শিক্ষক ছাত্রকে পড়াচ্ছেন- শিক্ষক : আচ্ছা, বলতো গ্রামার কাকে বলে? ছাত্র : যারা গ্রামে থাকে তাদেরকে গ্রামার বলে, বাংলাদেশের গ্রামে যারা থাকে তাদেরকে বাংলা গ্রামার এবং বিদেশের গ্রামে যারা থাকে তাদেরকে ইংলিশ গ্রামার বলে, স্যার।
শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথা চলছে- শিক্ষক : চোর সম্পর্কে একটা ভালো উদাহরণ দিতে পারবে। ছাত্র : চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে অতএব নিজেকে বুদ্ধিমান করে গড়ে তোলার জন্য চোরকে সব সময়ই পালাতে দিতে হবে।
শিক্ষক ক্লাসের সবাইকে একটি ক্রিকেট ম্যাচের উপর রচনা লিখতে বললেন। সর্দার ছাড়া সবাই রচনা লিখতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। আর সর্দার লিখলঃ “বৃষ্টির কারনে কোন ক্রিকেট ম্যাচ হয়নি!!”
রসায়ন এর ব্যবহারিক ক্লাস চলছে — শিক্ষকঃ আমি এই দ্রবণ প্রস্তুত করেছি এবং এই পাত্রে আমি আমার সোনার আংটিটা ডুবিয়ে দিলাম। এখন বল তো আংটিটা দ্রবণে গলবে, নাকি গলে যাবে না? ছাত্রঃ গলবে না স্যার? শিক্ষকঃ গুড! ভেরি গুড! আচ্ছা বলতো কেন গলবে না? ছাত্রঃ স্যার আপনি জ্ঞানী লোক, এই দ্রবণে যদি সোনার আংটি গলে যেত, তবে আপনি নিশ্চয় জেনেশুনে এই পাত্রে আপনার সোনার আংটিটি ডুবাতেন না।
শিক্ষকঃ পরীক্ষায় কখনো নকল কোর না । নকল করতে করতে অভ্যেস হয়ে যাবে। ছাত্রঃ না স্যার, আমি চার বছর ধরে সকল পরীক্ষায় নকল করি। কিন্তু এখনো আমার অভ্যাস হয়নি।
শিক্ষক ক্লাসে ব্যাকরণ পড়াচ্ছেন। হটাৎ তার দৃষ্টি গেল এক অমনোযোগী ছাত্রের দিকে — শিক্ষকঃ এই যে তোমাকে বলছি, দুটি সর্বনামের উদাহরণ দাও তো? ছাত্রঃ কে? আমি? শিক্ষকঃ হ্যাঁ, ঠিক হয়েছে। আচ্ছা বসো।