এক বাচ্চাকে নিয়ে তার বাবা গেছে দাঁতের ডাক্তারের কাছে । বাচ্চাটার দাঁতে খুব ব্যথা ছিল । ডাক্তার টা ভাবল ছোট বাচ্চা ভয় পাইতে পারে । তাই সে বাচ্চাটাকে সহজ করার জন্য তার নাকে এদিক ওদিক নাড়িয়ে বললঃ বাবু তোমার এই দাঁতটা ব্যাথা বাচ্চা চিল্লাইয়া উইঠা ওর বাবারে বললঃ আব্বা !! লন যাইগা । এই হালায় তো দাঁতও চিনে না !!!!
মনোবিজ্ঞানীর কাছে এক মনোরোগী মাস খানেক ধরে চিকিৎসা করাচ্ছে। মনোবিজ্ঞানী – এবার বলুন কাল রাতে কি কি স্বপ্ন দেখেছেন? রোগী – জী না কোনো স্বপ্ন দেখি নি। মনোরোগী – সে কি এভাবে হোমওয়ার্ক না করলে আমি আপনার চিকিৎসা করাব কীভাবে?
সুন্দরি রোগীঃ ডাক্তার , আমি শুধুমাত্র একটা জিনিশই চাই। ডাক্তারঃ সেটা কী? রোগীঃ বাচ্চা ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হই নি ।
ছোটবেলা গোপাল ভাঁড় কোনো বিয়ের অনুষ্ঠানে গেলে বুড়োরা তাকে ক্ষেপাত আর হাসত, ‘গোপাল, এর পর তোমার পালা।’শুনে গোপালের খুব রাগ হত। বুড়োদের কিভাবে জব্দ করা যায়, সেই পথ খুঁজতে লাগল এবং এক সময় পেয়ে গেল। শবদাহ আর শ্রাদ্ধের অনুষ্ঠানে গিয়ে ঐসব বুড়োদের বলতে লাগল,‘এর পর তোমার পালা!’
গোপাল ভাঁড় একবার তার ছেলেকে নিয়ে মেলায় বেড়াতে গিয়ে ছেলেকে হারিয়ে ফেলে। ছেলে তখন একটুও না ঘাবড়ে ‘গোপাল, গোপাল’ বলে চেঁচাতে থাকে। ছেলের চিৎকার শুনে গোপাল ছুটে এসে ধমক দেয় ছেলেকে, ‘ছিঃ ছিঃ, আমার নাম ধরে ডাকছিস,বাবা বলেডাকতে পারিস না?’ছেলে তখন বলল, ‘হুঁ, বাবা বলে ডাকি আর মেলার সব লোক ছুটে আসুক!’
গোপালের তখন বয়স হয়েছে। চোখে ভালো দেখতে পারে না। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র বললেন, কী গোপাল, গতকাল আসনি কেন? আজ্ঞে চোখে সমস্যা হয়েছে। সবকিছু দুটো দেখি। কাল এসেছিলাম। এসে দেখি দুটো দরবার। কোনটায় ঢুকব, ভাবতে ভাবতেই। এ তো তোমার জন্য ভালোই হলো। তুমি বড়লোক হয়ে গেলে। আগে দেখতে তোমার একটা বলদ, এখন দেখবে দুটো বলদ। ঠিকই বলেছেন মহারাজ। আগে দেখতাম আপনার দুটো পা, এখন দেখছি চারটা পাঠিক আমার বলদের মতোই