What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (5 Viewers)

প্রেমিকঃ তুমি আমার জীবনে বাঁচার রসদ, আমার প্রেরণা, আমার সবকিছু।


প্রেমিকাঃ তুমিও আমার প্রাণ গো।


প্রেমিকঃ আমি খুব একটা বড়লোক নই। রোহিতের মতো আমার বড় বাড়ি, বড় গাড়ি কিছুই নেই। কিন্তু একটা কথা আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, আমার মতো তোমায় কেউ ভালোবাসবে না। আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি।


প্রেমিকাঃ সে তো আমিও তোমাকে খুব ভালোবাসি, কিন্তু রোহিত সম্বন্ধে আরও কিছু কথা বলো তো শুনি।​
 
লোক: আপনি কি জানেন, বিয়ের আগে আপনার স্বামীর পেছনে সোনালি চুলের গাধা টাইপের একটা মেয়ে ঘুরঘুর করত?


মহিলা: আমি এখন চুল কালো করে ফেলেছি।​
 
লঞ্চে প্রচুর ভীর। এক দম্পতি কোন রকম ডেকে চাদর পেতে চাদর গায়ে দিয়ে শুয়ে পড়েছে। সবাই হয় ঘুমাচ্ছে না হয় ঝিমাচ্ছে। এক সময় যুবতী স্ত্রীটি স্বামীকে কানে কানে ফিসফিস করে বললেন, “এক বেডায় মোর বেলাউজের ভেতর হাত ঢুকাইছে।”





উত্তরে স্বামীটি বললো, “টাহা তো মোর ধারে, বেক্কল মনে হরছে টাহা তোমার ধারে। কিছু কইওনা, হালারে ভালো কইরা খুঁজতে দাও।”​
 
এক স্ত্রী তার স্বামীকে অভিযোগ করল, ‘তুমি মোটেই আমার আত্মীয়স্বজনকে পছন্দ কর না।’


স্বামী শুনে বললেন, ‘কে বলল! আমি তো তোমার শাশুড়িকে, আমার শাশুড়ির থেকেও বেশি পছন্দ করি।’​
 
কার স্ত্রী কতটা ভালো তা নিয়ে কথা বলছে তিন বন্ধু।


প্রথম বন্ধুঃ আমার তানিয়ার কোনো তুলনা নেই। চা খেতে গিয়ে আমার হাত থেকে কাপ পড়ে টুকরো টুকরো হয়ে গেল। তানিয়া সেটা নিয়ে এমনভাবে আঠা লাগিয়ে দিল যে বোঝারই উপায় নেই ওটা ভেঙেছিল।


দ্বিতীয় বন্ধুঃ একবার আমার প্যান্ট ছিঁড়ে গেল। আমার স্‌ভেতা এমনভাবে তা সেলাই করে দিল, দেখে বুঝতেই পারবে না ওটা কোনোকালে ছিঁড়ে গিয়েছিল।


তৃতীয় বন্ধুঃ আমার ল্যুবা আমার শার্টটা ধুয়ে দিয়েছে, তাকিয়ে দেখ, বোঝার উপায়ই নেই যে ওটা ধোয়া হয়েছে।​
 
যদিও অনেক পুরোনো জোকস তবুও যতবার পড়ি ততবারই হাসি।
 
গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিল মিঃ ও মিসেস হেনরি। একটি গ্রামের ভেতর এসে মিসেস বলল হেনরি মনে আছে? পনের বছর আগে হানিমুন করতে এই পথেই আমরা যাচ্ছিলাম, পথে পড়ল একটি পুরোনো অব্যবহৃত বাড়ি। আমরা সেটার উঠোনেই প্রথম মিলিত হয়েছিলাম। হ্যাঁ, খুব মনে আছে! হেনরি বলল।


‘চল না দেখি বাড়িটি এখনো আছে কিনা!’ স্ত্রীর অনুরোধ হেনরি ফেলতে না পেরে সেই গ্রামের দিকে গাড়ি ঘোরাল। কিছুদুর যেতেই পেয়ে গেল সেই বাড়িটি। তারা গাড়ি দাঁড় করিয়ে সেই উঠোন উপস্থিত হল এবং স্মৃতি দ্বারা প্ররোচিত হযে আগের মতোই সেই উঠোনের বেড়াতে হেলান দিয়ে হেনরি দাড়াল এবং আগের মতো করেই আবার তারা মিলিত হল। কিন্তু এবার হেনরি যেন আরো উদ্যমী আরো তেজী! দারুন উত্তেজনাপূর্ণ প্রায় ৩০ মিনিট কাটার পর যখন সব শেষ হয়ে গেল, তার স্ত্রীর আবেশ জড়ানো কন্ঠে বলল- ওহ! হেনরি আমি তোমাকে খুব ভালবাসি! কিন্তু সেই ১৫ বছর আগে কিন্তু তুমি আমাকে আজকের মতো এভাবে পাগলের মতো ভালবাসি নি!


: আমি জানি… তখন এই বেড়াটাতে যে বৈদ্যুতিক সংযোগ ছিল না!​
 
স্বামী : ওগো শুনছ, সর্বনাশ হয়ে গেল।


স্ত্রী : কী হয়েছে ?


স্বামী : আজ মাইনে নিয়ে অফিস থেকে বাড়ি আসার পথে দু’জন ছোকরা পিস্তল দেখিয়ে বলল, হয় টাকা দাও না হলে জান দাও।


স্ত্রী : আর তুমিও বোকার মতো টাকাটাই দিয়ে এলে।​
 
নাসিরুদ্দিন হোজ্জার বাড়িতে তাঁর কিছু বন্ধু এসেছেন। অতিথিদের তরমুজ দিয়ে আপ্যায়ন করলেন হোজ্জা। বন্ধুদের সঙ্গে খেতে বসলেন হোজ্জা নিজেও।


হোজ্জার পাশেই বসেছিলেন তাঁর এক দুষ্টু বন্ধু। তরমুজ খেয়ে খেয়ে বন্ধুটি হোজ্জার সামনে তরমুজের খোসা রাখছিলেন। খাওয়া শেষে দেখা গেল, হোজ্জার সামনে তরমুজের খোসার স্তূপ।


দুষ্টু বন্ধুটি অন্যদের বললেন, ‘দেখেছেন কাণ্ড? হোজ্জা কেমন পেটুক? তার সামনে তরমুজের খোসার স্তূপ হয়ে গেছে’!


হোজ্জা হেসে বললেন, ‘আর আমার বন্ধুটির সামনে দেখছি একটা খোসাও নেই! উনি খোসাশুদ্ধ খেয়েছেন! এখন আপনারাই বলুন, কে বেশি পেটুক!’​
 
বিবির পিড়াপিড়িতে নাসিরুদ্দিন হোজ্জা একটা গরু কিনল। কিন্তু গরু ও গাধার জন্য গোয়াল ঘরে পর্যাপ্ত যায়গা না থাকায়, একটা ঘুমাইলে আরেকটাকে দাঁড়ায় থাকতে হতো। প্রিয় গাধার এই দুরবস্থা দেখে হোজ্জা একদিন খোদার কাছে প্রার্থনা করছে:


“হে আল্লাহ, দয়া করে গরুটাকে মেরে ফেল যাতে আমার গাধাটা একটু আরাম করে ঘুমাইতে পারে”


পরদিন সকালে সে গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখে যে গাধাটা মরে পরে আছে। প্রানপ্রিয় গাধার মৃত্যুতে হতাশ হয়ে হোজ্জা বিরস বদনে আকাশের দিকে তাকায়ে বলল:


“কোন অভিযোগ করবনা, খোদা, কিন্তু তুমি এতদিন ধরে সারা দুনিয়ার মালিক হয়েও, কোনটা গরু কোনটা গাধা এইটা চিনলানা!”​
 

Users who are viewing this thread

Back
Top