যৌতিষী : বাংলাদেশের মানুষ হরতাল অবরোধে আরো কিছুদিন দুঃখ কষ্ট ভোগ করবে !
আমজনতা আশান্নিত হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন : তারপর শান্তি ফিরে আসবে?
যৌতিষী :তারপর হরতাল অবরোধে মানুষ অভ্যস্ত হয়ে যাবে। হরতাল অবরোধকে আর কষ্ট মনে করবে না.
মাষ্টরঃ তোমরা নিশ্চিই বুঝতে পেরেছো মানুষ কি ভাবে সৃষ্টি হয়েছে ?
এক ছাত্রঃ কিন্তু মাষ্টার মশাই, বাবা যে বললো আমাদের সৃষ্টি হয়েছিল বানরের
থেকে ।
মাষ্টারঃ এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে চাই না । কেননা এটা তোমাদের পারিবারিক ব্যাপার ।।
শিক্ষক : মানুষ পরিবর্তনশীল এটার প্রমাণ কে দিতে পারবে?
ছাত্র : আমি পারব স্যার?
শিক্ষক : বল।
ছাত্র : আমাদের পাড়ার একজন যখন আমাদের সাথে আড্ডা দিত তখন তাকে বড় ভাই বলে ডাকতাম।
তারপর তিনি যখন আমাদের বাসায় টিউশনি করতে এলেন তখন তাকে স্যার বলে ডাকতাম।
এরপর তিনি আমার বোনকে বিয়ে করলেন, এখন তিনি দুলাভাই।
একদিন একজন এর কারণ জিজ্ঞেস করল।
লোকটি বলল, সারা জীবন আমি একটা পারফেক্ট মেয়ের খোঁজ করছিলাম।
–তা একটিও পান নি?
–পেয়েছিলাম একটি, কিন্তু সে আবার একটা পারফেক্ট ছেলের অপেক্ষায় ছিল।
বিমান চলছে। এক পেসেঞ্জার হঠাৎ করে হুরমুর করে প্লেনের চালকেরঘরে ঢুকে পড়লো।
চালকতো অবাক। চালককে আরোও অবাক করে দিয়ে লোকটা চালকের হেডফোনটাকে ছিনিয়ে নিল।
তারপর লোকটা বলল, "হারামজাদা!
আমরা টাকা দেব আর তুমি ভালমত বিমান না চালাইয়া এইখানে বইসা কানে হেডফোন
লাগাইয়া গান শুনবা!!!"
স্কুলের নতুন শিক্ষিকা ক্লাস এইটের ছাত্রদের সাথে পরিচিত হচ্ছেন
প্রথম ক্লাসে, ম্যাডামঃ আমি তোমাদের নতুন ম্যাডাম।
এসো তোমাদের সাথে পরিচিত হই।
প্রথমে ছেলেরা একে-একে দাঁড়িয়ে নিজের নাম এবং একটা প্রিয় শখের কথা আমাকে বলো।
প্রথম জনঃ আমার নাম শাকিল, আমার শখ বৃষ্টি ভেজা পদ্ম দেখা।
দ্বিতীয় জনঃ আমার নাম লিটন, আমারও শখ বৃষ্টি ভেজা পদ্ম দেখা।
এভাবে সব ছাত্র তাদের নাম বলল এবং প্রিয় শখের কথা বলল, বৃষ্টিভেজা পদ্ম দেখা।
শিক্ষিকা তো ছাত্রদের আচরণে অবাক, এরপর তিনি মেয়েদের দাঁড়
করালেন এবং নিজের নাম ও শখের কথাবলতে বললেন।
প্রথম ছাত্রীটি অত্যন্ত লজ্জিত মুখে উঠে দাঁড়ালো এবং আস্তে আস্তে বললঃ
স্যার:কিরে কাল স্কুলে আছিস নাই কেন?
বল্টু: স্যার, বৃষ্টি এসেছিল!
স্যার: কই কাল তো বৃষ্টি হয় নাই।
বল্টু: আমার মামাতো বোন বৃষ্টি এসেছিল।
সারা দিন তো ওর সাথে কাটালাম, স্কুলে আসব কি করে!
এক পাগল গেছে ডাক্তারের কাছে।
যথারীতি তার সিরিয়াল আসলে সে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকে গেলো।
ডাক্তারঃ “তুমি কিভাবে পাগল হলে??”
পাগলঃ সে এক বিরাট ইতিহাস__আমি এক বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছিলাম, সেই
বিধবা মেলেটির আগের পক্ষের একটি যুবতী মেয়ে ছিল। তার যুবতী মেয়েকে আবার আমার বাবা বিয়ে করলো।
এভাবে আমার বাবা আমার জামাই হল আবার আমার মেয়ে হয়ে গেল আমার মা!!
ওই ঘরে একটা মেয়ে হয়েছিল যা আমার বোন। কিন্তু আমি ওই মেয়ের নানির স্বামী ছিলাম,
এভাবে আমি তার নানা হয়ে গেলাম!! একইভাবে, আমার ছেলে তার দাদির ভাই
হয়ে গেলো! আর আমি আমার ছেলের ভাগ্নে হয়ে গেলাম!! আর আমার
ছেলে তার দাদার শালা হয়ে গেলো আর______