এরকম একটা ঘটনা আমার গ্রামেই ঘটে। একটা মেয়ের কিছু সমস্যার জন্য স্থানীয় এক মৌলভীর কাছে গেলে সে জানায় মেয়েকে জ্বীনে আছড় করেছে, জ্বিন না তাড়ালে মেয়ের জীবন যেতে পারে।সে নিজেই মেয়েদের বাড়িতে এসে হাবিজাবি কছু জিনিস বের করে বলে জ্বিন এইগুলা রেখে গেছে।জ্বীন ছাড়াতে হবে গভীর রাতে, কথা মতো এক অমাবস্যার রাতে সে দুটি মাটির হাড়ি নিয়ে মেয়েদের বাড়িতে হাজির হয় মেয়ের মা-বাবাকে বলে এতে করে সাত ঘাটের পানি পুর্ন করে আনতে,পানি পুর্ন করে আনার পরে সে বলে মেয়েকে সেলাই বিহিন সাদা কাপড় পরিধান করতে হবে। যেটা মৌলভী সাহেব সাথে নিয়ে আসে, ওকে গোসল করিয়ে সেই কাপড় পরিয়ে দেয়, যাতে ওর লজ্জা স্থান কোনো রকমে ঢাকে নড়াচড়া করলেই বেরিয়ে যাওয়ার উপক্রম। আর ওর বাবা মাকে সেই হাড়ি মাথায় নিয়ে ঘড়ের দুই দরজায় বাহিরের দিকে মুখ করে দাড় করিয়ে রাখে আর এই বলে ভয় এর থেকে একফোঁটা পান বাইরে পরলে জ্বীন মেয়েকে মেরে ফেলবে, হুজুরের নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত এক চুল নরতে পারবেনা।এরপর সে শুরু করে তার আসল খেলা।প্রথমেই কিছু কেমিক্যাল দিয়ে মেয়েকে তন্দ্রাচ্ছন্ন করে এরপর ওকে উলঙ্গ করে ওকে নিয়ে খেলতে থাকে, মাঝে মাঝে গিয়ে ওর বাবা-মার কলসির পানিতে ফু দিয়ে আসে। তার নির্জাতনে চাপা গোঙ্গানি দিলেও কথা বলার ক্ষমতা ছিলো না। এরপর ওর বাবা-মায়ের সোয়ার ঘরেই অকে দুই দফা ধর্ষণ করে।এভাবে সাতদিন টানা ধর্ষণের ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে পরে। পরে সে মেয়ের মাকেও ব্ল্যাকমেইল করে ধর্ষণ করে। মান সম্মানের ভয়ে পরিবারটি বিষয়টি চেপে যায়।