What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

৮ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।
তার পক্ষের মহিলা উকিল তার লিঙ্গ ধরে জজকে দেখিয়ে বলল, “Your Honour, দেখুন । এই ছেলে কি কিছুতেই ধর্ষণ করতে পারে?”
ছেলেটি নিচু স্বরে উকিলকে বলল, “আরে বেশি ঝাঁকাইয়েন না, কেস হাইরা যাইবেন।“
 
জুয়ার কোট রেড করে এক জুয়াড়িকে ধরে থানায় নিয়ে এলো পুলিশ। থানায় এসেই জুয়াড়ি অফিসারকে জিজ্ঞেস করলো- জুয়াড়ি : স্যার, আমাকে কেন ধরে আনা হলো জানতে পারি কি?
অফিসার : ন্যাকামো হচ্ছে? জানিস না তোকে জুয়া খেলার জন্য ধরে এনেছি?
জুয়াড়ি : তাহলে স্যার আর দেরি করা হচ্ছে কেন? তাড়াতাড়ি শুরু করে দিন।
 
এক মোরগ আর এক হাঁসকে অপরাধ করার জন্য জেলখানায় ঢোকানো হয়েছে। তাদের মন খুব খারাপ। হাঁসটি মোরগকে জিজ্ঞেস করল-
হাঁস : আচ্ছা ভাই, এরা কি আমাদের পালক ছেঁটে দেবে?
মোরগ : আমি তো ঠিক বলতে পারব না; তুমি বরং ঐ কোণায় বসে থাকা ইঁদুরটাকে জিজ্ঞেস কর।

হাঁস তখন ইঁদুরকে জিজ্ঞেস করল-
হাঁস : আচ্ছা ইঁদুর ভাই, এরা কি আমাদের পালক ছেঁটে দেবে?
ইঁদুর : আমি ইঁদুর নই, আমি সজারু!
 
সাক্ষীকে উকিল একটা ধমক দিলেন-
উকিল : আপনি বিয়ে করেছেন?
সাক্ষী : জি হুজুর, করেছি?
উকিল : কাকে?
সাক্ষী : একটা মেয়েকে।
উকিল : যত্তসব, তাও আবার বলতে হয়। কখনো কাউকে একটা ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন?
সাক্ষী : জি হুজুর, দেখেছি- আমার বোন করেছে।
 
এক বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। প্রতিবেশীর বাড়িতে অনুসন্ধানের কাজে গেছেন গোয়েন্দা-
গোয়েন্দা : গত রাতে পাশের বাড়ি থেকে আপনারা কোনো শব্দ শুনতে পেয়েছেন?
প্রতিবেশী : নাহ! গোলাগুলি, চিৎকার আর ওদের কুকুরটার চেঁচামেচির যন্ত্রণায় কিছু শোনাই যাচ্ছিল না!
 
একদিন এক কৃষকের বাড়িতে তল্লাশি করতে গেলেন এক গোয়েন্দা। সহজ-সরল কৃষককে ধমক দিয়ে-
গোয়েন্দা : সরে দাঁড়াও, আজ তোমার বাড়িতে তল্লাশি করব!
কৃষক : তল্লাশি করতে চান, করুন স্যার। কিন্তু দয়াকরে বাড়ির উত্তর দিকের মাঠটাতে যাবেন না।

গোয়েন্দা কৃষকের নাকের ডগায় পরিচয়পত্রটা ঝুলিয়ে-
গোয়েন্দা : এটা চেন? এখানে আমার নাম লেখা আছে! এটা দেখলে যে কেউ ভয়ে কুঁকড়ে যায়! আর তুমি কিনা আমার কাজে বাধা দিতে চাও?

ধমক খেয়ে আর কিছু বললেন না কৃষক। কিছুক্ষণ পরই দেখা গেল উত্তর দিকের মাঠ থেকে গোয়েন্দা চিৎকার করে দৌড়াচ্ছেন-
গোয়েন্দা : বাঁচাও! আমাকে বাঁচাও।

কৃষক ছুটে গিয়ে দেখলেন একটা ষাঁড় গোয়েন্দাকে তাড়া করছে। দূর থেকে কৃষক বললেন, ‘স্যার, ওকে আপনার পরিচয়পত্রটা দেখান!’
 
গোয়েন্দা প্রধান : চোরাকারবারিদের অনুসরণ করে তুমি কি হোটেল সুপার স্টারে গিয়েছিলে?
গোয়েন্দা সহকারী : অবশ্যই, স্যার!
গোয়েন্দা প্রধান : ওরা তোমাকে চিনে ফেলেনি তো?
গোয়েন্দা সহকারী : অসম্ভব, স্যার। আমি ছদ্মবেশ নিয়ে হোটেলের ভেতরে ঢুকে গেছি।
গোয়েন্দা প্রধান : কিসের ছদ্মবেশে গিয়েছিলে?
গোয়েন্দা সহকারী : স্যার, ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে।
গোয়েন্দা প্রধান : কী? হোটেল সুপার স্টারের মতো একটা জায়গায় তুমি ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে গিয়েছ? তোমাকে তো ভেতরে ঢুকতেই দেওয়ার কথা না!
গোয়েন্দা সহকারী : হা হা! স্যার কি আমাকে অত বোকা ভেবেছেন? জানতাম, ঢুকতে দেবে না। সে জন্য আগে থেকেই গলায় পরিচয়পত্রটা ঝুলিয়ে রেখেছিলাম!
 
ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়ল দুই ডাকাত।
প্রথম ডাকাত : বুঝলাম না! পুলিশ আগে থেকে খবর পেল কী করে!
দ্বিতীয় ডাকাত : আহ হা! এই মাত্র মনে পড়ল। অভ্যাসবশত ফেসবুকে নিজের আপডেট দিতে গিয়ে গতকালকে ডাকাতির প্ল্যানটা স্ট্যাটাস দিয়ে ফেলেছি ভুল করে।
 
ম্যাজিস্ট্রেট : ২০ টাকা পকেট মারার জন্য তোমাকে একশ’ টাকা জরিমানা করা হল।
পকেটমার : আমার কাছে মাত্র ২০ টাকা আছে, স্যার। বাকি টাকা এখনই এনে দিতে পারি, কিন্তু কিছুক্ষণের জন্য ছাড়তে হবে।
 
আদালতে দুই পক্ষের উকিলে ঝগড়া বেঁধেছে ।

প্রথম উকিল : আপনি মিথ্যাবাদী, জোচ্চোর ।

দ্বিতীয় উকিল : মুখ সামলে কথা বল । তুমি তো ধাপাবাজ, নচ্ছার ।

বিচারক : আঃ এত গোলমাল কিসের । আপনারা দুজনকেই তো দেখছি বেশ ভাল ভাবেই চিনে নিয়েছেন, এখন মামলার কথা বলুন ।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top