মায়ের কথা
[HR=3][/HR]
আমার বন্ধু দীপুর মন খারাপ। জিজ্ঞেস করলাম, ‘কী হয়েছে?’
দীপু বলল, ‘মা বকেছে।’
জিজ্ঞেস করলাম, ‘কী করেছিলি?’
দীপু বলল, ‘আমি নাকি তার কোনো কথাই মন দিয়ে শুনি না…নাকি…এ রকমই কিছু একটা… ঠিক মনে পড়ছে না।’
[HR=3][/HR]
দাদার চোখ
[HR=3][/HR]
গ্রাম থেকে দাদা সম্পর্কে একজন এসেছেন বাসায়। গিয়েছিলেন ডাক্তারের কাছে।
বিকেলে জিজ্ঞেস করলাম, ‘দাদা, ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন?’
দাদা বললেন, ‘হ্যাঁ, চোখের ডাক্তারের কাছে গেছিলাম। কিন্তু আমার চেয়ে তো ডাক্তারের চোখেই বেশি সমস্যা!’
আমি জানতে চাইলাম, ‘কেন?’
দাদা বললেন, ‘ডাক্তার তো দিনের বেলায় আমার চোখ দেখল টর্চ জ্বালায়া! বোঝো এবার!’
পরিবর্তন
[HR=3][/HR]
পরের ম্যাচটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
তাই দলের স্ট্রাইকার সপ্তাহজুড়ে কঠোর পরিশ্রম করলেন।
মাঠে, জিমে এমনকি হোটেলের সুইমিংপুলেও পরিশ্রমের অন্ত রাখলেন না।
সব শেষে ম্যাচের আগের দিন মাঠে অনুশীলনের এক ফাঁকে কোচকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কোনো পার্থক্য কি চোখে পড়ছে?’
কোচ বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার চুলের ছাঁটটা বেশ ভালো হয়েছে।’
[HR=3][/HR]
নিনজা টেকনিক
[HR=3][/HR]
বিলু বলল, ‘গতকাল গভীর রাতে বাসায় ফিরছিলাম। রাস্তা একেবারে ফাঁকা সুনসান!’
টিপু বলল, ‘ভয় করেনি?’
বিলু বলল, ‘হ্যাঁ, খুব ভয় করছিল।’
টিপু বলল, ‘তোর ওদিকে তো খুব ছিনতাই হয়।’
লাবু বলল, ‘তো ঠিকঠাকমতো বাসায় যেতে পারলি?’
বিলু বলল, ‘গেলাম, তবে জোরে চিৎকার করে বললাম, “অ্যাই পেঁয়াজ ২০ টাকা…”; ব্যস, পুরো এলাকাই জেগে গেল।’