মানুষের মন বড়ই জটিল এক কারখানা। আমরা যাপিত জীবনে কী আচরণ করি, কেন করি তার পেছনের কারণ নির্ণয় করা বড়ই দুঃসাধ্য। তবুও হিউম্যান বিহেভিয়ার নিয়ে কতই না গবেষণা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। মানুষের সাইকোলজি নিয়ে যত ঘাঁটাবেন, ততই অবাক বনে যাবেন। আজ মানুষ সম্পর্কে ২১ টা সাইকোলজিক্যাল ফ্যাক্টস শেয়ার করছি সবার সাথে। পড়েই দেখুন, মিলে যেতে পারে আপনার সাথেও!
১। আপনি কথা বলার সময় কি চান মানুষের কাছে আপনাকে আকর্ষণীয় মনে হোক? তাহলে আপনি যে বিষয়ে সবচেয়ে প্যাশনেট সেই বিষয় নিয়েই কথা বলুন।
২। লাজুক লোক যখন নিজের সম্পর্কে কথা বলে, তখন তারা খুব অল্প কথাই শেয়ার করে, কিন্তু এমনভাবে বলে যেন মনে হয় তারা নিজেকে খুব ভাল জানে।
৩। মানুষ যখন আনন্দে হাসতে হাসতে কেঁদে ফেলে তখন ডান চোখ দিয়ে প্রথমে জল বেরোয়, আর কষ্টে থাকলে বাম চোখ দিয়ে জল বেরোয় প্রথমে। খেয়াল করে দেখেছেন কখনো?
৪। আমরা কিভাবে কথা বলি, আচরণ করি, সেটা আমাদের মুডকে নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু আমাদের আবেগ আমাদের কথা বলার উপর কমই প্রভাব ফেলে।
৫। ঘুমানোর আগে সর্বশেষ যে মানুষটার কথা আপনার মাথায় ঘুরে সে হয়ত আপনার আনন্দের কারণ নয়ত বেদনার!
৬। দৈনিক ১৫টা সিগারেট খেলে যে ক্ষতি হয়, ঠিক ততটাই ক্ষতি হয় যদি আপনি দীর্ঘদিন একা থাকেন।
৭। যেসব নারীদের ছেলেবন্ধু বেশি থাকে, তাদের মন মেজাজ সাধারণত বেশি উৎফুল্ল থাকে।
৮। সবচেয়ে কাছের বিপরীত লিঙ্গের বন্ধুর সাথে বিয়ে হলে সেইসব বিয়ে না ভাঙ্গার চান্স ৭০% এবং এই ধরনের বিয়েগুলো বেশিদিন টিকার সম্ভাবনা থাকে।
৯। যে কাজগুলো আপনি জনমভর করতে ভয় পান, সেগুলো করেই দেখুন। নিজেকে বেশী সুখী মনে হবে।
১০। ছেলেদের সেন্স অফ হিউমার মেয়েদের থেকে ভাল এমন নয়, তারা তুলনামূলকভাবে বেশি জোকস বলে এবং কেউ তাতে হাসলো, কি হাসলো না সেটা নিয়ে মাথা ঘামায় না।
১১। আপনার চরিত্র কেমন সেটা অনেকটাই বোঝা যায়, রেস্টুরেন্টের ওয়েটারের সাথে আপনি কেমন ব্যবহার করেন তার ওপর!
১২। কাউকে প্রথমবার চুম্বন করলে আপনি আপনার ডোপামিনের মাত্রা বৃদ্ধির ব্যাপারটি নিজে নিজেই অনুভব করতে পারবেন।
১৩। প্রেমে পড়তে মাত্র ৪ মিনিট সময় লাগে। এটি হিউম্যান সাইকোলজি দ্বারা প্রমাণিত সত্য।
১৪। 'প্রেমে পড়া' অনুভূতিটি হল মস্তিষ্কের রাসায়নিক বিক্রিয়া এর ফলাফল, হৃৎপিন্ডের নয়।
১৫। উচ্চতর আইকিউ এর অধিকারী মহিলাদের পক্ষে সঙ্গী খুঁজে পাওয়া কষ্টকর।
১৬। কিছু মানুষের সবসময় নেগেটিভ হওয়ার পেছনে একটি বিশেষ জিন কাজ করে।
১৭। একজন অভিজ্ঞ মিথ্যাবাদী অন্যদের থেকে মিথ্যা সনাক্ত করার ক্ষেত্রেও অধিক পারদর্শী।
১৮। আপনি যে ধরণের গান শুনেন, আশেপাশের মানুষ এবং পরিবেশ সম্পর্কে আপনার ধারণার উপর সেই অনুযায়ী প্রভাব পড়ে।
১৯। প্রিয় মানুষের হাত ধরার পর আমাদের চিন্তা, কষ্ট অথবা দুশ্চিন্তা কমে যায়। এটিও হিউম্যান সাইকোলজি দ্বারা প্রমাণিত সত্য।
২০। মানুষ যখন মিথ্যা বলে, তখন কথা বলার সময় সে এদিক ওদিক তাকায়। চোখের দিকে তাকিয়ে খুব কম মানুষ মিথ্যে বলতে পারে।
২১। আপনার সঙ্গী যদি আপনার উপর রেগে যায়, তখন প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। একদম শান্ত থাকুন। আপনার নির্লিপ্ততা তাকে শীঘ্রই অনুতপ্ত করবে এবং আপনার কাছে দুঃখ প্রকাশ করবে সে, নিশ্চিত থাকুন।
(তথ্যসূত্র: বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগৃহিত, সংকলিত ও পরিমার্জিত)
১। আপনি কথা বলার সময় কি চান মানুষের কাছে আপনাকে আকর্ষণীয় মনে হোক? তাহলে আপনি যে বিষয়ে সবচেয়ে প্যাশনেট সেই বিষয় নিয়েই কথা বলুন।
২। লাজুক লোক যখন নিজের সম্পর্কে কথা বলে, তখন তারা খুব অল্প কথাই শেয়ার করে, কিন্তু এমনভাবে বলে যেন মনে হয় তারা নিজেকে খুব ভাল জানে।
৩। মানুষ যখন আনন্দে হাসতে হাসতে কেঁদে ফেলে তখন ডান চোখ দিয়ে প্রথমে জল বেরোয়, আর কষ্টে থাকলে বাম চোখ দিয়ে জল বেরোয় প্রথমে। খেয়াল করে দেখেছেন কখনো?
৪। আমরা কিভাবে কথা বলি, আচরণ করি, সেটা আমাদের মুডকে নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু আমাদের আবেগ আমাদের কথা বলার উপর কমই প্রভাব ফেলে।
৫। ঘুমানোর আগে সর্বশেষ যে মানুষটার কথা আপনার মাথায় ঘুরে সে হয়ত আপনার আনন্দের কারণ নয়ত বেদনার!
৬। দৈনিক ১৫টা সিগারেট খেলে যে ক্ষতি হয়, ঠিক ততটাই ক্ষতি হয় যদি আপনি দীর্ঘদিন একা থাকেন।
৭। যেসব নারীদের ছেলেবন্ধু বেশি থাকে, তাদের মন মেজাজ সাধারণত বেশি উৎফুল্ল থাকে।
৮। সবচেয়ে কাছের বিপরীত লিঙ্গের বন্ধুর সাথে বিয়ে হলে সেইসব বিয়ে না ভাঙ্গার চান্স ৭০% এবং এই ধরনের বিয়েগুলো বেশিদিন টিকার সম্ভাবনা থাকে।
৯। যে কাজগুলো আপনি জনমভর করতে ভয় পান, সেগুলো করেই দেখুন। নিজেকে বেশী সুখী মনে হবে।
১০। ছেলেদের সেন্স অফ হিউমার মেয়েদের থেকে ভাল এমন নয়, তারা তুলনামূলকভাবে বেশি জোকস বলে এবং কেউ তাতে হাসলো, কি হাসলো না সেটা নিয়ে মাথা ঘামায় না।
১১। আপনার চরিত্র কেমন সেটা অনেকটাই বোঝা যায়, রেস্টুরেন্টের ওয়েটারের সাথে আপনি কেমন ব্যবহার করেন তার ওপর!
১২। কাউকে প্রথমবার চুম্বন করলে আপনি আপনার ডোপামিনের মাত্রা বৃদ্ধির ব্যাপারটি নিজে নিজেই অনুভব করতে পারবেন।
১৩। প্রেমে পড়তে মাত্র ৪ মিনিট সময় লাগে। এটি হিউম্যান সাইকোলজি দ্বারা প্রমাণিত সত্য।
১৪। 'প্রেমে পড়া' অনুভূতিটি হল মস্তিষ্কের রাসায়নিক বিক্রিয়া এর ফলাফল, হৃৎপিন্ডের নয়।
১৫। উচ্চতর আইকিউ এর অধিকারী মহিলাদের পক্ষে সঙ্গী খুঁজে পাওয়া কষ্টকর।
১৬। কিছু মানুষের সবসময় নেগেটিভ হওয়ার পেছনে একটি বিশেষ জিন কাজ করে।
১৭। একজন অভিজ্ঞ মিথ্যাবাদী অন্যদের থেকে মিথ্যা সনাক্ত করার ক্ষেত্রেও অধিক পারদর্শী।
১৮। আপনি যে ধরণের গান শুনেন, আশেপাশের মানুষ এবং পরিবেশ সম্পর্কে আপনার ধারণার উপর সেই অনুযায়ী প্রভাব পড়ে।
১৯। প্রিয় মানুষের হাত ধরার পর আমাদের চিন্তা, কষ্ট অথবা দুশ্চিন্তা কমে যায়। এটিও হিউম্যান সাইকোলজি দ্বারা প্রমাণিত সত্য।
২০। মানুষ যখন মিথ্যা বলে, তখন কথা বলার সময় সে এদিক ওদিক তাকায়। চোখের দিকে তাকিয়ে খুব কম মানুষ মিথ্যে বলতে পারে।
২১। আপনার সঙ্গী যদি আপনার উপর রেগে যায়, তখন প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। একদম শান্ত থাকুন। আপনার নির্লিপ্ততা তাকে শীঘ্রই অনুতপ্ত করবে এবং আপনার কাছে দুঃখ প্রকাশ করবে সে, নিশ্চিত থাকুন।
(তথ্যসূত্র: বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগৃহিত, সংকলিত ও পরিমার্জিত)
আপনার মূল্যবান সময়ের জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি ফোরামের সাথে থাকবেন এবং একে অন্যকে উৎসাহ যোগাবেন।