এক বন্ধুর অনেক কষ্ট। এত বয়স হয়ে গেল, তার এখনও একটা গার্লফ্রেন্ড জুটল না। আরেক বন্ধু তার জন্য গার্লফ্রেন্ড খুঁজে দেয়ার কাজে সাহায্য করতে আসল। –আচ্ছা দোস্ত বল, মেয়ের ভেতরে কোন জিনিসটা সবচেয়ে বেশী চাস? – আমার ‘ওই জিনিসটা’…
দেবী দুর্গার মত ছেলেদের দুইটির বেশি হাত নেই। তবুও তারা কখন একই সময়ে একাধিক কাজ করতে পারে? — থ্রি এক্স মুভি দেখার সময়। এক হাত দিয়ে মাউস নাড়ায়, আরেক হাত দিয়ে ‘হাত মারে’, এক চোখ দিয়ে মুভি দেখে তো আরেক চোখ থাকে দরজার দিকে, আর দুইটি কানই সজাগ থাকে–কেউ আসল নাকি…
শিক্ষক : আচ্ছা, ডার্টি ওয়ার্ড দিয়ে একটি বাক্যরচনা কর তো। ছাত্র : ঘুম থেকে উঠতে দেরি হওয়াতে সময়মতো স্কুলে আসার পথে আমাকে দৌড়াতে হয়েছিল। শিক্ষক : বাক্যটিতে তো ডার্টি ওয়ার্ড একটিও নেই। ছাত্র : ইয়ে মানে স্যার, দৌড়ানোর সময় অনেকগুলো পাদ দিছিলাম।
মেয়েটি চটুলা এবং রূপসী। পুরুষ বন্ধুকে নিয়ে সে রেস্তোঁরায় খেতে গেছে । গলায় ঝুলছে চমৎকার একটি সোনার চেন । তাতে একটি মেষ বা ভেড়ার মূতি আঁকা ছোট্ট লকেট। সেই লকেটের নীচে লো-কাট ব্লাউজের ফাঁক দিয়ে দেখা যাচ্ছে বক্ষ সৌন্দর্য । খেতে খেতে পুরুষ বন্ধুটি হা করে তাই দেখছিল। মেয়েটি মিষ্টি হেসে বলল : নিশ্চয়ই আমার চমৎকার লকেট-টা দেখছ ? ওটা আসলে আমার রাশির প্রতীক। বন্ধটি অপ্রস্তুত । ঢোঁক গিলে জবাব দিল : না, মানে ওই ভেড়াটিকে ঠিক দেখছি না, বরং ওই প্রাণীটি যে উপত্যকায় চরছে সেটার সৌন্দর্য দেখছি ।
ছোট্ট রেল স্টেশন। তার পাশে ছোট্ট শহর। সেখানে বেড়াতে গিয়ে রমেনবাবু দেখলেন রাস্তায় বিস্তর বাচ্চার ভিড় । হোটেলে ফিরে হোটেল মালিকের কাছে জিজ্ঞেস করলেন : মশাই, আপনাদের শহরের জনসংখ্যা বড়জোর ১o হাজার। তার মধ্যে বাচ্চাই তো দেখেছি হাজার দুয়েক । এমনটা হোল কি করে ? হোটেল মালিক : আর বলবেন না স্যার। বছর ছয়েক আগে ভোর ৪:৪২-এর এক্সপ্রেস ট্রেনটা চালু হোল । তারপর থেকেই এই অঘটন। ট্রেনটা এমন শব্দ করে যায় যে আপনার ঘুম ভেঙ্গে যাবেই। আর তখন ঠিক উঠে পড়ার সময় নয়। আবার ঘুমাতেও পারা যায় না। তাই কি আর করে শহরের লোকে ?…
ছয় বছরের এক বাচ্চা তার বাবার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করে–”বাবা, এসইএক্স মানে কী?” “বাবা বেশ চিন্তায় পড়ে গেলেন। ভাবলেন, এসব বিষয়ে কৌতুহলই ছেলেমেয়েদের বিপথে টেনে নেয়। তাই কৌতুহল জেগে উঠার আগেই তার সব বিষয়ে জানা উচিৎ। তাই এই বিষয়ে তিনি একে একে সব বুঝিয়ে বলা শুরু করলেন। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে বাচ্চাকে বোঝালেন, এসইএক্স কি, বিয়ে কি, জন্মদানের প্রক্রিয়া, এসইএক্স করার প্রয়োজনীয়তা, বিয়ের আগে এসইএক্স করার নিষেধাজ্ঞা… ইত্যাদি ইত্যাদি… সব কথা শেষে ছেলে বললো, “সবই বুঝলাম বাবা। কিন্তু যেটা বুঝতে চেয়েছিলাম সেটাই তো বুঝলাম না।” এই বলে সে দৌড়ে গিয়ে স্কুলের এডমিশন ফর্ম এনে দেখালো। যেখানে লেখা– এসইএক্স : Male/Female
এক রাতে নব-দম্পতির বাসায় ডাকাত পড়ল। তারপর উনারা থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ করলেন। পরের দিন পুলিশ এসে এলাকার সবাইকে বলছে, “ওই বাসাতে রাতে ডাকাত এসেছিল। ওনারা ‘ও বাবাগো-ও মাগো’ বলে চিৎকার করল, আর তবু আপনারা কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে গেলেন না!” কয়েকটি ফাজিল ছেলে উত্তর দিলো, “ওরকম চিৎকার তো কয়েকদিন ধরেই শুনছি। কিভাবে বুঝবো কালকে ডাকাত এসেছিল!”
সমুদ্রে গোসল করতে নেমে ঢেউয়ের সময় একটি ছেলে তার প্যান্ট হারিয়ে ফেলল। উঠে আসতে লজ্জা লাগলেও কিছু হয়নি এমন ভাব করে লজ্জা স্থানে দুহাতে ঢেকে উঠে এল। একটি মেয়ে সেটা দেখতে পেয়ে বলল, আসল পুরুষ হলে হাত তুলেই হাঁটেন। ছেলেটি বলল, আপনি আসল নারী হলে হাত এমনিতেই সরে যেত।
ছেলেরা যখন হঠাত করে বলে উঠে- ভালো লাগে না, তখন পৃথিবীর ৯৯% লোকে ৯৯% সময়ে সঠিক উত্তরটি বলে দিতে পারবে তাদের আসলে কী হয়েছে বা কী চায়। সেক্স। কিন্তু মেয়েরা যখন বলে- ভালো লাগে না, তখন পৃথিবীর ১% লোকেও ১% সময়েও সঠিক উত্তর দিতে পারবে না আসলে তাদের কী হয়েছে বা তারা কী চায়।