What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

- ফেসবুকে এত মাইয়া
দেখি
😳


- কিন্তু আমার শাশুড়ির
মাইয়াকে দেখি না কেনো
 
বিয়ের কথা ফাইনাল। গভীর রাতে পাত্রের মোবাইলে হবু স্ত্রীর টেক্সট এলোঃ

"Sorry, আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না, আমার অন্যত্র বিয়ে হচ্ছে।"

টেক্সট পড়ে পাত্রের টেনশন বেড়ে গেলো। কি করবে বুঝতে পারছে না। অস্থির লাগছে। পায়চারী করছে।

কিছুক্ষন পর আবার পাত্রীর টেক্সট:

"Sorry, ভুলে আপনার কাছে চলে গেছে। ডিলিট করে দেবেন প্লিজ"

এখন পাত্রের টেনশন শতগুন বেড়ে গেলো!
 
গোপাল : আচ্ছা বাবা, সব বাবা কি ছেলের থেকে বেশি জানে?

গোপালের বাপ : নিশ্চয়ই।

গোপাল : বাল্ব কে আবিষ্কার করেছিল ?

গোপালের বাপ : টমাস এডিসন।

গোপাল : তবে এডিসনের বাবা কেন আবিষ্কার করলো না
❓


গোপালের বাপ ২দিন ধরে পাবনায় আছে
 
- দুঃখিত

- প্রেম করার জন্য আপনার
পর্যাপ্ত পরিমাণ চেহারা নেই
 
আমার এক বন্ধু আজ ফেইসবুকে
পোস্ট দিয়েছে অতীতকে ভুলে যেতে চাই
😐


অনেক টেনশনে আছি আমি ওর কাছে
৫০০০ হাজার টাকা পাই
 
মেয়েদের সবচেয়ে বেশি আনন্দ হয়,
যখন ঝগড়াতে স্বামীকে হারাতে পারে....
স্বামীর পরাজিত মুখ স্ত্রীর কাছে যুদ্ধে জয়ের মতো লাগে!
 
ডিপ্রেশনে ভুগছেন??
- ইনবক্সে আসুন...!
-ডিপ্রেশন থেকে সুইসাইড পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব আমার।
 
গোপালের আব্বু গোপাল কে নিয়ে পার্টিতে গেছেন। আড্ডায় আড্ডায় তিনি অনেকক্ষণ ধরেই মদ্যপান করছেন। হঠাৎ তার বাচ্চার কথা মনে হতেই পাশে তাকিয়ে দেখলেন তার বাচ্চাও খানিকটা মদ্যপান করে ফেলেছে। তিনি ঐ মদ্যপ অবস্থায় নিজেই গাড়ি চালিয়ে পার্টি থেকে বাসায় ফিরছেন আর একটু পর পর বাচ্চাকে বকছেন। হঠাৎ একজন কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ তার গাড়ি থামিয়ে প্রশ্ন করছেন.....

ট্রাফিক পুলিশঃ আপনার গাড়ি চালানো দেখে আমার সন্দেহ হচ্ছে, আপনি নিশ্চয় মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছেন।

গোপালের আব্বু : না, আমি মাতাল নই।

ট্রাফিক পুলিশঃ আচ্ছা ঠিক আছে, আপনি হা করুন, আমার কাছে ডিটেক্টর মেশিন আছে আমি চেক করছি আপনি মাতাল কিনা। গোপালের আব্বু হা করলো এবং মেশিনে “মাতাল” সিগনাল দিল। ট্রাফিক পুলিশঃ মেশিন বলছে, আপনি মাতাল। গোপালের আব্বু : আপনার মেশিন নষ্ট।

ট্রাফিক পুলিশঃ অসম্ভব !!

গোপালের আব্বু : ঠিক আছে, আপনি আমার এই ছোট বাচ্চার মুখে মেশিনটি ধরুন, দেখি কি সিগনাল দেয়? এতটুকু বাচ্চাতো আর মদ পান করে না !!

ট্রাফিক পুলিশঃ ঠিক আছে, বাবু মুখ হা করো তো। বাচ্চাটি মুখ হা করলো, এবং মেশিনে যথারীতি “মাতাল” সিগনালই দিল। সঙ্গে সঙ্গে ট্রাফিক পুলিশটি লজ্জিত হয়ে বলল, আপনার সময় নষ্ট করার জন্য স্যরি। অনেক দিন আগের মেশিন তো তাই মাঝে মধ্যেই ডিস্টার্ব দেয়..!!
 
গোপালের আব্বু-ভাস্তে দুজন মিলে সন্ধ্যাবেলায় আলাপসালাপ করছে-

ভাস্তে : আজকে সকালে বাজারে গেছিলাম।

গোপালের আব্বু : বাজারে যাবি না তো ঘরে বসে থাকবি নাকি?

ভাস্তে : সঙ্গে এক ঝুড়ি আম নিছিলাম।

গোপালের আব্বু : আম নিবি না তো কি খালি হাতে বাজারে যাবি?

ভাস্তে : এক কাস্টমার আইসা আমের দাম জিগাইল।

গোপালের আব্বু : দাম জিগাইব না, মাগনা নিব নাকি?

ভাস্তে : আমি কইলাম ১০০ টাকা কেজি।

গোপালের আব্বু : ঠিকই তো, আম এত সস্তা মনে করছস?

ভাস্তে : কাস্টমার কইল, ৫০ টাকায় দিবা?

গোপালের আব্বু : কাস্টমার তো ঠিক কথাই কইছে। এই আম ৫০ টাকার বেশি হয় নাকি?

ভাস্তে : আমি কইলাম, বাপের জন্মে আম খাইছেন কোনো দিন?

গোপালের আব্বু : উচিত কথা কইছস। ১০০ টাকার আমরে কেমনে ৫০ টাকা কয় দেখলি?

ভাস্তে : কাস্টমার আমারে গালি দিয়া চইলা গেল।

গোপালের আব্বু : গালি দেবে না তো কি চুমা দেবে? কাস্টমারকে কস বাপের জন্মে আম খাইছেন কোনো দিন!

ভাস্তে : একটু পর বাজারে মোবাইল কোর্ট আইল।

গোপালের আব্বু : আইবো না? বাজারের ভেজাল ফলমূল পরীক্ষা করতে হইব না?

ভাস্তে : ম্যাজিস্ট্রেট আইসা আমার আমগুলা পরীক্ষা করল।

গোপালের আব্বু : পরীক্ষা করব না? তোর আমে যে ভেজাল নাই তার প্রমাণ কী?

ভাস্তে : পরীক্ষা কইরা আমে ফরমালিন পাইল।

গোপালের আব্বু : আমে ফরমালিন মিশাইলে পরীক্ষা কইরা ফরমালিন পাইব না তো কি সুন্দরবনের মধু পাইব?

ভাস্তে : ম্যাজিস্ট্রেট আমারে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করল।

গোপালের আব্বু : ঠিকই করছে। আমে বজ্জাতি কইরা ফরমালিন মিশাইছ, এইবার জরিমানা দেও।

ভাস্তে : আমগুলাও নষ্ট কইরা ফেলল।

গোপালের আব্বু : নষ্ট করব না? বিষওয়ালা আম খাওয়াইয়া মানুষ মারব নাকি?

ভাস্তে : আমি মনে মনে ওনাগো অনেক গালিগালাজ করলাম।

গোপালের আব্বু : গালিগালাজ করবি না তো আর কী করবি? এতগুলা আম নষ্ট করল!

ভাস্তে : এমন সময় এক পুলিশ আইসা মারতে মারতে আমারে থানায় নিয়া গেল।

গোপালের আব্বু : মারব না তো কি আদর করব? ফলের মধ্যে বিষ মিশাইছ ব্যাটা বদ!

ভাস্তে : থানায় নিয়া কিছুক্ষণ মাইর দেওয়ার পর বড় দারোগা আইল।

গোপালের আব্বু : খারাপ কাজ করছ এখন ঠেলা সামলাও। দেখো না দারোগা আইসা তোমারে কী করে!

ভাস্তে : দারোগা সাহেব আমার পাছার মধ্যে লাত্থি মাইরা থানা থেইকা বাইর কইরা দিল।

গোপালের আব্বু : উচিত কাম করছে। দারোগা না মারলে আমিই তোর পাছার মধ্যে কইষ্যা লাথি দিতাম। ব্যাটা হারামি। আর কোনো দিন এই আকাম করবি?

ভাস্তে : এই কিরা কাটলাম, বাপের জন্মে আর এই ভুল করুম না।

গোপালের আব্বু : হুম। মনে থাকে যেন।
 
ফেসবুকীও ভাষায় সংসারে একদিন অফিস থেকে ফিরেই গোপালের আব্বু তাঁর স্ত্রীকে বললেন,

গোপালের আব্বু: হ্যালো ডিয়ার, ঘরে logged in হইলাম, কেমন আছ?

স্ত্রী: তুমি কি বাজার করে আনোনি?

গোপালের আব্বু: দুঃখিত বউ, বিষয়টি মাথায় tag করতে মনে ছিল না।

স্ত্রী: তোমার যে আমার জন্য নতুন একটা শাড়ি download করার কথা ছিল, সেটাও কি ভুলে গেছ?

গোপালের আব্বু: দোকানে গিয়েছিলাম কিন্তু কোনো শাড়িতেই like দিতে পারিনি।

স্ত্রী: তাহলে ক্রেডিট কার্ডটা দাও, আমিই কেনাকাটা করে নেব।

গোপালের আব্বু: কিন্তু আমি তো privacy settings-এ share-এর option টা block করে রেখেছি। কীভাবে তোমাকে দিই?

স্ত্রী: তোমাকে আমার বিয়ে করাটাই উচিত হয়নি। কী পেলাম তোমাকে বিয়ে করে?

গোপালের আব্বু: not found? তাহলে try again!

স্ত্রী: তোমার কাছে আমার কি কোনোই মূল্য নেই।

গোপালের আব্বু: অবশ্যই আছে, সেটা আমি বাইরে বলে বেড়াই না, আমার inbox-এ ঢুকলেই বুঝতে পারতে।

স্ত্রী: এভাবে চলতে থাকলে আমি কিন্তু বাপের বাড়ি চলে যাব বলে দিচ্ছি।

গোপালের আব্বু: comment করার সাহস হচ্ছে না।

স্ত্রী: আমি চলে গেলে তুমি একা থাকতে পারবে? কোনো কষ্ট পাবে না?

গোপালের আব্বু: অবশ্যই, দুজনে তখন chat করতে পারব, খুব মজা হবে।

স্ত্রী: কী বললে? আর তোমাকে কিন্তু একবিন্দুও সহ্য করতে পারছি না!

গোপালের আব্বু: তাহলে block করে দাও।

স্ত্রী: না, এভাবে কথা চালানো যায় না, অসম্ভব।

গোপালের আব্বু: তাহলে log out করে দাও
 

Users who are viewing this thread

Back
Top