What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

ড. মুক্তাদা হাসান আযহারী (2 Viewers)

arn43

Co-Admin
Staff member
Co-Admin
Joined
Mar 2, 2018
Threads
1,632
Messages
123,628
Credits
301,109
SanDisk Sansa
DVD
Whiskey
SanDisk Sansa
SanDisk Sansa
Computer
ড. মুক্তাদা হাসান আযহারী


ভূমিকা :

ড. মুক্তাদা হাসান আযহারী ভারতের একজন খ্যাতিমান আহলেহাদীছ আলেম, লেখক, গবেষক এবং জামে'আ সালাফিয়ার সাবেক রেক্টর। ইমাম মুহাম্মাদ বিন সঊদ ইসলামিক ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. আব্দুর রহমান ফিরিওয়াঈ বলেন,
أحد العلماء المبرزين فى الأوساط العلمية بنشاطه المكثف فى التأليف والترجمة والصحافة والتدريس و نظارة الجامعة السلفية ومؤسساتها.
'তিনি গ্রন্থ রচনা, অনুবাদ, সাংবাদিকতা, পাঠদান, জামে'আ সালাফিয়ার প্রশাসন ও অঙ্গ প্রতিষ্ঠান সমূহের তদারকি প্রভৃতি কর্মতৎপরতার মাধ্যমে জ্ঞান জগতের একজন খ্যাতিমান আলেম'। (ড. আব্দুর রহমান ফিরিওয়াঈ, জুহূদ মুখলিছাহ (বেনারস : জামে'আ সালাফিয়া, ২য় সংস্করণ, ১৯৮৬), পৃঃ ২৭৩।)
 
জন্ম, শৈশব ও শিক্ষা :

ড. মুক্তাদা হাসান আযহারী ১৯৩৯ সালের ৮ আগষ্ট ভারতের উত্তর প্রদেশের আযমগড় যেলার অন্তর্গত মৌনাথভঞ্জন নামক স্থানে এক মধ্যবিত্ত মুসলিম ব্যবসায়ী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মুহাম্মাদ ইয়াসীন। স্থানীয় 'দারুল উলূম' মাদরাসায় কুরআন মাজীদ পাঠের মাধ্যমে তাঁর শিক্ষার হাতে খড়ি হয়। এখানে তিনি কুরআন মাজীদ হিফয (মুখস্থ) করেন এবং তাজবীদ শিক্ষা লাভ করেন। অতঃপর মৌ-এর 'জামে'আ আলিয়া আরাবিয়া'তে ৪র্থ শ্রেণী পর্যন্ত আরবী ও ফার্সী শিক্ষা অর্জন করেন। এরপর 'জামে'আ ইসলামিয়া ফয়যে আম' মাদরাসায় ভর্তি হয়ে তাফসীর, হাদীছ, ফিকহ, আরবী ভাষা ও সাহিত্য প্রভৃতি বিষয় অধ্যয়ন করেন। এখানে দাওরায়ে হাদীছ পর্যন্ত পড়ার ব্যবস্থা থাকলেও ড. আযহারী ছানুবিয়াহ (মাধ্যমিক) পর্যন্ত পড়েন। অতঃপর 'জামে'আ আছারিয়া দারুল হাদীছ' মাদরাসায় ভর্তি হয়ে পড়াশুনা শেষ করে সনদ লাভ করেন। এখানে তিনি যেসব শিক্ষকের কাছে অধ্যয়ন করেন তাদের মধ্যে প্রখ্যাত সাহিত্যিক আব্দুল্লাহ আশ-শায়িক (মৃঃ ১৩৯৪ হিঃ/ ১৯৭৪ খৃঃ)-এর নাম সবিশেষ উল্লেখযোগ্য। এভাবে মৌ-এ অবস্থিত তিনটি মাদরাসার খ্যাতিমান শিক্ষকদের কাছে শিক্ষালাভ করে তাঁর জ্ঞানপিপাসা নিবৃত্ত করেন।
'জামে'আ আছারিয়া দারুল হাদীছ'-এ পড়াশুনার সময় তিনি ইউ.পি বোর্ড থেকে প্রথম বিভাগে মৌলভী ও আলিম এবং দ্বিতীয় বিভাগে ফাযিল পাশ করেন। (জুহূদ মুখলিছাহ, পৃঃ ২৭৩-৭৪; আবেদ হাসান রহমানী ও আযীযুর রহমান সালাফী, জামা'আতে আহলেহাদীছ কী তাদরীসী খিদমাত (বেনারস : জামে'আ সালাফিয়া, ১৯৮৯), পৃঃ ৮৭-৯২; মাসিক আস-সিরাজ (উর্দূ), ঝান্ডানগর, নেপাল, খন্ড ১৬, সংখ্যা ৭, ডিসেম্বর ২০০৯, পৃঃ ২৬-২৭; ড. মুক্তাদা হাসান আযহারী, আরবী সাহিত্যের ইতিহাস, মূল : তারীখে আদাবে আরবী, ড. মুহাম্মদ মুজীবুর রহমান অনূদিত (রাজশাহী : মুহাম্মাদী সাহিত্য সংস্থা, ২০০৬), পৃঃ ২২৭ )।
 
উচ্চশিক্ষার জন্য মিসর গমন :
ভারতে পড়াশুনা শেষ করে ড. আযহারী উচ্চশিক্ষা লাভের উদগ্র অনিঃশেষ বাসনায় ১৯৬৩ সালে মিসরের আল-আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। থিওলজি বা ধর্মতত্ত্ব অনুষদ (كلية أصول الدين) থেকে তিনি ১৯৬৬ সালে এম.এ পাশ করেন। অতঃপর তিনি 'নওয়াব ছিদ্দীক হাসান কনৌজী ভূপালী : জীবন ও অবদান (النواب صديق حسن القنوجى البوفالى: حياته وآثاره) বিষয়ে পিএইচ.ডি ডিগ্রী লাভের জন্য রেজিস্ট্রেশন করেন। কিন্তু অভিসন্দর্ভের কাজ সমাপ্ত করার পূর্বেই ভারতে ফিরে আসেন। (জুহূদ মুখলিছাহ, পৃঃ ২৭৪; আস-সিরাজ, প্রাগুক্ত, পৃঃ ২৭। )
কায়রো রেডিওর উর্দূ বিভাগে চাকরি :
আল-আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি কায়রো রেডিওর উর্দূ বিভাগের অনুবাদক ও ঘোষক হিসাবে ২ বছর চাকরি করেন। (আস-সিরাজ, প্রাগুক্ত, পৃঃ ২৭। )
জামে'আ সালাফিয়ায় শিক্ষকতা :
১৯৬৭ সালে মিসর থেকে ভারতে প্রত্যাবর্তন করে ১৯৬৮ সালে বেনারসের 'জামে'আ সালাফিয়া'য় আরবী ভাষা ও সাহিত্যের শিক্ষক নিযুক্ত হন। ১৯৮৭ সালে তিনি এখানকার রেক্টর নিযুক্ত হন এবং আমৃত্যু খেদমত আঞ্জাম দেন। (ঐ, পৃঃ ২৭-২৮; জুহূদ মুখলিছাহ, পৃঃ ২৭৪।) দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি এ প্রতিষ্ঠানের শনৈঃ শনৈঃ উন্নতি-অগ্রগতি সাধনে প্রবৃত্ত হন এবং এটিকে ভারতে আহলেহাদীছদের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেন। বহির্বিশ্বে বিশেষত মধ্যপ্রাচ্যে এটির পরিচিতি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। প্রত্যেক বছর এখান থেকে মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সহ মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্ররা পড়তে যায়। এখান থেকে ফারেগ হওয়া ছাত্ররা ভারতে আহলেহাদীছ আন্দোলনের প্রচার-প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।


 
এম.ফিল ও পিএইচ.ডি ডিগ্রী লাভ :
জামে'আ সালাফিয়ায় শিক্ষকতা করার সময় ১৯৭০ সালে তিনি আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে এম.ফিলে ভর্তি হন এবং ১৯৭২ সালে এম.ফিল ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৭৫ সালে এখান থেকেই আরবী ভাষা ও সাহিত্যে পিএইচ.ডি ডিগ্রী অর্জন করেন। তাঁর পিএইচ.ডির বিষয় ছিল ইবনু আব্দিল বার্র এর বাহজাতুল মাজালিস গ্রন্থের তাহকীক্ব (تحقيق كتاب بهجة المجالس لابن عبد البر)। ( জুহূদ মুখলিছাহ, পৃঃ ২৭৪; আস-সিরাজ, প্রাগুক্ত, পৃঃ ২৮। )
পত্রিকা সম্পাদনা :
১৯৬৩ সালে জামে'আ সালাফিয়ায় পাঠদান শুরু হবার পর ১৯৬৯ সালে এখান থেকে একটি আরবী পত্রিকা বের করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ড. আযহারী এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক নিযুক্ত হন। প্রথমতঃ পত্রিকাটি 'ছাওতুল জামে'আ' (صوة الجامعة) নামে বের হ'ত। পরবর্তীতে পত্রিকার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় 'ছাওতুল জামে'আ আস-সালাফিয়া' (صوة الجامعة السلفية) এবং তারপর 'ছাওতুল উম্মাহ' (صوت الأمة)। বর্তমানে শেষোক্ত নামেই পত্রিকাটি বের হচ্ছে। (জুহূদ মুখলিছাহ, পৃঃ ২৭৪; আহলেহাদীছ কী তাদরীসী খিদমাত, পৃঃ ১০৭; আস-সিরাজ, প্রাগুক্ত, পৃঃ ২৮। ) ইতিমধ্যে পত্রিকাটি ৪০ বছর অতিক্রম করেছে। ড. আযহারীর সম্পাদনায় পত্রিকাটি দিন দিন উন্নতি-অগ্রগতির শীর্ষে আরোহণ করে। এ পত্রিকায় গবেষণামূলক, সমাজ সংস্কারমূলক, দাওয়াতী ও সাহিত্যিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়ে আসছে। পত্রিকাটির জুন ২০০৭ সংখ্যার সূচীপত্র নিম্নরূপ-
১. সম্পাদকীয় : 'রিয়াদ শীর্ষ সম্মেলন : দায়িত্ববোধের স্মারক, ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা নির্ণায়ক এবং ষড়যন্ত্রের নিন্দাজ্ঞাপক।
২. ইসলামী দিক নির্দেশনা (التوجيه الإسلامى) : আল্লাহ ও মানুষ রচিত বিধানে নারীর মর্যাদা (المرأة بين أمر الله وأمر البشر) -ড. মুহাম্মাদ বিন সা'দ আশ-শুআইয়ির।
৩. ইসলামী দাওয়াত (الدعوة الإسلامية) : দাঈর সফলতা (نجاح الداعية)- শায়খ ফাহদ বিন সুলাইমান বিন আব্দুল্লাহ আত-তুয়াজরী।
৪. মুসলিম মনীষী চরিত (شخصية إسلامية) : আল-ইমাম আবু আব্দিল্লাহ বিন আবী যামনীন আল-ইলবীরী : জীবন ও অবদান (الإمام أبو عبد الله بن أبى زمنين الإلبيرى : حياته وآثاره) ড. মুহাম্মাদ ইবরাহীম মুহাম্মাদ হারূণ আল-মাদানী।
 
বেশ উপকারি একটা পোস্ট । ইনার ইসলামিক বক্তব্য শুনব
 
বেশ উপকারি একটা পোস্ট । ইনার ইসলামিক বক্তব্য শুনব

রিপ্লাইয়ের জন্য ধন্যবাদ, মামা।
 
৫. প্রবন্ধ পরিচিতি : প্রফেসর ড. নিছার আহমাদের কতিপয় প্রবন্ধের পরিচিতি -ড. ফাওযান আহমাদ।
৬. ইসলামের মাহাত্ম্য (سمو الإسلام) : যুদ্ধবন্দীদের প্রতি ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি (الأسرى وموقف الإسلام منهم) -মাসঊদ আলম আব্দুল কাইয়ূম সালাফী।
৭. ছাহাবী চরিত : অশ্বারোহী ছাহাবী কবি আয-যাবারকান বিন বদর : জীবন ও কাব্য-প্রতিভা (من الشعراء الصحابة الفرسان الزبرقان بن بدر: حياته وشعره) -আব্দুল হাদী আযমী।
৮. মুসলিম বিশ্ব : মুসলিম বিশ্বের খবর।
৯. জামে'আ সালাফিয়া সংবাদ।
১০. পত্রিকার উদ্দেশ্য। সব মিলিয়ে প্রচ্ছদ ব্যতীত মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা ৬০।
 
ড. আযহারী এ পত্রিকার সম্পাদকীয় লিখতেন। তাঁর সম্পাদকীয়গুলো আরবী ভাষা ও সাহিত্যে অপরিসীম দখল ও সমকালীন পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পর্কে গভীর মনীষীর পরিচয়বাহী। ২০০৭ সালের ২৮ ও ২৯ মার্চ রিয়াদে দু'দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এ সেমিনারে তিনি অংশগ্রহণ করেন। ফিরে এসে এ সম্পর্কে 'ছাওতুল উম্মাহ' পত্রিকার জুন ২০০৭ সংখ্যায় একটি চমৎকার সম্পাদকীয় লিখেন। উক্ত সম্পাদকীয়তে তিনি সম্মেলনের আলোচ্য বিষয় ও গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো সম্পর্কে আলোকপাত করেন। এ সম্পাদকীয়র এক স্থানে তিনি বলেন,
وهناك قرارآخر مهم، بل هو الأهم، وهو قرار ةدريس العلوم والةقنياة النبوية فى الجامعاة العربية. والغريب أن مثل هذا القرار جاء فى وقة مةأخر جدا، ان الدول الغربية، الصليبية والصهيونية، لم ةنل من الإسلام والمسلمين إلا بعد قوةها المادية وةقدمها العسكرى. إن الإسلام لم يحرم على المسلمين هذا الةقدم، ولم يأمرهم بأن يصيروا لقمة سائغة للظلمة والطغاة.
'সম্মেলনে আরেকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। আর তা হ'ল- আরব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিজ্ঞান ও পারমাণবিক প্রযুক্তি শিক্ষাদান। বিস্ময়ের ব্যাপার হ'ল এ ধরনের সিদ্ধান্ত অনেক দেরীতে নেয়া হ'ল। পশ্চিমা খৃষ্টান ও জায়োনিষ্ট দেশগুলো তাদের জাগতিক শক্তি ও সামরিক অগ্রগতির মাধ্যমেই ইসলাম ও মুসলমানদের উপর আঘাত হেনেছে। ইসলাম মুসলমানদের জন্য এই অগ্রগতি অর্জন নিষিদ্ধ করেনি এবং অত্যাচারী ও সীমালংঘনকারীদের গোগ্রাসে পরিণত হ'তে আদেশ দেয়নি'।
 
এরপর তিনি বলেন,
ويا للآسف! غريب أمرالمسلمين، إنهم يوصفون بأنهم إرهابيون، ولكنهم هم يخافون الآخرين ولايخافهم أحد! إن القوة المجلوبة لاتنفع الآن، بل الأمة تحتاج إلى قوة حقيقية، وهى تنشأ من عند أنفسنا بعد العناية بالعلوم والتقنية، وبتسليح أنفسنا بأحدث الأسلحة التى تصنع عندنا، وقبل هذا وذاك الرجوع إلى الدين، والإنابة إلى الله خالق السماوات والأرض، وتطهير القلوب والنفوس من الأرجاس التى لحقتنا، ثم التخلى عن الحرب الكلامية التى لم تغننا قط ولن تغنينا الآن!
'হায় আফসোস! মুসলমানদের ব্যাপারটা বিস্ময়কর। তারা সন্ত্রাসী বলে আখ্যায়িত হচ্ছে। কিন্তু (এমন এক সময় ছিল যখন) তারাই অন্যদের (মনে) ভীতির সঞ্চার করত। তারা কাউকেই ভয় করত না। আমদানীকৃত শক্তি এখন কোন কাজে আসবে না। বরং মুসলিম উম্মাহর প্রয়োজন প্রকৃত শক্তি অর্জন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং আমাদের নিকট তৈরীকৃত অত্যাধুনিক অস্ত্র দ্বারা নিজেদেরকে সজ্জিত করার পর এ শক্তি আমাদের কাছ থেকেই জন্ম নিবে। এর পূর্বে আমাদেরকে দ্বীন এবং আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর দিকে ফিরে যেতে হবে এবং আমাদের সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে লেগে থাকা অপবিত্রতা থেকে আমাদের অন্তরসমূহকে পরিচ্ছন্ন করতে হবে। অতঃপর আমাদেরকে বাকযুদ্ধ পরিত্যাগ করতে হবে, যা অতীত কখনো আমাদের জন্য ফলপ্রসূ হয়নি এবং এখনও হবে না'।
ফিলিস্তীন প্রসঙ্গে তিনি বলেন,
ومأساة فلسطين لم تكن فصلا نهائيا لهذه المسرحية الإجرامية، بل وصل الأمر إلى دولة أفغانستان ثم العراق. إن الأبرياء فى الدولتين، وكذا فى فلسطين، يقتلون ظلما وعدوانا، ولعل العالم ينتظر بعد هذا الدمار والخراب تحقق الديمقراطية فى البلدين!
'ফিলিস্তীন ট্র্যাজেডি এই অন্যায় নাটকের শেষ দৃশ্য নয়। বরং আফগানিস্তান ও ইরাকেও এ অনৈতিক যুদ্ধ পৌঁছে গেছে। এ দু'টি রাষ্ট্র ও ফিলিস্তীনে নিরপরাধ ব্যক্তিরা নিগ্রহ ও শত্রুতার শিকার হয়ে নিহত হচ্ছে। এই ধ্বংসযজ্ঞের পরেও হয়ত বিশ্ব দেশ দু'টিতে (ইরাক ও আফগানিস্তান) গণতন্ত্র বাস্তবায়িত হওয়ার প্রতীক্ষা করবে'। (ছাওতুল উম্মাহ, বেনারস, জামে'আ সালাফিয়া, খন্ড ৩৯, সংখ্যা ৬, জুন ২০০৭, পৃঃ ৩-১০।)
 
এই বিষয় টা জানতাম না আজ জানতে পারলাম ধন্যবাদ apnaka
 

Users who are viewing this thread

Back
Top