এক আজব ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
স্ত্রী তরকারিতে লবণ দিতে ভুলে গেছে আর এদিকে স্বামী বেচারা খেতে বসে চিন্তায় পড়ে গেছে, ভাবছে খাবারে স্বাদ পাচ্ছিনা কেন? ভয় পেয়ে স্ত্রীকে কিছু না বলেই অফিস চলে গেলেন।
এদিকে তো স্ত্রী দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল পুরো খাবার না খেয়ে কিছু না বলেই অফিস চলে গেলেন কেন?
তাহলে কি তরকারি খুবই খারাপ হয়েছে?
উনি কি রাগ করে অফিস চলে গেলেন?
সন্দেহ জাগলো ওনার মনে।
তখন তিনি একটু তরকারি খেয়ে বুঝতে পারলেন, ইস্ তরকারিতে তো লবণ দিতেই ভুলে গিয়েছি।
এদিকে স্বামী বেচারা চিন্তাতেই সারাদিন অফিসে কাটিয়ে দিয়ে সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে নিজেকে ঘর বন্দী করে নিলেন আর স্ত্রীকে বললেন- মনে হচ্ছে করোনা হয়ে গেছে।
স্ত্রী ও রীতিমত ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করতেই স্বামী বললেন জ্বর ও আসছে বোধহয়।
তোমরা একটু দুরে থাকো আমার থেকে।
বাড়িতে একটা ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়ে গেল।
জ্বর জ্বর ভাবতে ভাবতে একসময় শরীরের তাপমাত্রা সত্যিই বেড়ে গেল। থার্মোমিটারে 99 এর উপর তাপমান চড়ে গেল, মনে হলো যেন গলা ব্যথা ও শুরু হলো।
ভয়ে ঢোঁক গিলতে অনুভব করলেন সত্যিই গলাটা ব্যথা লাগছে তো।
গলা শুকিয়ে আসতে লাগলো।
গরম পানিতে গরগরা করতে শুরু করলেন।
এভাবে রাত 10 টা বাজতেই স্ত্রী গরম সুস্বাদু পনীরের সবজি দিয়ে খাবার খেতে দিলেন, স্বামী তো সকাল থেকেই ভয়ে ভয়ে রয়েছেন আর ভাবছেন খাবারে যখন স্বাদই পাচ্ছিনা তখন এত খাবার কি হবে?
এসব ভাবতে ভাবতে খাবারের প্রথম গ্রাস মুখে তুলতেই অনুভব করলেন দারুণ টেস্টি হয়েছে তো পনীরের তরকারি।
সঙ্গে সঙ্গে লাফিয়ে উঠে স্ত্রীকে বলে উঠলেন, আরে শুনছো খাবারে স্বাদ পাচ্ছি।
মনে হচ্ছে করোনা ছুঁয়েই চলে গেছে। ঈশ্বর সহায় হয়েছেন আমাদের।
স্ত্রী আশ্চর্য হয়ে সকালের সব ঘটনা শুনতেই বুঝতে পারলেন আসল রহস্যটা কি?
স্ত্রী কিছু না বলে চুপচাপ স্বামীর সঙ্গে ঈশ্বরের গুণগান শুরু করে দিলেন।
শরীরের তাপমাত্রা হঠাৎ নেমে গেল আর পরিবেশ ও শান্ত হয়ে গেল।
গব্বর ঠিকই বলেছিল
"জো ডর গয়া সমঝো ও মর গয়া"
স্ত্রী তরকারিতে লবণ দিতে ভুলে গেছে আর এদিকে স্বামী বেচারা খেতে বসে চিন্তায় পড়ে গেছে, ভাবছে খাবারে স্বাদ পাচ্ছিনা কেন? ভয় পেয়ে স্ত্রীকে কিছু না বলেই অফিস চলে গেলেন।
এদিকে তো স্ত্রী দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল পুরো খাবার না খেয়ে কিছু না বলেই অফিস চলে গেলেন কেন?
তাহলে কি তরকারি খুবই খারাপ হয়েছে?
উনি কি রাগ করে অফিস চলে গেলেন?
সন্দেহ জাগলো ওনার মনে।
তখন তিনি একটু তরকারি খেয়ে বুঝতে পারলেন, ইস্ তরকারিতে তো লবণ দিতেই ভুলে গিয়েছি।
এদিকে স্বামী বেচারা চিন্তাতেই সারাদিন অফিসে কাটিয়ে দিয়ে সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে নিজেকে ঘর বন্দী করে নিলেন আর স্ত্রীকে বললেন- মনে হচ্ছে করোনা হয়ে গেছে।
স্ত্রী ও রীতিমত ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করতেই স্বামী বললেন জ্বর ও আসছে বোধহয়।
তোমরা একটু দুরে থাকো আমার থেকে।
বাড়িতে একটা ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়ে গেল।
জ্বর জ্বর ভাবতে ভাবতে একসময় শরীরের তাপমাত্রা সত্যিই বেড়ে গেল। থার্মোমিটারে 99 এর উপর তাপমান চড়ে গেল, মনে হলো যেন গলা ব্যথা ও শুরু হলো।
ভয়ে ঢোঁক গিলতে অনুভব করলেন সত্যিই গলাটা ব্যথা লাগছে তো।
গলা শুকিয়ে আসতে লাগলো।
গরম পানিতে গরগরা করতে শুরু করলেন।
এভাবে রাত 10 টা বাজতেই স্ত্রী গরম সুস্বাদু পনীরের সবজি দিয়ে খাবার খেতে দিলেন, স্বামী তো সকাল থেকেই ভয়ে ভয়ে রয়েছেন আর ভাবছেন খাবারে যখন স্বাদই পাচ্ছিনা তখন এত খাবার কি হবে?
এসব ভাবতে ভাবতে খাবারের প্রথম গ্রাস মুখে তুলতেই অনুভব করলেন দারুণ টেস্টি হয়েছে তো পনীরের তরকারি।
সঙ্গে সঙ্গে লাফিয়ে উঠে স্ত্রীকে বলে উঠলেন, আরে শুনছো খাবারে স্বাদ পাচ্ছি।
মনে হচ্ছে করোনা ছুঁয়েই চলে গেছে। ঈশ্বর সহায় হয়েছেন আমাদের।
স্ত্রী আশ্চর্য হয়ে সকালের সব ঘটনা শুনতেই বুঝতে পারলেন আসল রহস্যটা কি?
স্ত্রী কিছু না বলে চুপচাপ স্বামীর সঙ্গে ঈশ্বরের গুণগান শুরু করে দিলেন।
শরীরের তাপমাত্রা হঠাৎ নেমে গেল আর পরিবেশ ও শান্ত হয়ে গেল।
গব্বর ঠিকই বলেছিল
"জো ডর গয়া সমঝো ও মর গয়া"