What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

দুই ভাই একটা বাড়ীর পেছনের লেকে বসে মাছ ধরছিলো।টোপ হিসেবে বড় ভাইটি কেচো ব্যাবহার করছিলো।সে বারবার বড়শিতে কেচো দিচ্ছিলো আর মাছ বারবার সেটা ফাকি দিয়ে খেয়ে ফেলছিলো। তাই সে বারবার তার ছোট ভাইকে বলছিলো “কেচো দে, কেচো দে” ঐকটু পর বাড়ী থেকে এক লোক বের হয়ে এসে বড় ভাইটির গালে একটা চড় বসিয়ে বললো “বদমাশ ছেলে, মানুষের বাড়ির দিকে নজর কেন?”
 
ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’

টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আট।’

টিচার বললেন, ‘না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।’

এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই…
 
একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে…

দুদু বার করে লিখ।

বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।
 
রাকিব গেছে দোকানে বিষ কিনতে।
দোকানদার : ভাই বিষ দিয়া কী করবেন?
রাকিব : আত্মহত্যা করবো।
দোকানদার : ক্যান ভাই?
রাকিব : কিছু কিছু জিনিস আছে কাউকে বোঝানো যায় না।
দোকানদার : মানে?
রাকিব : আজ সকালে আমি গরুর দুধ দোহাচ্ছিলাম। হঠাৎ করে গরুটা বাম পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল। আমি বাধ্য হয়ে বাঁশের সাথে বাম পা বেঁধে রাখলাম। এরপর গরুটা ডান পা দিয়ে লাথি মারা শুরু করলো। আমি এবার গরুর ডান পাও বাঁশের সাথে শক্ত করে
বাঁধলাম। অবশেষে লেজ দিয়ে বাড়ি মারতে লাগলো। ভাবলাম লেজটাও বেঁধে রাখি। কিন্তু লেজ বাঁধার জন্য কিছু পেলাম না। শেষমেষ নিজের বেল্ট খুলে বাঁধতে লাগলাম। বেল্ট খোলার কারণে আমার প্যান্ট হঠাৎ করে খুলে গেলো। এমন সময় আমার বউ গোয়ালে এসে আমাকে ঐ অবস্থায় দেখলো। এখন আপনিই বলেন, আমি আমার বউকে কী করে তা বোঝাবো? বউ আমাকে ছেড়ে বাপের বাড়ি চলে গেছে। এ জীবন আমি আর রাখতে চাই না।
দোকানদার : ভাই কয় টাকার বিষ লাগবে?
 
একবার স্বামী স্ত্রী এর খুব ইচ্ছা হল মাশরুম খাবে।
কিন্তু মাশরুম অনেক সময় বিষাক্ত হয়, তাই তারা ঠিক করলো আগে সেটা তাদের কুকুর কে খেতে দিবে।
কুকুর কে খেতে দেয়ার পর দেখা গেলো সেটা না মরে বেঁচে রইলো।
তখন তারা দুইজন সেই মাশরুম খেয়ে ফেলল!
কিন্তু আধাঘণ্টা পর তাদের ছোট ছেলে বাইরে থেকে এসে বলতে থাকলো বাবা, বাবা আমাদের কুকুর টা না মারা গেছে!

তখন দূইজনই বলে উঠলো হায় হায় এ কি হল?
স্বামী স্ত্রী কে বলল, ওগো আমরা তো মারাই যা্‌ তার আগে একটা সত্যি কথা বলবে?? আচ্ছা আমাদের ৪ ছেলের ৩ জনই এত বুদ্ধিমান কিন্তু ছোট ছেলেটা এত বোকা। সত্যি কি ও আমার সন্তান?

স্ত্রীঃ ওগো শুধু ও ই যে তোমার সন্তান!!!

ঠিক সে সময় বড় ছেলে এক লোককে নিয়ে ভেতরে এসে বলতে থাকলো “ বাবা এই সেই লোক যার গাড়ির নিচে পড়ে আমাদের কুকুরটা মরেছে।”
 
ছেলে : বাবা সরকার কাকে বলে?
বাবা : আমি সংসার চালাই তাই আমি সরকারি দল। আর তোর মা খালি খালি ঘ্যান ঘ্যান করে। তাই তোর মা বিরোধী দল। তুই জনগণ। তোর ছোট বোন দেশের ভবিষ্যৎ। আর আমাদের কাজের মেয়ে টুম্পা শোষিত শ্রেণি।

কিছুক্ষণ পরে মামা ফোন করল-
মামা : কীরে সবার খবর কী?
ছেলে : বিরোধী দল ঘুমোচ্ছে। সরকার সুবিধামতো আছে। ভবিষ্যৎ কাঁদছে। শোষিত শ্রেণি শোষিত হচ্ছে। আর জনগণ তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।
 
বাবা রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো। হঠাৎ ছেলে এসে রুমে ঢুকলো-
বাবা : বেচারা গরিব মেয়েরা, কাপড়-চোপড় কেনার পয়সা নাই!
ছেলে : এর চেয়েও গরিব ছেলে আছে। আপুর রুমে ভিক্ষা করতে এসেছে।
 
একজন মহিলা দুই সপ্তাহের জন্য ইটালি যাবেন কোম্পানির ট্রেনিংয়ে। তার স্বামী তাকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দিলেন এবং তার শুভযাত্রা কামনা করলেন।
তার স্ত্রী ধন্যবাদ দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার জন্য কী আনব?’
উত্তরে তার স্বামী হেসে বললেন, ‘একজন ইটালি মেয়ে।’

স্ত্রী কিছু না বলে চলে গেলেন। দুই সপ্তাহ পরে তার স্বামী আসলেন তাকে রিসিভ করতে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘যাত্রা কেমন হল?’
স্ত্রী উত্তর দিলেন, ‘চমৎকার। ধন্যবাদ।’
স্বামী জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমার উপহারের কী হল?’
স্ত্রী বললেন, ‘কোন উপহার?’
স্বামী বললেন, ‘ঐ যে আমি একটা ইটালীয়ান মেয়ে চেয়েছিলাম।’
হাসতে হাসতে স্ত্রী বললেন, ‘ওহ, ঐটা- আমি যা পেরেছি করেছি। কিন্তু মেয়ে কিনা তা জানতে ৯ মাস অপেক্ষা করতে হবে।
 
যদু গেছে সাধু বাবার কাছে।
যদু : বাবা, বয়সতো কম হলো না। এখনো প্রেম করতে পারলাম না। আমার জীবনে কি কোনো
মেয়ে আসবে না?

সাধুবাবা হাত দেখে জানালেন, মন খারাপ করিস না। ধৈর্য ধর। তোর
জীবনে ১৫টা মেয়ে আসার সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি।
এই কথা শুনে যদুতো আনন্দে আটখানা….
সাধুবাবা : এতো আনন্দিত হবার কিছু নেই।
একজনই তোর বউ হবে। আর বাকিরা তোর মেয়ে।
 
খালা – বাবু এদিকে আস একটি চুমু দাও
বাবু – না আসবনা , চুমু দিলে তুমি মারবে
খালা – কেন মারবো কেন?
বাবু – সকালে দরজার ফাক দিয়া দখলাম তুমি আব্বু কে মার দিয়েছ।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top