What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

বাংলা জোকস কালেকশন (চলবে) (1 Viewer)

emsgway

Member
Joined
Oct 27, 2018
Threads
3
Messages
114
Credits
971
এখানে বাংলা জোকস কালেকশন পোস্ট করব নিয়মিত।

ভিক্ষুক :- স্যার.. ২০টা টাকা দেন.. কফি খাবো।
লোক :- কেন ?? কফি তো ১০ টাকা কাপ..
ভিক্ষুক :- স্যার, সাথে গার্লফ্রেন্ড আছে তো, তাই..
লোক :- ভিক্ষুক হয়ে গার্লফ্রেন্ড ও বানিয়েছ..
ভিক্ষুক :- জ্বী না স্যার.. গার্লফ্রেন্ডই বরং আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে ।।
 
একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী। স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয় এক হাজার লোক। এক লোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,
–কি হইছে ভাই…এত লোকজন কেন?
–আমার বউ মারা গেছে
– সরি, তো কিভাবে মারা গেল?
–ওইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ
– ভাই আমারে একটু ধার দিবেন আপনার কুকুরটা।
– ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।
 
ছেলেঃ বাবা আমি কত বড় হলে আম্মুকে না বলেই বাইরে যেতে পারবো?


বাবা (দীর্ঘ শ্বাস নিয়ে বললো): এত বড়তো আমিই হই নাই
😆😆😆
 
বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??
 
চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে এক তরুণ। শুরু হলো প্রশ্নোত্তর
পর্ব>>>
প্র>>কংক্রিটের মেঝেতে ডিম ফেলবেন, কিন্তু ফাটবে না— কীভাবে করবেন এটা?
উ>>কংক্রিটের মেঝে আসলে খুব শক্ত, ফাটার কোনো আশঙ্কাই নেই!
:
প্র>>আপনার এক হাতে যদি তিনটি আপেল ও চারটি কমলা থাকে, আর আরেকটি হাতে থাকে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা; তাহলে কী পেলেন আপনি?
উ>>বিশাল বড় হাত।
:
প্র>>এক হাতে একটা হাতিকে কীভাবে ওপরে উঠাবেন ?
উ>>এক হাতের আটবে এমনহাতিকে জীবনেও খুঁজে পাবেন না!
:
প্র>>একজন মানুষ কী করে আট দিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে?
:
উ>>কোনো সমস্যা নেই, সে রাতে গুমাবে!
:
প্র>>ব্রেকফাস্টে কোন জিনিসটা কখনোই খেতে পারেন না আপনি?
উ>>ডিনার।
:
প্র>>বে অব বেঙ্গল কোন স্টেটে অবস্থিত?
উ>>লিকুইড।
:
>>>পয়লা ধাক্কায় বেশ ভালোভাবেই উতরে গেল তরুণ। শুরু হলো দ্বিতীয় পর্ব>>>
:
প্রশ্নকর্তা বললেন>>
‘আপনাকে আমি ১০টি পানির মতো সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা প্রশ্ন করব লোহার মতো কঠিন। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশন বেছে নেবেন আপনি।’
>>>তরুণ
কিছুক্ষণ ভাবনার চৌবাচ্চায় সাঁতার কাটল। তারপর বলল>>‘কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।<<<
প্রশ্নকর্তা হেসে বললেন>>
‘ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য।
আপনি আপনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এবার বলুন>>>
কোনটা প্রথমে আসে? দিন না রাত?
:
তরুণের বুকে ঢাকের বাড়ি। কালঘাম ছুটে যাচ্ছে তার। এই প্রশ্নের উত্তরেই ঝুলে আছে তার চাকরিটা। এবার ভাবনার সাগরে ডুব দিল সে। উত্তরে বলল>>‘দিন প্রথমে আসে, স্যার!’
:
প্রশ্নকর্তার>>‘কীভাবে?’
:
>>‘দুঃখিত,
স্যার,
আপনি ওয়াদা করেছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!’
>>>চাকরি পাকা হয়ে গেল
তরুণের<<<
 
স্যার আইনস্টেইনের একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনেঃ

আইনস্টাইন এর প্রতিটি সেমিনারেই পিছনে বসে লেকচার শুনতে শুনতে তার ড্রাইভার একবার তাকে বলেই বসলো, "আপনি তো সব জায়গায় একি লেকচার বারবার দেন, তারপর ও লোকজন আপনার লেকচার যে কেন শুনে? আমি আপনার লেকচার এতোবার শুনেছি যে এখন চাইলে আমিই আপনার
লেকচার দিতে পারি।"

এর পরবর্তী সেমিনারে আইনস্টাইন তার ড্রাইভারের
সাথে পোশাক পরিবর্তন করে সেমিনার এর পিছনে..বসে রইলেন....

আর তার ড্রাইভার লেকচার দিতে শুরু করলো। অত্যন্ত নিখুত ও সাবলীলভাবে লেকচার শেষ করার
পর প্রশ্ন উত্তর পর্বে এক দর্শক এমন এক প্রশ্ন করে বসলো যার উত্তর ড্রাইভারের জানা নাই।

ড্রাইভারের তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া,
"আপনি খুবই সহজ একটা প্রশ্ন করেছেন, আপনার প্রশ্নটা এতোই সহজ যে আমি নিশ্চিত সেমিনারের পিছনে বসে থাকা আমার ড্রাইভারও এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।"
 
স্বামী স্ত্রী ঝগড়া করছে। ঝগড়ার এক পর্যায়ে স্ত্রী স্বামীর গালে চড় মারল।
স্বামীঃ তুমি আমাকে চড়টি সিরিয়াসলি মেরেছ নাকি ইয়ারকি করে মেরেছ?
স্ত্রীঃ সিরিয়াসলি মেরেছি।
স্বামীঃ তাহলে আজ বেঁচে গেলে, তুমি তো জানো ইয়ার্কি একদম পছন্দ করি না।
 
স্ত্রীঃ আচ্ছা, তুমি সব সময় অফিসে যাওয়ার সময় ব্যাগে আমার ছবি নিয়ে যাও কেন?
স্বামীঃ অফিসে যখন আমি কোন সমস্যায় পড়ি, তখন তোমার ছবিটি বের করে দেখলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, বুঝলে?
স্ত্রীঃ তাই নাকি! তাহলে দেখো, তোমার জন্য আমি কতটা সৌভাগ্যের!
স্বামীঃ হুম, আমার যখন সমস্যা আসে, তখন তোমার ছবি বের করে দেখি আর নিজেকে বলি, তোমার চেয়ে তো বড় কোনো সমস্যা হতে পারে না। আর সঙ্গে সঙ্গে ছোট সমস্যাগুলো আর আমার কাছে সমস্যা বলে মনে হয় না।
 
বিবাহবিচ্ছেদের মামলায় স্বামী স্ত্রী দু’ জনেই আদালতে হাজির। হাকিম একটা মিটমাটের প্রাথমিক চেষ্টা করলেন।
প্রথমে স্বামীকে প্রশ্ন করলেন, আপনি কী জন্য বিচ্ছেদ চান?
স্বামী বলল, আমি চেয়েছিলাম ছেলের বাপ হতে। কিন্তু ও দু’বারই মেয়ে প্রসব করেছে।
স্ত্রী হুঙ্কার দিয়ে বলল, মরদের মুরোদ তো ঢের দেখেছি। তোমার ভরসায় থাকলে মেয়ে দুটোও দুনিয়ার মুখ দেখত না।
 
স্ত্রীঃ চুলের গোড়া শক্ত হওয়ার তেলটা এনেছ?
স্বামীঃ হ্যাঁ, তুমি বলেছ আর আমি না এনে পারি? এই নাও।
স্ত্রীঃ থাক, তোমার কাছেই রাখ। তোমার অফিসের ওই রিসিপশনিস্ট মেয়েটাকে দিও। ওর মাথার চুল আজকাল প্রায়ই তোমার জামায় আটকে থাকে।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top