Mashruhan Eshita
Expert Member
[H4]ল্যাপটপ ব্যবহারের বিধিনিষেধ:[/H4]
১. সবসময় খেয়াল রাখা উচিত, খাবার ও পানি থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখা। শুকনো খাবার যেমন ল্যাপটপের কীবোর্ড অচল করে দিতে পারে, তেমনি পানি হচ্ছে ল্যাপটপের যম। কোনোসময় ল্যাপটপের অভ্যন্তরে পানি পড়ে গেলে প্রথমেই ল্যাপটপটিকে বৈদ্যুতিক সংযোগ হতে বিছিন্ন করতে হবে এবং উঁচু কোনো স্থানে খাঁড়াভাবে অন্তত ২৪ ঘন্টা রেখে দিতে হবে।
২. ল্যাপটপ চালানোর পূর্বে অবশ্যই হাত পরিষ্কার করে নেয়া ভাল। তৈলাক্ত বা ভেজা হাত টাচপ্যাড নষ্ট করতে দারুণ পারদর্শী। যাদের হাত ঘামিয়ে ওঠার সমস্যা রয়েছে তাদের উচিত, কিছুক্ষণ পর পর টিস্যু বা রুমাল দিয়ে হাতটা মুছে নেয়া।
৩. ফিফায় যেকোনো একটি ম্যাচে হেরে গেলে কিংবা মারাত্মকভাবে উইন্ডোজ হ্যাং করলে অনেকসময় মনে হয়, সামনের ল্যাপটপটিকে ছুঁড়ে ফেলে দিই। মনে রাখতে হবে, দোষটা কিন্তু কোনো যন্ত্রের হতে পারেনা। তাই কোনোক্রমেই ল্যাপটপকে আঘাত করা যাবেনা। সামান্য আঘাতের কারণে ল্যাপটপের স্ক্রিন নষ্ট হয়ে যেতে পারে, নষ্ট হয়ে যেতে পারে গোটা কম্পিউটারটিই।
৪. ল্যাপটপের জন্য অবশ্যই ল্যাপটপ ক্যারিয়ার ব্যবহার করা উচিত। যেনতেন ব্যাগে ল্যাপটপ নিয়ে চলাফেরা করলে ল্যাপটপের উপর যেমন বাহিরের চাপ পড়ার ঝুঁকি থাকে, ঠিক তেমনি ল্যাপটপের বাহিরের অংশে বিভিন্ন আঁচরও পড়তে পারে। তাই এক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
৫. ল্যাপটপের উপর কোনোক্রমেই ভারী কোনো বস্তু রাখা যাবেনা। ভারী বস্তু কখনো কখনো ল্যাপটপের স্ক্রিনের মারাত্মক ক্ষতি করে, যা পরবর্তীতে কালো পর্দা, ল্যাপটপ অন না হওয়া, ল্যাপটপের স্ক্রিনে ফাটল ধরার মত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
৬. প্রতিটি ল্যাপটপেই আসল লাইসেন্সড (Genuin Licenced) অপারেটিং সিস্টেম থাকে, যা ডেস্কটপ কম্পিউটারে আলাদা করে ইন্সটল করতে হয়। জেনুইন অপারেটিং সিস্টেম থাকার কারণে একটি অবশ্যকর্তব্য হলো, প্রতিনিয়ত ল্যাপটপের অপারেটিং সিস্টেম হালনাগাদ করা, হোক সেটা ম্যাক ওএস অথবা উইন্ডোজ। এছাড়াও ভাইরাসের মত শত্রুর সাথে যুদ্ধে প্রস্তুত থাকতে অ্যান্টিভাইরাসের প্রয়োজনীয়তা তো অতুলনীয় !
৭. অনেক সময় দেখা যায়, ল্যাপটপ প্রচন্ড ধীরগতিসম্পন্ন হয়ে পড়ে। এর একটা কারণ হতে পারে, অপারেটিং সিস্টেমে কিছু অবাঞ্ছনীয় ফাইল জমে থাকা। এসব ফাইল মুছে ফেলার জন্য উইন্ডোজের স্টার্ট মেনুতে গিয়ে Run ওপেন করতে হবে। এরপর টাইপ করতে হবে "recent" । ওকে ক্লিক করামাত্র অনেকগুলো ফাইল চলে আসবে এবং একে একে সবগুলো ফাইল delete করতে হবে।
এভাবে recent এর বদলে temp, %temp% , prefetch টাইপ করেও একই কাজ করতে হবে।
৮. বেশিরভাগ ল্যাপটপেই প্রসেসর, র্যাম কিংবা গ্রাফিক্স কার্ড- কোনোটাই পরিবর্তনযোগ্য না। তাই এসব যন্ত্রাংশের কখনোই "ওভারক্লক" করা উচিত না।
১. সবসময় খেয়াল রাখা উচিত, খাবার ও পানি থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখা। শুকনো খাবার যেমন ল্যাপটপের কীবোর্ড অচল করে দিতে পারে, তেমনি পানি হচ্ছে ল্যাপটপের যম। কোনোসময় ল্যাপটপের অভ্যন্তরে পানি পড়ে গেলে প্রথমেই ল্যাপটপটিকে বৈদ্যুতিক সংযোগ হতে বিছিন্ন করতে হবে এবং উঁচু কোনো স্থানে খাঁড়াভাবে অন্তত ২৪ ঘন্টা রেখে দিতে হবে।
২. ল্যাপটপ চালানোর পূর্বে অবশ্যই হাত পরিষ্কার করে নেয়া ভাল। তৈলাক্ত বা ভেজা হাত টাচপ্যাড নষ্ট করতে দারুণ পারদর্শী। যাদের হাত ঘামিয়ে ওঠার সমস্যা রয়েছে তাদের উচিত, কিছুক্ষণ পর পর টিস্যু বা রুমাল দিয়ে হাতটা মুছে নেয়া।
৩. ফিফায় যেকোনো একটি ম্যাচে হেরে গেলে কিংবা মারাত্মকভাবে উইন্ডোজ হ্যাং করলে অনেকসময় মনে হয়, সামনের ল্যাপটপটিকে ছুঁড়ে ফেলে দিই। মনে রাখতে হবে, দোষটা কিন্তু কোনো যন্ত্রের হতে পারেনা। তাই কোনোক্রমেই ল্যাপটপকে আঘাত করা যাবেনা। সামান্য আঘাতের কারণে ল্যাপটপের স্ক্রিন নষ্ট হয়ে যেতে পারে, নষ্ট হয়ে যেতে পারে গোটা কম্পিউটারটিই।
৪. ল্যাপটপের জন্য অবশ্যই ল্যাপটপ ক্যারিয়ার ব্যবহার করা উচিত। যেনতেন ব্যাগে ল্যাপটপ নিয়ে চলাফেরা করলে ল্যাপটপের উপর যেমন বাহিরের চাপ পড়ার ঝুঁকি থাকে, ঠিক তেমনি ল্যাপটপের বাহিরের অংশে বিভিন্ন আঁচরও পড়তে পারে। তাই এক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
৫. ল্যাপটপের উপর কোনোক্রমেই ভারী কোনো বস্তু রাখা যাবেনা। ভারী বস্তু কখনো কখনো ল্যাপটপের স্ক্রিনের মারাত্মক ক্ষতি করে, যা পরবর্তীতে কালো পর্দা, ল্যাপটপ অন না হওয়া, ল্যাপটপের স্ক্রিনে ফাটল ধরার মত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
৬. প্রতিটি ল্যাপটপেই আসল লাইসেন্সড (Genuin Licenced) অপারেটিং সিস্টেম থাকে, যা ডেস্কটপ কম্পিউটারে আলাদা করে ইন্সটল করতে হয়। জেনুইন অপারেটিং সিস্টেম থাকার কারণে একটি অবশ্যকর্তব্য হলো, প্রতিনিয়ত ল্যাপটপের অপারেটিং সিস্টেম হালনাগাদ করা, হোক সেটা ম্যাক ওএস অথবা উইন্ডোজ। এছাড়াও ভাইরাসের মত শত্রুর সাথে যুদ্ধে প্রস্তুত থাকতে অ্যান্টিভাইরাসের প্রয়োজনীয়তা তো অতুলনীয় !
৭. অনেক সময় দেখা যায়, ল্যাপটপ প্রচন্ড ধীরগতিসম্পন্ন হয়ে পড়ে। এর একটা কারণ হতে পারে, অপারেটিং সিস্টেমে কিছু অবাঞ্ছনীয় ফাইল জমে থাকা। এসব ফাইল মুছে ফেলার জন্য উইন্ডোজের স্টার্ট মেনুতে গিয়ে Run ওপেন করতে হবে। এরপর টাইপ করতে হবে "recent" । ওকে ক্লিক করামাত্র অনেকগুলো ফাইল চলে আসবে এবং একে একে সবগুলো ফাইল delete করতে হবে।
এভাবে recent এর বদলে temp, %temp% , prefetch টাইপ করেও একই কাজ করতে হবে।
৮. বেশিরভাগ ল্যাপটপেই প্রসেসর, র্যাম কিংবা গ্রাফিক্স কার্ড- কোনোটাই পরিবর্তনযোগ্য না। তাই এসব যন্ত্রাংশের কখনোই "ওভারক্লক" করা উচিত না।