এক কৃপণ গেছে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে।কৃপণ: ভাই, আমার বাবা মারা গেছেন। সবচেয়ে ছোট্ট একটা বিজ্ঞপ্তি দিতে কত টাকা লাগবে?কর্মকর্তা: ১০০ টাকা।কৃপণ: ওহ্! এত? আচ্ছা যাক, দিলাম না হয় ১০০ টাকা। লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন।’কর্মকর্তা: স্যার, কমপক্ষে আট শব্দের হতে হবে।কৃপণ: আচ্ছা, তাহলে লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন। একটি গাড়ি বিক্রয় হইবে।’
Nirjonmela Desi Forum
Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!
পার্কে একটা বিরাট কুকুর নিয়ে বসে আছে বাবু। এক তরুণী যাচ্ছিলো পাশ দিয়ে, দাঁড়িয়ে বললো, ‘বাহ, বেশ তো কুকুরটা!’ বাবু হাসলো। ‘হ্যাঁ। খুব রোমান্টিক ও। আর মেয়েরা তো ওকে খুব পছন্দ করে, দারুণ সেক্স করতে পারে কি না।’ তরুণীর চোখে আগ্রহ ফুটলো। ‘তাই?’ ফিসফিস করে জানতে চাইলো সে। বাবু বললো, ‘হ্যাঁ, দেখতে চান? চলুন আমার বাসায়।’ বাড়ি ফিরে মেয়েটাকে সাথে নিয়ে নিজের ঘরে এলো সে। মেয়েটাকে জামাকাপড় খুলতে বলে সে কুকুরটার দিকে ফিরলো, ‘কালু, এই আপুটাকে আদর করো তো!’ কালুর কোন ভাবান্তর হলো না। বাবু আবার হুকুম দিলো, তবুও সে গ্যাঁট হয়ে বসে রইলো। এবার বাবু একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে প্যান্ট খুলতে খুলতে বললো, ‘ঠিক আছে, কালু, তোমাকে দেখিয়ে দিচ্ছি কিভাবে কী করতে হবে, কিন্তু এ-ই শেষবার, বলে দিচ্ছি!’
গার্ল ফ্রেন্ডঃ গত রাতে আমি তোমাকে স্বপ্নে দেখেছি
বয়ফ্রেন্ড( ভীষণ উত্তেজিত): আমি কি করছি তোমার স্বপ্নে এসে?
গার্ল ফ্রেন্ড উত্তর দিলঃ” আমরা বাস এ করে যাচ্ছিলাম হঠাৎ বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নদীতে পড়ে যায়!
সবাই সাঁতার কেটে নিজেদের যান বাঁচাতে বাস্ত ছিল কিন্তু তুমি তখন ও কাকে যেন খুজতেছিলা!!
বয়ফ্রেন্ড(খুশি হয়ে): আমি তোমাকে খুজছিলাম তাই না??
গার্ল ফ্রেন্ড বলল আরে না!!
তুমি চিল্লাই তাছিলা“ আরে কন্ডাক্টর শালা কই গেল, দুইটাকা পাইতাম”
বয়ফ্রেন্ড( ভীষণ উত্তেজিত): আমি কি করছি তোমার স্বপ্নে এসে?
গার্ল ফ্রেন্ড উত্তর দিলঃ” আমরা বাস এ করে যাচ্ছিলাম হঠাৎ বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নদীতে পড়ে যায়!
সবাই সাঁতার কেটে নিজেদের যান বাঁচাতে বাস্ত ছিল কিন্তু তুমি তখন ও কাকে যেন খুজতেছিলা!!
বয়ফ্রেন্ড(খুশি হয়ে): আমি তোমাকে খুজছিলাম তাই না??
গার্ল ফ্রেন্ড বলল আরে না!!
তুমি চিল্লাই তাছিলা“ আরে কন্ডাক্টর শালা কই গেল, দুইটাকা পাইতাম”
( আমেরিকাতে কার্তিকদা ) কার্তিকদা বলছে, ‘ইন্ডিয়াতে যা হই নি আমেরিকাতে তাই হলো’।- কি হলো!?- এক আমেরিকান মেয়ের কাছে গেলাম, হাত ধরলাম, আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।- কি হলো আর!?- মেয়েটি কিছুই বলল না। তারপর আমি মেয়েটির সাথে তার বাসায় গেলাম। আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।- কি, কি হলো…?- মেয়েটির বাসায় গিয়ে তার বেডরুমে গেলাম। আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।- আর কি হলো, বলো না?- মেয়েটি কিছুই বলল না। তার স্বামী এলো। আর….- আর? আর কি হলো!?- আর কি হবে? ইন্ডিয়াতে যা হয়, তাই হলো। ইচ্ছামতো পেটালো।
>বল্টু মিয়া একটা বিয়ে করেছে
ও তার বউয়ের শোখে দাড়ি রাখছে
কিন্তু কিছুদিন পর বল্টু মিয়া একটা
প্রেম করল,,,আর সে প্রেমিকা দাড়ি
পছন্দ করে না,, তাই বল্টুকে ধরে
জোর করে সেলুনে নিয়ে দাড়িটা
সেব করে দেই
ঐদিন বল্টু বাড়িতে যেতে ভয় পাইতেছিল সে তার বউকে কি বলবে
তাই অনেক রাতে সে বাড়িতে গেল
তখন তার বউ ঘুমিয়ে পড়ে ছিল
সে আস্তে করে বউয়ের পাশে শুয়ে পরলো
হঠাৎ করে বউয়ের হাত বল্টুর গালে
পরলো
আর বল্টুর বউ বলতে লাগল আরে
ছল্টু তুমি এখনও যাও নাই
তোমার ভাই বল্টু এসে পরবে
কিন্তু,,,
বল্টু তো পুরাই,,,,, বেহুশ
ও তার বউয়ের শোখে দাড়ি রাখছে
কিন্তু কিছুদিন পর বল্টু মিয়া একটা
প্রেম করল,,,আর সে প্রেমিকা দাড়ি
পছন্দ করে না,, তাই বল্টুকে ধরে
জোর করে সেলুনে নিয়ে দাড়িটা
সেব করে দেই
ঐদিন বল্টু বাড়িতে যেতে ভয় পাইতেছিল সে তার বউকে কি বলবে
তাই অনেক রাতে সে বাড়িতে গেল
তখন তার বউ ঘুমিয়ে পড়ে ছিল
সে আস্তে করে বউয়ের পাশে শুয়ে পরলো
হঠাৎ করে বউয়ের হাত বল্টুর গালে
পরলো
আর বল্টুর বউ বলতে লাগল আরে
ছল্টু তুমি এখনও যাও নাই
তোমার ভাই বল্টু এসে পরবে
কিন্তু,,,
বল্টু তো পুরাই,,,,, বেহুশ
প্রধানমন্ত্রী: করোনা শেষ না হলে প্রয়োজনে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
একাত্তর টিভি: সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
বাহাত্তর টিভি: সেপ্টেম্বরের আগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার কোন সুযোগ দেখছে না সরকার
তেহাত্তর টিভি: এই বছর আর খুলছে না শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালা
চুয়াত্তর টিভি: আগামী দুই চার বছরের মধ্যে খুলবে না শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
পঁচাত্তর টিভি: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দালান কোঠা তুলে দেয়ার নির্দেশ
ছিয়াত্তর টিভি: শিক্ষা ব্যবস্থাই তুলে দেয়ার কথা ভাবছে সরকার
সাতাত্তর টিভি: মৌলিক অধিকার থেকে বাদ পড়লো শিক্ষা
আটাত্তর টিভি: শিক্ষা বলে পৃথিবীতে কিছু নাই, বললো সরকার
ঊনসত্তর টিভি:ডিকশনারি থেকে শিক্ষা শব্দটা বাদ দেয়ার আহব্বান সরকারের
সত্তর টিভিঃপড়াশোনা করলে গ্রেফতারের আদেশ সরকারেরবল্টু ডিপজলের ডায়লগ শুনছে,,,,,,,।
পরদিন বল্টু যা করল স্কুলে,,
Sir রুমে প্রবেশ করছে......
বল্টু: আহো ভাতিজা আহো।
sir: তুই জানিস না আমি একজনteacher?
বল্টু: তুই কি আমারে ফুটপাতের মাস্তান ভাবছস?
sir:এই বেয়াদব
বল্টু: তর মরনের চুলকানি উঠছে,আমি তরে মলম লাগাইয়া দিমু
sir: তুই কি চাস?
বল্টু: তর কিছুই দিতে হব না, প্যান্ট খোল,,,,
sir:তুই কে?
বল্টু: তুই আমার পরিচয় পাইলে খারা হইয়া মুইতা দিবি বহনের টাইম পাবি না....
sir ঃ Shut up বেয়াদব!
বল্টুঃ সিল মাইরা দিমু, সিল মাইরা দিমু!.
sir: Busterd,,
বল্টুঃ আয় যাইগা পাট ক্ষেতে,
sir: বেহুশ ............................
পরদিন বল্টু যা করল স্কুলে,,
Sir রুমে প্রবেশ করছে......
বল্টু: আহো ভাতিজা আহো।
sir: তুই জানিস না আমি একজনteacher?
বল্টু: তুই কি আমারে ফুটপাতের মাস্তান ভাবছস?
sir:এই বেয়াদব
বল্টু: তর মরনের চুলকানি উঠছে,আমি তরে মলম লাগাইয়া দিমু
sir: তুই কি চাস?
বল্টু: তর কিছুই দিতে হব না, প্যান্ট খোল,,,,
sir:তুই কে?
বল্টু: তুই আমার পরিচয় পাইলে খারা হইয়া মুইতা দিবি বহনের টাইম পাবি না....
sir ঃ Shut up বেয়াদব!
বল্টুঃ সিল মাইরা দিমু, সিল মাইরা দিমু!.
sir: Busterd,,
বল্টুঃ আয় যাইগা পাট ক্ষেতে,
sir: বেহুশ ............................
মার্কেটের টয়লেটে ঢুকলাম।
.
.
পাশাপাশি ২ টা টয়লেট একটা
মেয়েদের আরেকটা ছেলেদের্।
.
আমি ছেলেদের বাথ্রুমে ঢুকে
শান্তিতে কাজ সারাচ্চি ।
.
হঠাত করে পাশের টয়লেট থেকে এক
মেয়ের শব্দ আসলো, “ভাই কেমন আছেন?”.
.
আমি অবাক হয়ে বললাম , “হ্যাঁ আমি ভাল
আছি”...
.
আবার শব্দ আসলো, “কি করছেন ভাই?”...
.
আমি চিন্তিত হয়ে উত্তর দিলাম “এইতো
আপু কমোড-এ বসে আছি”..। .
.
পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল, “আমি
কি আসতে পারি?”...
.
আমি তো পুরাই মখা!
.
ঘাবড়ে গিয়ে বললাম, “না না না
প্লিজ, আমি ব্যস্ত আছি”..
.
আবার কণ্ঠ শোনা গেল, “আচ্ছা ভাই
আপনি আমাকে ৫ মিনিট পরে ফোন দেন,
কোন হারামজাদা জানি আমার সব
কথার উত্তর দিয়া আমার লগে
ফাইজলামি করতাছে..?
.
আমি কোন রকম কাজ শেষ কইরাই দোড়।
একটু লেট হইলে কপালে খারাপি
আচিলো পরে বাহির হয়ে মনে মনে
কইলাম।
.
আজকের মেয়েগুলোও জানি কেমন। আচ্চা
টয়লেটে ফোনে কথা বলার দরকার টা
কি ?
.
মাইয়াগুলার জালায় টয়লেটে গিয়েও
শান্তি নাই bro.. শান্তি নাই.....
.
.
পাশাপাশি ২ টা টয়লেট একটা
মেয়েদের আরেকটা ছেলেদের্।
.
আমি ছেলেদের বাথ্রুমে ঢুকে
শান্তিতে কাজ সারাচ্চি ।
.
হঠাত করে পাশের টয়লেট থেকে এক
মেয়ের শব্দ আসলো, “ভাই কেমন আছেন?”.
.
আমি অবাক হয়ে বললাম , “হ্যাঁ আমি ভাল
আছি”...
.
আবার শব্দ আসলো, “কি করছেন ভাই?”...
.
আমি চিন্তিত হয়ে উত্তর দিলাম “এইতো
আপু কমোড-এ বসে আছি”..। .
.
পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল, “আমি
কি আসতে পারি?”...
.
আমি তো পুরাই মখা!
.
ঘাবড়ে গিয়ে বললাম, “না না না
প্লিজ, আমি ব্যস্ত আছি”..
.
আবার কণ্ঠ শোনা গেল, “আচ্ছা ভাই
আপনি আমাকে ৫ মিনিট পরে ফোন দেন,
কোন হারামজাদা জানি আমার সব
কথার উত্তর দিয়া আমার লগে
ফাইজলামি করতাছে..?
.
আমি কোন রকম কাজ শেষ কইরাই দোড়।
একটু লেট হইলে কপালে খারাপি
আচিলো পরে বাহির হয়ে মনে মনে
কইলাম।
.
আজকের মেয়েগুলোও জানি কেমন। আচ্চা
টয়লেটে ফোনে কথা বলার দরকার টা
কি ?
.
মাইয়াগুলার জালায় টয়লেটে গিয়েও
শান্তি নাই bro.. শান্তি নাই.....
