একটু এগিয়ে গেলেই দেখা মিলবে জগৎচন্দ্রের স্মৃতি মন্দির। তারপরেই সুয়ান জাং এর মূর্তি। তারপরেই আছে সম্রাট অশোকের মূর্তি। তার একটু সামনে থেকেই শুরু হয়েছে সিঁড়ি।
সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠলে মূল আশ্রম প্রাঙ্গন। এখনেও নানান মূর্তি আছে চার ধারে। প্রথম গেটের কাছেই আছে সিংহ মূর্তি। আছে বিশাল একটি ঘন্টা। বিক্ষুদের ধ্যানের জন্য আছে বেশ কিছু কুটির। সেগুলি দেখতেও বেশ সুন্দর।
বৌদ্ধদের কোনো একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানের প্রস্তুতির জন্য মূল মন্দির ধোয়া-মোছার কাজ চলছিলো বলে ভিতরে তেমন কিছু দেখতে পারি নি আমরা।