মায়ের যোনির উপরেই ওর বীর্য পড়তে শুরু করলো, আর সেই গরম বীর্যের ধাক্কার যেন সাবিহার যোনি আবার ও কাঁপতে শুরু করলো, সাবিহা খুব অবাক হলো যে এই মাত্র ও যোনির রস বের হবার পর এখন ও ৩০ সেকেন্ড ও পার হয় নি, এখনই কিভাবে ওর যোনি আবার ও কাঁপতে কাঁপতে রস ছাড়তে শুরু করেছে।
আহসানের লিঙ্গ দিয়ে বের হওয়া গরম বীর্য এতো কাছে থেকে ওর যোনির উপরে, যোনির ঠোঁটে, আর দুই ঠোঁটের ফাকে গল গল করে পড়তে শুরু করলো, যে সাবিহা আবার ও একটা আর্ত সুখের গোঙানি ছেড়ে নিজের রাগ মোচন করে ফেললো।
আহসানের লিঙ্গের বীর্যপাত যখন শান্ত হলো, তখন সাবিহার যোনি, আর যোনির উপরে ধরে রাখা ওর হাত একদম ভর্তি আর মাখামাখি হয়ে গেলো সাদা ঘন থকথকে বীর্যে। সাবিহার যোনির দুই ঠোঁটের মাঝে ও আহসানের বীর্যের রস গড়িয়ে ঢুকে যাচ্ছে, কিন্তু সেটা নিয়ে কোন সাবধানতা অবলম্বনের চেষ্টা দেখা গেলো না সাবিহার দিক থেকে।
সাবিহা পাথরের উপর থেকে সড়ে এসে লম্বা হয়ে বালির উপর শুয়ে গেলো। মাকে শুয়ে যেতে দেখে মায়ের পাশে এসে আহসান ও শুয়ে গেলো। প্রায় ৫/৭ মিনিট কেউ কোন কথা বললো না, চুপ করে ওদের মাথার উপরে থাকা আকাশের দিকে তাকিয়ে ওরা ভাবতে লাগলো এই মাত্র ঘটে যাওয়া দারুন ঘটনাটাকে।
সাবিহা যেন দারুনভাবে যৌন তৃপ্ত এই মুহূর্তে, একটা পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি খেলা করছিলো ওর মাথার ভিতরে, যদি ও যা সে করে ফেললো, সেটার কারনে খুব লজ্জা আর অস্বস্তি ও হচ্ছিলো ওর। সে যা করে ফেলেছে সেটা কি বাকেরের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা হয়ে যাচ্ছে কি না, সেটা নিয়ে ও চিন্তা করলো সাবিহা।
ছেলেকে যৌন শিক্ষা দিতে এসে সে নিজেই যেন অনেক কিছু শিখছে, বিশেষ করে ওর নিজের শরীর যে ছেলের সামনে আসলেই এভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়, এটা মোটেই জানা ছিল না ওর। আহসান যেন ঘুমিয়ে গেছে এই দারুন উত্তেজক একটা সময় পার করার পড়ে।
সাবিহা একটু পড়ে ওর হাতের কনুইতে ভর করে কিছুটা সোজা হলো, আর পাশে শোয়া ছেলের দিকে তাকালো। আহসানের ডু পায়ের মাঝে ওর বড় লিঙ্গটা এখন ও বেশ ভালো সাইজ। নেতিয়ে যাওয়ার পড়ে ও ওটা দীর্ঘে আর প্রস্থে যেন খুব একটা কমে নি। ধীরে ধীরে আহসান চোখ মেলে তাকিয়ে দেখতে পেলো যে ওর আম্মু ওর শরীরের উপর ঝুকে আছে।
“ওয়াও, আম্মু, ওয়াও, দারুন…”-আহসান ওর আম্মুর চোখের দিকে তাকিয়ে বললো। সাবিহা বড় বড় দুধ দুইটা ছেলের বুকের সাথে লেগে আছে। সাবিহা ছেলের দিকে তাকিয়ে একটা স্মিত হাসি দিলো আর বললো, “এখন উঠে যা, বাড়ি চলতে হবে…”-এই বলে সাবিহা নিজে ও উঠে গেলো, সাবিয়াহ দাড়াতেই ওর যোনির দিকে নজর গেলো আহসানের, সেদিকে তাকিয়ে আহসান বলে উঠলো “স্যরি আম্মু, তোমাকে নোংরা করে দিয়েছি…”।
ছেলের কথায় সাবিহা ওর নিজের যোনির দিকে তাকালো, সাথে সাথে সকালের মত আহসানের বীর্য চেটে খাওয়ার একটা অদম্য ইচ্ছা ওর ভিতরে জাগ্রত হলো, “ওটা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না সোনা, কিন্তু তুই চলে যা বারির দিকে, আমি পরিষ্কার হয়ে আসছি একটু পরে, ঠিক আছে?”-ছেলেকে আগে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলো সাবিহা। মায়ের কথা অমান্য করলো না আহসান, কিন্তু চলে যাওয়ার আগে আবার জানতে চাইলো, “আম্মু, সকালের জন্যে কি তুমি আমার উপর রাগ করছিলে?”
সাবিহা হেসে ফেললো, “না, রে, কিন্তু তোর আব্বুর সামনে তোর এটা করা মোটেই উচিত হয়নি, তোর আব্বু যদি দেখে ফেলতো! তোর আব্বু যেন না দেখে ফেলে, তুই এই রকম কিছু করেছিস, ঠিক আছে?”
এই বলে সাবিহা দুই হাত বাড়িয়ে ছেলের ঠোঁটে আবার ও একটা গাঢ় চুম্বন এঁকে দিলো। “ধন্যবাদ আম্মু, তুমি এই দ্বীপের শ্রেষ্ঠ আম্মু…”-বলে আহসান চলে যেতে শুরু করলো। যেতে যেতে আহসান ভাবলো, এর মানে কি আব্বু কে লুকিয়ে যদি আমি এই রকম আম্মুর যোনির উপর বীর্যপাত করি, তাতে আম্মু রাগ করবে না? আহসান ভাবতে ভাবতে বাড়ির দিকে চললো।
আহসান চোখের দৃষ্টির আড়াল হতেই সাবিহার হাত চলে এলো নিজের যোনির কাছে, যোনির উপরে ও যোনির ঠোঁটের ফাঁক বহমান সমস্ত রস একটু একটু করে আঙ্গুল দিয়ে এনে খেতে শুরু করলো সাবিহা, কেন যে এই রকম একটা অজাচিত ঘৃণ্য নোংরা কাজ করতে উঠে পরে লেগেছে, সে নিজে ও জানে না।
যেই কাজ সে কোনদিন করেনি ওর এই জীবনে, সেই কাজটির জন্যেই এই মাত্র সে নিজের ছেলেকে দ্রুত ভাগিয়ে দিলো এখান থেকে। আসলে আহসানের বীর্য পান করে যেন সাবিহা ওর নিজের ভিতরে ক্রমবর্ধমান যৌন ক্ষুধাকে শান্ত করার বৃথা চেষ্টা করছে। ছেলের বীর্য পান শেষে স্নান সেরে নিয়ে সাবিহা নিজে ও বাড়ির পথ ধরলো।
আহসানের লিঙ্গ দিয়ে বের হওয়া গরম বীর্য এতো কাছে থেকে ওর যোনির উপরে, যোনির ঠোঁটে, আর দুই ঠোঁটের ফাকে গল গল করে পড়তে শুরু করলো, যে সাবিহা আবার ও একটা আর্ত সুখের গোঙানি ছেড়ে নিজের রাগ মোচন করে ফেললো।
আহসানের লিঙ্গের বীর্যপাত যখন শান্ত হলো, তখন সাবিহার যোনি, আর যোনির উপরে ধরে রাখা ওর হাত একদম ভর্তি আর মাখামাখি হয়ে গেলো সাদা ঘন থকথকে বীর্যে। সাবিহার যোনির দুই ঠোঁটের মাঝে ও আহসানের বীর্যের রস গড়িয়ে ঢুকে যাচ্ছে, কিন্তু সেটা নিয়ে কোন সাবধানতা অবলম্বনের চেষ্টা দেখা গেলো না সাবিহার দিক থেকে।
সাবিহা পাথরের উপর থেকে সড়ে এসে লম্বা হয়ে বালির উপর শুয়ে গেলো। মাকে শুয়ে যেতে দেখে মায়ের পাশে এসে আহসান ও শুয়ে গেলো। প্রায় ৫/৭ মিনিট কেউ কোন কথা বললো না, চুপ করে ওদের মাথার উপরে থাকা আকাশের দিকে তাকিয়ে ওরা ভাবতে লাগলো এই মাত্র ঘটে যাওয়া দারুন ঘটনাটাকে।
সাবিহা যেন দারুনভাবে যৌন তৃপ্ত এই মুহূর্তে, একটা পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি খেলা করছিলো ওর মাথার ভিতরে, যদি ও যা সে করে ফেললো, সেটার কারনে খুব লজ্জা আর অস্বস্তি ও হচ্ছিলো ওর। সে যা করে ফেলেছে সেটা কি বাকেরের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা হয়ে যাচ্ছে কি না, সেটা নিয়ে ও চিন্তা করলো সাবিহা।
ছেলেকে যৌন শিক্ষা দিতে এসে সে নিজেই যেন অনেক কিছু শিখছে, বিশেষ করে ওর নিজের শরীর যে ছেলের সামনে আসলেই এভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়, এটা মোটেই জানা ছিল না ওর। আহসান যেন ঘুমিয়ে গেছে এই দারুন উত্তেজক একটা সময় পার করার পড়ে।
সাবিহা একটু পড়ে ওর হাতের কনুইতে ভর করে কিছুটা সোজা হলো, আর পাশে শোয়া ছেলের দিকে তাকালো। আহসানের ডু পায়ের মাঝে ওর বড় লিঙ্গটা এখন ও বেশ ভালো সাইজ। নেতিয়ে যাওয়ার পড়ে ও ওটা দীর্ঘে আর প্রস্থে যেন খুব একটা কমে নি। ধীরে ধীরে আহসান চোখ মেলে তাকিয়ে দেখতে পেলো যে ওর আম্মু ওর শরীরের উপর ঝুকে আছে।
“ওয়াও, আম্মু, ওয়াও, দারুন…”-আহসান ওর আম্মুর চোখের দিকে তাকিয়ে বললো। সাবিহা বড় বড় দুধ দুইটা ছেলের বুকের সাথে লেগে আছে। সাবিহা ছেলের দিকে তাকিয়ে একটা স্মিত হাসি দিলো আর বললো, “এখন উঠে যা, বাড়ি চলতে হবে…”-এই বলে সাবিহা নিজে ও উঠে গেলো, সাবিয়াহ দাড়াতেই ওর যোনির দিকে নজর গেলো আহসানের, সেদিকে তাকিয়ে আহসান বলে উঠলো “স্যরি আম্মু, তোমাকে নোংরা করে দিয়েছি…”।
ছেলের কথায় সাবিহা ওর নিজের যোনির দিকে তাকালো, সাথে সাথে সকালের মত আহসানের বীর্য চেটে খাওয়ার একটা অদম্য ইচ্ছা ওর ভিতরে জাগ্রত হলো, “ওটা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না সোনা, কিন্তু তুই চলে যা বারির দিকে, আমি পরিষ্কার হয়ে আসছি একটু পরে, ঠিক আছে?”-ছেলেকে আগে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলো সাবিহা। মায়ের কথা অমান্য করলো না আহসান, কিন্তু চলে যাওয়ার আগে আবার জানতে চাইলো, “আম্মু, সকালের জন্যে কি তুমি আমার উপর রাগ করছিলে?”
সাবিহা হেসে ফেললো, “না, রে, কিন্তু তোর আব্বুর সামনে তোর এটা করা মোটেই উচিত হয়নি, তোর আব্বু যদি দেখে ফেলতো! তোর আব্বু যেন না দেখে ফেলে, তুই এই রকম কিছু করেছিস, ঠিক আছে?”
এই বলে সাবিহা দুই হাত বাড়িয়ে ছেলের ঠোঁটে আবার ও একটা গাঢ় চুম্বন এঁকে দিলো। “ধন্যবাদ আম্মু, তুমি এই দ্বীপের শ্রেষ্ঠ আম্মু…”-বলে আহসান চলে যেতে শুরু করলো। যেতে যেতে আহসান ভাবলো, এর মানে কি আব্বু কে লুকিয়ে যদি আমি এই রকম আম্মুর যোনির উপর বীর্যপাত করি, তাতে আম্মু রাগ করবে না? আহসান ভাবতে ভাবতে বাড়ির দিকে চললো।
আহসান চোখের দৃষ্টির আড়াল হতেই সাবিহার হাত চলে এলো নিজের যোনির কাছে, যোনির উপরে ও যোনির ঠোঁটের ফাঁক বহমান সমস্ত রস একটু একটু করে আঙ্গুল দিয়ে এনে খেতে শুরু করলো সাবিহা, কেন যে এই রকম একটা অজাচিত ঘৃণ্য নোংরা কাজ করতে উঠে পরে লেগেছে, সে নিজে ও জানে না।
যেই কাজ সে কোনদিন করেনি ওর এই জীবনে, সেই কাজটির জন্যেই এই মাত্র সে নিজের ছেলেকে দ্রুত ভাগিয়ে দিলো এখান থেকে। আসলে আহসানের বীর্য পান করে যেন সাবিহা ওর নিজের ভিতরে ক্রমবর্ধমান যৌন ক্ষুধাকে শান্ত করার বৃথা চেষ্টা করছে। ছেলের বীর্য পান শেষে স্নান সেরে নিয়ে সাবিহা নিজে ও বাড়ির পথ ধরলো।