What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

বাপ ছেলেকে বললে – দেখ বেটা , আমি নদীতে সাতার কাটছি , তুমি এখানে চুপ করে যদি বসে থাকতে পার , তাহলে তােমাকে ঘরে গিয়ে একটা টাকা দেব ।
ছেলে বললে — আর যদি ফিরে না আসাে , তাহলে কি মায়ের কাছ থেকে নেব ?
 
দু ’ বাবুতে কথা হচ্ছিল ।
প্রথম বাবু বললে – দেখ ভাই । আজকাল কেমন মিথ্যার যুগ এসেছে । এই দুনিয়ায় আজকাল আর কেউ সত্যি কথা বলে না । ।
দ্বিতীয় বাবু বললে — আমি কিন্তু একটি ছেলেকে জানি । সে কখনও মিথ্যা কথা বলে না ।
প্রথমজন বললে — চল তাকে দেখে আসি ।
দ্বিতীয় জন বললে — আর তাকে দেখে কি লাভ ? সে তাে বােবা ।
 
একজন লােক সিনেমা দেখতে গিয়ে , বুকিং কাউন্টারে গিয়ে একটা টাকা দিয়ে বললে — আমাকে একখানা টিকিট দিন ।
বুকিং থেকে বললে — আর এক টাকা দিন । টিকিটের দাম দুটাকা ।
লােকটি বললে — আমি তাে কানা , একটা মাত্র চোখ , এক চোখে দেখব ! তাই হাফ টিকিট দিন ।
 
একটি রােগী ডাক্তারখানায় গিয়ে বললে , ডাক্তারের নেম প্লেটে ডাক্তারের নামের নিচে লেখা রয়েছে , পী , পী , এম , এফ দেখে রােগীটি এই লেখার অর্থ জিজ্ঞাসা করলে ।
ডাক্তার বল্লে — এই অর্থ খুবই সােজা । পী , পী , মানে হলাে প্রাইমারি পাস , আর এম , এফ এর মানে হলাে মিডিল ফেল ।
 
একজন পুলিশের স্ত্রী তার স্বামীর পকেট থেকে একখানা দশটাকার নােট বার করে নিয়েছিল । পুলিশটি জানতে পেরে , রেগে গিয়ে স্ত্রীকে বললে — তুমি আমার পকেট থেকে দশটাকা । চুরি করেছ । আমি চুরির অপরাধে তােমাকে গ্রেপ্তার করবাে । স্ত্রী তখন স্বামীর হাতে পাঁচ টাকা দিয়ে বললে – কেন শুধু
এ মেলা বাড়াচ্ছ এই নাও পাচটাকা দিচ্ছি মিষ্টি খেতে । আমাকে ছেড়ে দাও । পুলিশ খুশী হলাে ।
 
এক ব্যবসায়ী তার কর্মচারীকে বললে – দেখ শ্যাম , আজ ৩০ বছর হলাে তুমি আমার এখানে চাকরী করছ । তােমার কাজ কর্ম দেখে আমি বেশ খুশি হয়েছি । তােমার জন্য আমার কিছু করা দরকার । তাই ভাবছি , আজ থেকে তােমাকে শ্যাম বলে ডাকব না , শ্যাম বাবু বলেই ডাকব । ।
 
বিদ্যালয়ে একজন শিক্ষক ছাত্রদের জিজ্ঞাসা করলেন আচ্ছা বলাে , তাে হাতী আর মাছিতে কি তফাৎ ?
প্রথম ছাত্র — হাতীর শুড় আছে কিন্তু মাছির নেই , এই তফাৎ ।
দ্বিতীয় ছাত্র — মাছির পালক আছে কিন্তু হাতির নেই এই তফাৎ ।
অল্প বয়সী ছাত্রটি বললে — মাছি হাতীর উপরে বসতে পারে কিন্তু হাতি মাছির উপরে বসতে পারে না ।
এইটাই সবচেয়ে বড় তফাৎ ।
 
শ্ৰীলা: আমিও তােমাদের সঙ্গে ছবিটা দেখতে যাবাে মেজমামা ।
মামাঃ তা হয় না । তুমি এখনও ছােট আছ । এ ছবি তােমার দেখতে নেই ।
শ্ৰীলাঃ আমাদের ক্লাসের তাে কত মেয়ে ‘ অ্যাডাল্টস্ ওনলি ’ ছবি দেখে ।
মামাঃ কত ছেলেরাও তাে লেডিজ ওনলি সীটে বসে , সেটা কি উচিত ?।
 
হর্ষবর্ধন আর গােবর্ধনের বাড়ীতে একবার এক ভিখিরী এল হরিনাম করতে করতে । সাত সকালে দুই ভাই খুশী । ভিখিরিটাকে ডেকে একেবারে ঘরের মধ্যে নিয়ে এল । এই ভিখিরিটা ছিল খোড়া । দুই ভাই তা দেখে ভারী কষ্ট পেল । হর্ষবর্ধন কষ্ট পেল ।
হর্ষবর্ধন সান্ত্বনা দিলঃ ভগবান তােমাকে খোড়া করেছেন সেজন্য দুঃখ কোর না ভাই , পরজন্মে তারই দয়ায় —
গােবর্ধনঃ তুমি একজন সেরা ফুটবল প্লেয়ার হবে ।
ভিখারীঃ হবই তাে ।
হর্ষবর্ধনঃ ( পুলকিত হয়ে ) তবেই বােঝ । খোঁড়া হওয়া খুবই দুঃখের তাতে সন্দেহ নেই , কিন্তু কানা হলে আরাে কষ্ট পাবাে।
ভিখারীঃ ঠিক বলেছেন বাবু । আগে যখন কানা ছিলাম তখন লােকে আমাকে কেবল অচল পয়সা চালাত । বাধ্য হয়ে আমায় খোঁড়া সাজতে হল । কি করি বলুন ? লােকে ভারী ঠকায় ।
 
হর্ষবর্ধন আর গােবর্ধন দিল্লী যাচ্ছে । পথে দুভাইয়ে বিজ্ঞানের বিভিন্ন অবদান নিয়ে আলাপ আলােচনা মশগুল ছিল । অবশেষে আগ্রাতে এসে গাড়ি দাঁড়ালো । হর্ষবর্ধনের ইচ্ছা হলাে আগ্রাতে নেমে তাজমহলটা দেখে যাবে । চেকারের কাছ থেকে জানলাে । অবস্থা ! গাড়ি আগ্রাতে আধঘণ্টা দাঁড়ায় । দুই ভাইয়ে তাড়াহুড়াে করে ছুটলাে তাজমহল দেখতে । যাবার আগে নিজেদের কামরা । চেনার জন্য একটা চিহ্ন খুঁজছিল । কারণ অতবড় ট্রেনের মধ্যে খুঁজে বের করা কঠিন তাে । হঠাৎ একটা ছাগলকে তাদের কামরার সামনে শালপাতা চিবােতে দেখে সেটাকেই চিহ্ন হিসাবে চিহ্নিত করে তারা তাজমহল দেখতে গেল । ফিরে এসে সেখানে কলকাতাগামী ট্রেন এসে দাঁড়ালাে । ছাগলটা তখনও পাতা চিবিয়ে চলেছে । ফিরে এসে তারা ভারী খুশীমনে নিজেদের কামরায় ঢুকলো । গাড়ি ছেড়ে দিল । কথায় কথায় হর্ষবর্ধন তার ওপরের বাঙ্কের লােককে জিজ্ঞাসা করলাে ভাই ,
-কোথায় যাচ্ছেন ?
জনৈকঃ কলকাতা।
হর্ষবর্ধন: দেখেছিস বিজ্ঞানের অবদান । ওপরের বার্থের লােক কলকাতা যাচ্ছে । আর নীচের বার্থের লােক ।অর্থাৎ আমরা দিল্লী যাচ্ছি । কেমন ব্যাপার ?
 

Users who are viewing this thread

Back
Top