে বিএ পড়ে। বেশ ভালো গান করে, এলাকার সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বেশ নাম ডাক। লম্পট শিহাব পথে ঘাটে প্রেম নিবেদন করত মিলিকে। সে বিএর ছাত্রী ভালো গান জানার কারনে এলাকায় বেশ নামডাক, শিহাবের মত এইট পাশ লম্পটকে পাত্তা দেয়ার প্রশ্নই আসে না তার। ফলে শিহাব চলতে পথে কিছু বলতে গেলেই একটু বেশিই প্রতিক্রিয়া দেখাতো মিনি। বাপ এলাকার নেতা সে একমাত্র আদরের ছেলে, একদিন একা পেয়ে মিনির হাত চেপে ধরেছিলো শিহাব। জবাবে ঠাঁই করে গালে চড় মেরেছিলো মিনি, ব্যাস আগুন ধরে গেছিলো শিহাবের মনে।
"মাগীর দেমাগ যদি না ভাঙি তাহলে আমার নাম শিহাব না," গালে হাত বোলাতে বোলাতে বলেছিলো সে।
মাঝে মাঝেই কালচারাল প্রোগ্রাম থাকে মিনির, বেশ রাত হয় বাড়ী ফিরতে। অনেক সময় সঙ্গী থাকে অনেক সময় একা। মফস্বল এলাকার মেয়ে সবাই সবার চেনা তাই খুব একটা ভয় করতো না মিনি। শহর থেকে বাড়ীতে আসার পথে একটা স্কুল পড়ে, সন্ধ্যার পর বেশ নির্জন থাকে আশেপাশে। সেখানে স্কুলের দারোয়ানকে টাকা দিয়ে বাড়ী পাঠিয়ে সন্ধ্যের পর ঘাঁটি গেড়ে অপেক্ষা করে শিহাব তার দলবল নিয়ে। প্রথম দুদিন সঙ্গে লোক থাকায় ব্যার্থ হলেও আজ তৃতীয় দিন একাই ফিরছিলো মিনি। পথের ধারে ওৎ পেতে ছিলো শিহাবরা। স্কুলের সামনে পৌঁছাতেই মুখ চেপে ধরে চারজন পাঁজাকোলা করে তুলে নিয়ে এক লহমায় তুলে ফেলে স্কুলের ছাদে। উপরে এনে মুখ থেকে হাত সরাতেই...
"কি চাই তোমাদের, ভালো চাওতো যেতে দাও আমাকে," আসন্ন ধর্ষণের ভয়ে কেঁপে উঠলেও গলায় তেজ এনে বলে মিনি।
"সেদিনের কথা মনে আছে", গালে হাত বুলিয়ে বলে শিহাব।
অসভ্যতা করলে আবার দেব, বলে চলে যেতে উদ্যত হতেই খপ করে তার হাত চেপে ধরে শিহাব। আবার শিহাবের গালে চড় দিতে চায় মিনি, জবাবে তার কোমর ঝাপটে ধরতেই...
বাআআআআচাআআওও... বলে গলা ফাটায় মেয়েটা। জবাবে বাকি তিনটি পুরুষও হামলে পড়ে অসহায় মেয়েটার উপর। ধস্তাধস্তি, মিনির হিজাব ধরে টান দেয় তিনজন। পালাতে চেষ্টা করে মিনি কিন্তু ছাদের দরজার কাছে বিশু পাহারা দেয়ায় সে চেষ্টাও ব্যার্থ হয়। একসময় রাজু আর শিহাব ধরে ফেলে তাকে, টেনে হিঁচড়ে নেয় ছাদের পানি ট্যাঙ্কির কাছে। রাজুর গালে নখ দিয়ে আঁচড়ে দেয় মিনি, হাত পা ছুঁড়ে কিল ঘুষি মেরে চেষ্টা করে মুক্ত হতে। চটাশ করে তার গালে চড় দেয় শিহাব, ফড়াৎ করে হিজাবটা ছিঁড়ে ফেলে দুই টানে। চিৎ করে ট্যাঙ্কির পাশে তাকে পেড়ে ধরে দুজন। মোটাসোটা বারেক দুহাতে তার কাঁধ চেপে ধরে ছাদের সাথে তাকে ঠেসে ধরে। পরনে টাইট ফিটিং কামিজ, মিনির দুধ দুটো যেন ফেটে বেরুবে। কামিজের দুপাশে কাটা, টাইট লেগিংস পরা উরুর গোলগাল গড়ন ধর্ষকামী পুরুষদের লালসা আরো বাড়িয়ে তোলে। দু মিনিটেই শেষ হয়, শিহাব মিনির যোনীতে বির্যপাত করে টান দিয়ে বের করে নেয় লিঙ্গ। এর মধ্যে কাঁধ ছেড়ে দিয়েছে বারেক, শিহাব উঠতেই তাড়াতাড়ি মিনির উরুর ফাঁকে যেয়ে বসে রাজু। শিহাবের কার্যক্রমের সময়ই নিজেদের প্যান্ট খুলে ফেলেছে সে, অপর দুজনার উচ্ছিষ্ট হবার আগেই মিনির সদ্য বাসী হওয়া যন্ত্রটা যাতে খেলা যায় সেজন্য প্রথম থেকেই তক্কে তক্কে ছিল সে। শিহাব উঠে যেতে রাজুকে উরুর ফাঁকে বসতে দেখে উঠে পড়ে মিনি। মুক্তি পাবার জন্য আর এক দফা ধস্তাধস্তির পর্যায় শক্ত হাতের উল্টা পিঠ দিয়ে সজোরে তার গালে চড় মারে রাজু।
[Hidden content]
nice good one nice very nice
 
আরাম পেলাম...অনেক আকর্ষনীয় গল্প...বহুদিন খুজছিলাম।
 
♦বিমল বাবুর কামনা ♦



বিমল বাবুর বাসায় নতুন ভাড়াটে উঠছে আজ।ভদ্রলোক তার স্ত্রী দুজনাই চাকুরীজিবী। ভদ্রলোকের নাম সলীল দত্ত,সে একটা মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে, তার স্ত্রী স্বাতী একটা ব্যাংকে চাকুরী করে।দম্পতীর বয়ষ চল্লিশ বিয়াল্লিশ।মহিলা শ্যামলা দোহারা দেখতে তেমন ভালো না হলেও বেশ ভালো ফিগার। ছোট সংসার,এক ছেলে এক মেয়ে। মেয়েটা বড় স্কুলতে পড়ে।বেশ বাড়ন্ত গড়নের দির্ঘাঙ্গী কিশোরী ,শ্যামলা ত্বকে কৈশরের লাবন্য।প্রথম দিন বাবা মায়ের সাথে এসেছিলো মেয়েটা। পরনে গোলাপি ঘটি হাতা হাঁটু ঝুল ফ্রক,নিটোল বাহু পাতলা সুতি কাপড়ের তলে লম্বাটে উরুর গড়ন,উঁচু হয়ে ভরাট হতে শুরু করা নিতম্ব রেখা বেশ স্পষ্ট।তবে সবচেয়ে দৃষ্টি কাড়ে মেয়েটার স্তন দুটো এত অল্প বয়ষী মেয়ের এত বড় আর এত উদ্ধত স্তন আগে দেখেননি বিমল। ফ্রকের তলে ব্রেশিয়ার পরে ছিল মেয়েটা আঁটসাঁট ফ্রক নিচের টেপজামা ভেদ করে ব্রার স্ট্রিপ স্তনের গোলাকার রেখা এমনভাবে ফুটে উঠেছিলো যে ও দুটির উত্তল অবতল পৌড় চোখের দৃষ্টি তে ধরা পড়েছিল স্পষ্ট। বিমল ঘোষকে কেউ লম্পট বলতে পারবে না।স্ত্রী গত হয়েছে দশ বছর হল।ছেলে মেয়ে দুজনই বিদেশে।বয়ষজনিত কারনে মাথার চুল পাতলা আর সামান্য নেয়াপাতি ভূড়ী ছাড়া এখনো যথেষ্ট শক্ত সামর্থ্য হলেও এবয়ষেও যৌন সামর্থ্য আছে কিনা তা এদিনের আগে টের পাননি তিনি। হঠাৎ করেই সেদিন শেষ বয়ষে বিকেলের আলোয় মেয়েটাকে দেখে কি যে হল বিমলের পৌড় বয়েষে অল্প বয়েষী কিশোরীর প্রতি একটা তিব্র কামনা মিশ্রিত আকর্ষণ অনুভব করে একাধারে অনুশোচনা আর অসস্তিতে পড়ে গেলেন তিনি।কি আছে মেয়েটার মধ্যে? শুধু কি ধারালো হয়ে ওঠা দেহ বল্লরী যা বাঙালী হিন্দু মেয়েদের অমুল্য সম্পদ আর একমাথা পিঠময় ছড়ানো একরাশ চুল? মুখশ্রী তো তেমন সুন্দর না,শুধু বড়বড় চোখে শান্ত লাজুক ছায়া। কি হল জানেন না বিমল শুধু জানেন প্রথম দর্শনেই কচি মেয়েটাকে দেখে পাজামার তলে শিম্নটা দৃড় হয়ে উঠেছিলো তার।সেই সাথে একটা অদ্ভুত চিন্তা এই বয়েষী মেয়ে,বাপ মা চাকরী তে গেলে বাড়ীতে অনেক সময় একা থাকবে আর গুপ্তাঙ্গে লোম গজানোর এই বয়ষে মেয়েরা বেশ লাজুক হয়,সুযোগ আসলে সদ্ব্যবহার কি করতে পারবেন না তিনি?
আসলে মেয়েটাকে দেখেই প্রায় অর্ধেক ভাড়ায় বাড়ীটা ভাড়া দিয়েছেন বিমল।ওরা ভাবতেই পারেনি এত অল্প ভাড়ায় এত সুন্দর আর বড় বাড়ী পাবে।বাড়ী দেখে চলে যেতে বিছানায় শুয়ে ভেবেছিলেন বিমল,চোখ বুজতেই ভেসে উঠেছিলো কিশোরীর দেহ বিভঙ্গ,আহ ছিপছিপে কিন্তু ধারালো শরীরের বাঁক,কোমোরের কাছটা সরু, ঘটি হাতার নিচ থেকে নগ্ন বাহুদুটো সুডোল আর দির্ঘ। ফ্রকের তলে হাঁটুর নিচ থেকে খোলা পা দুটোর গড়ন বড় সুন্দর।নির্লোম পায়ের গোড়ালিতে চিকন দুটো নুপুর সোফায় যখন বসেছিলো পাদুটোর দিকে বারবার চোরা চোখে দেখছিলেন তিনি। হাঁটু দুটো জোড়া করা,যদি একটু সরে তাহলে তিনি যেখানে বসে ছিলেন সেখান থেকে ফ্রকের তলে উরুর ভেতরের দেয়াল হয়তো দেখা যাবে।কিন্তু নিরাশ হতে হয়েছিলো বিমলকে। আসলে উরু ঢাকার বয়ষ,দেহ সচেতনায় এসময় সজাগ হয়ে ওঠে মেয়েরা,তাই অসাবধানেও হাঁটু সরায়নি, তবে যখন বসা থেকে উঠে দাঁড়িয়েছিলো ঘুরে দাঁড়াতে পিছন থেকে পাছার কাছে ফ্রকটা ভরাট হয়ে ওঠা দুই নিতম্বের মাঝের বিভাজন রেখা এক ঝলকের জন্য ফুটিয়ে তুলে মিলিয়ে গেছিলো শুধু।ভালো রান্না করতে পারেন নিজেই রান্না করে খান।সেদিন রাতে কিছু খেতে পারলেন না বিমল মেয়েটাকে দেখার পর মনের ভেতরের যে লালসার সাপ লকলক করেছিলো রাতে বিছানায় শুয়ে সেই সাপের দ্বংশনে কিশোর বেলার মত নিজের দৃড় লিঙ্গটায় হাত বোলাতে বোলাতে নিজের কামার্ত তৃষ্ণার্ত স্বত্তার সাথে যুদ্ধ করতে করতে হেরে যেতে হয়েছিলো তার।এতদিনের নৈতিকতা সংযম,অবদমন,নির্ঘুম রাতের পর ভোররাতে কিশোরী নিলাকে নগ্ন করে কল্পনায় প্রবল হস্তমৈথুনে ভেঁসে গেছিলো তার।
দুদিন পর মালপত্র আসতে শুরু করে।সেই সাথে নিলা আর বাবলু।একে কি বলে প্রেম না কাম,নিজের সন্মান সামাজিক মর্যদা ভুলে একটা ঘোরের বসে কামনায় কাতর হয়ে নিজের হাঁটুর বয়ষী কচি মেয়েটার দিকে নিলার কিশোরী দেহের দিকে একটু একটু করে এগিয়ে যান বিমল।প্রথম দিন থেকেই ছেলে মেয়েদের মন জয়ের চেষ্টা আস্তে আস্তে ফললাভ করতে শুরু করে।প্রথমে থ্রিতে পড়া বাবলু জেঠুর ভক্ত হয়ে ওঠে রাত দিন তার কাছেই পড়ে থাকে ছেলেটা।দুহাতে ছেলে মেয়ে দুটোর পিছনে অর্থ ব্যায় করেন বিমল।প্রতিদিন চকলেট বিস্কুট,দামী সব জামা কাপড় প্রথম প্রথম
এমা ছিছি,দাদা এসব কি করেছেন,"বলে প্রতিবাদ করেছিলো স্বাতী।
কৃত্তিম দুঃখ পাওয়ার ভান করেন বিমল
"বুঝেছি,আমিতো তোমাদের নিজের কেউ নই,"চোখে জলের আভাস দেখে,আহা ছেলে মেয়েরা দূরে একা নিঃসঙ্গ একটা মানুষ,সত্যি সত্যি ছেলেমেয়ে দের প্রতি বিমলের ভালোবাসা দেখে গলে যায় স্বাতী
"ক্ষমা করবেন দাদা,আর কোনোদিন নিষেধ করবো না,"বলে হাত জড় করে বিমলের কাছে।একমাসের পরিশ্রম বাবলু আগেই তার ন্যাওটা হয়েছিলো আস্তে আস্তে নিলার মনেও জেঠুর জন্য জায়গা তৈরি হতে শুরু করেছিলো ধিরে ধিরে।
পড়াশোনায় মধ্যম মানের নিলা। স্বাতী আর সলিলের তাতে আপত্তি,কেন রেজাল্ট ভালো হচ্ছেনা বলে হামলে পড়ে মেয়ের উপরে।
মাঝখানে বাধা হয়ে দাড়ান বিমল।
"খবরদার এত লক্ষি আর ভালো মেয়েটাকে তোমরা বকবেনা।"
"দাদা আপনি জানেন না, এই দেখুন,নিলার রিপোর্ট কার্ড় দেখুন ইংলিশ আর ম্যাথের অবস্থা দেখুন,বিমলের গা ঘেসে বসে বলেছিলো স্বাতী।
"আচ্ছা এই দুটো সাবজেক্ট আমি দেখিয়ে দেব "বলে স্বাতীর উরুতে চাপড় দেন বিমল।দাদা আপনি যে আমাদের জন্য কত করেন শাড়ীর আঁচল সরে যেতে দিয়ে নিজের ব্লাউজ ঢাকা একটা পুর্ন স্তন উন্মোচিত করে বলে স্বাতী।
Good start. We need more like this.
 
শ্বশুর বৌমা


আমাদের গ্রামের বাড়ীতে ছোট দেবরের বিয়েতে গিয়েছিলাম। সেখানে অনেক গেস্ট। রাতে ঘুমাবার জায়গা নাই। সকলে ফ্লোরে ঘুমাবার জায়গা করল। আমার শ্বাশুড়ী কিচেনের কাছে একটা ছোট রুমে ঘুমাবার জায়গা করল। শ্বশুর আমার স্বামী সামনের রুমে অন্য পুরুষ গেস্টদের সাথে ঘুমাচ্ছেন। এই সময় একজন মহিলা গেষ্ট এসে আমার শ্বাশুড়ীকে তার কাছে ঘুমাতে রিকোয়েষ্ট করল। শাশুড়ী তার কাছে ঘুমাতে গেল আর আমাকে তার জায়গায় স্টোর রুমে ঘুমাতে বলল। আমি শ্বাশুড়ীর কথামত স্টোর রুমে তার জায়গায় ঘুমাতে গেলাম। আমি একা ঘুমাচ্ছি তাই আমার পেন্টি ও ব্রা খুলে শুধু ম্যাকসি পরে ঘুমিয়ে পড়লাম।
আমার শ্বাশুড়ীর বয়স প্রায় ৪৫, কিন্তু দেখলে মনে হয় মাত্র ৩০ হবে। শরীরের গঠনও অনেকটা আমার মত স্লিম,উনি ফর্সা,আমি শ্যামা।ঘুমিয়ে পড়েছিলাম,হঠাৎ ঘুমের ঘোরে মনে হল কেউ যেন বুকের উপর চেপে বসেছে, গভীর রাত সকলে ঘুমের, ঘর অন্ধকার সারাদিনের ক্লান্তি আধ ঘুম আধ জাগরণ আমি নড়তে চেষ্টা করলাম কিন্তু পারলাম না।এবার ঘুমটা পুরপুরি ভেঙ্গে গেল আমার, টের পেলাম একটা লোক সম্পুর্ন উলঙ্গ, আমার উপর শোয়া,আমার ম্যাকসি বুকের উপর পর্যন্ত উঠানো। একটা হাত আমার একটা স্তন টিপে মর্দন করছে আর সেই সাথে দুই পা ফাক করে চিৎ হয়ে শোয়া আমার উন্মুক্ত যোনীতে লিঙ্গ অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে।
আমি প্রথম মনে করলাম আমার হাজব্যান্ড। তাই বাধা দিলাম না। আমার যোনী ফাটলে তার শক্ত লিঙ্গের ঘষাঘষিতে আমার যোনী রসাশিক্ত হয়ে উঠছিল। আমি একটা হাতে লিঙ্গটা ধরে আমার যোনীমমুখে স্থাপন করতেই চমকে উঠলাম,বুঝলাম সে আমার হাজব্যান্ড নয়। কারণ তার লিঙ্গ আমার হাবির লিঙ্গ থেকে অনেক বড় আর লম্বা। লজ্জা আর আতংকে আমার ঘুম পুরা ভেঙ্গে গেল। আমি তাকে আমার উপর থেকে সরাতে চাইলাম। কিন্তু তখন অনেক দেরী হয়ে গেছে।তার লিঙ্গ আমার যোনী মুখে লাগায়ে দিতেই সে এক চাপে লিঙ্গের অর্ধেকটা আমার রসে ভরা যোনীগর্ভে ঢুকিয়ে দিয়েছে। আমার যোনী রসে পিছলা হলেও তার লিঙ্গ আমার যোনীতে খুব টাইট হয়ে ঢুকেছে। আমি ঠেলে উঠায়ে দিতে চেষ্টা করলাম কিন্তু পারলাম না।
এই সময় সে ফিস ফিস করে বলল, ” যোনী কবে কমালে মিনা”। মিনা আমার শ্বাশুড়ীর নাম। গলা শুনেই বুঝলাম আমার শ্বশুর,প্রচণ্ড রাশভারী লম্বা চওড়া আর রাগী পুরুষ।ভয়ে আমার গলা শুকিয়ে কাঠ আমি ফিস ফিস করে বললাম'বাবা আমি মিনা না,সবিতা আপনার বৌমা"। হা ভগবান"কাতর স্বরে স্পষ্টত আৎকে উঠলো শ্বশুর সেই সাথে আমার যোনীগর্ভে প্রবিষ্ট তার লিঙ্গটা যেন আরো দৃড় আর দির্ঘ হয়ে উঠলো তার।
তুমি এখানে কেন"ফিসফিস করে ধমকে উঠলেন শ্বশুর।কোনোমতে বললাম,মা আমাকে এখানে শুতে বলেছেন"
বললেন, ঠিক আছে ভুল হয়ে গেছে, তুমি কাউকে এই কথা বলবেনা।
আমি বললাম, আচ্ছা।
[HIDE]উনি বললেন আমি এখন যাই, বলেও আমার উপর ওভাবেই থাকলেন,যেন সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না, ইতিমধ্যে আমার যোনীতে তার লম্বা মোটা লিঙ্গটা সম্পুর্ণ প্রবিষ্ট হয়েগেছে। আমার পরিচয় পাওয়ার পরও ওটির দৃঢ়তা এতটুকুও কমেনি বরং মনে হল তার লিঙ্গ আরো শক্ত ও ফুলে আরো মোটা হয়ে আমার যোনীর ভিতর এঁটে বসেছে। লজ্জায় ভয়ে ঘেমে নেয়ে উঠেছি অথচ যোনীটা রসে ভরে উঠছে আমার সেইসাথে আমার আজান্তেই আমার যোনীর ঠোঁট দুটো তার দৃড় লিঙ্গটাকে কামড়ে ধরছে যেন।
উনি আবার বললেন যাই, বলেও আমার উপর থেকে উঠলেন না বরং আমার মনে হল তিনি যেন লিঙ্গটা চেপে ধরলেন যোনীর ভেতরে, এদিকে আমি কাঠ হয়ে পড়ে আছি,একে শ্বশুর তারউপর রাশভারী রাগী লোক সকলেই তাকে ভয় পায়। কিন্তু তা সত্বেও শক্ত সামর্থ্য পুরুষের লম্বা লিঙ্গের স্পর্ষে অন্ধকার ঘরে সত্যি বলতে কি অন্যরকম একটা নিষিদ্ধ ইচ্ছায় ওটাকে ছাড়তে ইচ্ছে করছিলনা। উনি আবার বললেন আমি এখন যাই কাউকে এই কথা বলবে না।
আমি বললাম আচ্ছা।'
উনি কোমরটা একটু উচু করে লিঙ্গটা অর্ধেক যোনীর ভিতর থেকে বাহির করলেন।কেন জানিনা নিজের অজান্তেই আমি উরুদুটো সংঘবদ্ধ করে ফেলেছি,ওনার অর্ধেক লিঙ্গ প্রবিষ্ট আমি অপেক্ষায় আছি কখন বের করে নেবেন,কিন্তু উনি বের করলেন না বরং সম্পুর্নটাই আবার ঠেলে ঢুকিয়ে দিলেন।ভয়ে লজ্জায় শিউরে উঠলাম আমি,এতক্ষণ যা ঘটছিল তা নিছকই দুর্ঘটনা, কিন্তু উনি এখন যা করলেন তা সম্পুর্ন সদিচ্ছায় জেনেশুনে। এর মধ্যে ধারাবাহিক ছন্দে কোমর ওঠা নামা শুরু করেন তিনি,আমার যোনীতে তার লিঙ্গের আসা যাওয়ায় একটা বিশ্রী পিচ পিচ শব্দ হচ্ছে দেখে পা দুটো একটু মেলে দিলাম আমি।লাগছে নাতো'আমার কানে ফিস ফিস করে বললেন শ্বশুর।জবাবে কিছু বললাম না আমি।এর মধ্যে বিশাল শরীর দিয়ে যেন আমাকে পিসে ফেলতে চাইছিলেন তিনি ম্যাকসিটা পেটের কাছে গোটানো ছিল,হাত বাড়িয়ে উপরে তুলে দিয়ে আমার স্তন উন্মুক্ত করে দিলেন।এর মধ্যে একবার রাগমোচোন হোয়ে গেছে আমার,দ্রুত কোমর দোলাচ্ছেন শ্বশুর মনে হয় বির্যপাত ঘটবে তার’ঠিক এসময় বাইরে শব্দ হল, আমার উপর স্থির হয়ে গেলেন শ্বশুর। তার লিঙ্গটা সম্পুর্ন আমার যোনীতে প্রবিষ্ট পরনের ধুতি খুলে উলঙ্গ হয়ে আমার সাথে সঙ্গম শুরু করেছিলেন, আমার পরনেও বলতে গেলে কিছুই নাই,শ্বশুর দরজায় খিল দিয়েছে কিনা জানিনা যদি কেউ চলে আসে কেলেংকারীর শেষ থাকবে না। কেউ একজন বাথরুমে গেল,' ফিস ফিস করে বললেন উনি। এখন নড়বেন না,কানে কানে বললাম আমি, নইলে কেউ টের পেয়ে যাবে।আচ্ছা,ফিসফিস করে সুবোধ ছেলের মত আমার কথায় সায় দিলেন শ্বশুর।আমি কান পেতে আছি,যে বাথরুমে গেছে সে এখনো বের হয়নি।এর মধ্যে আবার করতে শুরু করেছেন উনি।একটু বিরক্ত লাগে আমার বাইরের লোকাটা এখনো ঘরে যায়নি যেকোন সময় বিপদ ঘটতে পারে,এ অবস্তায় যেন তর সইছে না মানুষটার। আমার মনের কথা বুঝেই নাকি'চিন্তা কোরোনা দরজায় খিল দেয়া আছে'দ্রুত শ্বাস নিতে নিতে উত্তেজিত গলায় ফিসফিস করে বলেন শ্বশুর।যাক,এর মধ্যে যে বাথরুমে গেছিল সে বেরুনোর শব্দ পেয়েছি,বেশ কিছুক্ষণ বাইরেকোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে অনেকটা নিশ্চিন্ত হই।এদিকে পুর্নদ্যমে আমাকে সঙ্গম করছেন শ্বশুর আমার খোলা দুই স্তনের চুড়া পালাক্রমে চুষেও দিয়েছেন বেশ কবার।ফ্যান থাকলেও ঘেমে নেয়ে উঠেছি আমরা দুজনি।আমার পরনের ম্যাকসিটা মাথা গলিয়ে বের করে নেন উনি।বাধা দেই ননা আমি,হচ্ছে যখন ভালোভাবেই হোক জিনিষটা,আর বন্ধ এই ঘরে মাঝরাতে কেউ আসার কোনো সম্ভাবনা নেই।দ্রুত হয়ে ওঠে শ্বশুরের কোমরের গতি।হাঁটু ভাজ করে উরু মেলে দিয়ে নিজেও সক্রিয় হয়ে উঠি আমিও।এই প্রথম আমাকে চুম্বন করেন উনি,আলতো করে ওনার চওড়া খোলা পিঠ জড়িয়ে ধরে চুম্বনের সাড়া দিতেই কাতর গলায়'বাইরে ফেলতে হবে নাকি'জিজ্ঞাসা করেন।লাগবে না লাইগেশন করা আছে,ভিতরেই দিন বলতেই,দ্রুততর হয়ে ওঠে ওনার কোমর সঞ্চালন।সেষ মুহুর্তে গুঙিয়ে উঠে আমার যোনীগর্ভে লিঙ্গ চেপে ধরে বির্যপাত করেন।যোনীর গভীরে বির্যের স্পর্ষে রাগমোচোন ঘটে আমারো।বেশ কিছুক্ষণ ওভাবেই শুয়ে থাকি আমরা,এসময় আমার স্তন টিপে ধরে আমার ঠোটে চুম্বন করেন শ্বশুর।এরপর নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে দ্রুত কাপড় পরে শ্বশুর,আমিও ম্যাকসিটা পরে নেই।শ্বশুর যাই'বলতেই মাথা নেড়ে হ্যা বলি।আস্তে করে দরজার খিল খুলে ঘাড় ঘুরিয়ে আমাকে একবার দেখে আস্তে করে বেরিয়ে যান রাতের অন্ধকারে।[/HIDE]
[HIDE]
[/HIDE]
 
মিসেস শায়লা


গরমে ছটফট করছেন মিসেস শায়লা আমিন,কারেন্ট এর লাইনে সম্ভবত কোনো সমস্যা।কেয়ার টেকার সুবলকে খবর পাঠিয়েছেন,বাড়িয়ালার ভাগিনা ছেলেটা,যদিও মালু ছোকরারর তাকানোটা ভালো লাগেনা তার,কেমন যেন গা চাঁটা দৃষ্টি। এই মধ্য চল্লিশেও যথেষ্ট সুন্দরি তিনি,ফর্শা লম্বা একহারা গড়নের শরীরে বয়ষের মেদ ছত্রিশ মাপের স্তন ছাব্বিশ ইঞ্চি কোমর আটত্রিশ মাপের বিশাল নিতম্বটিকে আরো মোহোনীয় করেছে।স্বামী বিদেশে,ছেলে রাশেদ কলেজে,মেয় সর্মি ক্লাস সিক্সে।তিনিও একটা বাচ্চাদের স্কুলে পড়ান।কলিং বেল বাজে,দরজা খুলে দেন শায়লা,কি খবর বৌদি বলে তার পাথেকে মাথা পর্যন্ত দেখে সুবল।একটা লুঙি আর গেঞ্জি পরে আছে হিন্দু ছেলেটা,লম্বা চওড়া পেটানো শরীর শ্যামলা রঙ,ত্রিশের কাছাকাছি বয়ষী ছোকরার সুদর্শন চেহারার আড়ালে লাম্পট্য ভাবটা প্রবল।ঘরে শুধুমাত্র একটা ম্যাকসি পরে আছে শায়লা,তার ঢলঢল ব্রাহিন থার্টি সিক্স ডি মাপের ঢলঢলে স্তন দুটির উপর দৃষ্টিটা স্থির হয়ে যাচ্ছে সুবলের।
দেখতো কারেন্ট নাই কেন,সুবলকে দরজা ছেড়ে দেন শায়লা।আচ্ছা দেখছি'শায়লার ম্যাকসি পরা বুকে চোখ বুলিয়ে দ্রুত ঘরে ঢুকে পড়ে সুবল।মেইন সুইচ সার্কিট ব্রেকার ব্রিজ সব ভাড়ার ঘরে,ঘর টা ছোট জানলাহীন,রাজ্যের জনষপত্রে ডাই করা।বৌদি টর্চটা একটু ধরবেন,শায়লাকে অনুরোধ করে সুবল।এগিয়ে যেয়ে টর্চটা সুবলের হাত থেকে নিয়ে আলো ধরতেই ছেলেটার বাম কুনুই ডান স্তনেঘসা খায় তার।দির্ঘদিন স্বামী সংস্বর্গ বঞ্চিত দেহ,সল্পপরিসরের ঘরে বিধর্মি যুবক ছেলেটার সাথে নির্জনে শরীর কেমন করে শায়লার।বৌদি আর একটু উপরে ধরুন মেইন সুইচের তার লাগাতে লাগাতে বলে সুবল আর একটু এগিয়ে যায় শায়লা তার ম্যাকসি পরা নরম উরু ঘসা খায় সুবলের লুঙিপরা পেশল উরুতে।ব্যাস হয়ে গেছে,বলে সুবল মেইন সুইচ দিতে সুইচ নাদেয়া থাকায় ভাড়ার ঘরে আলো না জ্বললেও আলো জ্বলে ওঠে বাইরের করিডোরে।সেই আলোয় সুবলের চখে লালসার আগুন দেখে কেন জানি আবস হয়ে যায় শায়লার উপোষী শরীর।বৌদি,ফিসফিস করে সুবল,'আপনি খুব সুন্দর। সুবলের কথায় রক্ত জমে শায়লার ফর্সা গালে স্বাভাবিক অবস্থায় যা কোনোদিন সম্ভব হোতনাছোট ভাঁড়ার ঘর নির্জনে কিযেন ঘটে যায় শায়লার ভিতরে। প্রায় গা ঘেঁসাঘেসি করে মুখমুখি দাঁড়িয়ে আছে দুজন সুবলের উত্তপ্ত নিঃশ্বাস ছুয়ে যাচ্ছে তার কপালে।আস্তে করে হাত বাড়িয়ে আলতো করে শায়লার কোমর জড়িয়ে ধরে সুবল,মৃদু আকর্ষন করতেই তার শরীরে ঢলে পড়ে শায়লা।নিজের ভাগ্যকে বিশ্বাস করতে পারে না সুবল।সম্ভ্রান্ত ঘরের বৌ মিসেস শায়লা আমিন যথেষ্ট পর্দানশিন,বোরখা ছাড়া কখনো তাকে বাহিরে যেতে দেখেনি সুবল,বিবাহিতা দুটি বড় বড় ছেলে মেয়ের মা হলেও লম্বা গড়নের মুসলিম মহিলা বোরখার তলে ভরাট নিতম্বের দোলা আগুনের মত ফর্সা রঙ স্বমোহনের বিষয় ছিল তার,যথেষ্ট সুন্দরী এমন লাট মাল তার মত একটা কর্মচারীর আলিঙ্গনে এভাবে ধরা দেবে ভাবতে পারেনি সে।নিজেকে সামলাতে পারেননা শায়লা।তার অতৃপ্ত দেহের বাসনার পারদ আজ হুহু করে উর্ধমান।যথেষ্ট লম্বা তিনি মাথায় সুবলের কাঁধ পর্যন্ত কোমর থেকে হাতটা ম্যাকসি পরা নিতম্বে নামিয়ে আনে সুবল ম্যাকসির নিচে শায়া ছাড়া আর কিছু নাই শায়লার সুবলের নির্লজ্জ হাত অবলিলায় ঘুরে বেড়ায় সুন্দরি গৃহকর্ত্রীর নরম গুরু নিতম্বে। সামন্য কর্মচারী প্রায় চাকরের মতই অথচ অন্ধকার ঘরের মধ্যে কি যেন ঘটে গেছে শায়লার মধ্যে,ইজ্জত সম্মান,মান মর্যদা বয়ষ শিক্ষা আভিজাত্য সব ভুলে বিধর্মি চরিত্রহীন পরপুরুষের তলপেটে নরম তলপেট চেপে ধরেগেঞ্জি পরা বুকে ব্রাহিন স্তন লেপ্টে দেন শায়লা বেগম।শায়লার গালে চুমু খায় সুবল কোনো প্রতিবাদ নেই দেখে ঠোট ডোবায় শায়লার গোলাপী ঠোঁটে। প্রথমে আড়ষ্ট হয়ে থাকে শায়লা পরক্ষনেই সাড়া দিতে শুরু করে কামুক ঘন চুম্বনে। নিজের হঠাৎ পাওয়া সৌভাগ্য ব্যাস্ত হাতে উসুল করে সুবল দুহাতে শায়লার বড় স্তন ম্যাকসির উপর দিয়ে টিপে ধরে একটু ঠেলতেই পিছনে ডাই করে রাখা পেপারের গাদিতে শরীর এলিয়ে দেন শায়লা। সবল পুরুষের স্পর্ষ থেকে দির্ঘদিন বঞ্চিত তিনি।তার সুযত্নে সংরক্ষিত বদ্বীপ দির্ঘদিন শক্ত লাঙলের চাষ পায়নি,পাঁচ পাঁচটি বছর স্বামী বিদেশে,আর তাছড়া তার থেকে পনেরো বছরের বড় রাশেদের বাবার কাছে যৌনসুখ পাওয়ার আশাও নাই তার। সুন্দরি সে,জানে এই ঢলে পড়া বয়ষেও স্তন পাছার সৌন্দর্যে অনেক ছুঁড়ির নাঁক কান কেটে দিতে পারেন তিনি।একজন অভিজাত রক্ষণশীল পরিবারের স্ত্রী, দায়ীত্বশিল মা হিসাবে সমাজে তার যা ইমেজ স্টেটাস কেউ ভাবতেও পারবেনা যে,চাকর শ্রেণির হিন্দু যুবকের সাথে যৌনকর্ম করেছেন শায়লা।এর মধ্য তার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে পরনের ম্যাকসির ঝুল শায়া সহ কোমরের উপর তুলে ফেলেছে সুবল করিডোরের আলোতে তার ফর্সা পেলব উরু তলপেট সহ নারীত্বের উপত্যকা উন্মুক্ত ছেলেটার কাছে।শায়লার ভরাট উরুতে মাখনের মত তলপেটে হাত বোলায় সুবল মুগ্ধ দৃষ্টি তে সম্ভ্রান্ত মুসলিম নারীর গোপোনাঙ্গের সৌন্দর্য দেখে।পরিষ্কার করে কামানো সম্পুর্ন নির্বাল পরিবেশ মিসেস শায়লা আমিনের মুখ নামিয়ে শায়লার উরুতে চুমু খায় সুবল জিভ দিয়ে লোহন করে মসৃণ ত্বক। শরীরের মধ্যে কি যেন গলে গলে যায় শায়লার আঁঠাল রসে ভিজে যেতে থাকে গোলাপী ত্রিভুজের ফাটল।
'বৌদি আপনার ’গুদ'টা খুব সুন্দর' মুখ তুলে ফিসফিস করে শায়লাকে বলে সুবল।
[HIDE]আধাশিক্ষিত লম্পট ছেলেটার মুখে তার নারী অঙ্গের দুই অক্ষরের অশ্লীল নামটা শুনে লজ্জায় সারা শরীর অবশ হয়ে যায় শায়লার।এর মধ্যে আবার তার তলপেটে মুখ ডুবিয়েছে সুবল।ইস কি করছে ছেলেটা কোথায় মুখ দিচ্ছে তার সুবলের ভেজা জিভ তার যোনী চাটছে অনুভব করে এতদিনের সযত্নে লালিত সংস্কারের ভিত কেঁপে ওঠে তার,নিজের শিক্ষা অবস্থান সবকিছু ভুলে দুহাতে সুবলের চুলে ভরা মাথাটা চেপে ধরে মিশিয়ে ফেলতে চেষ্টা করেন তলপেটের সাথে।মিনিট পনের পর তার পরনের ম্যাকসিটা খুলে নেয় সুবল নিজের লুঙি আর গেঞ্জি খুলে উলঙ্গ হয় সম্পুর্ন, আঁড়চোখে উলঙ্গ হিন্দু ছেলেটার লিঙ্গটা দেখেন শায়লা পেশল তলপেটের নিচে একরাশ লোমের জঙলের ভেতর থেকে তিরের মত খাড়া হয়ে আছে শশার মত জিনিষটা।কোথাও জায়গা না পেয়ে সুবলের লুঙিটা বিছয়ে নিয়ে ভাড়ার ঘরের মেঝেতেই শুয়ে পড়েন শায়লা,তাড়াতাড়ি কেউ চলে আসবে'বলে তাড়া দেন সুবলকে।শায়লার পরনের খয়েরী শায়ার ঝাপটা কোমরের উপর তুলে ফেলতেই হাঁটু ভাঁজ করে ভারী উরু দুদিকে মেলে দেন শায়লা।উরুর ভাজে যুৎ হয়ে বসে মুখ থেকে এক দলা থুতু নিয়ে লিঙ্গের মাথাটা ভিজিয়ে নিয়ে শায়লার উপর উঠে আসে সুবল লিঙ্গের মাথা তার মেলে থাকা যোনী ফাটলে ঘসা খেতেই দু আঙুলে ধরে ওটার লক্ষ্যস্থল ঠিক কর দেন শায়লা।চাপ দিয়ে গরম ভেজা যোনী গর্ভে লিঙ্গ ঠেলে ঢুকিয়েই থমকে যায় সুবল,ফিসফিস করে 'বৌদি কনডম'বলতেই,'আহ এখন কথা বলনাতো,লাইগেশন করা আছে' বলে তাকে তাড়া দেন শায়লা। মুখ নামিয়ে শায়লার ঠোঁটে চুমু খায় সুবল ধীর গতিতে কোমর দুলিয়ে সঙ্গম করতে শুরু করে শায়লার সাথে হাত বাড়িয়ে সুবলকে বুকে টেনে নেন শায়লা গভীর আলিঙ্গনে সঙ্গমের গতি দ্রুত থেকে দ্রুততর হতে থাকে তাদের।একটু পরেই উদ্দাম হয়ে যায় দুজন,সমাজ সংসার সব ভুলে নিজের ভারী নিতম্ব উর্ধমুখে তুলে দিতে দিতে পশুর মত গোঙান শায়লা। বড় বড় নিম্নমুখী স্তনে ঘাড়ে বাহুতে কামড়ে দেয় সুবল শায়লার বাহু তুলে বার বার চেঁটে দেয় কামানো বগলের তলা।নিজেও সুবলকে চুমু খান শায়লা।শেষবার চুম্বনরত আবস্থাতেই তার যোনীতে বির্যপাত করে হিন্দু ছেলেটা।সঙ্গম শেষ বেশ কিছুক্ষণ ওভাবেই শুয়ে থাকে দুজন। একসময় উঠে ম্যাকসি টা পরে নেন শায়লা।লুঙি গেঞ্জি পরে নিয়ে করিডোরে বেরিয়ে এসে শায়লাকেজড়িয়ে ধরে সুবল।এখন যাও,মিষ্টি হেঁসে সুবলের বাহুডোর থেকে নিজেকে মুক্ত করেন শায়লা।চুক করে শায়লার গালে চুমু খেয়ে'আবার কবে'জিজ্ঞাসা করে সুবল।আমি ডাকবো,এখন যাওতো বলে সুবল কে দরজা খুলে বেরিয়ে যেতে ইঙ্গিত করতেই মাথা নেড়ে বেরিয়ে যায় সুবল।[/HIDE]
 

Users who are viewing this thread

Back
Top