ব্লাউজ
janveera
১.
ভাবী সবুজ তো এই বন্ধের কয়েকটা দিন, আমার সুমনরে পড়াটা দেখাইতে পারে, ওরে আমি আসা যাওয়ার খরচ আর ভার্সিটির বই কিনার টাকা দিমুনে।
আমি আমার কুঁড়ে ঘরের ছোট্ট খুপরিতে ঘুমিয়ে ছিলাম, রোজী চাচীর গলা। অনেক্ষন ধরে মনে হয় এসেছে, মার সেলাই মেশিনের ঘর ঘর শব্দ আর খুট খুট করে তাদের কথা আধো জাগরনে শুনছিলাম।
অনেক সংগ্রাম করে আমাকে আমার পড়াশোনা করতে হচ্ছে, এক তো বাবা মারা গিয়েছিল আমাদের পাঁচ ভাইবোনকে রেখে, সেখানে আমার বড় ভাইয়ের সরকারির অফিসের কেরানীর চাকুরী ও আমার মায়ের পাড়ার বিভিন্ন বাসায় কাপড় শিলাই ও পোশাক বানিয়ে আর আমাদের বাড়িতে হাঁস মুরগী পালন হতে সামান্য ইনকাম দিয়ে আমাদের সংসার চলেছ। এহেন সংসারে তাই আমাকে চরম আর্থিক কষ্টে লেখাপড়া করতে হচ্ছে ক্লাসের সতীর্থ ও একদুই ক্লাস নীচের ছেলেদেরকে পড়িয়ে টিউশনির আয় দিয়ে। ক্লাসে ফার্স্ট বয় ছিলাম, এটাই ছিল আমার মায়ের শত কষ্টের মাঝেও গর্ব।
আমার ঘুম ভেঙে গেল, শব্দ করে আড়মোড়া দিলাম, মনে হয় মা আমার হাই তোলা ও আড়মোড়ার শব্দ পেলেন।
সবুজ উঠছস রে? দেখ কেডা আইছে তর লগে কথা কইব রে।
আমি হাত দিয়ে চোখ মুছে, চোখে ময়লা আছে কিনা পরিষ্কার করে চেক শার্টটা গায়ে চড়াতে চড়াতে রুম থেকে বের হলাম, লুঙ্গিপরা আমার। আমার শার্ট পরতে দেখে মা জিজ্ঞ্যেস করল-
কিরে কই যাইবি?
না না।
ও শরম পাইছে ভাবী। - রোজী চাচী হাসতে লাগল, আমি সালাম দিলাম, সুন্দর ফরসা পান খাওয়া মুখটা। মা সেলাই মেশিনের টেবিলে আর চাচী মার সামনে মোড়া নিয়া বসছে। সুন্দর ভরাট একটা শরীর সুতী আটপৌরে কাপড় দিয়ে ঢাকা। ভারী নিতম্ব ও চওড়া পিঠ স্পষ্ট।
ওই তুই তর চাচীর পুলাডা, সুমনরে একটু দেহাইস তো। বাড়ীতে তো বসে থাকবি মাস খানেক।
সবুজ এই কয়দিন আমার পুলাডারে একটু দেখাও না, অয় এইটে পড়ে কিন্তু পড়ায় কোন মনোযোগ নাই, খালি ফাঁকি মারে আর খেলা। অঙ্কে দুর্বল তুমি একটু ওরে দেখাও না।
কোন সময়?
তোমার যখন সুবিধা।
আমি তো চাচী সারাদিন টাউনে থাকি, আগের কিছু ছাত্র আছে হেগোরে দেখানো লাগে। তো আমি যদি সন্ধ্যার পরে আসি সমস্যা আছে? সন্ধ্যা বলতে ভালো সন্ধ্যা, বলতে পারেন আটটার মত বাজব।
কোন সমস্যা নাই।
কিরে অত রাইতে গিয়া ফিরবি কোন সময়? মা জিগ্যেস করলো।
ভাবী ওর আইতে সমস্যা হইলে সুমনের লগে রাতে থাইক্যা যাইবো। আমার এইখানে খাইবো। অয় তো আমার আরেকটা পুলার মত, বয়স ত রুমনের চেয়েও কম।
হ হেইডাই ভালো হইবো। মা কি জানি মনে করে বলল তা আমার বোধগম্য হলো না, হয়তো আমার মা ভেবেছে এই কষ্টের মধ্যেও যদি ছেলেটা একটু ভালো খেয়ে বাড়িতে থাকতে পারে। মন্দ হবে না।
তাইলে সবুজ আজকে আইসা পইরো। ভাবী আমি যাই। এইবার কিন্তু গলা বড় দিবেন আর বিয়াল্লিশ কইরেন।
চাচী উঠে দাঁড়ানোর সময় শাড়ির আঁচল গায়ে টাইট করে প্যাঁচানোর সময় লক্ষ্য করলাম, তার ভরাট শরীরে বিশাল বড় স্তন, মনে হলো ভারে উনি নুয়ে পড়বেন। এই অবস্থায় আরো টাইট করে আঁচল ধরে রেখেছেন, উনি কি জানেন না, এতে উনার স্তন কিভাবে প্রকট হয়ে ধরা পড়ে, আমাদের মাটির উঁচু বারান্দা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় বুকের দারুন দুলুনি দেখে নিশ্চিত হলাম উনি ব্রেসিয়ার পরেন নি, গ্রামদেশে আসলে এগুলোর চলন নাইও। তবুওত বড়লোক বাড়ীর বউ। তাহলে উনার মাপ বিয়াল্লিশ, দর্জিবিদ্যা মায়ের থাকার কারনে আরো গ্রাহকের সাথে কথায় কথায় জেনে বুঝতে পারি বিয়াল্লিশ কি, ওরে বাবা। এত বড় কেন? অথচ মহিলা খুব যে বেশী মোটা তা কিন্তু নয়, তবে সুন্দর গোল ভরাট। ধবধবে ফরসা না, কিন্তু বাদামী একটা গায়ের রঙ, তেলে তেলে টোন, দারুন চামড়া।
আসলে রোজী চাচী আমাদের আত্মীয়ের কেউ না, এলাকার সবচেয়ে বড়লোক ও প্রভাবশালী বাড়ীর বড় বঊ। উনার স্বামীসহ দেবর সবাই কুয়েতে আছে আজ প্রায় দশ বছর হয়ে গেলে, বছরে বছরে একবার উনারা আসে দেশে, আর বাড়িতে টাকা পাঠায়, তাই দিয়ে আর জায়গা জমি এসবে বেশ রাজকীয় ভাবেই চলে যায় এ বাড়ির সংসার। আমি একবার কি দুইবার গিয়েছিলাম মায়ের বানানো ওনার ব্লাউজ, পেটিকোট, ওনার দেবরের বউয়েরও কাপড় দিয়ে আসতে, দোতলা বাড়ি, গ্রামদেশ অনেক বড় বাড়ী চতুর্দিক ঘুরিয়ে। গত বছর শাজাহান চাচা মানে উনার স্বামী তাদের বড় ছেলে রুমনকেও নিয়ে গিয়েছে কুয়েতে, উনি সেখানে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে গেছিলেন পরে একটা কাপড় দোকান দিয়েছেন, সেটাতেই নাকি অনেক ভালো ব্যবসা হছে, ভাইদেরকেও নিয়ে গেছেন।
তোর রোজী চাচীর ছোট মেয়েডা মারা গেছে শুনছিলি? মা আমাকে জিগ্যেস করতে অবাক হয়ে বললাম-
না তো! আসলে ওনার যে কবে ছোট একটা মেয়ে হয়েছিল সেটা জেনেও হয়তো আমার খেয়াল নেই।
আহারে বাচ্চাডা পাঁচ মাসের আছিল, কি যে সুন্দর আছিল।
কিভাবে মারা গেল?
ঠান্ডায় নাকি নিউমনিয়া হইছিল। হস্পিটালে মারা গেছে। দুই মাস হইল। হের যে একটা মেয়ের কি শখ আছিল। আল্লায় দিয়াও লইয়া গেল। মা একটা দীর্ঘস্বাস ছাড়ল।
এইবার মনে মনে বুঝলাম, চাচীর বুক বড় হওয়ার কারন। আমার শরীরে তো একটা শিহরন দিয়া উঠল। তাইলে সবসময় দুধে ভরা থাকে।
প্রথম দিন সুমনরে দেখাইলাম, একটু দুষ্ট হলেও দারুন মেধাবী একটা ছেলে, গল্পের ছলে ছলে অঙ্ক বুঝালাম, ও দেখলাম টপাটপ করে ফেলতে পারছে। রোজী চাচীও এক দুবার রুমে আসছেন, সুমনের মনোযোগ ও আগ্রহ দেখে চাচীও খুশী। আমাকে অনেক জোরাজুরি করলেন, খাওয়া এবং থাকার জন্য। আমি শুধু রাতের খাবারটা খেলাম একসাথে তিনজনে। দেখলাম আসার সময় মা চাচীর পুরানো যে ব্লাউজগুলার সিলাই ছেড়ে একটু লুজ করে প্যাকেটে দিয়েছিল সেখান থেকে নীল ব্লাউজটা পরেছেন, সন্ধ্যা বেলায় গোসল করেছেন মনে হয়, গরমের দিন। চাচীর চুল ভেজা দেখলাম। সারাক্ষন উনার গায়ে সুন্দর একটা মায়াবী ফুলের ঘান, আমার পরিচিত নয়। আসতে আসতে রাত দশটা বেজে গেল।
কিরে খাইছস? মায় জিগ্যেস করল।
হুম খাইয়া আসছি।
তয় থাইক্যা যাইতি আর ভরা পেটে অতদুর হাইট্যা আওনের কি দরকার।
আইচ্ছা কালকে থাইক্যা থাকুম নে।
janveera
১.
ভাবী সবুজ তো এই বন্ধের কয়েকটা দিন, আমার সুমনরে পড়াটা দেখাইতে পারে, ওরে আমি আসা যাওয়ার খরচ আর ভার্সিটির বই কিনার টাকা দিমুনে।
আমি আমার কুঁড়ে ঘরের ছোট্ট খুপরিতে ঘুমিয়ে ছিলাম, রোজী চাচীর গলা। অনেক্ষন ধরে মনে হয় এসেছে, মার সেলাই মেশিনের ঘর ঘর শব্দ আর খুট খুট করে তাদের কথা আধো জাগরনে শুনছিলাম।
অনেক সংগ্রাম করে আমাকে আমার পড়াশোনা করতে হচ্ছে, এক তো বাবা মারা গিয়েছিল আমাদের পাঁচ ভাইবোনকে রেখে, সেখানে আমার বড় ভাইয়ের সরকারির অফিসের কেরানীর চাকুরী ও আমার মায়ের পাড়ার বিভিন্ন বাসায় কাপড় শিলাই ও পোশাক বানিয়ে আর আমাদের বাড়িতে হাঁস মুরগী পালন হতে সামান্য ইনকাম দিয়ে আমাদের সংসার চলেছ। এহেন সংসারে তাই আমাকে চরম আর্থিক কষ্টে লেখাপড়া করতে হচ্ছে ক্লাসের সতীর্থ ও একদুই ক্লাস নীচের ছেলেদেরকে পড়িয়ে টিউশনির আয় দিয়ে। ক্লাসে ফার্স্ট বয় ছিলাম, এটাই ছিল আমার মায়ের শত কষ্টের মাঝেও গর্ব।
আমার ঘুম ভেঙে গেল, শব্দ করে আড়মোড়া দিলাম, মনে হয় মা আমার হাই তোলা ও আড়মোড়ার শব্দ পেলেন।
সবুজ উঠছস রে? দেখ কেডা আইছে তর লগে কথা কইব রে।
আমি হাত দিয়ে চোখ মুছে, চোখে ময়লা আছে কিনা পরিষ্কার করে চেক শার্টটা গায়ে চড়াতে চড়াতে রুম থেকে বের হলাম, লুঙ্গিপরা আমার। আমার শার্ট পরতে দেখে মা জিজ্ঞ্যেস করল-
কিরে কই যাইবি?
না না।
ও শরম পাইছে ভাবী। - রোজী চাচী হাসতে লাগল, আমি সালাম দিলাম, সুন্দর ফরসা পান খাওয়া মুখটা। মা সেলাই মেশিনের টেবিলে আর চাচী মার সামনে মোড়া নিয়া বসছে। সুন্দর ভরাট একটা শরীর সুতী আটপৌরে কাপড় দিয়ে ঢাকা। ভারী নিতম্ব ও চওড়া পিঠ স্পষ্ট।
ওই তুই তর চাচীর পুলাডা, সুমনরে একটু দেহাইস তো। বাড়ীতে তো বসে থাকবি মাস খানেক।
সবুজ এই কয়দিন আমার পুলাডারে একটু দেখাও না, অয় এইটে পড়ে কিন্তু পড়ায় কোন মনোযোগ নাই, খালি ফাঁকি মারে আর খেলা। অঙ্কে দুর্বল তুমি একটু ওরে দেখাও না।
কোন সময়?
তোমার যখন সুবিধা।
আমি তো চাচী সারাদিন টাউনে থাকি, আগের কিছু ছাত্র আছে হেগোরে দেখানো লাগে। তো আমি যদি সন্ধ্যার পরে আসি সমস্যা আছে? সন্ধ্যা বলতে ভালো সন্ধ্যা, বলতে পারেন আটটার মত বাজব।
কোন সমস্যা নাই।
কিরে অত রাইতে গিয়া ফিরবি কোন সময়? মা জিগ্যেস করলো।
ভাবী ওর আইতে সমস্যা হইলে সুমনের লগে রাতে থাইক্যা যাইবো। আমার এইখানে খাইবো। অয় তো আমার আরেকটা পুলার মত, বয়স ত রুমনের চেয়েও কম।
হ হেইডাই ভালো হইবো। মা কি জানি মনে করে বলল তা আমার বোধগম্য হলো না, হয়তো আমার মা ভেবেছে এই কষ্টের মধ্যেও যদি ছেলেটা একটু ভালো খেয়ে বাড়িতে থাকতে পারে। মন্দ হবে না।
তাইলে সবুজ আজকে আইসা পইরো। ভাবী আমি যাই। এইবার কিন্তু গলা বড় দিবেন আর বিয়াল্লিশ কইরেন।
চাচী উঠে দাঁড়ানোর সময় শাড়ির আঁচল গায়ে টাইট করে প্যাঁচানোর সময় লক্ষ্য করলাম, তার ভরাট শরীরে বিশাল বড় স্তন, মনে হলো ভারে উনি নুয়ে পড়বেন। এই অবস্থায় আরো টাইট করে আঁচল ধরে রেখেছেন, উনি কি জানেন না, এতে উনার স্তন কিভাবে প্রকট হয়ে ধরা পড়ে, আমাদের মাটির উঁচু বারান্দা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় বুকের দারুন দুলুনি দেখে নিশ্চিত হলাম উনি ব্রেসিয়ার পরেন নি, গ্রামদেশে আসলে এগুলোর চলন নাইও। তবুওত বড়লোক বাড়ীর বউ। তাহলে উনার মাপ বিয়াল্লিশ, দর্জিবিদ্যা মায়ের থাকার কারনে আরো গ্রাহকের সাথে কথায় কথায় জেনে বুঝতে পারি বিয়াল্লিশ কি, ওরে বাবা। এত বড় কেন? অথচ মহিলা খুব যে বেশী মোটা তা কিন্তু নয়, তবে সুন্দর গোল ভরাট। ধবধবে ফরসা না, কিন্তু বাদামী একটা গায়ের রঙ, তেলে তেলে টোন, দারুন চামড়া।
আসলে রোজী চাচী আমাদের আত্মীয়ের কেউ না, এলাকার সবচেয়ে বড়লোক ও প্রভাবশালী বাড়ীর বড় বঊ। উনার স্বামীসহ দেবর সবাই কুয়েতে আছে আজ প্রায় দশ বছর হয়ে গেলে, বছরে বছরে একবার উনারা আসে দেশে, আর বাড়িতে টাকা পাঠায়, তাই দিয়ে আর জায়গা জমি এসবে বেশ রাজকীয় ভাবেই চলে যায় এ বাড়ির সংসার। আমি একবার কি দুইবার গিয়েছিলাম মায়ের বানানো ওনার ব্লাউজ, পেটিকোট, ওনার দেবরের বউয়েরও কাপড় দিয়ে আসতে, দোতলা বাড়ি, গ্রামদেশ অনেক বড় বাড়ী চতুর্দিক ঘুরিয়ে। গত বছর শাজাহান চাচা মানে উনার স্বামী তাদের বড় ছেলে রুমনকেও নিয়ে গিয়েছে কুয়েতে, উনি সেখানে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে গেছিলেন পরে একটা কাপড় দোকান দিয়েছেন, সেটাতেই নাকি অনেক ভালো ব্যবসা হছে, ভাইদেরকেও নিয়ে গেছেন।
তোর রোজী চাচীর ছোট মেয়েডা মারা গেছে শুনছিলি? মা আমাকে জিগ্যেস করতে অবাক হয়ে বললাম-
না তো! আসলে ওনার যে কবে ছোট একটা মেয়ে হয়েছিল সেটা জেনেও হয়তো আমার খেয়াল নেই।
আহারে বাচ্চাডা পাঁচ মাসের আছিল, কি যে সুন্দর আছিল।
কিভাবে মারা গেল?
ঠান্ডায় নাকি নিউমনিয়া হইছিল। হস্পিটালে মারা গেছে। দুই মাস হইল। হের যে একটা মেয়ের কি শখ আছিল। আল্লায় দিয়াও লইয়া গেল। মা একটা দীর্ঘস্বাস ছাড়ল।
এইবার মনে মনে বুঝলাম, চাচীর বুক বড় হওয়ার কারন। আমার শরীরে তো একটা শিহরন দিয়া উঠল। তাইলে সবসময় দুধে ভরা থাকে।
প্রথম দিন সুমনরে দেখাইলাম, একটু দুষ্ট হলেও দারুন মেধাবী একটা ছেলে, গল্পের ছলে ছলে অঙ্ক বুঝালাম, ও দেখলাম টপাটপ করে ফেলতে পারছে। রোজী চাচীও এক দুবার রুমে আসছেন, সুমনের মনোযোগ ও আগ্রহ দেখে চাচীও খুশী। আমাকে অনেক জোরাজুরি করলেন, খাওয়া এবং থাকার জন্য। আমি শুধু রাতের খাবারটা খেলাম একসাথে তিনজনে। দেখলাম আসার সময় মা চাচীর পুরানো যে ব্লাউজগুলার সিলাই ছেড়ে একটু লুজ করে প্যাকেটে দিয়েছিল সেখান থেকে নীল ব্লাউজটা পরেছেন, সন্ধ্যা বেলায় গোসল করেছেন মনে হয়, গরমের দিন। চাচীর চুল ভেজা দেখলাম। সারাক্ষন উনার গায়ে সুন্দর একটা মায়াবী ফুলের ঘান, আমার পরিচিত নয়। আসতে আসতে রাত দশটা বেজে গেল।
কিরে খাইছস? মায় জিগ্যেস করল।
হুম খাইয়া আসছি।
তয় থাইক্যা যাইতি আর ভরা পেটে অতদুর হাইট্যা আওনের কি দরকার।
আইচ্ছা কালকে থাইক্যা থাকুম নে।