What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

YouTube দেখে ফুচকা বানাতে গিয়েছিলাম!!
এখন লুচি দিয়ে আলু সেদ্ধ
মাখা খাচ্ছি,
সাথে টক জল ও আছে।
 
স্যার:- মন দিয়ে পরো, না হলো
পরীক্ষায় ফেল করবে।
ঘন্টু:- সর্বনাশ এখন কি হবে?
স্যার:- কি হইছে তাের?
ঘন্টু:- আমি তো মন অনেক
আগেই একজনকে দিয়ে ফেলছি।
স্যার:- আমাকে কেউ মারো।
 
একবার আন্ডা মিয়া আর তার গার্লফ্রেন্ড অমলেট বানু হোয়াটসএ্যাপ দিয়ে চ্যাট করে বিরক্ত হয়ে গেলো… । কখনো নেটওয়ার্ক থাকেনা তো, কখনো ফুরিয়ে যায় ডাটা। তাই তারা ঠিক করলো এখন থেকে তারা আদীম যুগে পায়রা দিয়ে চিঠি আদান-প্রদানে ফিরে যাবে। পাশাপাশি কবুতরের আন্ডাও অমলেট করে খাওয়া যাবে। এভাবে চলতে চলতে একদিন অমলেট বানুর কাছে আন্ডা মিয়ার একটা কবুতর আসতে দেখে অমলেট বানু খুব শখ করে কবুতরটি হাতে নিয়ে দেখে তাতে কোন চিঠি নেই। অমলেট রেগে আগুন হয়ে আন্ডা কে কল করে..

অমলেট বানুঃ কি ব্যাপার আন্ডা?? কোন ম্যাসেজ ছাড়া কেন পায়রা পাঠিয়ে দিলা??

আন্ডা মিয়াঃ এটা “ব্ল্যাংক মস্যাজ” ছিল বেবি।
 
একবার বাটপার কাল্লুকে তার বাবা জিজ্ঞাসা করছে, আচ্ছা বল তো কাল্লু “যে কান শুনেনা” তাকে ইংলিশে কি বলা হয়?

কাল্লুঃ যেটা মন চায় কইয়েন আব্বা, হেয় কি আর আপনের কথা শুনবো??
 
এক আমেরিকান, এক সৌদীয়ান এবং এক ইন্ডিয়া এক যায়গায় বসে গল্প করছে…

আমেরিকানঃ আমি যে টয়লেটে যে কমোডটা ব্যবহার করি সেটি প্রায় ৫০ লাক্ষ টাকার। And এটা আমরা দুই বছরের মধ্যেই পালটে ফেলি।

সৌদিয়ান হেসে বললোঃ আরে সাদা চামড়ার মিসকিন, আমি যে কমোডটা ব্যাবহার করি, এর দাম এক কোটি টাক আর এটা আমি কয়েক সপ্তাহ পর পরই পাল্টাই।

ইন্ডিয়ান এতক্ষণ তাদের কথা শুনে হাসছিলো। তা দেখে আমেরিকান আর সৌদিয়ান খুব কৌতহল আর রাগ নিয়ে জিজ্ঞাসা করলো। এই তুই হাসছিস কেন?? তোর কমোড এর দাম কতো??

তখন ইন্ডিয়ান ভাব নিয়ে জবাব দিলঃ ব্যাট শোন…. আমি যে ক্ষেতে প্রতিদিন লোটা নিয়ে যাই, সে ক্ষেতটার দাম ৭ কোটি টাকা। আর আমি একেক দিন একেক ক্ষেতে যাই।

এটা শুনে আমেরিকান বেহুশ আর সৌদিয়ান কোমায় চলে গেল।
 
শিক্ষক ক্লাশে পড়াচ্ছেন এক ছাত্র হঠাৎ দাড়িয়ে বলল..

ছাত্র : স্যার স্যার মুতব!

স্যার : যা, তাড়াতাড়ি আসবি যত্তসব। একটু পর আবার অন্য একজন ছাত্র দাড়িয়ে বলল…

ছাত্র : স্যার মুতব!!

স্যার রেগে গিয়ে : 'এই, তোদের মুখ দিয়ে কি প্রসাব বের হয় না?'

ছাত্র : না স্যার, আপনার বের হয়?

 
শিক্ষক: পড়া না পারলে তোদের মাথার সব চুল ছিড়ে নিবো.. ছাএ: তাই তো বলি আপনার মাথায় কোনো চুল নেই কেন!!
 
জেলার : তোমার শেষ ইচ্ছে কী?


আসামি : আমার স্ত্রীর হাতের রান্না খেতে চাই।


জেলার : তাতে মৃত্যুর আগে তৃপ্তি পাবে তুমি?


আসামি : না, তৃপ্তি পাব না। তবে ওর হাতের রান্না খেলেই মরতে ইচ্ছে হবে আমার।
 
জজ সাহেবঃ যখন এই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হচ্ছিল তখন কি তুমি সেখানে উপস্থিত ছিলে?


সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ।


জজ সাহেবঃ তোমার এই ঝগড়া থেকে কি ধারনা হলো?


সাক্ষীঃ হুজুর আমি জীবনেও বিয়ে করব না ।
 
টিচার: তোমার বাবা তোমাকে বাড়ির কাজ করতে সাহায্য করেছেন?

ছাত্র: না। পুরোটাই উনি করেছেন।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top