বইমেলায় বই বিক্রেতা একজন ক্রেতাকে একসেট ‘জানবার কথা’ বিক্রি করার খুব চেষ্টা করে যাচ্ছে- বিক্রেতা : দেখুন, বই একটা সম্পদ হয়ে থাকবে আপনার ঘরে। এতে ধর্ম, রাজনীতি, সাহিত্য, জিরাফ, কোলাব্যাঙ, অর্থনীতি-সব আছে, এভরিথিং। দাম মাত্র হাজার টাকা। ক্রেতা : ধন্যবাদ ! কিন্তু এটা আমার কোনো প্রয়োজন নেই, ঘরে আমার স্ত্রী আছেন।
স্ত্রীকে তুষ্ট করার জন্য রাস্তায় বেরিয়ে স্বামী বললেন, দ্যাখো দ্যাখো গিন্নি, রাস্তায় লোকজন তোমার দিকে কী রকম ঘুরে ঘুরে দেখছে ? : আমার দিকে নয়, ওরা তোমার দিকেই তাকাচ্ছে। : কেন কেন? : যে তার বউকে গাড়ি চড়াতে পারে না, সে হতভাগাকে না দেখে কেউ থাকতে পারে!
নিমাকে কোর্ট ম্যারেজ করায় রাজুকে তার বাবা ত্যাজ্যপুত্র করেছেন। দম্পতি এখন রাস্তায়। কোথায় ওঠা যায় তাই নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে দুজন। তাদের বন্ধু বলল ‘নিমার বাপের বাড়িতে উঠে যা আপাতত্’। “সেটা সম্ভব না।” “কেন্?” “কারণ নিমার বাবা-মাই থাকে তাদের বাবা-মার বাসায়।”
স্ত্রী : শোনো আমার বান্ধবীরা আসছে আশা করি অন্তত চা-টা ওদের সামনে মার্জিতভাবে খাবে, পিরিচে ঢেলে খাবে না। স্বামী : তুমি পাগল না উন্মাদ? কাপে যে খাব চামচের গুতোয় চোখটা যাবে না আমার ?
জন্মদিনের এক পার্টিতে এক ভদ্রলোক বিস্মিত হয়ে পাশের লোকটিকে বললেন, আশ্চর্য ব্যাপার ঐ যে লাল শাড়ি পরা সুন্দরী মহিলা, তিনি এতক্ষণ আমার সঙ্গে কী আন্তরিকভাবে আলাপে-ঠাট্টায় মশগুল ছিলেন। হঠাৎ করে গম্ভীর হয়ে চলে গেলেন। বুঝতে পারছি না, মুহুর্তের মধ্যে কী ভুল আমি করলাম। : ভুল আপনি করেন নি, ভুলটা আমার। মানে আমি ওর স্বামী। এইমাত্র এসেছি।
এক ভদ্রলোক সিনেমা হলের ম্যানেজারকে বলল ‘দেখুন আমার স্ত্রী ভিতরে অন্য পুরুষের সঙ্গে ছবি দেখছে। দয়া করে ওকে হল থেকে বের করে দিন ।’ ম্যানেজার হলে গিয়ে চিৎকার করে বলল, “কোনো একজন মহিলা অন্য পুরুষের সঙ্গে ছবি দেখছেন, তার স্বামী বাইরে অপেক্ষা করছেন, দয়া করে বাইরে আসুন।’’ মুহুর্তে সমস্ত হল খালি হয়ে গেল।