বাবা ছেলেকে কাছে ডেকে জিগ্যেস করল,
“তুমি কি আমার পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করতে রাজি আছো?”
ছেলেঃ নো পাপা!
বাবাঃ কিন্তু কেন?
ছেলেঃ কারণ আমি এখন আর ছোট নই যে, তোমার পছন্দকেই নিজের পছন্দ অনুযায়ী ঘাড়ে চাপিয়ে নিব।
বাবাঃ তোমার কথায় যুক্তি আছে কিন্তু আগে তো শুনবে মেয়েটি কে?
ছেলেঃ ওকে, হু ইস শি?
বাবাঃ অর্থ মন্ত্রীর মেয়ে।
ছেলেঃ ওহ মাই গড! সেটা আগে বলবে তো পাপা। আচ্ছা আমি রাজি।
অতঃপর...
বাবা অর্থ মন্ত্রীর কাছে গিয়ে বললো, “আপনার মেয়েকে আমার ছেলের বউ করতে চাই।”
অর্থ মন্ত্রীঃ এই, আপনার এতবড় সাহস কি করে হয়? কে আপনি?
বাবাঃ আমার পরিচয় পরে দিচ্ছি, আগে আমার ছেলেরটা শুনুন। সে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিইও।
অর্থ মন্ত্রীঃ সেটা আগে বলবেন তো, ওকে বিয়ে পাক্কা!
তারপর বাবা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে গিয়ে বললো,
“আমার ছেলেকে আপনার ব্যাংকের সিইও হিসেবে জয়েন দিন।”
ব্যাংকের লোকঃ নো চান্স।
বাবাঃ আমার ছেলে, অর্থ মন্ত্রীর মেয়ের জামাই।
বাবার কথা শুনে তাঁর ইংলিশ ডাউন খেয়ে শুদ্ধ বরিশাইল্লা ভাষা বেরিয়ে এলো,
“ওরে মোর খোদা, হেইয়া একছের আগে কইবেন তো! ধইরা লন চাকরি এক্কালে হইয়া গ্যাছে...”
[HASH=859]#Collected[/HASH]
“তুমি কি আমার পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করতে রাজি আছো?”
ছেলেঃ নো পাপা!
বাবাঃ কিন্তু কেন?
ছেলেঃ কারণ আমি এখন আর ছোট নই যে, তোমার পছন্দকেই নিজের পছন্দ অনুযায়ী ঘাড়ে চাপিয়ে নিব।
বাবাঃ তোমার কথায় যুক্তি আছে কিন্তু আগে তো শুনবে মেয়েটি কে?
ছেলেঃ ওকে, হু ইস শি?
বাবাঃ অর্থ মন্ত্রীর মেয়ে।
ছেলেঃ ওহ মাই গড! সেটা আগে বলবে তো পাপা। আচ্ছা আমি রাজি।
অতঃপর...
বাবা অর্থ মন্ত্রীর কাছে গিয়ে বললো, “আপনার মেয়েকে আমার ছেলের বউ করতে চাই।”
অর্থ মন্ত্রীঃ এই, আপনার এতবড় সাহস কি করে হয়? কে আপনি?
বাবাঃ আমার পরিচয় পরে দিচ্ছি, আগে আমার ছেলেরটা শুনুন। সে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিইও।
অর্থ মন্ত্রীঃ সেটা আগে বলবেন তো, ওকে বিয়ে পাক্কা!
তারপর বাবা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে গিয়ে বললো,
“আমার ছেলেকে আপনার ব্যাংকের সিইও হিসেবে জয়েন দিন।”
ব্যাংকের লোকঃ নো চান্স।
বাবাঃ আমার ছেলে, অর্থ মন্ত্রীর মেয়ের জামাই।
বাবার কথা শুনে তাঁর ইংলিশ ডাউন খেয়ে শুদ্ধ বরিশাইল্লা ভাষা বেরিয়ে এলো,
“ওরে মোর খোদা, হেইয়া একছের আগে কইবেন তো! ধইরা লন চাকরি এক্কালে হইয়া গ্যাছে...”
[HASH=859]#Collected[/HASH]