What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

একজন পুলিশ অফিসারকে বললে – স্যার আমার ছুটি চাই ।
অফিসার — কেন ? ছুটি কি হবে ?
পুলিশ — আমার স্ত্রীর ডেলিভারী হবে সেইজন্যে ।
অফিসার — কবে তােমার স্ত্রীর ডেলিভারী হবে ?
পুলিশ — আজ্ঞে আমি বাড়ি যাবার ঠিক ন ‘ মাস পরে ।
 
এক ভদ্র মহিলা তার স্বামীকে বললে — তুমি আমার নাম ধরে ডাক কেন ?
তােমার দেখাদেখি ছেলেটাও আমাকে নাম ধরে ডাকে।
স্বামী বললে — তাহলে কি মা বলে ডাকবাে ?
 
এক রােগী ডাক্তারকে বললে — ডাক্তার বাবু ?
আমার একটি রােগ দেখা দিয়েছে ।
ডাক্তার – কি রােগ ? |
রােগী — আমি হেঁটে যাবার সময় এক পা আগে আর এক পা পিছনে থাকে । ডাক্তার – – ঠিক আছে । এই ট্যাবলেট দুটো নিয়ে যাও । এর একটা রাত্রে ঘুমােবার পরে খাবে আর একটা ঘুম থেকে ওঠার আগে খাবে ।
 
দুটি চাকর কথা বলছিল ,
প্রথমটি বললে – ভাই আজ তিনবছর বাদে ছুটি পেয়েছি , কাল দেশে যাব ।
দ্বিতীয়টি বললে . . . তিন বছর ছুটি দেয়নি ?
প্রথম — না ভাই তিন বছর দেশে যাওয়া হয়নি ।
দ্বিতীয় – – – – এতদিন যখন গেল , পুজো দেখেই যাও ।
প্রথম — না ভাই আমাকে যেতেই হবে । চিঠি পেয়েছি এক, সপ্তাহ আগে আমার একটি ছেলে হয়েছে ।
 
একজন লােক তার ডাক্তার বাবুকে জিজ্ঞাসা করলে কোনও পুরুষ , ৰা নারীকে কি করে বুঝা যাবে যে সে অজ্ঞান হয়ে গেছে ?
ডাক্তার – পুরুষের বুকের স্পন্দন থেমে গেলে আর মেয়েদের কথা বন্ধ হয়ে গেলে ।
 
একটি ছােট ছেলে তার বাপকে বল্পে – বাবা ! আজ থেকে আর গরুর জন্যে ভুষি কিনতে হবেনা ।
বাবা – কেন রে ?
ছেলে – মাষ্টার মশায় বলেছেন আমার মাথায় নাকি ভুষিতে ভরা।
 
দুটি স্ত্রীলােক কথা বলছিল ।
প্রথম জন বললে – তােমার হারটি তাে খুব সুন্দর । কত দিয়ে কিনেছ ? দ্বিতীয় জন হেসে বললে – বেশী দিতে হয়নি । শুধুমাত্র সারাদিন কেঁদেছি । আর রাত্রে কথা বলিনি ।
 
অনেক বছর আগে বাঙালীর যখন সুদিন ছিল, সেই সময় একদিন সন্ধ্যায় একজন মধ্যবিত্ত বাঙালী রায়বাবু হাওড়া থেকে দিল্লী গামী একটা ট্রেনে চাপলেন| তার সঙ্গে উঠলেন একজন অবাঙালী ভদ্রলোক মিঃসিং|তিনিও দিল্লী যাচ্ছেন| ট্রেন ছাড়ার কিছু পরে,রাত্রে শুয়ে পড়ার আগে দুজনে যে যার খাবার নিয়ে বসলেন| মিঃসিং তার থালায় সাজালেন খাঁটি ঘীয়ে ভাজা পরোটা আর কষা মাংস| রায়বাবু বের করলেন ডাল ভাত আর পুঁটি মাছ ভাজা| মিঃসিং এর খাবারের গন্ধে রায়বাবুর জিভে জল এসে গেল| দুজনে মুখমুখি বসে খাওয়া শুরু করতে যাবেন -মিঃ সিং বলে বসলেন- দাদা একঠো বাত পুঁছু,আপ লোগ কাম করতা,হাম লোগ ভী কাম করতা |মগর আপ লোগ জিতনা উপর পৌঁছতা উওহ হাম লোগোঁসে কিঁউ নেহী হোতা? রায়বাবু গম্ভীর স্বরে বললেন - কারণ তুম লোগোঁকা বুদ্ধি কম হ্যায় ইসিলিয়ে| মিঃসিং অবাক হয়ে জানতে চাইলেন- বুদ্ধি কেয়া হোতা অউর কাঁহা মিলতা? রায়বাবু পুঁটি মাছ দেখিয়ে বললেন হিঁয়া| এই মছলী খানেসে বুদ্ধি হোতা| মিঃসিং ভাবে গদগদ হয়ে বললেন, - দাদা আপকা ইয়ে বুদ্ধি বালা খানা হামকো দিজিয়ে অউর হামারা খানা আপ লিজিয়ে| প্রস্তাবটা শুনে রায়বাবুর আনন্দ হলেও বললেন - নেহী নেহী হামারা বুদ্ধি কম হো যায়গা| - আরে দাদা আপ তো বাচপন সে ইয়ে বুদ্ধি ,খাতা হ্যায়, একদিন নেহী খানেসে কুছ নেহী হোগা | রায়বাবু নিমরাজি ভাব দেখিয়ে খাবার বদলা বদলি করে প্রেমসে পরোটা মাংস সাঁটালেন|আর ,সিংজী বিরস বদনে পুঁটি মাছ চিবলেন| পরের দিন সিং জীর মনে হলো কাল রাতে বাঙালী বাবুটা তাকে খুব ঠকান ঠকিয়েছে| সে একটা দী্র্ঘশ্বাস ফেলে রললে - দাদা ইয়ে কাম আপ আচ্ছা নেহী কিয়া| হামারা কিমতি বালা খানা লেকর,ক্যা বুদ্ধি শুদ্ধি বোলকে হামকো পুঁটি মাছ খিলায়া| রায়বাবু বললেন - ইয়ে বুদ্ধি কাল তুমহারা কাঁহা থা, ঔর আজ কাঁহাসে আয়া?
 
একবার একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল সাহিত্যবিষয়ক। প্রতিযোগিতার বিষয়বস্তু "এমন একটি গল্প লিখুন যাতে একইসঙ্গে শান্তি, নীরবতা, আনন্দ ও খুশির অনুভূতি আছে।" অনেকেই ভাগ নিয়েছে। কিন্তু একজনের লেখা একলাইনের গল্পটি পড়ে চোখে জল এসে গেলো। প্রথম পুরস্কার পেলো । গল্পটা হলো..... _ _ _ _ _ _ আমার বউ ঘুমুচ্ছে।
 
একজন ভদ্রলোক থানাতে গেছে । মাথা ফেটে রক্ত পড়ছে । পুলিশ : কি হয়েছে? লোক : আমার স্ত্রী মেরে আমার মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে । পুলিশ : কেন ? লোক : আমার শ্বশুড় শ্বাশুড়ী এসেছে। আর বউ বলেছিল ওদের জন্য কিছু নিয়ে আসতে . . . পুলিশ : তারপর . . লোক : আমি ট্যাক্সি ডেকে এনেছিলাম
 

Users who are viewing this thread

Back
Top