What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

ছোটভাই এর বাংলা জোক্স (2 Viewers)

বসঃ অফিসে যেসব পুরুষ অধিক সময় কাটায়, হামেশা ওভারটাইম করে তারা আসলে খুব পরিশ্রমী। এদের স্ত্রীরা খুব সুখী।
বল্টুঃ না স্যার! আসল কারণ হইলো- হয় বাড়িতে এরা সারাক্ষণ বউয়ের নির্যাতনের শিকার নয়তো অফিসে অন্য কারো আকর্ষণের শিকার।
 
নারীঃ হ্যালো! এটা কি কাস্টমার কেয়ার?
কর্মকর্তাঃ হ্যাঁ, ম্যাডাম বলুন। আমরা কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি।
নারীঃ বলছি আমার ছেলেটা আমার সিমটা খেয়ে ফেলেছে।
কর্মকর্তাঃ দেখুন, আপনি ওকে ইমিডিয়েট ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান, এখানে ফোন করে সময় নষ্ট করছেন কেন?
নারীঃ না, আমি বলছিলাম আমার সিমটাতে ২০০ টাকার টকটাইম আছে।
কর্মকর্তাঃ তাতে কি?
নারীঃ যতক্ষণ না পর্যন্ত সিমটা বের করা হচ্ছে; ততক্ষণ আমার ছেলেটা যদি কথা বলে তাহলে আমার ব্যালেন্স কাটা যাবে না তো!
 
ঈদের দিন একেবারে ভোরবেলা শপিং কমপ্লেক্সের দারোয়ানের কাছে ফোন এলো-
অপরপ্রান্তঃ ভাই, আপনাদের শপিং কমপ্লেক্স কখন খুলবেন?
দারোয়ানঃ স্যার আজ তো ঈদের দিন। আজ আর খোলা হবে না। একেবারে ঈদের তিন দিন পর খুলব।
অপরপ্রান্তঃ প্লিজ ভাই, আজকে কি একটু খোলা যায় না, মাত্র পাঁচ মিনিটের জন্য? ফোনের ওপাশ থেকে করুণ মিনতি ভেসে এলো।
দারোয়ানঃ কেন ভাই, আপনার কী এমন জরুরি দরকার? এই ঈদের দিনে আবার কী কিনবেন?
অপরপ্রান্তঃ না ভাই, কিছু কিনব না। শপিং কমপ্লেক্স থেকে বের হবো। কাল রাতে বউ-বাচ্চা নিয়ে শপিং করতে এসে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
 
হোটেল ম্যানেজারঃ স্যার, রাতে ভালো ঘুম হয়েছে তো?
বোর্ডারঃ খুব! আপনার হোটেলের মশা এমন শক্তিশালী যে আমার প্রায় উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। তবে ভাগ্যিস খাটে ছারপোকা ছিল। ওরা আমাকে টেনে ধরে না রাখলে সকালে আমাকে হয়তো অন্য কোথাও পেতেন।
 
জামাই গেছে শ্বশুরবাড়িতে...
অনেকদিন বাদে আসছে তাই শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে।
পোলাও, মাংস, রুই মাছ, কোপ্তা, কালিয়া, দই, বেগুনভাজি এবং পাটশাক!!
তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক তুলে দিল!

জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল…
এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব ভালো লেগেছে, আরেকটু দেই?…
বলতেবলতে আরেকগাদা পাটশাক জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি!
জামাই একটু মনক্ষুণ্ন হল!!

খাওয়ার এতো আইটেম; বড় বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।
এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল! জামাই ঐটুকুও খেয়ে শেষ করতেই শাশুড়ি বললেন,.বাবা আরো একটু.দেব?
জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আম্মা আপনার আর কষ্ট করে প্লেটে শাক তুলে দেয়া লাগবেনা!! পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন, আমি গিয়া খাইয়া আসি!!
 
দুইজন মহিলার পেটানি খাওয়া একজন অত্যাচারিত, নিপীড়িত পুরুষের অশ্রুসজল কাহিনীঃ

এক মহিলা মারুতি গাড়ি চালিয়ে বাজারে যাচ্ছিলেন। রাস্তায় অন্যমনস্ক অবস্থায় ধাক্কা মেরে দিলেন এক বি এম ডব্লু গাড়িকে। বি এম ডব্লু থেকে বেরিয়ে এলেন আরেক মহিলা। চিৎকার… তুই অন্ধ নাকি শালী… দেখতে পারিস না বড় গাড়ি…. আমার গাড়ি ঠিক করিয়ে দে এইবার… না হলে পুলিশ কেস করব…

প্রথম মহিলাটিও সমান চিৎকার করতে থাকে– ঈশ, সুন্দরী গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছেন… চালাতে জানেননা… কোন ঠিকফিক করিয়ে দেবনা…

তিনি তার বরকে ফোন করেন। কিন্তু তিনি বলেন… আমি পারবনা.. খুব বিজি… তুমি যা পারবে করে নাও।

বি এম ডব্লুর মহিলাটিও তার বয়ফ্রেন্ডকে ফোন করে… এই শোনো.. তুমি আমাকে জন্মদিনে যে গাড়িটা গিফট করেছিলে না, সেইটায় একটা এক্সিডেন্ট হয়ে গেছে, একটু এসোনা গো প্লিইইজ।

বয়ফ্রেন্ড পাগলের মতো ছুটতে ছুটতে অকুস্থলে পৌঁছে দেখেন ওনার গার্লফ্রেন্ডের গাড়িকে ওনার স্ত্রীর মারুতি গাড়িই ধাক্কা মেরেছে।

ভদ্রলোক এখন হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি। ডাক্তার ছুটি দেবে বললেই আঁতকে উঠছেন। কিছুতেই হাসপাতাল ছাড়তে রাজী হচ্ছেন না।
 
এক মাতাল নিজের কিছু বন্ধুকে নিয়ে ফিস্ট করবে বলে রাতের বেলা নিজের বাড়ী থেকে বউকে লুকিয়ে ছাগল চুরি করল এবং কেটে রান্না করে খাওয়াদাওয়া করল।

সকালে নেশা কাটার পর বাড়ী ফিরে এল এবং দেখলো যে বাড়ীর সামনে ছাগলটা বাঁধা আছে।
মাতাল অবাক হয়ে বউকে জিজ্ঞাসা করল, ছাগল টা এখানে কি করে এলো?

বউ বললো, ছাগলের কথা ছাড়, রাত্রে তুমি চোরের মত এসে বারান্দা থেকে নেড়ী কুকুরটাকে কোথায় নিয়ে গেলে?

মাতাল অজ্ঞান!
 
এক দরিদ্র অথচ ধর্মপ্রাণ ভিক্ষুক রোজগারের আশায় মসজিদের সামনে গিয়ে এক সপ্তাহ বসে রইলো। সপ্তাহান্তে তার রোজগার হল ৮০ টাকা মাত্র।

এই সামান্য রোজগারে হতাশ হয়ে সে গিয়ে বসলো এবার এক মন্দিরের সামনে। সেখানে সপ্তাহান্তে রোজগার হল সাকুল্যে ৯০ টাকা।

অধিক রোজগারের আশায় সে গীর্জার সামনে গিয়ে বসলো। সপ্তাহ শেষে রোজগার গিয়ে দাঁড়াল সর্বমোট ১০০ টাকা।

দুঃখ-ভারাক্রান্ত, হতাশ ভিক্ষুকটি এবার ভগ্ন মনোরথ হয়ে সন্ধ্যেবেলায় একটা বারের সামনে গিয়ে বসলো!

সে এক আশ্চর্য কাণ্ড! প্রথম লোকটাই বার থেকে বের হয়ে তার হাতে দিলো ২০ টাকা। তারপর একে একে মাতালরা বার থেকে বের হয়, আর ১০/২০/৫০ টাকা করে দেয়। মাত্র দু’ ঘণ্টায় সেখানে তার রোজগার হল ৫০০ টাকা!

উল্লসিত ভিখারীর স্বগতোক্তি : হে সৃষ্টিকর্তা, তুমি কোথায় থাকো আর ঠিকানা কোথাকার দাও!!!
 
এক ভদ্রলোক বিদেশ থেকে উন্নত প্রজাতির একটি কুকুর কিনে বাড়িতে আনলেন। কুকুরটির বৈশিষ্ট্য হল যে, সে শুধু তার প্রভু বা মালিকের গায়ের গন্ধ শুঁকেই তার পরিবার বা আত্মীয়স্বজনদের নির্ভুলভাবে চিনে নিতে পারে।

তো একদিন ভদ্রলোক কুকুরটিকে নিজের গায়ের গন্ধ শুঁকিয়ে বললেন, যা, স্কুল থেকে আমার ছেলে দুটোকে নিয়ে আয়।

কুকুর তো মালিকের গায়ের গন্ধ শুঁকে ছেলেদের আনতে গেল, কিন্তু ঘন্টাখানেক পরেও তার ফিরে আসার আর নাম নেই। ভদ্রলোক চিন্তায় পড়ে গেলেন। ওনার স্ত্রী তো কান্নাকাটি শুরু করে দিলেন। আরও বেশ কিছুক্ষণ কেটে যাওয়ার পরেও ওরা না ফিরতে, ভদ্রলোক তার স্ত্রী কে নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন।

রাস্তায় কিছুটা যাওয়ার পর ওরা দেখতে পেলেন, কুকুরটি ফিরছে। কিন্তু এ কী, কুকুরটার সঙ্গে পাঁচটি ছেলে ! দুজন ভদ্রলোকটির প্রতিবেশীর ছেলে, একজন বাড়ির পরিচারিকার ছেলে, একজন ওনার সম্পর্কে এক শালীর ছেলে এবং একজন ওনার অফিসের সেক্রেটারির ছেলে।

ভদ্রমহিলা তো এই দেখে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে বললেন, এই তবে তোমার কীর্তি ? এইসব গুলো তোমার পাপের প্রোডাক্ট ?

ভদ্রলোক ততোধিক ক্ষিপ্ত হয়ে বললেন, ওসব ছাড়। আমি যে দুটোকে নিজের ছেলে বলে জানি, সেদুটো গেল কোথায়?
 
নতুন ইসকুলে পড়াতে গিয়ে মাস্টারমশাই খেয়াল করলেন যে ছাত্রেরা সকলেই Nature-কে ‘নাটুরে’ বলে উচ্চারণ করছে। নালিশ জানালেন ইংরিজির টিচারের কাছে গিয়ে।

টিচার অত্যন্ত দুঃখিত হলেন এবং জানালেন তার ধারণা ছাত্রেরা একটু ‘মাটুরে’ (Mature) হলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

রেগে গিয়ে মাস্টারমশাই ছুটলেন প্রধান-শিক্ষকের কাছে। নালিশ জানিয়ে বললেন, “কী ইসকুল মশাই… ছেলেরা ‘নাটুরে’ বলে, টিচার ‘মাটুরে’ বলে … “।

প্রধান-শিক্ষক হতাশ কণ্ঠে বললেন, “আমিও বুঝি, কিন্তু কী করবেন বলুন! এই অঞ্চলের ‘কালটুরে’ (Culture)-টাই এইরকম।”

ক্ষিপ্ত মাস্টারমশাই দৌড়লেন স্কুল-পরিদর্শকের কাছে…।

তিনি সব শুনে প্রবল চিৎকার-চেঁচামেচি করতে করতে বললেন,

“আমি জানতাম … আমি আগেই জানতাম, এই ইসকুলটার কোনও ‘ফুটুরে’ (Future) নেই …।”
 

Users who are viewing this thread

Back
Top