What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

বাংলা জোকস 18+ (2 Viewers)

কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে।



অনেক দিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ে ঠিক হয়ে গেলো।



ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন।তাই তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়।যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে।



বিয়ের দু’দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা – “Nescafe”!!!!



প্রথমে বেশ অবাক হলেও, কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe – এর জার বের করলেন।দেখলেন তার গায়ে লেখা – “Good till the last drop”….তিনি একটু লজ্জা পেলেও, মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন।



বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল।তাতে লেখা – “Rothmans”!!!!



এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা – “Extra Long. King Size”….।আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।



সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন।তার চিঠি কিছুতেই আসে না।এক মাসের শেষে তারচিঠি এল।তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা – “South African Airways”!!!!



ভদ্রমহিলা জলদি লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন।দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।এডটার নিচে লেখা – “Ten times a day, seven days a week, both ways”!!!!!!!
Nice jokes! got panic ohh dear
 
নুনু মিয়া নামের এক লোক উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে দাড়াইছে। পরদিন স্থানীয় পত্রিকার শিরোনাম!

"নুনু খাড়াইছে!"

খবর দেখে নুনু মিয়ার মেজাজ গরম হইছে। তিনি পত্রিকা অফিসে ফোন করে রাগী গলায় বকা ঝকা করলেন। পরদিন পত্রিকার শিরোনাম এসেছে

"নুনু গরম হইছে!"

--

নুনু মিয়া ভোটে দাঁড়াইছে এই খবর এলাকার বড় এক বয়স্ক নেতা জানেন না। মূলত তিনি একই দলের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও রানিং ভাইস চেয়ারম্যান। সাংবাদিকরা ওনার কাছে গিয়ে অনুভূতি জানতে গেলে উনি বলেন "নুনু আবার কবে খাড়াইল? আমিতো টেরই পেলাম না।"

--

এদিকে সেই উপজেলার নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে দাড়িয়েছেন এক মহিলা। তিনি নুনু মিয়ার ঘোর বিরোধী। তিনি নারীদের নিয়ে নুনু মিয়ার বিরুদ্ধে মিছিল করলেন। নারীরা পত্রিকায় সাক্ষাতকার দিল। পরদিন পত্রিকার শিরোনাম এসেছে!

"এলাকার নারীদের খুশী করতে পারেনি নুনু!"

--

"খবর দেখে এবার পত্রিকাওয়ালার বিরুদ্ধে সেই মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ক্ষেপে গেছেন। তিনি ও নুনু মিয়া একই দলের লোক। ওনাকে কেন্দ্র থেকে বকা দিয়েছে। বকা খেয়ে তিনি পত্রিকায় ফোন করে বলেন " এই সামান্য বিষয় নিয়েও আপনারা শিরোনাম করেন!" ওনার সাথে আমার কোন ব্যাক্তিগত ঝামেলা নেই। আপনারা আগামীকাল সঠিক খবর প্রকাশ করুন। পরদিন পত্রিকার শিরোনাম এলো!

"মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নুনুতে সন্তুষ্ট!"

--

বিষয়টা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের গোচরে আসল। তারা ভাবলেন গ্রুপিং করার চেয়ে সেখানে একজন মোটিভেশনাল স্পিকার পাঠানো দরকার যিনি সবাইকে বোঝাবেন। কেন্দ্র থেকে 'সোনাইমাল' নামের এক মোটিভেশনাল স্পিকারকে পাঠানো হল। যাকে আবার আদর করে লোকজন 'মাল' ডাকেন। সোনাইমাল সাহেব নুনু সাহেবকে চিনতেন না। তিনি মোটিভেশান দেয়ার জন্য ঐ উপজেলার এক হুডেলে গেলেন। এদিকে নুনু সাহেবও ঐ হুডেলে ঢুকলেন। নুনু মিয়াকে দেখেই সোনাইমালের মেজাজ গরম হয়ে গেল। এই নুনু মিয়া একদিন তার এক পোস্টে কমেন্ট করছিল "এত চিকনা পাছা দিয়া হাগেন কেমনে?" সেই থেকে সোনাইমাল সাহেব এই লোককে খুজছে। কিন্তু নুনু সাহেব সরকারি দলের লোক৷ তাকে ক্ষেপালে ঝামেলা আছে। তিনি রাগ করে হুডেল থেকে বেরিয়ে গেলেন। পরদিন পত্রিকার শিরোনাম এলো!

"নুনু ঢোকার সাথে সাথেই মাল আউট"

--

এইবার নুনু মিয়া পড়লেন টেংশনে। কেন্দ্র থেকে পাঠানো মোটিভেশনাল স্পিকার ফেরত গেছে। কেন্দ্রের লোকজন ক্ষেপলে নমিনেশন পাবে না। নমিনেশন প্রত্যাশী দলের আরেক প্রার্থী সোনা মিয়া উচ্চ মহলে তদবির করছেন। শোনা গেছে উনি এজন্য বেশ টাকা পয়সা খরচ করছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রের এক নেতা ফোন করে বললেন "নমিনেশন তোমার ইয়ে দিয়ে ভরে দিব"। দুঃখে নুনু মিয়া কয়েকদিন প্রচারণা বন্ধ রাখলেন। শুধু শুধু টাকা নস্ট করার মানে হয় না।

একদিন পত্রিকার শিরোনাম এলো

"মাল আউটের পরে নিস্তেজ নুনু"

---

এদিকে নুনুর পক্ষে আসলেন আরেক বড় নেতা। সবাই তাকে 'মাল' বলে ডাকেন। ওনার নামও মাল। নুনু মিয়া এবার উজ্জীবিত হলেন। তিনি আবারও প্রচারণা শুরু করলেন।

পত্রিকার শিরোনাম এলো!

'মালে পরিপূর্ণ নুনু সতেজ হয়ে গেছে!"

--

কিন্তু নুনু মিয়ার টেংশন এখনো দূর হয় নাই। কারণ তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সোনা মিয়া। পত্রিকায় প্রায়ই খবর আসে!

"কে বড়? সোনা? নাকি নুনু?"

অবশেষে নুনু মিয়া সফল হলেন। মাল সাহেবের প্রচেস্টায় তিনি নমিনেশন পেলেন। জেলা পর্যায়ের নেতারা যারা এতদিন সোনা মিয়াকে গুরুত্ব দিত তারা এখন সবাই নুনুর পক্ষে। পত্রিকায় শিরোনাম এলো!

"নুনু এখন আগের চেয়ে শক্তিশালী। সবাই নুনুতে তেল মাখাচ্ছে!"
 
৭ বছর

বয়সি একটি ছেলে

রাস্তা

দিয়ে যাচ্ছে ।

লুঙ্গি পরে লুঙ্গির

পেছনের

দিকে খানিকটা ছেড়া

তো

ছেলেটি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার

সময় একদল

কলেজ পড়ুয়া মেয়ে তার পেছনে।

তারা প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছে।

*

*

হটাৎ মেয়ে গুলোর নজর

পড়ল

ছেলেটার লুঙ্গির

পেছনে ছেড়ার

ওপর।

তখন মেয়েদের ভেতর

থেকে একটি মেয়ে বলে

উঠলো।

*

*

*

মেয়ে: এই ছেলে

লুঙ্গিটা একটু

ঘুরায়ে পরো।তোমার জয় বাংলা দেখা যায়।

*

*

*

ছেলে: আপা পেছোনে

তো জয়

বাংলা দেখা যাচ্ছে

লুঙ্গি টা

ঘুরয়ে পরলে সোনার

বাংলা দেখা যাবে।😂😂
 
আজকের কৌতুক : এত মোটা হলি কীভাবে?



এত মোটা হলি কীভাবে?পাঁচ বছর পর দুই বান্ধবী রিতা আর মিতার দেখা হলো- মিতা: আরে রিতা, তুই তো পুরাই হাতির বাচ্চা হয়ে গেছিস! হায় হায়! এত মোটা হলি কীভাবে?রিতা: আমাদের বাসায় ফ্রিজ নেই তাই... মিতা: ফ্রিজের সঙ্গে তোর কুমড়ো পটাশ হওয়ার সম্পর্ক কী?রিতা: পচে যাবে বলে রাতে কোনো খাবারই রাখেন না মা। ঘুমানোর আগে সব আমাকেই খেতে হয়।
 
এক গুচ্ছ দারুণ মজার জোকস :-D :-D



১.

ডাক্তার: আপনি চা, কপি, মদ, সিগারেট কী কী খান?

রোগী: থাক কিছু আনতে হবে না, আমি ওসব বাসা থেকে খেয়ে এসেছি



২.

রোগী: ডাক্তার সাহেব আমার পাতলা পায়খানা হয়েছে, আপনি ঔষধ দেন।

ডাক্তার: কেমন পাতলা?

রোগী: এমন পাতলা যে আপনি কুলি করতে পারবেন!

ডাক্তার: What! ওয়াক থু!



৩.

ডাক্তার: আপনি বাবা হচ্ছেন!

ভ্দ্রলোক: আমি যে বাবা হচ্ছি সেটা যেন আমার স্ত্রী না জানে!

ডাক্তার: কেন?

ভদ্রলোক: আমি তাকে "Surprise" দিতে চাই!

ডাক্তার: কি!



৪.

ডাক্তার: আপনার পেটে গ্যাস জমেছে।

রোগী: আস্তে বলুন গ্যাস নিয়ে সারা দেশে টানাটানি; যদি কউ জনাতে পারে তাহলে আমার ১২টা বাজবে!



৫.

রোগী: কাল হা করে ঘুমাতে যেয়ে আমার মুখের ভিতর একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে।

ডাক্তার: আজ হা করে মুখের ভিতর একটা বিড়াল ঢুকিয়ে দিয়ে, ইঁদুর কে ধরবেন।



৬.

রোগী: কি ব্যাপার আপনার মলম যে কাজ করছে না?

ডাক্তার: মলক কোথায় লাগিয়েছেন?

রোগী: জাম গাছে।

ডাক্তার: জাম গাছে কেন?

রোগী: আপনি তো বলেছেন, যে জায়গায় ব্যাথা পেয়েছি সে জায়গায় লাগাতে!



৭.

ডাক্তার: বলছি না, এক বছরের শিশু যা খায় তাই খাবেন!

রোগী: পেরে উঠছি নাতো!

ডাক্তার: কি কি খাচ্ছেন?

রোগী: মাটি, জুতার ফিতা, কাগজ ইত্যাদি!



৮.

রোগী: ডাক্তার আমি কম শুনি।

ডাক্তার: বলেন তো ছয়!

রোগী: নয়।

ডাক্তার: মরাহাবা! আপনিতো কানে বেশি শোনেন!



৯.

ডাক্তার: কি সমস্যা?

রোগী: আমার পেটের ভিতর আগুন লেগে গেছে!

ডাক্তার: কি! বুঝলেন কি ভাবে?

রোগী: গত কয়েকদিন ধরে, আমার মুখ দিয়ে ধোয়া বের হচ্ছে।



১০.

রোগী: স্যার আমার ওজন কমাতে চাই!

ডাক্তার: সকালে দুইটা রুটি, দুপুরে হাফপ্লেট ভাত ও রাতে একটা রুটি খাবেন।

রোগী: এগুলো কি খাওয়ার আগে খাবো না পরে খাবো?



১১.

ডাক্তার: আজ কেমন আছেন?

রোগী: ভালো তবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে খুব কষ্ট হচ্ছে!

ডাক্তার: চিন্তার কিছুনা, ওটা যাতে বন্ধ হয় সে ব্যবস্থা করছি।



১২.

ডাক্তার: অভিনন্দন! আপনার জমজ বাচ্ছা হয়েছে।

মহিলা: হবেইতো! Filmকি এমনি এমনি দেখেছি! Dhom-2, Housefull-2, Jannat-2, Raz-2.

ডাক্তার: ভাগ্যিস Dhilli-6 দেখেননি!



১৩.

ডাক্তার: কি সমস্যা?

রোগী: আমার খাওয়ার পর ক্ষিদা চলে যায়।

ডাক্তার: এই ঔষুধ টা খাবেন ঘুমানোর ৫ মিনিট পর আর এটা ঘুম থেকে ওঠার ১০ মিনিট আগে।



১৪.

রোগী: আমার ভীষণ পেট ব্যাথা!

ডাক্তার: আপনার পায়খানা কেমন?

রোগী: গরীব মানুষ পায়খানা আর কেমন হবে! ৩ পাশে বেড়া, আর সামনে ছিড়া ছালার পরদ্দা।



১৫.

ডাক্তার: কি সমস্যা আপনার?

রোগী: আমার নিজেকে একটা মুরগি মনে হয়।

ডাক্তার: কখন থেকে এ সমস্যা?

রোগী: হয়তো যেদিন আমি ডিম ছিলাম ঠিক তখন থেকে এ সমস্যা!



১৬.

ডাক্তার: আপনার কি সমস্যা?

রোগী: আমি কাল রাতে স্বপ্নে দেখেছি এক বিশাল তরমুজ খেয়েছি!

ডাক্তার: এত ভাল।

রোগী: কিন্তু ঘুম ভাঙ্গার পর দেখি আমার কোল বালিশ নাই!



১৭.

রোগী: এই ঔষুধ খেলে আমার অসুখ সারবেতো?

ডাক্তার: আস্থে আস্থে সেরে যাবে।

রোগী: তাহলে আমি আসি স্যার।

ডাক্তার: আমার ফী দিয়ে যান।

রোগী: আস্থে আস্থে দিয়ে যাবো।



১৮.

ডাক্তার: ভালো স্বাস্থের জন্য প্রত্যেকদিন ব্যায়াম করবেন।

রোগী: আমি প্রত্যেকদিন ক্রিকেট খেলি।

ডাক্তার: কতক্ষণ খেলেন?

রোগী: যতক্ষণ ব্যাটারিতে চার্জ থাকে।



১৯.

ডাক্তার: কী ব্যাপার! আপনি চিন্তিত কেন?

রোগী: কারণ আমি যে গাড়ীর সাথে এ্যাক্সিডেন্ট করেছিলাম তার পিছনে লেখা, আবার দেখা হবে।



২০.

নার্স: স্যার আপনার স্ত্রীর ফোন।

ডাক্তার: তাতে কি হয়েছে?

নার্স: সে আপনাকে Kiss দিতে বলেছে।

ডাক্তার: আমি এখন ব্যস্ত। আমি তোমাকে দিচ্ছি, তুমি তা আমার স্ত্রীকে দিয়ে দিও।



২১.

রোগী: ডাক্তার সাহেব আমি ঘোড়ার মত কাজ করি, গরুর মত খাই, কুকুরের মত ক্লান্ত হয়ে পরি। কি করবো?

ডাক্তার: আমি কি ভাবে বলবো? আমিতো পশুর ডাক্তার নই!



২২.

রোগী: আমি একটা কলম গিলে ফেলেছি।

ডাক্তার: কিছু কাগজ গিলে ফেলেন।

রোগী: কেন ডাক্তার?

ডাক্তার: কবিতা, গল্প, উপন্যাস বের হয়ে আসবে।



২৩.

ডাক্তার: এক্সরে তে দেখলাম আপনার পেটে ওনেক গুলো চামচ, কেন বলেনতো?

রোগী: আপনি তো বলেছেন প্রত্যেকদিন দু’চামচ করে খেতে।



২৪.

ডাক্তার: আমার Prescription Follow করছেন তো?

রোগী: ওটা Follow করলে আমি মরে যেতাম!

ডাক্তার: কেন?

রোগী: ওটা যে চার তলার ছাদ থেকে পরে গিয়েছিল।



ভালো লাগলে response দিবেন,

পড়ার জন্য ধন্যবাদ.
 
এক মেয়ে কাঁদতে কাঁদতে ডাক্তার এর কাছে গেল ডাক্তার তাকে দেখে বলল

ডাক্তারঃ" আরে তোমার ঠোঁট কাটল কিভাবে?"

মেয়েঃ মানে কিস করতে গিয়ে!!

ডাক্তার( অবাক হয়ে)ঃ কিস করতে গেলে তো এত বেশি কাটার কথা না!!!

মেয়েঃ" না, মানে আমি ওকে কিস করতেছিলাম ওই সময়ই দরজা তে কে জানি নক করলো আর সাথে সাথে ভয় পাইয়া ও চেন বন্ধ কইরা দিসে

Ha ha - kolpona kortei hashi pacchhe.

এক গুচ্ছ দারুণ মজার জোকস :-D :-D



১.

ডাক্তার: আপনি চা, কপি, মদ, সিগারেট কী কী খান?

রোগী: থাক কিছু আনতে হবে না, আমি ওসব বাসা থেকে খেয়ে এসেছি



২.

রোগী: ডাক্তার সাহেব আমার পাতলা পায়খানা হয়েছে, আপনি ঔষধ দেন।

ডাক্তার: কেমন পাতলা?

রোগী: এমন পাতলা যে আপনি কুলি করতে পারবেন!

ডাক্তার: What! ওয়াক থু!



৩.

ডাক্তার: আপনি বাবা হচ্ছেন!

ভ্দ্রলোক: আমি যে বাবা হচ্ছি সেটা যেন আমার স্ত্রী না জানে!

ডাক্তার: কেন?

ভদ্রলোক: আমি তাকে "Surprise" দিতে চাই!

ডাক্তার: কি!



৪.

ডাক্তার: আপনার পেটে গ্যাস জমেছে।

রোগী: আস্তে বলুন গ্যাস নিয়ে সারা দেশে টানাটানি; যদি কউ জনাতে পারে তাহলে আমার ১২টা বাজবে!



৫.

রোগী: কাল হা করে ঘুমাতে যেয়ে আমার মুখের ভিতর একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে।

ডাক্তার: আজ হা করে মুখের ভিতর একটা বিড়াল ঢুকিয়ে দিয়ে, ইঁদুর কে ধরবেন।



৬.

রোগী: কি ব্যাপার আপনার মলম যে কাজ করছে না?

ডাক্তার: মলক কোথায় লাগিয়েছেন?

রোগী: জাম গাছে।

ডাক্তার: জাম গাছে কেন?

রোগী: আপনি তো বলেছেন, যে জায়গায় ব্যাথা পেয়েছি সে জায়গায় লাগাতে!



৭.

ডাক্তার: বলছি না, এক বছরের শিশু যা খায় তাই খাবেন!

রোগী: পেরে উঠছি নাতো!

ডাক্তার: কি কি খাচ্ছেন?

রোগী: মাটি, জুতার ফিতা, কাগজ ইত্যাদি!



৮.

রোগী: ডাক্তার আমি কম শুনি।

ডাক্তার: বলেন তো ছয়!

রোগী: নয়।

ডাক্তার: মরাহাবা! আপনিতো কানে বেশি শোনেন!



৯.

ডাক্তার: কি সমস্যা?

রোগী: আমার পেটের ভিতর আগুন লেগে গেছে!

ডাক্তার: কি! বুঝলেন কি ভাবে?

রোগী: গত কয়েকদিন ধরে, আমার মুখ দিয়ে ধোয়া বের হচ্ছে।



১০.

রোগী: স্যার আমার ওজন কমাতে চাই!

ডাক্তার: সকালে দুইটা রুটি, দুপুরে হাফপ্লেট ভাত ও রাতে একটা রুটি খাবেন।

রোগী: এগুলো কি খাওয়ার আগে খাবো না পরে খাবো?



১১.

ডাক্তার: আজ কেমন আছেন?

রোগী: ভালো তবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে খুব কষ্ট হচ্ছে!

ডাক্তার: চিন্তার কিছুনা, ওটা যাতে বন্ধ হয় সে ব্যবস্থা করছি।



১২.

ডাক্তার: অভিনন্দন! আপনার জমজ বাচ্ছা হয়েছে।

মহিলা: হবেইতো! Filmকি এমনি এমনি দেখেছি! Dhom-2, Housefull-2, Jannat-2, Raz-2.

ডাক্তার: ভাগ্যিস Dhilli-6 দেখেননি!



১৩.

ডাক্তার: কি সমস্যা?

রোগী: আমার খাওয়ার পর ক্ষিদা চলে যায়।

ডাক্তার: এই ঔষুধ টা খাবেন ঘুমানোর ৫ মিনিট পর আর এটা ঘুম থেকে ওঠার ১০ মিনিট আগে।



১৪.

রোগী: আমার ভীষণ পেট ব্যাথা!

ডাক্তার: আপনার পায়খানা কেমন?

রোগী: গরীব মানুষ পায়খানা আর কেমন হবে! ৩ পাশে বেড়া, আর সামনে ছিড়া ছালার পরদ্দা।



১৫.

ডাক্তার: কি সমস্যা আপনার?

রোগী: আমার নিজেকে একটা মুরগি মনে হয়।

ডাক্তার: কখন থেকে এ সমস্যা?

রোগী: হয়তো যেদিন আমি ডিম ছিলাম ঠিক তখন থেকে এ সমস্যা!



১৬.

ডাক্তার: আপনার কি সমস্যা?

রোগী: আমি কাল রাতে স্বপ্নে দেখেছি এক বিশাল তরমুজ খেয়েছি!

ডাক্তার: এত ভাল।

রোগী: কিন্তু ঘুম ভাঙ্গার পর দেখি আমার কোল বালিশ নাই!



১৭.

রোগী: এই ঔষুধ খেলে আমার অসুখ সারবেতো?

ডাক্তার: আস্থে আস্থে সেরে যাবে।

রোগী: তাহলে আমি আসি স্যার।

ডাক্তার: আমার ফী দিয়ে যান।

রোগী: আস্থে আস্থে দিয়ে যাবো।



১৮.

ডাক্তার: ভালো স্বাস্থের জন্য প্রত্যেকদিন ব্যায়াম করবেন।

রোগী: আমি প্রত্যেকদিন ক্রিকেট খেলি।

ডাক্তার: কতক্ষণ খেলেন?

রোগী: যতক্ষণ ব্যাটারিতে চার্জ থাকে।



১৯.

ডাক্তার: কী ব্যাপার! আপনি চিন্তিত কেন?

রোগী: কারণ আমি যে গাড়ীর সাথে এ্যাক্সিডেন্ট করেছিলাম তার পিছনে লেখা, আবার দেখা হবে।



২০.

নার্স: স্যার আপনার স্ত্রীর ফোন।

ডাক্তার: তাতে কি হয়েছে?

নার্স: সে আপনাকে Kiss দিতে বলেছে।

ডাক্তার: আমি এখন ব্যস্ত। আমি তোমাকে দিচ্ছি, তুমি তা আমার স্ত্রীকে দিয়ে দিও।



২১.

রোগী: ডাক্তার সাহেব আমি ঘোড়ার মত কাজ করি, গরুর মত খাই, কুকুরের মত ক্লান্ত হয়ে পরি। কি করবো?

ডাক্তার: আমি কি ভাবে বলবো? আমিতো পশুর ডাক্তার নই!



২২.

রোগী: আমি একটা কলম গিলে ফেলেছি।

ডাক্তার: কিছু কাগজ গিলে ফেলেন।

রোগী: কেন ডাক্তার?

ডাক্তার: কবিতা, গল্প, উপন্যাস বের হয়ে আসবে।



২৩.

ডাক্তার: এক্সরে তে দেখলাম আপনার পেটে ওনেক গুলো চামচ, কেন বলেনতো?

রোগী: আপনি তো বলেছেন প্রত্যেকদিন দু’চামচ করে খেতে।



২৪.

ডাক্তার: আমার Prescription Follow করছেন তো?

রোগী: ওটা Follow করলে আমি মরে যেতাম!

ডাক্তার: কেন?

রোগী: ওটা যে চার তলার ছাদ থেকে পরে গিয়েছিল।



ভালো লাগলে response দিবেন,

পড়ার জন্য ধন্যবাদ.
Ei thread ta darun, heshe mon bhalo hoye gelo.
 
এক মহিলা একজন দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেলেন।



ডাক্তার- আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি?



মহিলা-জি, দুটো দাঁত উঠাতে হবে।



… ডাক্তার- ঠিক আছে, আপনি ওই চেয়ার-এ গিয়ে বসুন। আমি আসছি।



ডাক্তার গিয়ে দেখেন ওই মহিলা নিজের শাড়ি খুলে দু পা দুদিকে ছড়িয়ে বসে আছে। ডাক্তার মহিলার ওই অবস্তা দেখেত হতবাক!!

সে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে মহিলাকে বলল,

ডাক্তার- আপনি ভুল জায়গায় আসছেন। এখানে যৌন চিকিৎসা নয় দাঁতের চিকিৎসা করা হয়!!

মহিলা- আমিতো তাই করতে আসলাম।

ডাক্তার- মানে??!

মহিলা- আসলে গতকালকে আমার স্বামী আমাকে আদর করতে গিয়ে ওই দুইটা দাঁত ওইটার ভিতর ফেলে দিয়েছে!!

ওই দুটা দাঁত উঠানোর জন্যই আপনার কাছে এসেছি !!
Lol. the most naughtiest jokes i have ever read.

কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে।



অনেক দিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ে ঠিক হয়ে গেলো।



ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন।তাই তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়।যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে।



বিয়ের দু’দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা – “Nescafe”!!!!



প্রথমে বেশ অবাক হলেও, কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe – এর জার বের করলেন।দেখলেন তার গায়ে লেখা – “Good till the last drop”….তিনি একটু লজ্জা পেলেও, মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন।



বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল।তাতে লেখা – “Rothmans”!!!!



এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা – “Extra Long. King Size”….।আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।



সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন।তার চিঠি কিছুতেই আসে না।এক মাসের শেষে তারচিঠি এল।তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা – “South African Airways”!!!!



ভদ্রমহিলা জলদি লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন।দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।এডটার নিচে লেখা – “Ten times a day, seven days a week, both ways”!!!!!!!
ten times a day, seven times a week, both ways.
 
দয়াল বাবাকে তার এক শিষ্য প্রশ্ন করল,

শিষ্য : বাবা, হাসি নাকি অমূল্য হয়? বুঝায় বলেন….



দয়াল বাবা : ধর তুই তোর প্রেমিকারে নিয়া লং ড্রাইভে গিয়া ১০০০টাকা খরচ করলি, সিনেমা দেইখা ৫০০টাকা উড়ালি, পাঁচতারা হোটেলে খাইয়া ৩০০০টাকা বিল দিলি, ওই হোটেলে ১০০০০টাকা দিয়া রুম ভাড়া নিয়া প্রেমিকারে নিয়া ঢুকলি। তারপর যখন করতে (!) গেলি তখন সে কয়, “সরি জান। আজ আমার ২য় দিন চলছে।” তখন তারে খুশি করতে যে হাসি দিবি ওইটাই অমূল্য হাসি…..
Mama seirokom hoise !!!! Thanks a lot.

Puro thread-tai darun, onek shuvechcha roilo.
 

Users who are viewing this thread

Back
Top