বিশ্বজুড়ে বিপন্ন প্রাণীঃ ক্যামেরার চোখে (5 Viewers)

[ছোটভাই]

১০। প্রবোসিস বানর​

লম্বা নাকের মজার দেখতে এই বানরের সংখ্যা গত ৩৬-৪০ বছরে প্রায় ৫০% কমে এসেছে। আবাস ধ্বংস ও জ্বালানী কাঠের জন্য গাছ নিধনের ফলেই হয়েছে এমনটি। ​

 

[ছোটভাই]

১১। ভারতীয় ঘড়িয়াল​

মাছের সংকট ও আবাস ধ্বংসের ফলে চমৎকার এই প্রজাতির প্রাণিটির সংখ্যা কমে যাচ্ছে দিন দিন। বর্তমানে এদের মোট সংখ্যা ২৩৫টির মতো। ​

 

[ছোটভাই]

১২। সামুদ্রিক ইগুয়ানা​

সৌভাগ্যক্রমে দক্ষিণ আফ্রিকার এই টিকটিকি জাতীয় প্রাণীর সংখ্যা অন্য বিপন্ন প্রাণির থেকে কিছুটা বেশি। বর্তমানে এদের সংখ্যা প্রায় দুই থেকে তিন লাখ। তবে পর্যটন শিল্পের প্রসারের সাথে সাথে কমছে এদের সংখ্যা। ​

 

[ছোটভাই]

১৩। সাদা পেটের প্যাঙ্গোলিন​

চমৎকার এই প্রাণীগুলো চোরাশিকারিদের দ্বারা ক্রমাগত শিকার হচ্ছে। এদেরকে এদের মাংশ ও মাংস থেকে প্রস্তুতকৃত ঔষধের জন্যই মূলত শিকার করা হয়। বর্তমানে এদের সঠিক সংখ্যা অজানা। ​

 

[ছোটভাই]

১৪। গুহাবাসী স্যালাম্যান্ডার​

​

ডেনালী পর্বতমালার গুহায় বাসকরা এই স্যালাম্যান্ডারগুলো কিন্তু সম্পূর্ণরূপে অন্ধ। বলতে গেলে এদের আসলে চোখই নেই। আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে ১৯৮২ সাল থেকে এদেরকে বিপন্ন হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। ​

 

[ছোটভাই]

১৫। বেলুগা স্টারজিওন​

​

এই সামুদ্রিক মাছেরা ১০০ বছরেরও বেশি বাঁচে। তবে এরা এদের মূল্যবান ডিমের জন্য ক্রমাগত শিকার হচ্ছে। এদের এক কেজি পরিমাণ ডিমের দাম ১০,০০০ ডলারেরও বেশি। ​

 

[ছোটভাই]

১৬। হুডেড শকুন

​

বন্য এই শকুনের প্রজাতিটিও বর্তমানে বিপন্নের তালিকায় চলে এসেছে। দিন দিন কমছে এদের সংখ্যা।​

 

[ছোটভাই]

১৭। উত্তরের সাদা গণ্ডার​

​

​

​

চমৎকার এই গন্ডারের প্রজাতিটি আজ বিলুপ্তির পথে। গোটা বিশ্বে এদের মাত্র ৩টি আজ বেঁচে রয়েছে। কেনিয়ার ওল পেজেটা সংরক্ষণ কেন্দ্রে রয়েছে এই ৩টি গন্ডার। এদের মধ্যে শুধুমাত্র একটি পুরুষ। ​

 

[ছোটভাই]

১৮। মিশরীয় শকুন​

​

চমৎকার এই মিশরীয় শকুন গত কয়েক বছরে বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় স্থান নিয়েছে। ১৯৯৯ সাল থেকে ভারতে এই পাখিটির সংখ্যা প্রায় ৩৫% কমে গিয়েছে।​

 

[ছোটভাই]

১৯। কাইসারের নিউট​

​

​

​

প্রচণ্ড রকম বিপন্ন এই প্রাণীটি আবাস ধ্বংস ও অবৈধ বেচা কেনার ফলে বর্তমানে একেবারেই বিপন্নের পথে। গোটা পৃথিবীতে এখন মাত্র ৯,০০০টির মতো এই নিউট রয়েছে। ​